নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের সঙ্গ করিলে মানুষ তখন মানুষ হয়, জন্মদরা জংযাতনা থাকে না তার কোন ভয়। ওস্তাদ আব্দুল করীমে কয় নয়ন রাখ মাসুকপূর।ই-মেইল: [email protected]

কালনী নদী

সিলেট থেকে দিরাইর একটি বহমান নদী, আব্দুল করিমের কালনী।

কালনী নদী › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বপ্নসখা! অসমাপ্ত।।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০৬



ক্লান্ত কৃষক সারাদিনের খাটুনি শেষে পরিশ্রান্ত মনে বিকেলের সূর্যাস্তে দৃষ্টি রাখে সময়টা বোঝার জন্য। আজকের কাজ শেষ, বাকিটা মাটি যা সে সন্ধ্যা হবার আগেই খনন করতে হবে। ঘড়ে একমাত্র মেয়ে শ্যামা ভাত বেড়ে অপেক্ষা করছে রুজাকার মতন - বাপজান কখন ফিরে আসেন। ঈদানিং তার বাবা সন্ধ্যা হবার সাথে সাথে ঘড়ে ফিরে আসছেন। এ ব্যাপারে গত এক বছর হবে কোন হেরফের হচ্ছে না। কথাটা সে এই কারনেই ভাবে শৈশব থেকে তার বাবাকে সে রাত গভীর করে বাসাতে আসতে দেখছে। এমনও অনকে রাত আছে সে ঘুমিয়ে পড়েছিল মায়ের পাশে রাত্রে বাবা এসছেন কিনা সেটা না জেনেই। শিশুকাল থেকেই সে বাবাকে বিষন পছন্দ করে। অনেকবেশি ভালোবাসে! বাবার সাথে সে কাউকে তুরনা করতে পারে না, এমনকি মাকেও না। বাবা ছাড়া অন্যান্য পুরুষরা তার কাছে কেমন জানি ভয়ঙ্কর ব্যাপার মনে হয়, সে ব্যাপারে অনেকটাই ভাবা হয়নি কারণ এই বিষয়টা শ্রামা এড়িয়ে চলে। তখন সে বাবার কথা ভেবে জিনিসটাকে হালকা করে নেয়। আজকে বাবাকে সে বলে দিয়েছে আসতে সময় মনে করে আজির চাচার দোকান থেকে কেরোসিন নিয়ে আসতে। আগামীকাল তার সমাপনী পরীক্ষা তাই রাত্রে পড়তে বসতে হবে। জানে এই বিষয়ে বাবা কখনও ভুল করবেন না, তাকে এতদূর পড়ালেখাতে নিয়ে আসায় বাবার অবদান অসীম আর উনার স্বপ্ন সে আরো বহুদূর পড়বে। একাডেমিক না তবে সেট হবে পুরাপোরি স্বশিক্ষিত নারী/ অনেকটাই বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত এর মতন। লেখাপড়া নিয়ে বাবার যত আগ্রহ ঠিক ততটাই অনীহা সামগ্রিক চাহিহদার প্রতি। গ্রামের মানুষের কাছে তিনি অর্ধ-মূর্খ হতদরিদ্র কৃষক। শ্যামা বাবার মধ্যে একটা আকর্ষন অনুভুব করে যেটা অনেকটাই অদ্ভুত এবং সে রহস্যটা একান্তই তার ব্যক্তিগত। যেমন অন্যান্য পুরুষ সম্পর্কে কিশোরি মনে যে আতঙ্কটা থাকে সেটা তার বাবার অমায়িক ব্যবহার আর তার প্রতি মায়ের অগাধ বিশ্বাস তাকে সেই অস্বস্তিকর অনাগত ভবিষ্যতের অনুভুতি থেকে সংযত করে। মায়ের প্রতি বাবার ছিল অগাধ নিবিড় ভালোবাসা। যে কোন দিক দিয়েও বাবা মাকে কখনও ছোট করে দেখতেন না। তার পুরুষত্ব যেন মায়ের মহিয়সির কাছে ছিল অম্লান এক বীর পুরুষের হাতের তলুয়ারের মতন জিনি যুদ্ধ জয় করেছেন রানীর কাছে মাথা নত করতে। মাতৃকুলের প্রতি বাবার এই ভক্তি অনেকটাই ঈশ্বর সমতুল্য। বাবা যখন পড়াতে বসেন প্রায়ই মায়ের কথা বলেন। সেটা পড়া বোঝানোর ছলে অথবা অনু্প্রেরণার ক্ষেত্রে। সে মাকে হারিয়েছে ক্লাস ফোরে পড়তে সময়, তখন তার বয়স মাত্র নয় বছর। তাকে লেখাপড়া শেখাতে বাবার যত আগ্রহ, মায়ের ঠিক ততটাই অনীহা। তবে এই ব্যাপারে মা কখনও বাধা দেননি। সেজন্য অ, আ, ক, খ সবকিছুই বাবার কাছ থেকেই শিখতে হয়েছে। আম্মু নীয়ম করে প্রতিদিন সকাল হলে কুরআন আর দুপুরের অলস সময় ও রাতে গভীর সময়ে উপন্যাসের বই নিয়ে পড়তে বসতেন। তার বাবার কাছে তাই মা সবজান্তা পন্ডিত! অনেক সময় আম্মুর পড়াতে ব্যাগাত হবে বলে ঘুমের বান করে চোখ মুজে থাকত, তখন বাবার অবচেতন পা নাড়ানো দেখে শ্যামা বোঝতে পারত বাবা ঘুমায় নি। বাবাকে তার জানার উৎস জিঙ্গেস করলে তার সবটুকু অবদানই তিনি বলতেন মায়ের জন্য। আসলে শ্যামার কাছে জানা ও নাজানার মধ্যে যে সেতু বন্ধন সেটাই হচ্ছেন তার বাবা। সে এবছর অস্টম শ্রেনীতে পড়ছে আর এ পর্যন্ত কোন বিষয়ের জন্য তাকে আলাদা করে শিক্ষক রাখতে হয় নি। তাই তার চিন্তা হয় নবম শ্রেণীতে উঠার পর বাবা তাকে বিষয় নির্বাচন করতে সাহায্য করবেন না বাধ্য করবেন? তখন যদি আরেকজন শিক্ষকের কাছে পড়তে যেতে হয়? তার লেখাপড়ার খরচ বাড়বে, অতিরিক্ত বই কিনতেও টাকার প্রয়োজন আর সবথেকে ভাবার বিষয় অন্য কারও কাছে গিয়ে পড়তে বসাটা তার কাছে অস্বস্তির ঠেকছে। ঘড়ুয়া পরিবেশে সে বাবাকেই শিক্ষক দেখতে দেখতে মানতে শিখেছে। বাবার থেকেও বেশি জানেন এমর কার কাছে গিয়ে শিখতে হবে এমনটি তার কখনও মনে হয় না। তিনি যেখানে পরাভূত সেখানে তারও বিষন অনীহা।



Remember that, When the rain fall, It don't fall on one man's housetop. MarLeY

(ব্যক্তিগত কারনে কিছুদিন নেটওয়ার্কের বাইরে আছি। সময় করে গল্পটা শেষ করে সংস্করন করব। সবাইকে ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য। কিছুদিন পর আবার ইনশাহআল্লাহ সবার কাছে ফিরে আসব। আপনারা সবাই ভাল থাকবেন আর আমার জন্যও দোয়া করবেন। খোদা হাফেজ!)

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৬

মুসাফির নামা বলেছেন: শেষের কথাগুলো প্রায়ই লেখা থাকে, এটা এড়িয়ে চলুন। লেখাগুলো ভাল লেখেন, শেষ করেন না কেন?

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:০৬

কালনী নদী বলেছেন: অনুপ্রেরণা পেলাম সহোদর! দোয়া রাখবেন।

২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২০

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: পৃথিবীর সবথেকে মধুর সম্পর্কগুলোর একটি হলো বাবা মেয়ের সম্পর্ক। পরবর্তী অংশের অপেক্ষায় রইলাম। সে পযর্ন্ত আপনিও ভালো থাকুন।

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:০৮

কালনী নদী বলেছেন: পাঠান্তে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়ু! শেষটাতে আরও মনোযোগি হব।

৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

প্রামানিক বলেছেন: পড়লাম এবং শেষের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:০৯

কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ বড় ভাই।

৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই দারুন লিখেছেন । বলার অনেক কিছুই ছিল , বলতে মনের কথা ফিরে আসতে হবে পরক্ষনে । এখন
বুঝিনা আমি ঘরে না থেকে কেন গেল ঘড়ে
কারনেই হবে না জেনেও কেন যায় সে অকারণে
মনটা আমার ঘুমিয়ে পড়েছিল না পরেছিল ঘুমে গেল না তা বুঝা
গেলনা বুঝা কেন সে ভীষন থেকে ক্রমে হতেছে বিষন
তুরনা সাথে তুলনাকে যাবনা নিয়ে টেনে
জিনিসটাকে আরো উপাদেয় জিনিষে করব রূপান্তর
তার পর সেট নিয়ে যাব টেনে সেটের কাছে ।
তবে আকর্ষন টুকু যেন না হয় বিকর্ষণ
জিনি কে বিস্কিট দিয়ে নিয়ে যাব যিনির কাছে করতে গল্পটি অবগাহন
ব্যাগাত কে কিছুতেই করব না ব্যাঘাত বলে যাই অকপটে
জিঙ্গেস করনা আমায় আমিই শুধু জিজ্ঞাসা করে যাব ।
ঘড়ুয়াকে ঘরুয়া ভাবেই দেখব, করবনা কোন অন্যথা এ ভরশা টুকু রাখতে পারেন
এমর তবে নিয়ে যাব এখন তোমার কাছে যেন
শেষ বেলায় এসে বিষন থেকে হয়ে না যাও ভীষণ ।
ভাল থাকুন,আধো আধো ভাষা গুলু বুজতে কঠীণ হলে ঘুরে এসে নীজ ভুবনে নীজগুনে ত্বরিতে মুছে দিবেন এ অভাজনের কথা, তৃপ্তি পাব মনে ।

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:১৫

কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার মিষ্ঠিকথার ফুলজ্বড়ি না আসলে এতটুকু লেখাই যেন ছিল সব বৃথা। সব সময়ই আপনাকে খুব বেশি মিস করি আর ভবিষ্যতেও করবো। সময় নিয়ে লেখাটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর চির কৃতজ্ঞ আপনার সুন্দর প্রতিউত্তরে- সামনে এগিয়ে যাবার অনাবিল সাহস পেলাম ভাই। ভালো মনের মানুষের সাথে সম্পর্ক রাখার একটা বিশেষ সুবিধা হচ্ছে টেলিপ্যাথিক যোগাযোগ যা শুধু কাছের মানুষই বোঝতে পারেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০১

আহমেদ জী এস বলেছেন: কালনী নদী ,



ভালো থাকুন । কিছুদিনের অপেক্ষায় রইলুম ।

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:১৭

কালনী নদী বলেছেন: আপনাকে প্রতিক্ষায় রাখতে পারছি সেটা আমার কাছে অনেক কিছু ভাইয়া। আশা করি ভালই আছেন।
পাঠান্তে ও মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ জানবেন।

৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৬

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: একটি লেখা পড়া শুরু করলে শেষও করতে হয়। আশাকরি বাকীটা তাড়াতাড়ি পাবো। শ্রামা মেয়েটারে এমন কিছু কইরেন না যাতে মন খারাপ হয়! মন খারাপের গল্প আর ভালো লাগে না!

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:১৮

কালনী নদী বলেছেন: ইনশাহআল্লাহ ভাইয়া নিশ্চয়ই আপনার কথা রাখার সর্বাত্তক প্রেচেষ্ঠা থাকবে।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৫

বিজন রয় বলেছেন: সুন্দর।

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:২০

কালনী নদী বলেছেন: পাঠান্তে ও মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া!!

৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৬

সুমন কর বলেছেন: বর্ণনা ভালো ছিল কিন্তু ভুল টাইপ এবং প‌্যারা না থাকায় পড়তে কষ্ট হলো। আরো একটু সময় দিতে পারতেন।

যা হোক, ভালোভাবে ফিরে আসুন।

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:২৪

কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর করে ভুল টাইপোগুলা শুধিয়ে দেবার জন্য। আমি অবিষ্যতে সময় দেবার প্রতি আরও যত্নশীল হব, দাদা। পাঠান্তে ও মন্তব্যে অসংখ্য ভালোলাগা জানবেন। আর ক্রটিগুলাও এখনই শুধরিয়ে নিচ্ছি।

৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম।। ভাল থাকুন।।

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:২৬

কালনী নদী বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ কালনী নদী।

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:২৮

কালনী নদী বলেছেন: পাঠান্তে ও আপনার মূল্যবান মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ!
অনুপ্রানিত হলাম ভাই।

১১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ওকে, ফিরে আসুন, লিখুন

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

কালনী নদী বলেছেন: নিশ্চয়ই ভাইয়া, আপনাদের কাছ থেকে দূরে থাকাটাই যে দায়!
আর বিশেষত আন্তর্জাতিক রাজনীতির সাথে সময়োপযোগি থাকতে আপনার লেখার জুড়ি নাই।
সর্বশেষ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট কে হলেন সেটা এখনও জানা হয়নি! ঈদানিং ইন্টারনেট দূর্ভোগে ভোগছি বিষন। বর্তমান সময়ে আমার সমস্যাটা বিরলই বটে।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

১২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: শুরু বর্ণনা সব মিলিয়ে আগ্রহ জাগানিয়া লেখা
বাকি লেখার অপেক্ষায় রইলাম :)

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:৪১

কালনী নদী বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বোন! অনেক বেশি অনুপ্রাণিত হলাম।

১৩| ০১ লা মে, ২০১৬ ভোর ৬:৩২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আর কতদিন পরে কিছুদিন শেষ হবে । অপেক্ষার প্রহর যে অার কাটেনা । তুমি আস ভাই আস অমাদের মাঝে ফিরে আস ।

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:৪৬

কালনী নদী বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া, সত্যি অনেক মিস করি। খোদা সহায় হলে অতিসত্বর আগের মতন নিয়মিত হব।
পাশে থাকার জন্য চির কৃতজ্ঞতা জানবেন আর সবসময় আমার জন্য দোয়া করবেন। এই কামনা রইল ভাইটি!
অনেক অনেক বেশি সুখে থাকুন আর সুস্থ্য থাকুন সবাইকে নিয়ে। পাশাপাশি হোক আমদের পথচলা আ বহুদূর!!!
সমুদ্রে হাড়িয়ে যাওয়া নাবিকের কাঙ্খিত বাতিঘড়ের সংকেত।

১৪| ০২ রা মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩১

কল্লোল পথিক বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
অপেক্ষায় রইলাম।

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

কালনী নদী বলেছেন: পাঠান্তে ও মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনার সংস্পর্শ সর্বদাই অনুপ্রেরণাদায়ক।।

১৫| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৮:১১

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: সুন্দর চলছিল ... আবার শুরুর অপেক্ষায় থাকলাম।

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:৫৩

কালনী নদী বলেছেন: আগের মতন নিয়মিত হতে হয়ত একটু সময় লাগবে কিন্তু আপনাদের সান্নিধ্য ব্যতিত দিন কি যায়?
সেটাই কবি দূরে থেকেও আমরা কাছের সম্পর্কগুলোকে বাঁচিয়ে রেখেছি, অদ্ভুত এক আত্নিক মায়ার ছলে।
প্রিয় কবির মন্তব্যে অনুপ্রেরণা হৃদয়ের অন্তস্থলে অনুভব করছি।
সবসময় ভাল থাকেন, সুস্থ থাকেন আর অনেক বেশি নিরাপদে থাকেন এই কামনা করি।

১৬| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:১০

মুসাফির নামা বলেছেন: ফিরে আসার জন্য ধন্যবাদ।

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

কালনী নদী বলেছেন: আপনাদের ভালবাসায় সিক্ত হয়ে বারে বারে ফিরে আসার জন্যই এই চলে যাওয়া যেটা মোটেই সব সময়ের জন্য নয়। ইনশাহআল্লাহ।
পাশে থাকায় বাধিত হলাম বন্ধু আর প্রীতিতে সিক্ত!
অসংখ্য ভালোলাগা জানবেন।

১৭| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:১৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালো হচ্ছে । সুন্দর গল্প!

বানানের ব্যাপারে খেয়াল রাখবেন ।

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১০:০১

কালনী নদী বলেছেন: পাঠান্তে ও মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ সাধক ভাই!
সুমন দার সাথে আপনাকেও কৃতজ্ঞতা ক্রুটিগুলো সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য। লেখাটি আমি নোটপ্যাডে তুলে রাখলাম, আগামীদিনে অবশ্যই সংশোধন করে নেব।
পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ভালোলাগা জানবেন ভাইয়া।

১৮| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০

নীলপরি বলেছেন: বেশ ভালো লেগেছে । +

০৫ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

কালনী নদী বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বোন।

১৯| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২

লাল আমস্ট্রং বলেছেন: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় আনোয়ার | উপকূলে ৭ নং বিপদ সংকেত
ভারতীয় উপমহাসাগরে সৃষ্ট নিম্মচাপ ঘূর্ণিঝড়ে রুপ নিয়ে ধেয়ে আসছে বাংলাদেশের দিকে। এর প্রেক্ষিতে আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে গুলশান বনানী সহ সারাদেশে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত জানানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ঘূর্ণিঝড়টির নামকরণ করা হয়েছে আনোয়ার।


ঘূর্ণিঝড় আনোয়‍ারে ক্ষয়ক্ষতি সামলাতে পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাতের মধ্যেই উপকূলীয় বাসিন্দাদের সরিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে আনার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এব্যাপারে পরিবেশ বিশেষজ্ঞ ও আবহাওয়াবিদ এরশাদ আলম বলেন, ‘টেনশনের কিছু নেই। আমর‍া চাপ সামলে নিবো। পাবলিক বাঁচাতে সব ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই ত্রাণের জন্য ইউরুপ আম্রিকায় খবর পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। মালপত্র আগামীকালের মধ্যেই এসে যাবে এনশাল্লাহ।’

এদিকে সন্ধ্যা ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৩৯৬ কিলোমিটার বেগে ঘূর্ণিঝড় আনোয়ার সোজা বাংলাদেশের দিকে আসছে। আজ রাতের জন্য গুলশান বনানী ও ধানমন্ডি সহ সারাদেশে ৭ নং সতর্কতা সংকেতের আওতায় সবাইকে নিরাপদ অবস্থানে থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে। - প্রথম আলু

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.