নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আসুন আমরা বাংলায় কথা বলি

সামুতে অর্থহীন অশুদ্ধ বাংলা ও বাংলিশ শব্দ পরিহার করি

জারনো

[email protected]

জারনো › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারায়নগঞ্জের প্রবাদ পুরুষ নিন্দিত/নন্দিত শামীম ওসমানের তিন পুরুষের রাজনৈতিক ইতিহাস

৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:২৩



বিভিন্ন সময়ে চমকপ্রদ ও নানা ঘটন অঘটেনের জন্য খবরের শিরোনাম হওয়া শামীম ওসমানের তিন পুরুষের রাজনৈতিক ইতিহাসে আছে বিপুল বৈচিত্র। নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন আন্দোলন, সংগ্রাম ও রাজনৈতিক ইতিহাসে ওসমান পরিবার বিগত তিন পুরুষ ধরে অবদান রেখে আসছে। খান সাহেব ওসমান আলী থেকে শুরু শামছুজ্জোহা, পর-বর্তীতে নাসিম, সেলিম ও শামীম ওসমান সে ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছেন। সেই ৪০-এর দশক থেকে শুরু করে অদ্যাবধি অসামপ্রায়িক চেতনার এ পরিবারটি বঙ্গন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় নিয়ে শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রেও আওয়ামী পরিবারের সহযোদ্ধা হিসেবে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে। নারায়ণগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন দুর্যোগে আর্তমানবতার সেবায় পাশে দাঁড়িয়েছে। আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা, ভাষা আন্দোলন, ৬৬’র ৬ দফা, ৬৯’র গণঅভ্যুত্থান, ৭০’র নির্বাচন, ৭১’র মুক্তিযুদ্ধ, বিধ্বস্ত বাংলাদেশ গড়তে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর পাশে দাঁড়ানো, ৭৫-এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার প্রতিশোধ, পরবর্তীতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনসহ নির্বাচনে জয়ী হওয়াসহ নির্দেশিত সকল গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি পালনে অত্যন্ত দৃঢ় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এই ওসমান পরিবার।



(সেলিম ওসমান)

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, ওসমান পরিবারের রাজনৈতিক ইতিহাসের প্রতিষ্ঠা পুরুষ খান সাহেব ওসমান আলী ১৯০০ সালে তত্কালীন বৃহত্তর কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি (বর্তমানে জেলা) থানার জামালকান্দি গ্রামের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলকাতায় কারমাইকেল কলেজে পড়ালেখা করে সেখান থেকেই রাজনীতির সংস্পর্শে আসেন। পরবতীর্তে ৩০ দশকে নারায়ণগঞ্জে পাটের ব্যবসা শুরু করেন। ১৯৩৫ সালে চাষাঢ়া রেললাইন সংলগ্ন স্থানে গড়ে তোলেন ঐতিহাসিক বায়তুল আমান। এ বায়তুল আমান জাতীয় ও স্থানীয় রাজনীতির নীরব সাক্ষী। বঙ্গবন্ধুর পদচারণায় সিক্ত এ ভবনটিতেই ১৯৪৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল স্বাধীনতায় নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। তার পূর্বে ১৯৪৬ সালে খান সাহেব ওসমান আলী ঢাকার নবাব হাবিবুল্লাহর জামানত বাজেয়াপ্ত করে এমএলএ নির্বাচিত হয়েছিলেন। সেই থেকে শুরু। পরবর্তীতে তার পুত্র একেএম শামছুজ্জোহা, নাসিম ওসমান ও শামীম ওসমান পরম্পরায় তিন পুরুষ ধরে জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্ব করে আসছেন।



ভাষা আন্দোলনেও ওসমান পরিবারের রয়েছে সংগ্রামী ইতিহাস। ১৯৫২ সালে বায়তুল আমানকে ঘিরেই যত আন্দোলন-সংগ্রাম রচিত হয়েছে। সে সময় খান সাহেব ওসমান আলী, তার পুত্র একেএম শামছুজ্জোহা ও পুত্রবধূ নাগিনা জোহাও এ আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। খান সাহেব ওসমান আলী ১৮ মাস জেল খেটেছেন। আর একেএম শামছুজ্জোহা আন্ডারগ্রাউন্ডে থেকে নারায়ণগঞ্জের ভাষা সৈনিকদের নির্দেশনা দিয়েছেন। তাঁর স্ত্রী কবি নাগিনা জোহা পুলিশের লাঠি পিটুনির শিকার হয়েও আন্দোলন থেকে সড়ে যাননি।



১৯৭১ সালে খান সাহেব ওসমান আলী মারা যাওয়ার পর রাজনীতির ময়দানে নেতৃত্বে আসেন ওসমান পরিবারের দ্বিতীয় প্রজন্ম একেএম শাছুজ্জোহা। তবে পিতার হাত ধরে সবার প্রিয় জোহা ভাই শৈশবকাল থেকেই ছাত্র রাজনীতি দিয়ে শুরু করে বঙ্গবন্ধুর সাহচর্যে চলে আসেন। ১৯৫১ সালে নাগিনা জোহাকে বিয়ে করেন। স্বামী-স্ত্রী মিলে ভাষা আন্দোলনে অবদান রাখেন। ৬৪’র সামপ্রদায়িক দাঙ্গায় সংখ্যালঘু সমপ্রদায়ের পাশে দাঁড়ান। ৭০-এর নির্বাচনে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। স্বাধীন হওয়ার পর তিনি বাংলাদেশ বেতারে সর্বপ্রথম ভাষণ দেন এবং প্রথম হাইকোর্টে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন। শামছুজ্জোহা ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর দেশ বিজয় লাভের পর ধানমন্ডিতে অবরুদ্ধ বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে মুক্ত করতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন। পরে বঙ্গবন্ধুর সাথে বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে সোনার বাংলায় গড়তে ভূমিকা পালন করেন। ১৯৭৩ সালে পুনরায় জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ছিলেন খেটে খাওয়া শ্রমিক শ্রেণীর প্রাণের নেতা। ১৯৮৭ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি এ মহান ব্যক্তিত্ব মৃত্যুবরণ করেন। এ বছর স্বাধীনতা সংগ্রামে বিশেষ অবদান রাখায় সরকার তাকে স্বাধীনতা পদকে (মরণোত্তর) ভূষিত করে।



একেএম শামছুজ্জোহার তিন ছেলে ও দুই মেয়ের মধ্যে বড় ছেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নাসিম ওসমান ছিলেন বঙ্গবন্ধুর বড় ছেলে শেখ কামালের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পরের দিন ছিল নাসিম ওসমানের বৌভাতের অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে শেখ কামালের উপস্থিত হওয়ার কথা ছিল। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার খবর পেয়ে বৌভাত অনুষ্ঠান ও নববধূকে ফেলে রেখে নাসিম ওসমান হত্যার প্রতিশোধ নিতে ওইদিনই কাদেরিয়া বাহিনীতে যোগ দেন। পরে এরশাদ আমলে দেশে ফিরে বিশেষ নির্দেশনায় জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন। তিনিও তিনবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য। নারায়ণগঞ্জের উন্নয়নে তিনি বিশেষ অবদান রেখে যাচ্ছেন। দ্বিতীয় ছেলে সেলিম ওসমান পুরোপুরি ব্যবসায়ী। তবে ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধ করেছেন। বিকেএমইএ’র প্রেসিডেন্ট, চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি, নারায়ণগঞ্জ ক্লাবের সভাপতি। ব্যবসায়ীদের সুখ-দুঃখে তিনি সবসময় পাশে দাঁড়াচ্ছেন। ছোট ছেলে একেএম শামীম ওসমান তরুণ প্রজন্মের চেতনার প্রতীক। ৮০’র দশক থেকে নারায়ণগঞ্জের প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে অগ্রভাগে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। শামীম যখন অস্টম শ্রেণীর ছাত্র সে সময় বঙ্গবন্ধুকে হত্যার প্রতিবাদে পোস্টার লাগাতে গিয়ে পুলিশের বেধড়ক পিটুনির শিকার হয়েছিলেন। ৮০’র দশকের প্রথমভাগে তোলারাম কলেজের ছাত্রলীগের রাজনীতি দিয়ে শুরু। পরবর্তীতে ৮১ সালে ভিপি নির্বাচিত হন। স্বাধীনতার শত্রুদের ব্যাপারে আপোষহীন এ নেতা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস কাঁপিয়েছেন। স্বৈরাচার বিরোধী সংগ্রাম করতে গিয়ে বারবার কারাবরণ করেছেন। পরবর্তীতে শহর আওয়ামী লীগ, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। ১৯৯৬ সালে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে ২৬০০ কোটি টাকার উন্নয়ন কাজ করেছেন। পার্লামেন্টে জ্বালাময়ী ভাষণ দিয়ে, বুদ্ধিজীবীদের পরামর্শে স্বাধীনতা বিরোধীদের নারায়ণগঞ্জে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে, নারায়ণগঞ্জের কলংক টারবাজার পতিতাপল্লী উচ্ছেদ ও পতিতাদের পুনর্বাসন করে আলোচিত হয়েছিলেন। নারায়ণগঞ্জের ডিজিটাল টেলিফোন, লিংক রোড নির্মাণ, সিদ্ধিরগঞ্জে গ্যাস সমস্যার সমাধান, বক্তাবলীতে বিদ্যুত্ সংযোগ, তোলারাম কলেজে অনার্স মাস্টার্স কোর্স চালু, রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন, নতুন আদালত ভবন, জেলা কারাগার নির্মাণ শামীম ওসমানের এমপি থাকা সময়ে বড় কাজগুলোর অন্যতম।



সম্পতি তিনি নারায়নগঞ্জের সিটি কর্পোরেশন মেয়র নির্বাচনে আওয়ামীলীগের অপর প্রার্থী ডা.সেলিনা হায়াত আইভীর নিকট বিপুল ব্যবধানে পরাজিত হয়েছেন। নির্বাচনের সর্বশেষ ফলাফল সেলিনা হায়াত্ আইভী (দোয়াত কলম ) পেয়েছেন ১৮০,০৪৮ ভোট।শামীম ওসমান (দেওয়াল ঘড়ি) পেয়েছেন : ৭৮,৭০৫ ভোট।

সর্বশেষঃ

নারায়নগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন সম্পর্কে প্রথমে কারচুপির অভিযোগ তুললেও সে অভিযোগ তুলে নিয়ে বিজয়ী সেলিনা হায়াৎ আইভীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মেয়র নির্বাচনে পরাজিত মেয়র প্রার্থী শামীম ওসমান। আওয়ামী লীগ নেতা শামীম ওসমান আজ এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, "নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। নির্বাচনে মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় ছোট বোন আইভীকে অভিনন্দন।"

ভোটের ফলাফল ঘোষণার পর এটাই শামীমের প্রথম বক্তব্য। নারায়ণগঞ্জের উন্নয়নে নতুন মেয়র আইভীকে সহযোগিতার আশ্বাসও দেন তিনি। আমরা শামীমের এই বক্তব্যকে স্বাগত জানাই।



মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৪১

পিকরিক এসিড বলেছেন: বাপ দাদা তো ভালই ছিল। ছেলে গুলা এরকম কুলাঙ্গার হইল কেন? /:) /:)

৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৮

জারনো বলেছেন:
সেটা বোধহয় অজানাই খেকে গেলো?
এর জন্য দরকার ব্যপক গবেষণা।
কেউ হয়তো এ ব্যাপারে উদ্দ্যোগ নিবে
আর তখনই আমরা যানতে পারবো সেই
না জানা ব্যাপারগুলো। কেউ কি সে উদ্দ্যোগ নিবে ?

২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৯

দূর্বাঘাস বলেছেন: ভালো হয়েছে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৫১

জারনো বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে

৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৫

জুনাইদ মাহমুদ রক্তিম বলেছেন: এক্ষেত্রে উদ্যোগ নেয়ার কিছু নেই। কারণ আপনার মনে কু-প্রবৃত্তি থাকলে আপনার দ্বারা সবই সম্ভব। আপনি নারায়ণগঞ্জের বাসিন্দা হলে তাদের অপকর্মের অনেক নিদর্শন দেখতে পাবেন।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:২৯

জারনো বলেছেন:
প্রতিটি মানুষই ভালো মন্দের মিশেলে হয়ে থাকে। তবে ভয়ের হয় তখনই যখন ভালোর থেকে মন্দের ভাগ বেশী হয়ে যায়। ভালো কাজের জন্য মানুষ যেমন নন্দিত হয় তেমনি মন্দ কাজের জন্য হয় নিন্দিত। আর মন্দ কাজের ফলশ্রুতিতে এবারকার নির্বাচনে তার এই শোচনীয় পরাজয়।

৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:০৯

অসাধু বালক বলেছেন: হুম। তারে সবাইর দাওয়াত কইরা খাওয়ানো উচিত।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:১৫

জারনো বলেছেন:
আশা করি আইভী তারে দাওয়াত করে খাওয়াবে!
বড় ভাই তো !! তার আর্শিবাদেই তো আইভী
আজকের মেয়র। =p~

৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:০৮

অধরা নীল বলেছেন: এই পরিবারের ব্যাকগ্রাউন্ড আগে কিছুটা জানতাম......আজকে আরো বিস্তারিত জানা গেল..... শামিম ওসমানের বাবা এবং তার দাদা ভালো মানুষ ছিলেন......কিন্তু তাদের ছেলেগুলোর এই অবস্থা কেন....!!!!!!

এই গবেষনাধর্মী পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া.............

৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:১৯

জারনো বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকেও। সামান্যতম উপকার কারো হলে আমার এ পোস্টের স্বার্থকতা

৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:০০

চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: ++++++

০১ লা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪১

জারনো বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ++++++++++++++++

৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৯

অমিয় উজ্‌জ্‌বল বলেছেন: শামীম ওসমানরে নিয়াতো ব্যাপক গবেষণা কইরা ফালাইলেন। তারে নিয়া এইরকম পজিটিভ রাইটিং আর দেখিনাই। আপনি তো ভাই ইতিহাসে নাম লেখাইয়া ফালাইলেন। জয় হো ......।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪২

জারনো বলেছেন:
আপনার ভালো লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ইতিহাসে নাম লেখাবার যোগ্যতা অর্জন করিনাই
তবে সত্যি বলতে ভালো লাগে

৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫০

Akash chowdhury বলেছেন: প্রিয় মানুষটি সম্পর্কে এত কিছু জানানোর জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.