নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের সঙ্গ করিলে মানুষ তখন মানুষ হয়, জন্মদরা জংযাতনা থাকে না তার কোন ভয়। ওস্তাদ আব্দুল করীমে কয় নয়ন রাখ মাসুকপূর।ই-মেইল: [email protected]

কালনী নদী

সিলেট থেকে দিরাইর একটি বহমান নদী, আব্দুল করিমের কালনী।

কালনী নদী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফুল স্টপ

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

সকাল সাড়ে সাতটা , সারাটা রাত ঘুম হয়নি সুবর্নের । আজকে তার বিয়ে ! সারারাত নির্ঘুম আর কতশত ভাবনা তাও আবার জীবনমুখি, অর্থ খোজলে যার গুরুত্ব অনেক। আচ্ছা ভালোবাসলে বিয়ে করতে হয় কেন ? ছবিগুলাতেতো দেখি ফারদিন খান নিপুনভাবে প্লে-বয়ের পার্ট করে যান নায়িকাগুলাও যেন কেমন করে নিজেদের মানিয়ে নেন না পাওয়াতে আর ফারদিন ভাইয়ের অভিনয়ে সত্যিমনে হয় বাস্তবেও তিনি চমৎকার সময় কাঠাচ্ছেন। বারে এভাবে ফেন্টাসি করেই তার রাত মন-মুগ্ধকর ভাবেই পার হয়, বিয়ের পাত্রি কিন্তু লন্ডনি তাও জন্মসুত্রে বৃটিস শুধু তার মা বাবাই বাঙ্গালি অভিবাসি সম্পর্কে আবার নিকঠ আত্নিয়ও যার পাত্র র্নিবাচিত হবার জন্য নিজ বংশের হয়েও অনেকে তার দুশমনের মতন। যাকে পাওয়া আর একডিলে দুই পাখি মারা আমরা সিলেটি ছেলেরা ট্রেডিশন মানি।সেতো আর বোকা নয় ।
এখন সকাল ৮:৩০ মোবাইলের বিরক্তিকর শব্দে তার ক্ষনিকের ঘুম ভাঙ্গে স্ক্রিনে দেখে কলার নামটা সুবর্নার। প্রায় নয় বছরের সম্পর্ক তাদের সুবর্না শ্যাম বর্নের এক মায়াবি বাঙ্গালি নারি, মাত্র কদিন আগেই তার বাবা মারা গেছেন।বারে তার একটি কলে যেন সারা রাতের ঘুর তার কেটে গেল।আসলে আজকে তার পালিয়ে বিয়ে করার কথা সমাজের চিরায়িত নীয়ম ভঙ্গ করে ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে সাংসারি হওয়া। সে মন্ত্রমুগ্ধেরমত তার কথা শোনছে। সে জিঙ্গেস করছে কি বিয়ে করতে ভয় করছে?না চাইলেও সমস্যা না আমি তোমাকে সবসময়ই ভালোবাসি।
সুবর্ন ভাবছে এটা বাস্তবতা -ভালোবাসা আর ইচ্ছার , পাওয়াকে না নাপাওয়ার থেকেও বড় করে চিন্তা করা - আর আমাদের চিন্তাগুলাও বড় স্বার্থন্বেসী।সারারাত সে যা ভাবছিল তা নিখাদ লোভ।
’’সুবর্না সুবর্নকে ভালোকরেই চিনে, তারমনে হয় আত্নারসুত্রে বিধাতা যদি কাউকে ভিষন পছন্দ করে সেই মানুষটা তার সুবর্ন। আকিকা ছাড়া তার দেওয়া নামটা ছেলেটা কত সহজে নিজের করে নিয়েছে।যদিও স্বার্থপর পৃথিবীটা তার কাছে ভিষন অদ্ভুত ও বিস্ময়কর মনে হয় কিন্তু হাজার মানুষের ভিড়ে খোজে পাওয়া তার এই মুখটা যেন নির্ভরশীলতার প্রাপ্তি।যাকে সে একান্তই আপন ভাবে যার জন্য বিচিত্র এই পৃথিবীকে গুডবায় জানিয়েছে অনেক আগেই।
দুপুর ১টা বাজতেই গরীবউল্লাহ হোটেলের বাম দিকে কাজি অফিসের বোর্ডটার পাশে একটি সিএনজিতে করে পাচজন দুরন্ত যুবক এসে নামলেন, তাদের মধ্যে একজন বললেন বন্ধু সুবর্ন লাইটারটা কি তর কাছে ? ............... (খেয়ালি মনের ছোটগল্প যার শুরুতেই ফুল স্টপ) ।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

শায়মা বলেছেন: গল্পের শেষে বুঝলাম না ভাইয়া!:(

২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

সাব্বির ০০৭ বলেছেন: মাথার উপ্রে দিয়া গেল!

৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১০

কালীদাস বলেছেন: লেখাটা খুব একটা গোছালো না :(
ব্যাপার না, আরও পড়ুন এবং চর্চা চালিয়ে যান :)

৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১২

কালনী নদী বলেছেন: থেংক্স ভাইয়া :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.