নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জনী_দা _ফাজিল

জনী_দা _ফাজিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

দাড়ি ধরে বয়স্ক লোককে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় বিশিষ্ট আলেমদের তীব্র প্রতিক্রিয়া : ফ্যাসিজমের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ লড়াইয়ের আহ্বান

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৫





















পুলিশের বেষ্টনিতে থাকা একজন বৃদ্ধ পথচারীর সাদা দাড়ি টেনে ধরে ছাত্রলীগ কর্মীদের কিল-ঘুষি মারার ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, ধর্মীয় ও সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের মধ্যে। বর্বর ও ন্যক্কারজনক এ ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন বিভিন্ন মসজিদের ইমামরা ও বিশিষ্ট আলেমরা। তারা বলেন, দেশের তরুণ প্রজন্ম আওয়ামী লীগের ইসলামবিদ্বেষী ফ্যাসিবাদী চরিত্রের পুনঃপ্রকাশ দেখতে পাচ্ছে। পথচারী দাড়ি ও টুপিওয়ালা বৃদ্ধরাও আওয়ামী হামলা থেকে রেহাই পাচ্ছে না। দাড়ি-টুপি ও পবিত্র ইসলামের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের নগ্ন হামলা মোকাবিলায় দেশপ্রেমিক সর্বস্তরের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারা বলেন, আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় এসেছে তখনই তারা প্রথম আঘাত হেনেছে ইসলামপ্রিয় নাগরিকদের ওপর। ক্ষমতাসীনদের জুলুম-অত্যাচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলা প্রত্যেকের নৈতিক দায়িত্ব।

প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার রাজধানীর মতিঝিলে পুলিশ ও জামায়াত-শিবিরের সংঘর্ষের পর ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সঙ্গে পুলিশ ওই এলাকায় ব্যাপক অভিযান পরিচালনা করে নিরীহ পথচারীসহ অসংখ্য মানুষ গ্রেফতার করে। ওই সময় রাস্তার ফুটপাত দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় একজন পায়জামা-পাঞ্জাবি পরিহিত বৃদ্ধকেও পুলিশ আটক করে।



পুলিশের সামনেই ওই বৃদ্ধটির দাড়ি টেনে ধরে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা কিল-ঘুষি মারে। এ ছবি গতকাল বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা প্রকাশ করে। এ ঘটনা সর্বস্তরের আলেম-ওলামাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করে।



একজন নিরীহ বৃদ্ধকে দাড়ি ধরে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে মাসিক মদীনা সম্পাদক এবং ইসলামী ও সমমনা ১২ দলের আহ্বায়ক মাওলানা মহিউদ্দিন খান বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে মুসলমানরা নির্বিঘ্নে ও নির্ভয়ে মুখে লম্বা দাড়ি, মাথায় টুপি আর গায়ে লম্বা পাঞ্জাবি পরে স্বাভাবিকভাবে হেঁটে যাবে, এটা আশা করা যায় না। একজন বৃদ্ধের দাড়ি টেনে ধরে পুলিশের সামনে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা যেভাবে নাজেহাল করেছে তাতে শুধু আমি নই, দেশের কোটি কোটি মুসলমান আঘাত পেয়েছেন বলে আমার বিশ্বাস। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই মসজিদ-মাদরাসায় হামলা ও ভাংচুর, আলেম-ওলামাদের ওপর জুলুম-নির্যাতন একটি নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়ায়। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশে একজন মুসলমানের দাড়ি টেনে ধরে নাজেহাল করা হবে, এটা ভাবতেও অবাক লাগে। তিনি বলেন, ক্ষমতাসীনদের ইসলামবিদ্বেষী এ আচরণের বিরুদ্ধে সর্বস্তরের আলেম-ওলামাকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।



খেলাফত আন্দোলনের আমির ও প্রবীণ ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা আহমদউল্লাহ আশরাফ বলেন, কোনোসময়ই আওয়ামী লীগ দেশে ইসলামী তাহজিব তমদ্দুন এবং দাড়ি-টুপি সহ্য করতে পারে না। দাড়ি-টুপিধারী আলেম-ওলামা দেখলেই আওয়ামী লীগ ও তাদের অনুসারীদের গায়ে জ্বালা ধরে। এ কারণেই তারা যখনই ক্ষমতায় আসে তখনই দাড়ি-টুপিকে প্রধান টার্গেটে পরিণত করে। তিনি বলেন, দাড়ি-টুপির সঙ্গে মুসলমানের অস্তিত্বের প্রশ্ন জড়িত। অথচ একজন নিরীহ বয়স্ক লোকের দাড়ি ধরে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীরা যেভাবে লাঞ্ছিত করেছে তাতে সমগ্র মুসলমানের মনে আঘাত দিয়েছে। আওয়ামী ফ্যাসিজমের বিরুদ্ধে সর্বস্তরের আলেম-ওলামাকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, নীরবে সহ্য করার সময় শেষ হয়েছে। এবার সময় এসেছে প্রতিবাদের। দেশের আলেম সমাজ ঐক্যবদ্ধ হয়ে ক্ষমতাসীনদের ইসলামবিদ্বেষী কর্মকাণ্ড মোকাবিলা করতে না পারলে দেশে খোদাদ্রোহী নাস্তিক্যবাদীদের হাতে এভাবেই দাড়ি ও টুপিধারীদের লাঞ্ছিত হতে হবে।



ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী বলেন, এ ঘটনায় আওয়ামী লীগের প্রকৃত চেহারা জাতির সামনে উন্মোচিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ হচ্ছে মূলত ইসলাম, ইসলামী আদর্শ ও মূল্যবোধের চরম শত্রু। এটা আবারও প্রমাণ হলো। দাড়ি-টুপিধারী লোক দেখলেই আওয়ামী ও তাদের দোসর বাম নেতাকর্মীদের মনে আগুন জ্বলে ওঠে। মতিঝিলের পথচারী বৃদ্ধের প্রকাশিত ছবিটি ওই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ইসলামবিদ্বেষী হিংস্র চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। তিনি বলেন, ইসলাম ও ইসলামী ব্যক্তিত্বদের ওপর আওয়ামী লীগের নগ্ন হামলা এবারই প্রথম নয়। এর আগেও তারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সামনে দিয়ে কোনো দাড়ি-টুপিধারী লোক হেঁটে যেতেও ভয় পাচ্ছে। আওয়ামী লীগের এ ইসলামবিদ্বেষী আচরণের মোকাবিলায় ইসলাম প্রিয় জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।



ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর আমির অধ্যাপক মাওলানা এটিএম হেমায়েতউদ্দিন আহমেদ বলেন, দাড়ি টেনে ধরে একজন বয়স্ক লোককে লাঞ্ছিত করার মাধ্যমে ক্ষমতাসীনরা চরম ফ্যাসিজম ও ঔদ্ধ্যত্যের পরিচয় দিয়েছে। এ ঘটনায় দেশের ইসলাম প্রিয় মানুষ চরমভাবে ক্ষুব্ধ হয়েছে। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করি। আওয়ামী লীগের এই আচরণ ইসলামী মূল্যবোধের ওপর সরাসরি আঘাত। সে সঙ্গে মৌলিক মানবাধিকারেরও চরম লঙ্ঘন। ঈমানের দাবিতে উজ্জীবিত হয়ে দল-মত নির্বিশেষে সর্বস্তরের আলেম-ওলামা ও ইমামদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে এসব ঘটনার প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করতে হবে। তা না হলে দেশে ইসলামী মূল্যবোধ ও তাহজিব-তমদ্দুন ফ্যাসিবাদের হাতে বিলীন হয়ে যাবে। আর এর দায় থেকে পরকালে আমরা কেউই রেহাই পাব না।



হাটহাজারী মাদরাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস আল্লামা শামসুল আলম বলেন, আওয়ামী সন্ত্রাসীরা একজন বয়স্ক মুরুব্বিকে দাড়ি ধরে যেভাবে মারধর করেছে, এরকম অবস্থা সমাজে আরও ঘটতে থাকলে জমিনে সরাসরি আল্লাহর গজব নেমে আসবে। তিনি বলেন, দাড়ি রাখার অপরাধে এটা করা হলে আল্লাহ তাদের ক্ষমতার রশি টেনে তাদের অবশ্যই ক্ষমতাচ্যুত করবেন। অতীতে এ ধরনের বহু নজির রয়েছে। দেশের এমন অবস্থায় আমাদের চুপ থাকা মোটেও উচিত হবে না।



ইসলামি ঐক্য আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক মুরাদ বলেন, শুধু আমি নই, দেশের সর্বস্তরের আলেম-ওলামা এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ ও স্তব্ধ। শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে আওয়ামী লীগ এ ধরনের বর্বর ও ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটাতে পারে তা ভাবতেও আমাদের কষ্ট হচ্ছে। দেশের বর্তমান অবস্থায় আমাদের জেগে ওঠার কোনো বিকল্প নেই। ক্ষুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করে আমাদের এখনই ইসলামী মূল্যবোধের ভিত্তিতে উজ্জীবিত হয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসের মোকাবিলা করতে হবে।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৮

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: এই পুলিশ অফিসারটি কে ? ঘটনা কোথাকার ? দাড়আলা লোকটিই বা কে ,কি তার পরিচয় ?শাহবাগীরা এ ঘটনা কি জানেনা ? শাহবাগীরা কিছু বলেনা কেন ??

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

জনী_দা _ফাজিল বলেছেন: সহমত

২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২০

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: শোন তোম্রা যে কতটা মিথ্যা ছাল রটাইতে পার এইটা মানুষ আপাতত ভালৈ জানে । খালি ছাত্রদল এখনো খবর পায়নায় শাবির গাড়িভাংচুরের দায় তুম্রা ছাত্রদলের উপ্রে দিছ । যদি খবর পাইত একটা খেলা জমতরে ।

৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২১

টাইম পাস বলেছেন: সাধে কি আর মারছে। ধরেন আপনার বাড়ীর পাশের মসজিদ এর ইমাম সাহেব যে কোন অনৈতিক কাজে ধরা পড়ল তখন কি মার দেওয়ার সময় দাড়ীর দিগে লক্ষ্য করবেন

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪২

জনী_দা _ফাজিল বলেছেন: তর কেও মরলে ওই বেটারেই ত খবর দিবি

৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২২

ভাবসাধক বলেছেন: ঘটনা কোথাকার ? দাড়আলা লোকটিই বা কে ,কি তার পরিচয় ?শাহবাগীরা এ ঘটনা কি জানেনা ? শাহবাগীরা কিছু বলেনা কেন ??

৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

মাহিরাহি বলেছেন: খুবই দু:খজনক।

দাড়ি ধরার ত কোন প্রয়োজন দেখিনা, আর আইনের লোক ত সামনে ছিলই।

দাড়ি টুপি নিয়া বেশি বাড়াবাড়ি করলে, বিপদ সামনে।

৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

মাহিরাহি বলেছেন: এদেশের ৯০% লোক মুসলমান। আর প্রায় সবার বাপ দাদারই দাড়ি আছে।

৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

টাইম পাস বলেছেন: Click This Link

৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৫

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: শাহবাগীদের এ ঘটনার প্রতিবাদ জানানো উচিত ।

দাড়ি ধরে টান দিবে কেন ?
দাড়ি ধরে টান দিবে কেন ?
দাড়ি ধরে টান দিবে কেন ?

৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৯

আন্ডারটেকার বলেছেন: ৩ নং কমেন্টকারী তার মন্তব্যের পক্ষে কোন সোর্স দিতে পারবেন?

১০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

নাইট বার্ড বলেছেন: ছবিটা এডিট করা না তো!!!!!!!!!!!!!!!

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

জনী_দা _ফাজিল বলেছেন: না

১১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

বোকামন বলেছেন:









যদি ঘটনা সত্যি হয় তবে এর তীব্র নিন্দা জানাই।

কিন্তু একটা বিষয়-

সাদা জামা পড়ে কাদা ছুড়তে নামলে সাদা জামাটাও কিন্তু কর্দমাক্ত হয়

তাই না ?

ভেবে দেখবেন

১২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

খুব সাধারন একজন বলেছেন: তথ্যের ক্ষেত্রে পরাজিত শক্তি মরণ কামড় দিয়েছে।
সেন্টিমেন্ট হল মরণ কামড়।
ধর্মই পুঁজি। ধর্মীয় সেন্টিমেন্টই এখন বাঁচার একমাত্র পথ।

লক্ষ লক্ষ ধার্মিক মুসলমান বাংলাদেশের আন্দোলনে যোগ দিয়েছে,
আর এরা একেবারে বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে (যদি সত্যি হয়ে থাকে, বয়েসি এই ব্যক্তি বাংলাদেশ বিরোধী না হয়ে থাকে, তাহলে যারা ঘটিয়েছে তারা অমানুষ) হাজার হাজার বার উপস্থাপন করছে।



এই, বাংলাদেশের মানুষেরা,
আপনারা কতবার একাত্তরে ধর্ষিতার ছবি দিয়েছেন এই পোস্টগুলোর জবাবে?
যদিও আপনারা ট্রেইন্ড গোয়েবলস নন, ব্যর্থতা আপনাদের।
আপনারা কতবার বর্তমানে চলমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা রক্ষা আন্দোলনের ছবি, সেখানে আসা ধার্মিকদের ছবি পোস্ট করেছেন?
ব্যর্থতা আপনাদের।

১৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

ভাই, রাসুলের সুন্নাত দাড়ি-টুপির সবচেয়ে বড় অপব্যবহার হয়েছে একাত্তরে। সে সময়ে দাড়ী-টূপি পরেই নিরীহ মানুষদের হত্যা করা হয়েছে - যেন দাড়ি-টুপি পরে মানুষ খুন করা কোন পাপের বিষয় না।

দোষ তো সে সময়ে যারা দাড়ি-টূপির এই ধরনের ব্যবহারের পথ খুলে দিয়েছিল, তাদের। আজকে তার অপব্যবহার হচ্ছে। এইটাই স্বাভাবিক।

বাঙলার মানুষ এই দাড়ি-টুপির ব্যাপারে তখন থেকেই সন্দিহান। তাই আজো "তাদের" সন্দেহের চোখে দেখা হয়, যেমন দেখা হচ্ছে এখনকার ঢাকার ফেরিওয়ালাদের।

জানেন তো এই ফেরিওয়ালাদের অনেকেই ছদ্মবেশে অতর্কিতে পুলিশের উপরে হামলা করছে

১৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৫

সাধারণমানুষ বলেছেন: যান ভাই হাটহাজারিতে গিয়া ব্যান শুনান :P

১৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৬

সাধারণমানুষ বলেছেন: বয়ান

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.