![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সাদাসিধে, সাধারণ টাইপের মানুষের দলে। তবে রাজনৈতিক অপরিপক্ক্বতা আমার অপছন্দ।
ডি টাওয়ার।
মেটাহিউম্যান আ্যান্ড কমান্ডো এলায়েন্স প্রজেক্ট যাকে সংক্ষেপে ম্যাকাপ বলা হয় তার হেডকোয়ারটার এই ডি টাওয়ারের তিনতলায়। এই আ্যালায়েন্সড প্রজেক্টে সরকার কোটি টাকার বিনিয়োগ এবং বুয়েটের ও কুয়েটের বেশ কজন প্রকৌশলীর মাথার ঘাম প্রতি পরতে পরতে জড়িয়ে আছে। সামরিক বাহিনীর অত্যন্ত গোপনীয় এই প্রজেক্টে আছেন বেশ কজন স্পাই- এজেন্ট জাহেদ, সাদিয়া ও আসিফ যাদের ডিজিএফআই থেকে আনা হয়েছে। তাছাড়া আছেন যন্ত্রমানব, রানার ও কপিমাস্টার। আর সোর্স হিসেবে আছেন এসআই সাব্বির।
"কোড ২৪০, সাস্পেক্ট হেডিং টু ধানমন্ডি। মেটাল ইনহহিউম্যান বিয়িং। ক্যারিং এ লেজার গান, অটো সাবমেশিন গান। মডেল থার্ড জেনারেশন আর্মি রোবট। ম্যানুফ্যাকচারার আননোউন।"
শুনেই মাথা ঘুরে উঠলো বুয়েটের প্রফেসর তানভীর রহমানের। ফ্লাইং ক্যামেরা ডোংগা, যা কিনা সামরিক প্রকৌশল বিভাগের নতুন আবিষ্কার। শুধুমাত্র এখন পর্যন্ত এজেন্টস অব ডি ব্যবহার করেছে। তবে এখন মনে হচ্ছে বিষয়টা এতোটা ঘোরালো হয়ে গেছে যে এই মুহুর্তে ম্যাকাপ টিম মাঠে নামবে।
-আমি যাচ্ছি। বললেন যন্ত্রমানব। রানার কপিমাস্টারকে নিতে পারবে?
-হুম। আঠারাশো শতাব্দীর রানার আবদুল হাকিম টাইম সুইংগার এ একবিংশ শতাব্দীতে এসে একটু অবাকই হয়ে আছে।
কপিমাস্টারকে জাহেদ কয়টা শাওলিন কুংফু শেখাচ্ছিলো। এমন সময়ে ন্যাশনাল থ্রেট শুনে একটু থমকে দাঁড়ালো।
-এজেন্টস অব ডি কোনদিন এই আ্যলার্ম দেয় নাই, কোন সোর্সের এই কাজ? জাহেদ বললো একটু উৎসুক হয়ে।
-ম্যাকাপের সোর্স তো এসআই সাব্বির। চলেন যাই দেখি মনিটরিং রুমে কি অবস্থা।
যন্ত্রমানব তার মেটালিক অরগ্যান সেট করলেন। স্কাই ডোরটা খুলে গেলো টেক ডিপার্টমেন্ট এর আসিফের টাচ কন্ট্রোলে। তিনশো কেজি ওজনের ভারি ধাতব মানব শরীরটা ধুপধুপ করে ল্যান্ডপ্যাডের উপর দাড়িয়ে বললেন, "গেলাম"।
রানার কপিমাস্টারের দিকে তাকালেন, "কপিবাবু, আসেন। পেছন থেকে জড়াই ধরেন।"
২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়.....
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৪
কালের সময় বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম