![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাড়ার শিশুরা ভয়ে তাকে খেলায় নিত না। এমনকি গ্রামের বিদ্যালয়গুলোও তাকে ভর্তি করাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। কারণ তার “দানবীয়” হাত দেখে অন্য শিশুরা ভয় পাবে।
এমনকি পাড়া-প্রতিবেশীদের কুসংস্কারমূলক বিশ্বাসের কারণে তার পরিবারকেও অনেক গঞ্জনা সইতে হয়েছে। প্রতিবেশিদের বিশ্বাস কলিমের এই হাত কোনো অভিশাপের ফল। তারা কলিমের নামকরণ করেছে ‘শয়তানের সন্তান’।
ড. সাবাপাথি বলেন, ‘আমরা প্রথমে শুধু তার একটি হাতে সার্জারি করার সিদ্ধান্ত নেই। এর মাধ্যমে আমরা আসলে সার্জারির পর কী ফল হয় তা পরীক্ষা করে দেখতে চাই। এছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। অন্যদিকে আমরা ছেলেটির স্নায়ুগুলোও অরক্ষিত রাখতে চাই। কেননা নয়তো সে পরে আর তার হাতগুলো নড়াচড়া করতে পারবে না।’
ওদিকে কলিমের যখন চিকিৎসা চলছিল তার গ্রামের লোকজন তখনও বিশ্বাস করতে পারছিল না যে সে আরোগ্য লাভ করবে।
কলিমকে সিরিজ অস্ত্রপচারের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। ডাক্তাররা বেশ কয়েকটি অস্ত্রপচার ও ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে কলিমের ডান হাতটিকে স্বাভাবিক করে তোলার চেষ্টা করেন। এখন কলিমের পরিবার তার বাম হাতেও সার্জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
(সংগৃহীত)
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
জয়িতা রহমান বলেছেন: আমার না, সংগ্রহীত। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০২
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল লিখেছেন।