![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিলেট থেকে দিরাইর একটি বহমান নদী, আব্দুল করিমের কালনী।
আমি তো মরেই যাবো, চলে যাবো, রেখে যাবো সবি/ আছসনি কেউ সঙ্গের সাথী, সঙ্গেনী কেউ যাবি / আমি মরে যাব…’- শতাব্দীর ভয়ঙ্কর খুনি খুলনার কুখ্যাত এরশাদ শিকদারের সেই বিখ্যাত গানের প্রথম দুই লাইন এটি। মানুষ খুন করেই যিনি দুধ দিয়ে গোসল করে পবিত্র হতেন। পবিত্র হওয়ার পর ‘জলসা’র আয়োজন করতেন। আর সেই জলসার মূল আকর্ষণ থাকত এরশাদ শিকদারের নিজ কণ্ঠে গাওয়া এই গানটি। পরবর্তীতে কাকতালীয়ভাবে সেই গানটির প্রতিটি লাইনের সঙ্গেই তার জীবনের শেষ মুহূর্তগুলোর মিল খুঁজে পাওয়া যায়। গ্রেফতারের পরপরই তার সহায়সম্পদ পরিবারের সদস্যরা যে যার মতো দখল করে নেয়।
২০০৪ সালের ১০ মে মধ্যরাতে খুলনা জেলা কারাগারে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আগে পরিবারের সদস্যদের সাক্ষাৎ পর্বে এরশাদ শিকদার তার স্ত্রীর উদ্দেশে বলেছিলেন, ‘শত শত কোটি টাকার সম্পদ রেখে গেলাম। আমার নামে একটা গরু কোরবানি দিতে পারলা না? তাইলে তো আমি বাঁইচা যাইতাম। আমার এই দুঃসময়ে তোমরা কেউ পাশে রইলা না।’ ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের সেই দানবে রূপ নেয়া এরশাদ শিকদারের জীবনের শেষ মুহূর্তগুলো কেটেছে দৈন্যদশায়। তার রেখে যাওয়া টাকা ও সম্পদ কেউ তার পেছনে খরচ করতে চাননি।
কারাগারের অভ্যন্তরে সাক্ষাৎ করতে যাওয়া পরিবারের সদস্যদের এ নিয়ে বকাঝকাও করতেন তিনি। এমনি পরিস্থিতিতে কনডেম সেলের ভিতরেও তার বিখ্যাত গানটি তিনি গাইতেন গুনগুন করে। এরশাদ শিকদারের নৃশংসতা এমনই ভয়াবহ ছিল যে, আস্তে-ধীরে রয়ে-সয়ে কষ্ট দিয়ে খুন করতেন তিনি। তার বরফকলে যার ডাক পড়ত, তিনি আর কখনোই সেখান থেকে জীবিত বের হতে পারতেন না। এদের অধিকাংশের লাশও আর খুঁজে পাওয়া যেত না।
.
এরশাদের নৃশংসতা : দিনভর সেখানে মানুষের কোলাহল। সন্ধ্যা নামতেই নিস্তব্ধতা। স্বল্প আলোয় গায়ে কাঁটা দেয়া অদ্ভুত এক ভৌতিক পরিবেশ। শুধু একটি কক্ষ থেকে মানুষের আর্তচিৎকার ভেসে আসছে। কিন্তু খুলনার ঘাট এলাকার এই বিশাল বরফকলের চার দেয়ালের ভিতরই চাপা পড়ে গগনবিদারী সেই আর্তনাদ। হাত-পা বাঁধা হতভাগ্য এক যুবকের পা চেপে ধরে রেখেছেন এরশাদ শিকদার। আরেকজন বড় হাতুড়ি দিয়ে পায়ের ওপর পিটিয়ে যাচ্ছেন অবিরাম। পা থেঁতলে গেছে। চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে দুই পায়ের হাড়। হাতুড়ি রেখে মানুষরূপী দানব এরশাদ শিকদার ধীরেসুস্থে একটি রশি নিলেন। রক্তাক্ত যুবকের গলায় পেঁচিয়ে ধরে টান দিলেন।
যুবকটির নড়াচড়া তখন বন্ধ। নাক-মুখ এমনকি চোখ দিয়েও রক্ত গড়িয়ে পড়ছিল। জিভ একটু বেরিয়ে পড়েছে। মানুষরূপী দানবটি মৃত যুবকের নাকের কাছে হাত রেখে নিশ্চিত হলেন, প্রাণ নেই। এরপরও তিনি ঠাণ্ডা হলেন না। হঠাৎ মেঝের ওপর পড়ে থাকা যুবকটির বুকের ওপর দাঁড়ালেন। লাফাতে শুরু করলেন। পাঁজর ভাঙার শব্দ হলো। শান্ত হলেন তিনি। এরপর বড় এক বালতি দুধ দিয়ে গোসল করলেন এরশাদ। যুবকের লাশ জমাটবাঁধা সিমেন্টের ব্যাগের সঙ্গে বেঁধে ফেলে দেয়া হলো ভেরব নদে।
শতাব্দীর ভয়ঙ্কর সিরিয়াল কিলার খুলনার কুখ্যাত এরশাদ শিকদারের খুনের নিজস্ব কৌশল এটি। ঠিক এভাবেই তিনি একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মাটি কাঁপিয়েছেন। তার হাতের মুঠোয় ছিল জনপ্রতিনিধি, প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ঠাণ্ডা মাথায় মানুষ হত্যার পর খাঁটি দুধ দিয়ে গোসল করে ‘পবিত্র’ হতেন। যাকে পথের কাঁটা মনে করেছেন, তাকেই তিনি হত্যা করেছেন।
তার সহযোগী ও পরবর্তীতে মামলার রাজসাক্ষী নূরে আলমের মতে, এরশাদ শিকদার কমপক্ষে ৬০টি হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন। তবে তিনি ২৪টি হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা দিয়ে আদালতে জবানবন্দি দেন। ১১ বছর আগে তাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা মামলার রায় কার্যকর করা হলেও মানুষের কাছে তিনি এখনো নৃশংসতার প্রতীক। কুখ্যাত খুনি এরশাদ শিকদার তার রাজত্বকালে রূপসার যুবলীগ কর্মী খালিদ; দৌলতপুরের অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবীর ফটিক; সোনাডাঙ্গার ইনসাফ, কামাল, খালেক; সেনহাটির টাক আজিজসহ আরও অনেককে হত্যা করে জমাট সিমেন্টের বস্তায় বেঁধে ভৈরব নদে ফেলে দেন।
এর মধ্যে শুধু খালিদের লাশ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। অন্যদের লাশ পাওয়া যায়নি। তবে তাদের পরিধেয় কাপড় আর কিছু হাড় পরবর্তীতে পুলিশ উদ্ধার করে। খুলনার এই ডন নিয়ন্ত্রণ করতেন আন্ডারওয়ার্ল্ড। ১৯৯৯ সালের নভেম্বরে গ্রেফতার হন এরশাদ শিকদার। গ্রেফতারের পর বেরিয়ে আসে তার নৃশংসতার অজানা সব কাহিনী। তার নৃশংসতার ভয়াবহতা এতটাই ছিল যে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও হতবাক। খুলনার কারাগারে নেওয়ার পর সেখানেও পেশাদার অপরাধীরা তার বিচার চেয়ে মিছিল করেন। শিশুদের ঘুম পাড়ানোর জন্য মায়েরা এখনো এরশাদ শিকদারের নাম বলে ভয় দেখান।
এখনো কোথাও কোনো নৃশংস ঘটনা ঘটলেই চলে আসে এরশাদ শিকদারের নাম। বিদেশি গণমাধ্যমেও সিরিয়াল কিলার হিসেবে এরশাদ শিকদারের নাম উঠে আসে। তখন খবর বেরিয়েছিল, তার মুক্তির ব্যাপারে শত কোটি টাকার বাজেট ধরা হয়। তার ছোট স্ত্রী শোভা এ সময় কয়েক বস্তা টাকা নিয়ে ঢাকায়ও এসেছিলেন বলে জানা যায়। কিন্তু তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার এরশাদ শিকদারের বিষয়ে সিদ্ধান্তে অটল থাকায় সে সময় আর রক্ষা পাননি তিনি। এরশাদ শিকদারের জন্ম ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার মাদারঘোনা গ্রামে। তার বাবার নাম বন্দে আলী।
.
১৯৬৬-৬৭ সালে তিনি তার জন্মস্থান নলছিটি থেকে খুলনায় চলে আসেন।
খুলনায় আসার পর এরশাদ সেখানে কিছু দিন রেলস্টেশনের কুলির সহযোগী হিসেবে কাজ করেন। সেখান থেকেই ধীরে ধীরে রেললাইনের পাত চুরি করে বিক্রি করত এমন দলের সঙ্গে যোগ দেন। পরে তিনি তাদের নিয়ে নিজেই একটি দল গঠন করেন ও এলাকায় ‘রাঙ্গা চোরা’ নামে পরিচিতি পান। ১৯৭৬-৭৭ সালে তিনি ‘রামদাবাহিনী’ নামে একটি দল গঠন করেন, যারা খুলনা রেলস্টেশন ও ঘাট এলাকায় চুরি-ডাকাতি এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকত। এ রামদাবাহিনী নিয়েই এরশাদ ১৯৮২ সালে ৪ ও ৫ নম্বর ঘাট এলাকা দখল করেন এবং এর একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রক হিসেবে আত্দপ্রকাশ করেন। ১৯৮২ সালে তিনি জাতীয় পার্টিতে যোগদানের মাধ্যমে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন।
এরশাদের আমলে ১৯৮৮ সালের নির্বাচনে তিনি তৎকালীন ৮ নম্বর ওয়ার্ডের (বর্তমান ২১ নম্বর ওয়ার্ড) কমিশনার নির্বাচিত হন। ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকার গঠনের পর এরশাদ শিকদার বিএনপিতে যোগ দেন। ১৯৯৭ সালের ২৬ ডিসেম্বর এরশাদ আবারও দল পরিবর্তন করে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। কিন্তু সমালোচনার মুখে কিছু দিন পরই আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কৃত হন। ১৯৯৯ সালে গ্রেফতার হওয়ার সময়ও তিনি ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কমিশনার ছিলেন। ১৯৯১ সালে তিনি ৪ নম্বর ঘাট এলাকা থেকে রফিক নামে একজন বরফকলের মালিককে ভয় দেখিয়ে বিতাড়িত করে বরফকল দখল করেন। সব ব্যবসায়ীকে তার কল থেকে বরফ কিনতে বাধ্য করেন। নূরে আলম আরও সাক্ষ্য দেন, এরশাদের কাছে ৭০টিরও বেশি আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে। যদিও তার ‘স্বর্ণকমল’ নামে খ্যাত বাড়ি থেকে মাত্র একটি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছিল।
.
যেভাবে খুন : ১৯৯৯ সালের ১১ আগস্ট হত্যা করা হয় যুবলীগের খালিদকে। সে সময় খালিদের সঙ্গে ছিলেন খুলনার ব্যবসায়ী আপন দুই ভাই মুনির ও চয়ন। এ দুজনের ওপরও এরশাদ শিকদার নির্মম নির্যাতন চালান। নির্যাতনের শিকার চয়ন আদালতে জানান, ‘সন্ধ্যার পর জরুরি কথা আছে বলে এরশাদ শিকদার আমাদের ৫ নম্বর ঘাটে ডেকে নিয়ে আসেন। আমরা একটি প্রাইভেট কারে আসি। আমাদের সঙ্গে ছিলেন বড় ভাই মুনির, যুবলীগ কর্মী খালিদ, মোস্তফা ও ড্রাইভার আবুল। আমাদের সঙ্গে মোটরসাইকেলে এসেছিলেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা অসিত বরণ।
ঘাটে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে এরশাদ শিকদার তার লোকদের নিয়ে ওজন মাপার হন্দর, শাবল, হাতুড়ি দিয়ে হামলা চালান। আমার বড় ভাই মুনিরের দুই পা চূর্ণবিচূর্ণ করে দেন। খালিদকে ধরে বরফকলে নিয়ে যান। সেখানে তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এরপর এরশাদ নিজেই খালিদের পাঁজর ভেঙে লাশের সঙ্গে জমাট সিমেন্টের বস্তা বেঁধে ভৈরব নদে ফেলে দেন।
লাশের সঙ্গে আরও ফেলে দেয়া হয় আমাদের প্রাইভেট কার ও দুটি মোটরসাইকেল।’ অনুসন্ধানে জানা যায়, এরশাদ শিকদার ১৯৯৯ সালের প্রথম দিকে খুলনা নিউমার্কেট এলাকায় নৈশপ্রহরী ইনসাফ, কামাল ও খালেককে ৫ নম্বর ঘাটে ধরে নিয়ে একইভাবে হত্যা করে ভৈরবে ফেলে দেন।
এরশাদের একসময়ের সহযোগী টাক আজিজকেও হত্যা করে ভৈরবে ফেলে দেয়া হয়েছে। দৌলতপুরের পাবলার অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবীর ফটিককেও এরশাদ নিজ হাতে হত্যা করেন। পরে তার লাশ নদে ফেলে দেন। ফটিকের লাশের কোনো সন্ধান মেলেনি। এরশাদের দেহরক্ষী নূরে আলমের স্বীকারোক্তিতে ফটিক হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য জানা যায়। এ ছাড়া ঘটনার পরপর ফটিকের বাবা হাশেম আলীও তার মেধাবী সন্তান হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছিলেন।
নূরে আলমের ভাষ্য হচ্ছে, ‘এরশাদের বড় বউ খোদেজার সঙ্গে ফটিকের প্রেম রয়েছে- এ অভিযোগেই তাকে হত্যা করা হয়। ১৯৯৮ সালের ৬ এপ্রিল এরশাদ খোদেজার মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে তাকে দিয়েই ফটিককে স্বর্ণকমলে ডেকে নিয়ে আসেন। সন্ধ্যায় ৫ নম্বর ঘাটের বরফকলে নিয়ে গলায় রশি পেঁচিয়ে ফটিককে হত্যা করা হয়। এরপর এরশাদ ফটিকের বুকে উঠে লাফিয়ে লাফিয়ে তার পাঁজর ভেঙে দেন। পরে জমাট সিমেন্টের সঙ্গে ফটিকের লাশ বেঁধে ভৈরব নদে ডুবিয়ে দেয়া হয়।’ বিভিন্ন মাধ্যমে এরশাদের ছয়টি বিয়ের কথা জানা যায়। তার প্রথম স্ত্রীর নাম খোদেজা বেগম।
.
সানজিদা আক্তার শোভা তার সবচেয়ে ছোট স্ত্রী। যাকে তিনি তার বিলাসবহুল বাড়ি স্বর্ণকমলে এনেছিলেন। এ ছাড়াও রূপসার রাজাপুর গ্রামের তসলিমা, বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার ফরিদা, সহযোগী বারেক কমান্ডারের স্ত্রী রামেছা এবং যাত্রাদলের নায়িকা পাইকগাছার দুর্গারানীর কথা জানা গেছে। খোদেজার গর্ভে এরশাদের চারটি সন্তান রয়েছে। শোভার গর্ভে এষা নামে একটি মেয়ে আছে।
রাজধানী ঢাকায় তার তিনতলা বাড়ি রয়েছে। যেখানে প্রতি মাসে তিনি জলসার আয়োজন করতেন। সেখানে যোগ দিতেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রভাবশালী মানুষ। ১৯৯৯ সালের নভেম্বরে গ্রেফতার হন এরশাদ শিকদার। তখন তার নামে ৪৩টি মামলা বিচারাধীন ছিল। এর অধিকাংশই হত্যা মামলা। নিম্ন আদালতের বিচারে সাতটি হত্যা মামলায় তার ফাঁসির দণ্ডাদেশ হয় ও চারটি মামলায় যাবজ্জীবন সাজা হয়। তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন। কিন্তু রাষ্ট্রপতি তার আবেদন নাকচ করে দেন এবং ২০০৪ সালের ১০ মে মধ্যরাতে খুলনা জেলা কারাগারে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। পরে টুটপাড়া কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়।
.
(উল্লেখ্যঃ কিছুদিন আগে তার এক সহযোগীকে আটক করা হয়)
উল্লেখ্য যে, লেখাটি আমি প্রথমে পাই এরশাদ শিকদারের শুরু হতে শেষ জেনে নিন শিরোনামে। এখানে অবশ্য মূল লেখার উৎস বলে দেয়া আছে, Credit: Bangladesh Defence News , লিঙ্কে যাবার পর প্রথমেই তার উল্লেখ আছে দেখবেন।
এবার আসি দ্বিতীয় পেরায়, আরেকটু খোজ নিতে গিয়ে দেখলাম লিখাটা আর অনেক আগেই ‘ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়ে স্ত্রীর উদ্দেশে যা বলেছিলেন এরশাদ শিকদার’ শিরোনামে এই অনলাইন প্রত্রিকাটিতে কোন তথ্যসুত্র ছাড়াই একই খবর হুবহু ছাপিয়েছে!
আপনারাও একটু ব্যাপারটা খতিয়ে দেখবেন। আসলে কি আমরা অলস ও জ্ঞানহীন জাতীতে পরিণত হচ্ছি আর নিজেকে চালাক মনে করছি! এভাবে ফাকিবাজি করে নিজেদের সৃষ্টিশীলতাকেই নষ্ঠ করা বই কি, কিছুই না।
আগামী প্রজন্মকে সুশীল সমাজ কি জবাব দেবে সেটাই প্রশ্নাতীত!
*একজন মৃত মানুষের ছবি দেওয়াটা ঠিক হয়নি, তাই আপডেট করে বেটম্যান ডুকিয়ে দিলাম।
ছবিসূত্র- ফেসবুক!
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৯
কালনী নদী বলেছেন: ভয়ের আর কিছু নাই বোন, ভাইজান আর বাইচা নাই!
আপনার নামটা অনেক শোনেছি আর আজ আপনার মন্তব্য পেয়ে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:২১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এরশাদ শিকদার একা নয়, এই সমাজে তার মতো অনেক নৃশংস হত্যাকারী রয়েছে। ধরা না পড়া পর্যন্ত তারা সবাই ফেরেশতা।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১২
কালনী নদী বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই, দরা পড়লেই ডাকাত আর নয়ত শেঠ সাব। যেমন দেখেন এই লিখার উদ্দেশ্য হচ্ছে, অনলাইনে কিভাবে তারা অন্যের ঘটনা নিজের নামে চালিয়ে নিচ্ছে।
আসল উদ্দেশ্যই ছিল এই নকলবাজিটা তুলে দরা।
৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩৮
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: করেছেন...দিয়েছেন...'ন' যুক্ত করা হয় ব্যক্তির সম্মানসূচক হিসেবে...জানা থাকা ভাল!
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৮
কালনী নদী বলেছেন: লেখাটার তথ্যসূত্র অনুযায়ি ঠিক যেমন ছিল তেমনিভাবেই তুলে দড়া হয়েছে! শেষের দিকের লেখাটা অবশ্য আমার সেটার কারণ হচ্ছে কপি পেস্টের অনুকরণটা তুলে দড়া।
অনেকেই হয়ত জানেন না আমরা ইন্টারনেটে কপি পেস্ট করলে টেকনিকেলি গুগল তা বোঝতে পারে আর সে ক্ষেত্রে সেইসব সাইটের সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেসন করতেও অনেক অসুবিধায় পড়তে হয়! তাই যদি পারতপক্ষে লিখাটা কপি করতেই হয় সেক্ষেত্রে তথ্যসূত্র দিলেই সমাধানটা সুন্দর হয়।
৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪
মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: এই গানটি আমার খুবই প্রিয়। তবে এই ঘটনা গুলো তার ফাঁসির পর পরই বিভিন্ন পত্রিকায় পড়েছিলাম। আজ কিছু নতুন তথ্য জানলাম।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২৩
কালনী নদী বলেছেন: মেহেদির সূরে এই গানটা ছোটবেলা থেকে আমারও বিষন প্রিয় ভাইয়া
বাস্তবিক গানটা অমর হয়ে থাকবে তার কথাগুলার জন্য, মৃত্যুর পর একটু খেয়াল করলে দেখা যায় সবার ক্ষেত্রে এমনটাই হয়।
আপনাকে ধন্যবাদ ভালোলাগার কথাগুলা জানানোর জন্য- আমার মনে হয় কপিরাইট বিষয়টা নিয়ে আলাদা করে একটা পোস্ট লিখলে খারাপ হবে না।
৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ এই ঐতিহাসিক খুনিটার কাহিনী আবার তুলে ধরার জন্য। আমরা তো সেই যুগটা অতিক্রম করতে পার
লাম না। এখন পড়েছি আরও সংগঠিত রাষ্ট্রীয় খুনিদের গ্রাসে।
আপনি তথ্যসূত্রের ব্যাপারে আমাদের গাফিলতি এবং অসততার যে বিষয়টা তুলে ধরেছেন সেটির জন্যও অসংখ্য ধন্যবাদ।
ওহ, গানটাও আমার খুবই প্রিয়। ভাল থাকুন।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫২
কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় কবি, তবে গানটা শোনলে ভাইজানকে এতটা খারাপ মানুষ মনে হয় না। তাঁর বিদেহি আত্নার মাগফেরাত কামনা করি।
বৃষ্টির দিনের শোভেচ্ছা রইলো
প্রসঙ্গত আমার শহরে সকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছে আর এসব দিনে আমার মনটা বড় ফুরফুর থাকে।
৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৪
সুমন কর বলেছেন: তখন পড়েছিলাম আজ আবার পড়লাম। বীভৎস !
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩২
কালনী নদী বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪১
অলোক সাহা বলেছেন: গা শির শির করে উঠছে ।ভয়ংকর কথা লিখছেন।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩১
কালনী নদী বলেছেন: হা ভাই বাস্তবিক তাই একটু ভয়েরই বটে।
ধন্যবাদ
৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৮
রিমঝিম স্বপ্ন বলেছেন: সাবাস!! বানান ভুল যায়নি।
উফ!! পোষ্ট পড়ে ভয় পাইছি!!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩০
কালনী নদী বলেছেন: আহা বেশির ভাগইতো কপি-পেস্ট করা তাই মনে হয় বানানে ভুল হয়নি, আমার বানানের প্রতি আপনার যত্নশীলতা সত্যিই প্রশংসনীয়।
আরেকটি টেকনিকাল সমস্যা হিসেবে আমার সিফ্ট বাটন লোহা হয়ে আছে, তাই কাণি আঙ্গুলের উপর অনেক চাপ যাচ্ছে।
এই ভয়ঙ্কর ব্যাপারটি এত রাত করে পড়ানোর জন্য সত্যি দু:খিত।
শোভ রাত্রি!
৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই সময়োপযোগী একটি লিখা পড়লাম। ইদানিং লোমহর্সক কিছু হত্যাকান্ড যথা তনু হত্যা কান্ড হত্যার জগতে এরশাদ শিকদারদের মত দুর্ধর্স কতেক খুনী ঘাতকের পুনরুত্থানেই ঈংগিত বহন করছে। তাই এখন সময় এসেছে এ ধরনের মারাত্বক অপরাধীর উত্থানের জন্য সহায়ক আভ্যন্তরীন ও বাহ্যিক (Internal and External ) উপাদান গুলিকে চিহ্নিত করা । এরশাদ শিকদারের উত্থানের পিছনে শুধু মাত্র তার ব্যক্তিগত নৈপুণ্যই যে কাজ করে নি বরং এর সাথে অনেক External factor যথা রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ব্যর্থতা যুক্ত ছিল সে গুলির কিছু কিছু বিষয় আপনার লিখায় প্রতিফলিত হয়েছে বলে দেখা যায় (যেমনটি দেখা যায় তার গানের জলসায় যোগ দিতেন সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার প্রভাবশালী লোক)। তাই এধরনের সিরিয়াল কিলারদের জম্ম, বিকাশ ও প্রতিপালন ( Born, development and nurture ) বিশ্লৈষন , প্রকৃত দায়ী উপাদান গুলি সনাক্তকরন, সেই সাথে এদের দমন ও সমজাতীয় অপরাধী পুণরুত্থাণ রোধের জন্য সামাজিক, প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক প্রবল গণ প্রতিরোধমুলক ব্যবস্থা গ্রহণ খুবই জরুরী । আপনার লিখায় আরো একটি বিষয় উঠে এসেছে সেটা হলো এরশাদ শিকদারদের মত দুর্ধর্ষ অপরাধীর পতনকে তরান্বিত করার জন্য মিডিয়া একটি গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা পালন করেছে । তাই মিডিয়াকেও একটি সাধুবাদ জানাতেই হয় , সেই সাথে আশাবাদ ব্যক্ত করব তারা যেন ভবিষ্যতেও তাদের এরকম ভুমিকা সচল রাখে ও আরো বেগবান করে । আজ এতদিন পর তার কাহিনী আপনার লিখার মাধ্যমে আবারো মিডিয়ায় এসেছে । সামুর পাতা এখন বলতে গেলে একটি ভাল গণমাধ্যমে পরিনত হয়েছে, কেননা ডয়েছে ভেলির একটি লিখায় দেখলাম কোন একটি বিষয়ের উপর somewhere blog viewer number 175000, (may be in total view )।
এ প্রসংগে একটি কথা মনে হচ্ছে, আর তাহলো পৃথিবীর প্রায় অনেক দেশেই এধরনের সিরিয়াল কিলারদের মনস্তাত্বিক বিষয়াদী ঘটনা পরবর্তী কালেও প্রাতিষ্টানিক ভাবে সরকারী পর্যায়ে গবেষণা করা হয় , কার্যকারণ বিশ্লেষণ করা হয় , এর পুণরুত্থান রোধের জন্য প্রয়োজনীয় সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়, জনসাধারণকে সচেতন করা হয় সর্বোপরী এধরনের অপরাধীদের ভিকটিম নিরীহ মানুষজনদের ক্ষতিপুরণ ও পুণর্বাসনের উদ্যোগ নেয়া হয় । আপনার লিখা থেকে দেখা যায় এবং আমারও সে সময়কার মিডিয়াতে দেখা ভিকটিমের একটি সুন্দর মূখের করুন পরিনতির কথা ভাবলে আজো শিহরিয়া উঠি । মেঝেতে পরে থাকা খুবই সুন্দরী নির্যাতিত এক তরুণি বধুর উর্দ্ধালোকে চেয়ে থাকা চোখের চাহনী অনেক না বলা কথাই সেময় বলে যায় , যার কিছু আজ মুর্ত হয়ে উঠেছে আপনার লিখায় । মনে হয় এ যেন নিম্মে দেয়া ছবিটিরই একটি প্রতিরূপ ।
আপনার এ লিখার কল্যানে আজ স্বরণকরি সে সমস্ত ভিকটিমের করুন কাহিণী, তাদের জন্য দোয়া করি, শান্তি পাক তাদের আত্মা । আর কর্তৃপক্ষও ভিকটিমের পরিবারের পুণর্বাসনের ব্যবস্থা করুক যদি তাদের সে রকম প্রয়োজন থেকে থাকে । যাহোক আবারো অনেক অনেক ধন্যবাদ এরকম একটি সুন্দর লিখা উপহার দেয়ার জন্য ।
১০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:১৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: উপরের ছবিটি ভুল ক্রমে এসে পরেছে মুছতে পারছিনা । যদি পারেন ছবিটা মুছে ফেলার জন্য অনুরোধ থাকল
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৩০
কালনী নদী বলেছেন: শুধু ছবিটি মুছার কোন অপসন নেই, আপনার এত সুন্দর লেখার মাঝে সামান্য এই ক্রুটি আশা করি পাঠকরা সাদরে গ্রহণ করবেন। আপনি এত সুন্দর করে ঘটনাগুলার ভিতর থেকে তথ্যগুলো চিহ্ণিত করেছেন! সেজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে ঘটনা ও পরিস্থির শিকার হয়েই একজন মানুষ সমাযের চোখে বিব্রত হয়ে ওঠেন, কেউ জন্মগত ক্রিমিনাল হয় না- তাদেরকে বানানো হয়। প্রতিহিংসা আর ধর্মান্ধতা, অসাম্প্রদায়িকতা ও বিভাজন!
এখন অনেক রাত হয়েছে আমিও ভিষন ক্লান্ত, পরে কথা হবে ভাইয়া।
আপনাকে আবারও অসংখ্য ধন্যবাদ পোস্টটির নিগুরথত্বটি তুলে দড়ার জন্য। শোভ রাত্রি।
১১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯
আমিই মিসির আলী বলেছেন: গানটা অসাধারণ।
এরশাদকে নিয়ে একটা ডুকুমেন্টেরি ক্লিপ দেখেছিলাম।
মানুষ কাইট্যা নাকি মাছকে খাওয়াতো!!
কি ভয়াবহ জানোয়ার ছিল!
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:১৬
কালনী নদী বলেছেন: irrational sanity caused by society!
criminals are not born they made.
সেও তো কোন একটা সময় স্বাভাবিক ছিল? -এইবার কথাটা বলা যায়, পাপীকে নয় পাপকে ঘৃণা কর।
যাই হোক, আশা করি ভাল আছেন মিসির আলী ভাই
১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৬
মুসাফির নামা বলেছেন: পোস্টটা যেমন অসাধারণ লেগেছে,তেমনি আপনার মূল্যায়নটা ধরে রাখার মত।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৪
কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ!
১৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪১
রিপি বলেছেন:
ব্যাটম্যানের ছবিটা দেখে ভয় পেয়েছিলাম। এরশাদ সিকদারের কথা শুনেছিলাম আগে। আজকে লেখাটা পড়ে আবারও গা ছম ছম করে উডলো। মানুষ কিভাবে এতো ভয়ংকর হয় কে জানে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০১
কালনী নদী বলেছেন: আসলে একজন মানুষ খারাপ হবার পিছনে আমাদের মত কিছু ভাল মানুষেরও হাত থাকে, যেমন দেখেন তিনি মৃত্যুর আগে বলেছিলেন- একটা গরু কোরবানী দিলে হয়ত তার ফাসি হইত না। যদিও এটা তার ভ্রান্ত ধারণা কিন্তু খোদার উপর কতটা বিশ্বাস থাকলে একজন মানুষ মৃত্যুর পূর্বে এমনটি বলতে পারে? তার বিশ্বাসটি সত্যি প্রসংশাদায়ক যার কিছুটা আমরা তার রচিত গানটি শোনলে বোঝতে পারি। আর দেখেন আনজন কতটা নিঠুর হয়! এই বিপদের সময় আসলে সত্যিকারের বন্ধু চিনা যায়।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মতামত প্রকাশের জন্য। সবসময় ভাল থাকেন এই প্রত্যাশায়।
১৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩৩
রিপি বলেছেন:
ভাইয়া সৃষ্টকর্তার প্রতি যদি মানুষের ভয় থাকে তাহলে মানুষ কি এতটা ভয়ংকর হতে পারেনা কখনো !!!?
তবে দুঃসময়ে আপনজন অনেক অচেনা হয়ে যায়। এটার সাথে আমি একমত। ভালো লিখেছেন ভাইয়া। আপনিও ভালো থাকবেন অনেক।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪৮
কালনী নদী বলেছেন: ঠিক বলেছেন বোন সৃষ্টিকর্তার ভয় থাকলে এমনটি হবার কথা না, কিছু মানুষ আছে তাদের জন্যই এমনটি হয়!
শোভ রাত্রি বোন, স্বপ্নময় হোক আপনার রাত্রি যাপন সেই কামনায়।
১৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৩
প্রামানিক বলেছেন: এরশাদ শিকদারের ভয়ংকর কাহিনী মনে করিয়ে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৯
কালনী নদী বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাইয়া
১৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:০৬
পাকাচুল বলেছেন: এরশাদ শিকদারের কল্যানে গানটা ঐ সময় খুব জনপ্রিয় হয়েছিল।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:১০
কালনী নদী বলেছেন: জ্বি ভাইয়া।
১৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৪৬
মোঃ আমানউল্লাহ বলেছেন: ইরশাদের ইতিহাস আমার মোটামুটি জানা...
তাই দু-চার লাইন পড়েই কমেন্ট করলাম..........
"আমি কিন্তু খুলনার ছেলে,এখনও এরশাদের বাসার পাশ দিয়ে গেলেই কেমন যেন অনুভব হয়"
বি কেয়ারফুল........
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৫১
কালনী নদী বলেছেন: আপনি খোলনার ছেলে যেনে অনেক খুশি হলাম। আসলেই উনার বাড়ির পাশ দিয়ে যেতে এমনটাই অনুভব হবার কথা।
মন্তব্যে অসংখ্য ভালোলাগা রইল, ভাইটি।
১৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৫৪
মোঃ আমানউল্লাহ বলেছেন: হিহিহিহিহিহিহি...
আন্নেরে অসংখ্য ধন্যবাদ...
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:০১
কালনী নদী বলেছেন: আমার লেখায় আপনার দেশের মানুষকে নিয়ে ঘটনা পেয়েছেন তাই আমার পোস্ট টা স্বার্থক হলো।
আপনার সুন্দর হাঁসির জন্য শুকরিয়া।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:১৩
জুন বলেছেন: এরশাদ শিকদার নাম শুনলেও ভয় হয়