নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দূরে কোথাও আছি বসে...

অপেক্ষায় আছি সেই পলিনেশিয়ান তরুণীর যার বাম কানে সাঁজানো লাল জবা...

জীবনানন্দদাশের ছায়া

the be_st...

জীবনানন্দদাশের ছায়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন ধাপে ধাপে থিসিস পেপার লেখা শিখি- অনার্স-মাস্টার্স থিসিস স্টুডেন্টদের জন্য সিরিজ পোস্ট [পর্ব ১/ ইন্ট্রোডাকশন]

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫০

পূর্বকথাঃ ব্লগে কিভাবে একটি পরিপূর্ণ থিসিস রিপোর্ট লিখবেন সে বিষয়ে ব্লগার কালীদাসের একটি অসাধারণ পোস্ট আছে। এই পোস্টটিকে ঐ পোস্টের কমপ্লিমেন্টারি হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।



আপনি কি গবেষণা ভিত্তিক কোন বিষয়ে পড়ছেন? আপনি কি ফার্মেসি, মাইক্রোবায়োলজি, জেনেটিকস, বায়োটেকনোলজি, বা লাইফ সায়েন্সের কোন শাখার থিসিস স্টুডেন্ট? থিসিস টপিক ঠিক হয়ে গেছে এবং কাজ প্রায় গুছিয়ে এনেছেন? এবার রিপোর্ট লিখতে বসছেন?



এই পোস্ট হয়ত আপনাকে আপনার থিসিস পেপার লেখার বিষয়ে আপনাকে সামান্য হলেও সাহায্য করতে পারবে। আমরা এই সিরিজে বেশ কয়েকটা পর্বে কিভাবে একটি থিসিস রিপোর্ট লিখতে হবে বা লেখা উচিত তা শেখার চেষ্টা করবো। একটি থিসিস পেপারের প্রয়োজনিয় বিভাগগুলো মূলত প্রতি পর্বে আলোচ্য বিষয় হিসেবে থাকবে।



Introduction



প্রতিটি থিসিস পেপারে কিছু ফর্মালিটিজ থাকে। সেগুলো আপাতত আলোচনা না করে আমরা সরাসরি ইন্ট্রোডাকশান সেকশন নিয়ে আলোচনা শুরু করি।



আমার ব্যক্তিগত মতামত থিসিসের ল্যাব ওয়ার্ক যেদিন শুরু করেছেন বা থিসিস সুপারভাইজার যেদিন আপনাকে টপিক দিয়ে দিয়েছেন সেদিন থেকেই ইন্ট্রোডাকশন পর্ব লেখার কাজে হাত দেয়া উচিত।



কি কি থাকবে এই সেকশনে?



এই পর্বটিকে আপনি কতগুলো ভাগে ভাগ করে নিতে পারেন। একটি থিসিসের ইন্ট্রোডাকশনে অবশ্যই কিছু প্রশ্নের উত্তর থাকা আবশ্যক-



১. কি করতে যাচ্ছেন?

২. কেন এই বিষয়ে কাজ করতে যাচ্ছেন?

৩. আগে কি এই বিষয় নিয়ে কোন কাজ হয়নি?

৪. যদি হয়ে থাকে তবে কি কি কাজ হয়েছে?

৫. যদি আগে এই বিষয়ে কাজ হয়েই থাকে তবে আপনি নতুন করে আবার কাজটি কেন করছেন?



অর্থাৎ আপনাকে ইন্ট্রোডাকশন পর্বে কাজের ব্যাকগ্রাউন্ড, লিটেচার রিভিউ এবং কাজটি করার যৌক্তিকতা উল্লেখ করতে হবে।



নোটঃ অনেকে থিসিস পেপারে লিটারেচার রিভিউ নামে আলাদা একটি চ্যাপ্টার লিখে থাকেন। কিন্তু আমার ব্যক্তিগত অভিমত এই পর্বটি ইন্ট্রোডাকশন পর্বেই থাকা উচিত।



এবার আসুন একটা উদাহরণ দেয়া যাকঃ



ধরে নিচ্ছি আপনার থিসিস টপিক বাংলাদেশে মাছে ফরমালিনের ব্যবহার নিয়ে।



কিভাবে শুরু করা যেতে পারে?



ফরমালিন কি এবং এটি মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এই ইনফরমেশনগুলো আপনাকে প্রথমেই দিয়ে নিতে হবে। এরপর বলুন বাংলাদেশে মাছে ফরমালিন ব্যবহার হয় এবং তাই আপনারা মনে করেন কি মাত্রায় এবং কোন মাছে ফরমালিন ব্যবহার করা হয় তা খতিয়ে দেখা উচিত। [আমরা ১ ও ২ নাম্বার প্রশ্নের উত্তর ইতিমধ্যে দিয়ে দিয়েছি এবং সবচেয়ে আশার কথা আমাদের থিসিস পেপার লেখার আইস ব্রেকিং পর্বটি সফলতার সাথে শেষ হয়েছে]



এবার?



আগে কি মাছে ফরমালিন ব্যবহার নিয়ে কোন কাজ হয়নি?



এই প্রশ্নের উত্তর হতে বড় দাগে দু'টি- "হ্যা হয়েছে" অথবা "না হয়নি"। যদি আগে কাজ না হয়ে থাকে তাহলে আপনার কাজ কিছুটা কমলো। কিন্তু যদি হয়ে থাকে তাহলে আপনি কেন এই কাজটি করছেন?



এই প্রশ্নটির সম্ভাব্য উত্তর হতে পারে- "হয়েছে, কিন্তু অন্য দেশে" অথবা "হয়েছে, বাংলাদেশেই"



যদি "হয়েছে, কিন্তু অন্য দেশে" এই হয় আপনার উত্তর সেক্ষেত্রে আপনাকে রেফারেন্স সহ কোন কোন দেশে কি কি কাজ হয়েছে তা উল্লেখ করতে হবে এবং তাদের ফাইন্ডিংসগুলো কি তাও। এই কাজটা একটা টেবিল আকারে করলে ভালো হয়। এরপর যেহেতু অন্যদেশে এই নিয়ে কাজ হয়েছে সেহেতু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই বিষয়ক একটি গবেষণা জরুরী বিধায় আপনি কাজটি করছেন এমন একটি স্টেটমেন্ট থাকবে।



যদি আপনার উত্তর "হয়েছে, বাংলাদেশেই" হয় তবে কিন্তু বিপদ! বাংলাদেশেই যদি হবে তাহলে আবার এ নিয়ে কাজ কেন করতে হবে? এর উত্তর দেয়াটা আপনার দায়িত্ব। তবে কি ধরণের উত্তর হতে পারে? হতে পারে এর আগে যে কাজ হয়েছে তাতে স্যাম্পল সাইজ ছোট ছিল, মাত্র ১০০ মাছের উপর গবেষণা করা হয়েছে। বা আগের কাজগুলোতে কি লিমেটেশন ছিল তা উল্লেখ করুন উপযুক্ত তথ্যসূত্র সহ। আপনি আপনার বর্তমান কাজে এই লিমিটেশনগুলোকে পূরণ করতে পারবেন এমন ভাবছেন বলেই আপনি কাজটি করতে চাচ্ছেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই বাইরের দেশে কি কি কাজ হয়েছে তা একটি টেবুলার প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে এবং দেশে কি কি কাজ হয়েছে তাও টেবিল আকারে প্রেজেন্ট করা উচিত। [আপনি হয়ত লক্ষ করেননি আমরা কিন্তু ৩, ৪ এবং ৫ নাম্বার প্রশ্নগুলোর উত্তর ইতিমধ্যে পেয়ে গেছি!]



এবার খুব সংক্ষেপে এই অবস্থার আলোকে আপনি কি কাজ করতে যাচ্ছেন সেটি দু' চার লাইনে লিখে ইন্ট্রোডাকশন চ্যাপ্টার লেখা শেষ করুন!!



প্রশ্ন ১- বিষয়টা কি আদতে এত সহজ?



না, বিষয়টা আমি যত সহজে লিখলাম ততটা সহজ নয়। কারণ অথেনটিক সোর্স থেকে তথ্য সংগ্রহ একটি সময় সাপেক্ষ বিষয়।



প্রশ্ন ২- কোথা থেকে তাহলে তথ্য সংগ্রহ করবো?



ভালো প্রশ্ন। অথেনটিক তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করা এবং সেটির সঠিক ব্যবহার একটি ভালো থিসিসের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তথ্য সংগ্রহের জন্য আপনি গুগল স্কলার ব্যবহার করুন। চেষ্টা করুন ওপেন এক্সেস জার্নালগুলোর আর্টিকেল ঘাটতে। এতে করে আপনার সামনের দিনে লাভ হবে।



প্রশ্ন ৩- কিভাবে তথ্য সংগ্রহ করবো?



আগেই বলেছি গুগল স্কলার আপনার এখন পরমাত্মিয়! তাকে আপনার ঠিক কি কি ইনফো প্রয়োজন সেগুলো জিজ্ঞেস করুন। এ জন্য আপনি "কি ওয়ার্ড" দিয়ে সার্চ করবেন। ধরুন উদাহরনে আমরা বাংলাদেশে মাছে ফরমালিনের ব্যবহার নিয়ে কাজ করারা কথা বলেছি। তাহলে আপনাকে "ফিস স্যাম্পল" "ফরমালিন ইউজ" "বাংলাদেশ" এই কি ওয়ার্ডগুলো ব্যবহার করতে হবে।



আবার ফরমালিন রিলেটেড হেলথ রিস্ক নিয়ে তথ্য খুঁজে পেতে আপনাকে "ফরমালিন" "হেলথ রিস্ক" এই কি ওয়ার্ডগুলো ব্যবহার করতে হবে।



প্রশ্ন ৪- আমি কি শুধু জার্নালগুলো থেকেই ইনফো সংগ্রহ করবো?



যতটা সম্ভব জার্নাল পেপার থেকে ইনফো কালেক্ট করুন। তবে ওয়েবসাইট থেকেও তথ্য নিতে পারেন। বলা ভালো অনেক সময় ওয়েবসাইট থেকে তথ্য আমাদের নিতেই হয়। তবে এক্ষেত্রে অথেনটিসিটি একটি বড় বিষয়। যেমনঃ আপনি বাংলাদেশে মাছের বানিজ্যিক গুরুত্ব কেমন? বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ফিসারিজ সেক্টরের ভূমিকা কি এই তথ্যগুলো সহজেই মৎস অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট থেকে পেতে পারেন।



প্রশ্ন ৫- আমি কি উইকিপিডিয়ার রেফারেন্স ব্যবহার করতে পারবো?



সোজাসাপ্টা উত্তর "না"। একদম প্রাথমিক পর্যায়ে উইকি থেকে হয়ত আপনি কোন তথ্য পেতে পারেন। কিন্তু সেই তথ্যটি উইকি যে তথ্যসূত্র থেকে নিয়েছে আপনি সেই রেফারেন্স খুঁজে বের করুন।



প্রশ্ন ৬- তথ্যসূত্র কিভাবে লিখবো?



আপাতত আপনার প্রতিটি তথ্যসূত্রের ফাইল কম্পিউটারে আলাদা একটি ফোল্ডারে ১, ২, ৩ এভাবে নাম্বার দিয়ে সেভ করে রাখুন এবং যে সূত্র থেকে লিখেছেন সেই ১, ২ বা ৩ তথ্যসূত্র আকারে টেক্সটের পাশে উল্লেখ করে রাখুন। সামনে আমরা তথ্যসূত্র লেখা নিয়ে একটি বিস্তারিত পর্বে আলোচনা করবো।



প্রশ্ন ৭- আমি কি জার্নাল আর্টিকেল থেকে লাইন বাই লাইন কপি পেস্ট করবো?



না উচিত হবেনা এবং করবেন না। খুব বড় কোন প্যারা একবারে কপি করলে তা এক ধরণের অপরাধ হিসবে বিবেচিত হবে।



প্রশ্ন ৮- তাহলে কি করবো?



তথ্যটি নিজের ভাষায় উপস্থাপন করুন।



প্রশ্ন ৯- ইন্ট্রোডাকশন কত পেজের হতে হবে?



উপরে উল্লেখ করা ১ থেকে ৫ পর্যন্ত প্রশ্ন গুলোর জবাব পেতে যত পেজ লিখতে হবে। অনেকে মনে করেন ইন্ট্রোডাকশন চ্যাপ্টার অনেক বড় হলে বুঝি থিসিস রিপোর্ট খুব ভালো হলো! আদতে তা নয়। ঠিক যা যা প্রয়োজন তা থাকাটাই সবচেয়ে বেশি জরুরী।



তাহলে আজই শুরু করে দিন থিসিস পেপারের প্রথম চ্যাপ্টার লেখা!!

মন্তব্য ১০৭ টি রেটিং +৩৭/-০

মন্তব্য (১০৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:০১

অণুজীব বলেছেন: কাজে লাগতে পারে। :)

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৫

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ অণুজীব :)

২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৪

তামিম ইবনে আমান বলেছেন:
ফার্স্ট ইয়ারে আছি। আরো ৩ বছর 8-| 8-| 8-| 8-|

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৬

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ৩ বছর দেখতে দেখতে চলে যাবে #:-S

৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:১১

হ্যারি ফয়সাল বলেছেন: মাত্রই মাস্টার্সে উঠলাম!! দেখা যাক কপালে কি আছে!! বালের বোটানি পড়ে কোন চাকরি পামু না, মাঝে দিয়া হুদাই পেইন!!

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৬

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: :|

৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৩

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ, অনেক কাজের পোস্ট।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৬

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ তন্ময় :)

৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৫

সামাজিক জোছনা বলেছেন: কাজের পোস্ট।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৭

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: :)

৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৬

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:
বাংলায় ইতিহাস আইওও লিখতাম পারি ঃ)

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৭

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: মন্তব্যটা বুঝিনি বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক :|

৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৮

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:

ইস যদি আগে পাইতাম...

এখন তো আর থিসিস লাগছেনা...
তবে যদি কখনও সুয়োগ পাই...! তাইলে কাজে আসবে আশা করি

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৮

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ সুরাহী!

:)

৮| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪২

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: ভবিষ্যতে কাজে লাগবে....

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩১

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: কাজে লাগুক :)

৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৬

হিমু্_017 বলেছেন: ফারযুল ভাই মানেই হয় প্লাস নয় ভালো লাগা নয় প্রিয়তে ;) ;)

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩২

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: মন্তব্য বুঝিনি :|

@ ফারজুল

১০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫৩

হিমু্_017 বলেছেন: ও হো জীবনানন্দ ভাকে ও ধন্যবাদ অনেক আপনার পোষ্ট টা কাজে লাগবে । 8-| 8-|

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৩

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ গ্রামীন হিমু :)

১১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:০৮

অবাধ্য সৈনিক বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট...আপনার লেখাটি ### শিক্ষা বিষয়ক সকল পোস্টের সংকলন ### - এ যুক্ত করলাম

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৩

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ অবাধ্য সৈনিক :)

১২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৩

অজয় বলেছেন: প্রশ্ন ৭- আমি কি জার্নাল আর্টিকেল থেকে লাইন বাই লাইন কপি পেস্ট করবো?

না উচিত হবেনা এবং করবেন না। খুব বড় কোন প্যারা একবারে কপি করলে তা এক ধরণের অপরাধ হিসবে বিবেচিত হবে।
[/sb

আমার মনে হয় কথাটা ঠিক না। কারন আপনি লিখে যদি সাইটেশন করে দেন তাহলেই হয়.।.। আমি এই জিনিস টা জানতাম। আমিও জিনিস টা দেখছি আপনি ও দেখুন।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩১

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি যদি উন্নত বিশ্বের কোন দেশে থিসিস জমা দেন এবং সেই থিসিসে একটা নির্দিষ্ট % এর বেশি কপি-পেস্ট থাকে তাহলে আপনার পেপার ওরা একসেপ্ট করবেনা।

সাইটেশন দেয়া মানে এই নয় একটা প্যারা কপি করে পাশে রেফারেন্স দিয়ে দিলাম!

উদাহরণ দেই-

ধরুন আপনি একটা আর্টিকেল থেকে নিচের প্যারাটার ইনফো থিসিস পেপারে দিতে চাচ্ছেন-

There are currently 74 species under the genus Streptococcus. The type species of the genus, Streptococcus pyogenes, is one of the most virulent species causing human infections. S. pyogenes is a prototype bacterium that causes exotoxin-mediated infections.

মাত্র দু'টো লাইন কপি পেস্ট করে (Wong and Yuen, 2012) ইনটেক্সট সাইটেশন করে দিলেই হয়। কিন্তু এই লাইন থেকে সামান্য অদল বদল করে আপনি নিজেই টেক্সট লিখতে পারেন-

Currently Streptococcus genus is composed of 74 species among which Streptococcus pyogenes is one of the most virulent species that causes human infections. S. pyogenes, a prototype bacterium responsible for various exotoxin-mediated infections (Wong and Yuen, 2012).

খুব বেশি কষ্ট করতে হবেনা, আবার plagiarism দোষে দুষ্টও হবেন না।

১৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ভাল উদ্যোগ। আপনাকে ধন্যবাদ।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৪

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ মোস্তফা কামাল :)

১৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৫

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: গ্রেট! অবশ্যই কাজে লাগবে। প্রিয়তে নিলাম!

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৫

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ নাগরিক :) আশা করছি সাত-আট পর্বে শেষ করতে পারবো!

১৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪৯

হিবিজিবি বলেছেন: উদাহরণ সহ চমৎকার ভাবে প্রেজেন্ট করছেন। চলুক...

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৬

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আশা করছি সাত-আট পর্বে শেষ করতে পারবো!

:) হিজিবিজি, হিজিবিজি!!

১৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৪৬

রেজা রাজকুমার বলেছেন: রাখলাম,
পরে পড়বো।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩২

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ, পড়ুন। আশা করি কাজে লাগবে :)

১৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:১১

একজন নিশাচর বলেছেন: বিনা বাক্য ব্যয়ে প্রিয়তে :)
অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৩

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ নিশাচর :)

১৮| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৪৯

স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: অজয় বলেছেন: প্রশ্ন ৭- আমি কি জার্নাল আর্টিকেল থেকে লাইন বাই লাইন কপি পেস্ট করবো?

না উচিত হবেনা এবং করবেন না। খুব বড় কোন প্যারা একবারে কপি করলে তা এক ধরণের অপরাধ হিসবে বিবেচিত হবে।
[/sb

আমার মনে হয় কথাটা ঠিক না। কারন আপনি লিখে যদি সাইটেশন করে দেন তাহলেই হয়.।.। আমি এই জিনিস টা জানতাম। আমিও জিনিস টা দেখছি আপনি ও দেখুন।
আপনি যা বলেন সেটা অবশই ভুল। কোন উৎস থেকে কিছু আপনি সরাসরি কপি/ অনুবাদ করতে পারবেন না। সেটা কে অবশই আপনার মত করে লিখতে হবে। সেটা যদি অনুবাদ কর্ম হয় তবুও, এবং এক্ষেত্রে অবশই উৎস উল্লেখ করতে হবে।

আমাদের দেশে যদি plagiarism নির্ণয়ের সটওয়্যার এর ব্যবহার থাকত তাহলে বুঝত ত্থিসিস লেখা কি জিনিষ।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: হ্যা, একটা নির্দিষ্ট মাত্রার বাইরে প্ল্যাজিয়ারাইজড থিসিস ওরা ফারদার ইভালুয়েটই করবেনা।

ধন্যবাদ শোয়েব :)

১৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:০৭

এম এম ইসলাম বলেছেন: ভাই, কাজের একটি পোস্ট দিয়েছেন। চালিয়ে নিবেন আশা করছি। সোজা প্রিয়তে নিলাম।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৫

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ :) আশা করছি সাত-আট পর্বে শেষ করতে পারবো!

২০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৫৭

হাসান রেজভী বলেছেন: ধন্যবাদ কাজে লাগবে :) :)

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৫

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ রেজভী :)

২১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৫৯

শেলী বেলী বলেছেন: ধন্যবাদ । প্রিয়তে রাখলাম, সময়মত পড়ে নিব ।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৬

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: জ্বি, ধন্যবাদ :)

২২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:১১

ধ্বংসমানব বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম। কাজে লেগে যেতে পারে।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৮

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ ধ্বংসমানব!

:)

২৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৪৬

পাকাচুল বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে রাখলাম। কাজ দিবে নিশ্চয়।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩২

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আমিতো জানতাম পাকাচুল এসবের পাঠ চুকিয়েছে #:-S

২৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫৩

আনমনে বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম।কাজে লাগতে পারে।ধন্যবাদ।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৩

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ আনমনে!

:)

২৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০৩

রমিত বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম। কাজে লাগবে। আপনাকে ধন্যবাদ

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৫

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ রমিত :) শুভকামনা!

২৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১০

চলতি নিয়ম বলেছেন: কাজের লেখা। +++

জার্নালের পিডিএফ ফাইল গুলো (শত শত হাজার হাজার!!) সাজিয়ে গুছিয়ে রাখার এবং পরবর্তিতে রেফারেন্স হিসাবে ব্যবহার করার ভালো কোনো (ইউজার ফ্রেন্ডলী!) ফ্রী সফটওয়্যার এর নাম কেউ দিতে পারবেন? এই পোস্ট থেকে আশাকরি একটা সমাধান পাবো। অগ্রীম ধন্যবাদ।

যেমন: যাবরেফ, এটা আমার কাছে একটু কঠিন মনে হচ্ছে =p~

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৯

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ চলতি নিয়ম :)

আমি এগুলোর জন্য এখনো কোন প্রফেশনাল টুল/সফ্ট ব্যবহার করিনি। ম্যানুয়ালি একটা ফাইলে প্রয়োজনিয় পিডিএফ, ওয়েব ডকুমেন্ট সিরিয়ালি সাজিয়ে রাখি।

বিষয়টা খুবই ক্লান্তিকর :( তবুও এই দিয়ে চলে যাচ্ছে :)

২৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৪৮

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: বেইল গ্যাছে গা

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৯

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: :|

২৮| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:০৭

মাহমুদুল হাসান (সুমন)। বলেছেন: ধন্যবাদ। 2-Day International Workshop on

Writing Research Report, Thesis and Publishable Paper

26-27 December 2012, BIAM Foundation,
63 Eskaton, Dhaka, Bangladesh
Website: http://www.wbiworld.org


ABOUT THE INTERNATIONAL WORKSHOP

The aim of the above international workshop is to train the Bangladeshi university academics, researchers and students for conducting applied research and producing high quality research reports, thesis ( for Masters and Ph.D) and publishable journal papers. This training program focuses on topping up knowledge and imparting skills relating to high quality research activities for professional and intellectual growth. Academics and students belonging to all disciplines such as Business Discipline (Accounting, Finance, Economics, and Management etc), Social Sciences, Engineering and Technology are welcome to this international workshop which is a rare opportunity as no organisation offers such training in Bangladesh. If you wish to achieve research skills and publish in international journals for career progression, do not miss out this international workshop. The program will be lead by: Professor Dr. Mohammad Zia Al-Haqq, President, World Business Institute, Australia and the Editor of two international peer reviewed journals published from Australia.


BRIEF OUTLINE OF THE RESEARCH WORKSHOP

Getting motivated for conducting research, Setting goals, research question or state the problem, sourcing and reviewing past studies, forming testable hypotheses, setting research methodology, data sourcing and collection, determining Sample Size and using models and methods, providing convincing professional analysis , showing distinctiveness and contribution to the body of knowledge, Stating Significance, Originality and timeliness of the study plus dos and don’ts before the submission.


WHO CAN ATTEND, HOW MUCH TO PAY AND WHEN TO REGISTER?

Universities Teachers and students including current and would-be Masters and Ph.d students, Research Scholars and Researchers of any organization. Only Taka 3000 is charged which includes training materials and Certificate . Training will start at 6PM sharp and will finish at 9 PM from 26-27 December 2012. Registration deadline is 23 December 2012. Seats are Limited. Register Now to avoid disappointment.

WHO TO CONTACT ?

You can contact Ms. Nuha Jahan, Event Director, World Business Institute, Australia via her email: [email protected] or Mr. Mahbubul Hoque Bhuiyan, Manager, RAPI, Bangladesh via [email protected] or via his mobile no. 01711595219 for information relating to above international workshop.


Organised by : World Business Institute, Australia Website: http://www.wbiworld.org

Research and Publication International (RAPI), Bangladesh

WBI London, UK, American Research & Publication, New York, USA


সবাই চলে আসুন। আমিও থাকব। :) :) :)

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪০

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ, আমাদের সাথে আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করলে আমরা সবাই খুশি হবো :)

২৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৫

ধৈঞ্চা বলেছেন: @স্বাধীন শোয়েব, আপনার সাথে একমত।
থিসিস বা পেপার লিখার জন্য আপনি অনেক অনেক রিলেটেড পেপারের সাহায্য নিতে পারেন, ২-১টা লাইন কপি করে রেফারেন্স উল্লেখ করে পেষ্টও করতে পারেন তবে বেশ কিছু টেক্স, প‌্যারা সরাসরি কপি করা যাবে না। আগে plagiarism নির্ণয়ের সটওয়্যার ব্যাপক ভাবে ব্যবহার হতো না বলে অনেক জার্নালে তা না জেনে প্রকাশ করা হয়েছে। বর্তমানে plagiarism নির্ণয়ের সটওয়্যার দিয়ে চেক করায় অনেক স্বীকৃত জার্নালের আর্টক্যালও রিজেক্ট করা হয়েছে। গুগলে retracted paper লিখে সার্স দিলে এই দুই নম্বরী পেপারের লিষ্ট চলে আসে। সুতরাং সাবধান, এই অপরাধে অনেক গবেষককে নির্দিষ্ট জানার্লে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

@লেখক,
থিসিস পেপার, জার্নাল ও সেমিনার প্রসিডিংস-এর জন্য Introducton এর ধরন/ফরমেট ভিন্ন হতে পারে। তবে মাষ্টার্স থিসিসে Introducton-এ কিছু রেফারেন্স রাখা যেতে পারে তবে বেশী নয়। এ জন্যই রিভিউ লিটারেচারে রিলেটেড ওয়ার্ক নিয়ে আলাদা চাপ্টার world wide recognized.

@চলতি নিয়ম,
আপনি Endnote software দিয়ে কাজটা খুব সহজেই করতে পারবেন, ব্যবহার সহজ এবং ইউটিউবে অনেকগুলো টিউটরিয়াল আছে। নেটে ফ্রি ভার্সণ পাবেন আশা করি, আরো জানতে চাইলে আমাকে নক করবেন।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৪

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ :)

আমি ব্যক্তিগত ভাবে লিটেরাচার রিভিউ বলে আলাদা কোন চ্যাপ্টারের পক্ষপাতি নই। তাই ওটা উল্লেখ করেছি। এই সিরিজ শেষে আমি পুরো থিসিস পেপার ফর্মেট নিয়ে আলোচনা করবো বলে ভেবে রেখেছি এবং সেখানে "লিটেরাচার রিভিউ" চ্যাপ্টার নিয়ে বিস্তারিত বলবো ভেবে রেখেছি।

৩০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৪

অজয় বলেছেন: স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: অজয় বলেছেন: প্রশ্ন ৭- আমি কি জার্নাল আর্টিকেল থেকে লাইন বাই লাইন কপি পেস্ট করবো?

না উচিত হবেনা এবং করবেন না। খুব বড় কোন প্যারা একবারে কপি করলে তা এক ধরণের অপরাধ হিসবে বিবেচিত হবে।
[/sb

আমার মনে হয় কথাটা ঠিক না। কারন আপনি লিখে যদি সাইটেশন করে দেন তাহলেই হয়.।.। আমি এই জিনিস টা জানতাম। আমিও জিনিস টা দেখছি আপনি ও দেখুন।
আপনি যা বলেন সেটা অবশই ভুল। কোন উৎস থেকে কিছু আপনি সরাসরি কপি/ অনুবাদ করতে পারবেন না। সেটা কে অবশই আপনার মত করে লিখতে হবে। সেটা যদি অনুবাদ কর্ম হয় তবুও, এবং এক্ষেত্রে অবশই উৎস উল্লেখ করতে হবে।

আমাদের দেশে যদি plagiarism নির্ণয়ের সটওয়্যার এর ব্যবহার থাকত তাহলে বুঝত ত্থিসিস লেখা কি জিনিষ




তাহলে যদি কোন থিওরি আমি অন্য কোন আরটিকেল বা জার্নাল থেকে নেই সে ক্ষেত্রে কি করব

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫০

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ইতিমধ্যে আপনি সম্ভবত আপনার প্রশ্নের জবাব পেয়ে গেছেন :) তবু একটু যোগ করি। যদি এভাবে লেখেন-

২০১০ সালে অমুক বিজ্ঞানী অমুক রেফারেন্স ওয়ার্কে এই হাইপোথিসিস/থিউরি দিয়েছেনঃ [হাইপোথিসিস/থিউরি] (রেফারেন্স)

এখানে আপানি অবশ্যই ঐ থিউরি বা হাইপোথিসিস লেখকের ভাষ্য অনুযায়ি দেবেন। এটা কোন দোষ নয়। কিন্তু এর পরিমান টোটাল টেক্সটের একটি নির্দিষ্ট % এর বাইরে যেতে পারবেনা। কত % অ্যালাউয়েবল তা আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, আপনার সুপারভাইজর নির্ধারণ করবেন।

৩১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০৪

মুহাম্মদ এরশাদুল করিম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। খুবই ভালো উদ্যোগ। যদিও কাজ করার অ-নে-ক সুযোগ রয়ে গেছে, কিন্তু আইন বিষয়ক গবেষণা বলতে যা বুঝায় তা বাংলাদেশে খুবই সীমিত আকারে হয়। আপনার এই লেখায় আগ্রহী অনেকের উপকার হবে।

কোয়ালিটেটিভ এনালেসিস এর জন্য একটা খুব জনপ্রিয় সফটওয়্যার আছে NVIVO. বাংলা টাকায় ৮ হাজার টাকার মতো হতে পারে কিন্তু খুব কাজের জিনিস। আগ্রহীরা দেখতে পারেন।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৪

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ এরশাদুল করিম। আইন বিষয়ক গবেষনা নিয়ে আমার কোন ধারণা নেই। তবে বাংলাদেশে প্রতিটা ক্ষেত্রে গবেষনার ভালো সুযোগ রয়েছে এবং পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধার অভাবে তা হয়ে উঠছেনা।

পুরো বিষয়টার জন্য আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থা, গবেষণা খাতে বাজেট বরাদ্দ, গবেষণা উপযোগি যন্ত্রপাতির অভাব, ইনফাস্ট্রাকচার, নীতিনির্ধারক পর্যায়ে যারা আছেন তাদের ইচ্ছার অভাব সহ আরো বিভিন্ন কারণ জড়িত।

তবু এর ভেতর থেকেও অনেক ছাত্র-ছাত্রী ভালো কাজ করছেন।

৩২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৭

মামুন রশিদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আমার কাজে লাগবে । তাই পুরো সিরিজের অপেক্ষায় রইলাম । :)

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৫

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন :) সাত আট পর্বে আশা করছি শেষ করতে পারবো।

৩৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৪

দিবা স্বপ্ন বলেছেন: অসাধারন বিষয়ে সুন্দর পোস্ট। শোকেসে রাখলাম। আশা রাখি ভবিষ্যতে কাজে দিবে।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৬

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ স্বপ্ন :)

৩৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৪

মুহাম্মদ এরশাদুল করিম বলেছেন: মাফ করবেন NVIVO র দাম ৮০ হাজার এর মতো হবে ।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৮

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ। আট হাজার বা আশি হাজার যাই হোক ইন্সটিটিউশনের স্বদিচ্ছা থাকলে এটা কোন বিষয় নয়।

৩৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২০

চলতি নিয়ম বলেছেন: @ ধৈঞ্চা, ধন্যবাদ। endnote তো দেখলাম ফ্রী না। স্টুডেন্ট ভার্সন ই ১১৩ ডলার চায়!!

৩৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৭

আরজু পনি বলেছেন:

আহা, এমন পোস্ট সবসময়ই কাজের।

আমি রিসার্চের আরেকটা পার্ট নিয়ে বাল্যশিক্ষা টাইপ পোস্টের জন্যে লিখব লিখব করছি কিন্তু গুছিয়ে উঠতে পারছি না, দেখি সিরিজ আকারেই দিতে হতে পারে।

আপনার পোস্টটা দেখে প্রথমেতো মন খারাপ হয়ে গেছিল যে , আমি বুঝি দিতে পারলাম না, পরে ভেবে দেখলাম আপনার পোস্ট মুল থিসিস রিলেটেড আর আমি যেটার কথা ভাবছি তা রিসার্চের অন্য একটি অংশ।

শেয়ার নিলাম।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৯

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ পনি :)

আপনার সিরিজের অপেক্ষায় থাকলাম!

৩৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৬

সুদীপ্ত কর বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম। কাজে লাগবে।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১০

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: :) সুদীপ্ত!

৩৮| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৮

ধৈঞ্চা বলেছেন: @চলতি নিয়ম, আমার কাছে আছে কিন্তু আপনাকে কিভাবে দেব তাই ভাবছি। আপনি torrentz,com-এ চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

৩৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১০

বাংলার নবাব নাজমুলউদ্দৌলা বলেছেন: @ধৈঞ্চা
আপনি ভাই মিডিয়াফায়ারে আপলোড করে লিঙ্ক দিয়ে দেন

৪০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৫

দুঃখজাগানিয়া বলেছেন: সুন্দর ও দরকারী একটি পোস্ট। ধন্যবাদ।
আরেকটি বিষয় জানতে চাই। বাংলাদেশে ছাত্রদের জন্য জার্নালে লেখা প্রকাশের সুযোগ কেমন বা কোথায়? ভার্সিটির জার্নালে লিখতে গেলে নাকি টিচারদের সাথে যৌথভাবে লিখতে হয়? সহজে জার্নালে লেখা প্রকাশ করার ব্যাপারে জানালে খুশী হবো।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৫

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনার আগ্রহের জন্য। এবার আপনার প্রশ্ন গুলোর পয়েন্ট বাই পয়েন্ট জবাব দেয়ার চেষ্টা করিঃ

প্রশ্ন- বাংলাদেশে ছাত্রদের জন্য জার্নালে লেখা প্রকাশের সুযোগ কেমন বা কোথায়?

বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন বিষয় ভিত্তিক জার্নাল প্রকাশিত হয়। এর যে যে জার্নাল অনলাইনে এভেইলেবল তাদের কমপ্লিট একটি তালিকা পাবেন এখানে

এখানে কথা প্রসংগে একটা বিষয় উল্লেখ করা দরকার- একজন রিসার্চারের কোন দেশিয় বাউন্ড্রি নেই। তিনি যেকোন দেশে, যেকোন জার্নালে জার্নালের এইম-স্কোপ এবং মান অনুযায়ি তার কাজ প্রকাশ করতে পারেন।

প্রশ্ন- ভার্সিটির জার্নালে লিখতে গেলে নাকি টিচারদের সাথে যৌথভাবে লিখতে হয়?

শুধু ভার্সিটি জার্নাল নয় যেকোন জার্নালে লিখতে গেলে আপনার সুপারভাইজার আপনার সাথে একজন অথর হিসেবে থাকবেন।

একজন অথর হওয়ার যোগ্যতা কী তা জানি আসুন-

Authorship of the paper

Authorship should be limited to those who have made a significant contribution to the conception, design, execution, or interpretation of the reported study. All those who have made significant contributions should be listed as co-authors. Where there are others who have participated in certain substantive aspects of the research project, they should be acknowledged or listed as contributors.

The corresponding author should ensure that all appropriate co-authors and no inappropriate co-authors are included on the paper, and that all co-authors have seen and approved the final version of the paper and have agreed to its submission for publication.

সুত্রঃ Click This Link

প্রশ্ন- সহজে জার্নালে লেখা প্রকাশ করার ব্যাপারে জানালে খুশী হবো।

কোন জার্নালে পাবলিকেশন সহজ নয়। ইন্ডিয়ান কিছু জার্নাল এর ব্যতিক্রম আছে।

হাই ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর আছে বা ভালো রেপুটেশন আছে এমন জার্নালে পেপার পাবলিশ করা বেশ কঠিন।

পাবলিকেশন বিষয়ে আপনি নিচের এই দু'টি পোস্ট পড়ে দেখতে পারেন হয়ত কাজে লাগবেঃ

১. আপনার অনার্স বা মাস্টার্স-এর থিসিস কোন জার্নালে পাবলিশ করবেন? কেন করবেন? মুলত হেলথ সায়েন্স রিলেটেড প্রকাশনার জন্য

২. ফার্মাসিউটিক্যাল ও হেলথ বিষয়ক একাডেমিক পাবলিকেশনে ইচ্ছুকদের জন্য দু'টো জার্নালের খোঁজ



যাহোক আপনি কোন ফিল্ডে কাজ করছেন সেটা জানতে পারলে হয়ত আরো স্পেসিফিক আন্সার দিতে পারতাম :(

আর হ্যা, আমাদের দেশের প্রাতিষ্ঠানিক কিছু জার্নালে পেপার এক্সেপটেড হতে গেলে যে কিছু ম্যাল প্র‌্যাক্টিস হয়না এটা আমি অস্বীকার করছিনা :(

৪১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৫

বিন্দুবাসিনী বলেছেন: দারুণ পোস্ট। সোজা প্রিয়তে। ফাইনাল ইয়ারের রিসার্সের কাজ শেষ পর্যায়ে আছে। ইন্ট্রোডাকশন লেখা নিয়ে অনেক কনফিউশন ছিল। আপনার লেখা পড়ে অনেকগুলো বিষয় বুঝলাম। আরো আগে কেন এই সিরিজ লেখা শুরু করেন নাই.....!!
পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম। মাস্টার্সের থিসিসে খুব কাজে দিবে ।

কঠিন জিনিস সহজভাবে উপস্থাপন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ওহ!দুঃখজাগানিয়া বলেছেন: বাংলাদেশে ছাত্রদের জন্য জার্নালে লেখা প্রকাশের সুযোগ কেমন বা কোথায়?

১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১১

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ বিন্দু :)

যাক এখনই কাজে লাগছে এমন কাউকে পেয়ে খুব ভালো লাগলো।

উপরে উত্তরটা দেয়ার চেষ্টা করেছি সেই সাথে দু'টো পোস্টের লিংকও দিয়েছি। আশা করি কাজে লাগবে!

৪২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১১

পটল বলেছেন:
জার্নালে লেখা প্রকাশ হওয়ার জন্য আমি যেটা বেশি দরকারি দেখি, সেটা হলো একাডেমিক রাইটিং নিয়ম অনুযায়ী´লেখা। অন্যের লেখা কপি করা বা পরিবর্তন করে সাজিয়ে দিয়ে আর্টিকেল লিখলে সেটা নিয়ে তো কোথাও প্রকাশ করার মানে নাই। সব তথ্যের সাথে পর্যাপ্ত রেফারেন্স থাকা এবং তার উল্লেখ থাকাটা জরুরি। কারণ দেশী হোক, আন্তর্জাতিক হোক বা নিজের ভার্সিটির লাইব্রেরীর জন্যই হোক এগুলো ঠিক না থাকলে সেটা কোথাও পাবলিশ না করতে দেয়াই ভালো। আমরা অনেকেই রেফারেন্স বিষয়টাতে গুরুত্ব দেই না। এটা হওয়া উচিত না।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪০

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ পটল :) আপনি অনেকদিন পর ব্লগে এলেন মনে হচ্ছে। যাক তাহলে পটল তোলেন নি!!

তথ্য রেফারেন্স সহ লেখা নৈতিক দিক থেকে যেমন একজন অথরের দায়িত্ব তেমনি এটা আগে যারা এই বিষয়ে কাজ করছেন তাদের প্রতি কৃতিজ্ঞতা স্বীকার করাও।

:)

৪৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৮

বিন্দুবাসিনী বলেছেন: আপনাকে আবারো ধন্যবাদ। তবে আমি social science এর স্টুডেন্ট। এই বিষয়ে রিসার্চের সুজোগ কোথায় কেমন ইত্যাদি জানালে উপকার হত।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪২

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: সোশ্যাল সায়েন্সের বিষয়ে আমার জ্ঞান একদম "ক অক্ষর গো মাংস"- কিছুই জানিনা :( বিন্দুবাসিনী!

৪৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৭

ক্যামেরাম্যান বলেছেন: অফটপিক - আপনার একটু সাহায্য প্রয়োজন
Click This Link

১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৩

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ ক্যামেরাম্যান :)

আমি ওখানে মন্তব্য করেছি।

৪৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৮

মাস্টার বলেছেন: বাহ! চমৎকার তো!! আমার আর এই কাজ করতে হবেনা ভেবে মাঝে মাঝে নিজেকে অনেক সুখী মনে হয় B-)

১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৪

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আমিও এসব লেখা থেকে মুক্ত ;) তবে লেখালেখি থেকে মুক্ত নই :(

ধন্যবাদ মাস্টার!

৪৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৮

রাতুল_শাহ বলেছেন: কি আর বলব, প্রিয়তে নিলাম।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১১

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: :)

৪৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৭

অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: ভাইজান , এইবার দ্বিতীয় অধ্যায়ের পোস্ট দিলে সেইটাও লিখে ফেলতে পারি ! B-))


আপডেট চাই । :#>

শুভরাত । :)

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২১

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: কয়েকদিন বসেছি ২য় পর্ব লিখবো বলে। কিন্তু আর ধৈর্য হচ্ছেনা, নিজের কাছে নিজেই লজ্জিত :|

শুভ বিকেল!

৪৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৫

রংটাণর্ বলেছেন: ধন্যবাদ, অনেক কাজের পোস্ট

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২২

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: :)

৪৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:০১

নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: কোন কথা নাই।ডাইরেক্ট পিলাচ+

=p~ =p~ =p~

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: :)

৫০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:০৯

বৈশাখী ঝড়® বলেছেন: কামের পোস্ট।পিলাচ লন।

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ ঝড় :)

৫১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: ভালো লেখা, চলুক

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কপোতাক্ষ :)

৫২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

"চিত্ত যেথা ভয় শূণ্য, উচ্চ সেথা শির" বলেছেন: ভাই ইন্টার্নশীপ রিপোর্ট, থিসিস রিপোর্ট ( Internship Report, Thesis Report ) নিয়ে আমি একটি সাইট বানিয়েছি View this link এখানে অনেক ধরনের স্যাম্পল পাওয়া যাবে৷ আশাকরি শিক্ষার্থীরা এগুলো থেকে একটা ধারণা নিয়ে কাজ করতে পারবেন৷

২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: :) ধন্যবাদ!

৫৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: @ মুহাম্মদ এরশাদুল করিম , দুঃখিত আপনার মন্তব্য আগে চোখে পরেনি। মুছে দিয়েছি। আপনাকে আমি মেইল করবো :)

৫৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:০৩

ইসলাম তৌিহদুল বলেছেন: vai 2nd part ta likselen ?

৫৫| ১৮ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭

মোঃ শিলন রেজা বলেছেন: আপনাদের সকলের আলোচনা তে আমি পেয়ে গেছি থিসিস লেখার নির্দেশনা।

৫৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৯

ফরহাদ রেজা যশোর বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম। কাজে লাগতে পারে।

৫৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫২

মোঃ ফয়সাল মাহমুদ বলেছেন: ভাই থি‌সিস পেপার ভা‌র্সি‌টি ছাড়া ব্যা‌ক্তিগত জীব‌নে কিভা‌বে এবং কোথায় ব্যবহার করব ?? স‌ঠিক এবং বিস্তা‌রিত জানা‌লে উপকৃত হব।

৫৮| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ২:১৮

রেজাউল করিম সাগর বলেছেন: থিসিস লেখায় হাত দিবো ভাবছি আর গুগল করতেই আপনার লেখাটা সামনে চলে এলো। খুবই কাজে দেবে আমার। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত কাজের একটা জিনিস নিয়ে লেখার জন্য ।

৫৯| ০৯ ই মার্চ, ২০২১ রাত ২:১৮

রেজাউল করিম সাগর বলেছেন: থিসিস লেখায় হাত দিবো ভাবছি আর গুগল করতেই আপনার লেখাটা সামনে চলে এলো। খুবই কাজে দেবে আমার। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত কাজের একটা জিনিস নিয়ে লেখার জন্য ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.