![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার সম্পর্কে বলার মত তেমন কিছুই নেই ...££... জীবনে পোড় খাওয়া মানুষ আমি। প্রতিদিন বাবা মার কলহ চোখ বুঝে সহ্য করি... প্রেমিকা অনেক আগে ছেড়ে চলেগেছে ... বন্ধুদের কাছে মানুষ হিসেবে গুরুত্ব পাইনা . . . আচ্ছা সবাই কি আমাকে আপদ ভাবে ? জানিনা । হয়তো ভাবে । জানিনা এভাবে কতদিন বাঁচবো... হাল ছাড়তে চাইনা ... মানুষ হয়ে বাচঁতে চেষ্টা করছি... একটু শান্তির খোজেঁ বেরিয়েছি... অচেনা পথে হেটে চলা পথিক… যদি সাক্ষাতলাভ করতে চাও তবেঅচেনা পথে চলে এসো .… ;( ;( ;( আমি আমার পৃথিবীকে আজও চিনতে পারিনি, পারিনি পৃথিবীর মানুষগুলোকেচিনতে । অনেক বন্ধুই এল গেল, তবুও আমার জীবনটা রয়ে গেল এলোমেলো । একটা অগোছালো জীবন- জীবনে পাইনি কারো ভালোবাসা, পাইনি কারো সান্ত্বনা । প্রেম-ভালোবাসা-মহব্বত, এই নামগুলোর সাথে কেন যে আজো পরিচিত হতে পারলাম না, আমি নিজেও জানি না। আজ একটা ছোট্ট জীবনে একটু ভালোবাসা পাবো বলে করি না কারো কাছ থেকে আশা। তবুও কেউ যদি তার একান্তেই করতে চায়, করবো না তাকে মানা। একটি মেয়েকে আমি আমার নিজের অজান্তেই ভালোবেসে ছিলাম, চেয়ে ছিলাম তাকে নিয়ে গড়বো আমার একটি সুন্দর ভুবন। কিন্তু না আমি পারিনি, পাইনি তার কাছ থেকে কোনো ভালোবাসা, পাইনি কখনো কোনো আশা। আজ সে অন্য কারো, ভাবতে আমার হয় খুব কষ্ট। তবুও ভাবি তাকে নিয়ে, ভালো লাগে ভাবতে। ভেবে যাব তাকে, যতদিন থাকে মনে। অজানা অনেক আশা নিয়ে শুরু করে ছিলাম আমার পৃথিবীর পথচলা, প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি আর অনেক আশা- নিরাশা নিয়ে এগিয়ে চলেছিআমি,চলবো যতোদিন আমার দেহে থাকে প্রাণ। আর একদিন আমি পৃথিবী ছেড়ে চলে যাব, দূরে অনেক দূরে,বহুদূরে, যেখান থেকে কেউ আমাকে ফিরিয়েআনতে পারবে না। দু,একদিন দু,চার জন চোখের জল ফেলে ভুলে যাবে আমায়। অতি সাধারন এক মানুষ সব সময় বাস্তবতা নিয়ে ভাবী স্বপ্ন জিনিসটা একটু কম দেখিকারন ঘুম ভেঙ্গে গেলে নিজেকেআবার সেই ছেড়া কাঁথার নিচেই পাই তখন আর স্বপ্ন কে সত্যিই বলে মনে হয় না ।
“একবার আমি আর আমার এক বন্ধু শাহবাগ থেকে বাসে উঠলাম, গন্তব্য নারায়ণগঞ্জ পতিতা পল্লী। সেখানে গিয়ে দুই বন্ধু দুই রুমে ঢুকলাম। বের হওয়ার পর বন্ধু আমাকে জিজ্ঞেস করলো কী কী করলা? আমি সব খুলে বললাম। আমি ওর কথা জানতে চাইলেই বললো, আমি তো কিছু করিনি। তখনই বুঝতে পারলাম, পৃথিবীতে যে মানুষ তার নিজের পাপ যত লুকিয়ে রাখতে পারে সে তত ভালো মানুষ।” কথাগুলো দেশের এক বিশিষ্ট লেখকের।
লেখকের মন্তব্যটি পড়ার পর থেকে শুরু করে কিছুদিন আগে পর্যন্ত আমিও বিশ্বাস করতাম, যে নিজের অপরাধ যত লুকিয়ে রাখতে পারে সেই ততো ভাল মানুষ। কিন্তু কিছুদিন যাবত সাংবাদিকতার চর্চা শুরু করার পর নিজেকে অপরাধমুক্ত রাখার আরো একটি কৌশল জানার সুযোগ হলো। দেখলাম ফেসবুক এক্টিভিস্ট কিছু চেতনাধারীকে। তারা নিজেকে বুজুর্গ প্রমাণ করতে পরের সমালোচনায় লিপ্ত হয়। অন্তরের কামোত্তেজনা মেটাতে পতিতার সংস্পর্শ না পেলে পশ্চিমা পর্ন দেখে হস্তমৈথুনে লিপ্ত হয়।
এখন প্রশ্ন আমি কী করে বুঝলাম তারা কামোত্তেজনা মেটাতে পশ্চিমা পর্ন দেখে হস্তমৈথুন করে? যে ব্যক্তি শিরোনামে পুরুষাঙ্গ লেখাটির উল্লেখ দেখে তা এড়িয়ে না গিয়ে লেখার ভিতরে গিয়ে, পুরুষাঙ্গে হাড্ডি থাকে না সে বিষয়টির ভুল ধরিয়ে দিতে পারে, অনলাইনে তার মত মনযোগী পাঠকের খুব অভাব বলেই বুঝতে পারলাম ছয় মাসের অনলাইন পোর্টালে কাজ করার সুবাদে। পুরুষাঙ্গে হাড্ডি থাকে না এ সাধারণ জ্ঞানের বিষয়টি যখন কন্টেন্ট লেখক ও কন্টেন্ট পাবলিশারের চোখ আড়াল করে চলে যায় এবং তা পাঠকের চোখে ধরা পড়ে তখন খুব ভালোভাবেই বোধগম্য যে পাঠকটি আসলে এরকম লেখা পড়তে কতটা মনযোগী।
এই শ্রেণীর পাঠকের মধ্যে আবার আরেকটি গুণ বিদ্যমান। তারা বাঙ্গালী গরুর দুধ খেয়ে তাকে লাথি দেয় এবং জলাতঙ্কের জীবাণুবাহী পশ্চিমা কুকুরের পা চাঁটে। না, প্রমাণ ছাড়া কথা বলছি না আমি। কিছুদিন আগে পশ্চিমা স্বনামধন্য সংবাদ মাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানে ছাপা হলো ‘এনজিওকর্মীদের সাথে ডেট করা উচিত নয় যে ৫০ টি কারণে।’ লেখাটি দেশের বিশিষ্টজনেরা গার্ডিয়ানের পেজ থেকে শেয়ার দেয়া শুরু করলো। যখন ওই কন্টেন্টটি বাংলাদেশের একটি নিউজ পোর্টাল বাংলায় অনুবাদ করে গার্ডিয়ানের চাইতে অনেকটা মার্জিত ভাষায় প্রকাশ করলো তখন চেতনাধারীদের চেতনা দণ্ড দাঁড়িয়ে গেল। বাংলাদেশের সমাজ এবং সংস্কৃতির সাথে এ বিষয়টি যায় না বলে অভিযোগ তুললো। হায় এ পাঠক যে আরজ আলী মাতুব্বরকে গালি দিয়ে সালমান রুশদির ভক্ত এরকম পাঠক।
মুখে এক আর অন্তরে আরেক এভাবে আর কতদিন? মনুষ্য শরীরধারী ঝিঁঝিঁ পোকারা আর কতদিন তাদের এই চেতনা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করবেন? ঝিঁঝিঁ পোকা যেমন রাত হলেই খোলস বদলায় এ সমস্ত লোকেরা তেমনি পতিতার সাথে রাত কাটিয়ে দিন হলে পতিতা উচ্ছেদ আন্দোলনের নেতৃত্ব দেয়। এই দুমুখো লোকদের উপর ক্ষোভের বহি:প্রকাশ করতে গিয়ে একজন বলেছিলেন সৃষ্টিকর্তা মানুষকে মুখ দিয়েছেন শুধু মনের ভাব প্রকাশের জন্য নয় বরং সত্য কথা লুকানোর জন্যও। আর কতদিন অন্তরের কামনাকে গোপন করে বুজুর্গ সাজার চেষ্টা করবেন এইসব চেতনাধারীরা
২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
ইসমাইল জবু বলেছেন: পাপ যতই ঢেকে রাখেন
তা একদিন প্রকাশ হবেই
৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
হোসেন মালিক বলেছেন: পাপ করাটাই একটা অপরাধ। সেটা প্রকাশ করা আরেক অপরাধ। আমরা সবাই মানুষ, ভুল ত্রুটির ঊর্ধ্বে নই। আমাদের দ্বারা পাপ কাজ হয়ে গেলে ইচ্ছাকৃত হোক বা অনিচ্ছাকৃত হোক, ঢেকে রাখাটাই ভালো।
৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২১
ইসমাইল জবু বলেছেন: আমি মানি পাপ ঢেকে রাখা ভাল
কিন্তু আপনি শাক দিয়ে কি আর বড় মাছ ঢাকতে পারবেন
৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হুম
৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:২৯
মুহাম্মদ আশিকুজ্জামান বলেছেন: পাপ করে সেটি প্রচার করলে পাপের প্রশার বেড়ে যায়।যেমন মানুষ এরকমও বলতে পারে এই লোক যদি এ রকম করে তবে আমি নই কেন? ..... ও এই কাজ এই ভাবে করা যাই, আগে তো জানতাম নাহ? আর অবসরে যখন সে একা থাকে তো শয়তান পেয়ে বসে বাঘ যেমন দলছাড়া একলা হরিণকে ধরে , যা মহানবী সাঃ ই বলেছেন ।
৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৩৩
মুহাম্মদ আশিকুজ্জামান বলেছেন: তবে অনেক রকম ক্ষেত্র আছে যেমন আপনার লেখার ভিতর একটা এনজিও নিয়ে আর একটা পতিতালয় নিয়ে। এক একজন এখন এক একটা বিষয়কে হরেক্রকম ভাবে নেয়। আপনার পোস্টে লিখেছেন একটা বিশয় নিয়ে কিন্তু শিরোনামের খাল গিছে আর একদিকে।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
ইসমাইল জবু বলেছেন: আপনি আমার লেখা পুরাপুরি বুঝে পড়েন নাই
৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫৯
নিয়েল হিমু বলেছেন: ধাঁর আছে লেখায় । সুন্দর ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০১
ইসমাইল জবু বলেছেন: থ্যাংকস ভায়ো্
ভায়ো=ভাই
৯| ০২ রা মে, ২০১৫ রাত ২:৫৭
গ্রীনলাভার বলেছেন: পোস্ট টাইটেলটা মজার।
বুজুর্গ রা তাদের কামুক অন্তর তাদের স্ত্রীদের জন্য বরাদ্দ রাখে।
আপনি যাদের কথা বলছেন তাদেরকে "বুজুর্গ" বলে "অনেক বেশী ভাল" বলে ফেলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: যে ব্যক্তি পাপ গোপনে করে আল্লাহ তায়ালা তার কাজ ঢেকে রাখেন, চাইলে মাফ করেন নতুবা শাস্তি দেন।
যে ব্যক্তি পাপ কাজ করে গর্ব সহকারে বলে বেড়ায়, আল্লাহও তার অপরাধ প্রকাশ করেন, কিয়ামতের ময়দানে প্রকাশ্যে হিসেব নেন, তার শাস্তি পাওয়া ওয়াজিব হয়ে যায়।
কাজেই আপনার পোস্টের মুল বক্তব্য নট এক্সেপ্টেবল।