নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মুসলমান, আমি শ্রেষ্ঠ

জীবন কখনোই সংগ্রাম বিহীন হতে পারে না

বিদ্রোহী বীর

প্রতিটি জিনিসের শেষ আছে, একমাত্র আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মুহব্বত ও সন্তুষ্টি চিরস্থায়ী।

বিদ্রোহী বীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওদেরকে নির্মূল করার সময় কি এখনো হয়নি!

১১ ই মে, ২০১৩ রাত ২:২৪

ওদের শুরুই হয়েছে কুফরী দিয়ে। যেখানে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি ইসলাম উনার হিফাযতকারী সেখানে ওরা নিজেদেরকে ‘হেফাজতে ইসলাম’ দাবি করে ওদের পদচারণাই শুরু করে কুফরী দিয়ে। এরপর তাদের প্রথম কর্মসূচি শুরু কাট্টা নাস্তিক মাওসেতুংয়ের অনুসরণে লংমার্চ দিয়ে। এই কাট্টা কুফরী কাজটিকে তারা জায়িয করার জন্য আশ্রয় নেয় আরেক কুফরীর- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র হিজরত শরীফ উনার সাথে এই কাট্টা কুফরী কাজটিকে তারা মিলিয়ে দেয়। নাউযুবিল্লাহ!

সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নামে ব্যবসা আর পবিত্র কুরআন শরীফ, সুন্নাহ শরীফ উনাদের মাধ্যমে ঘোষিত স্পষ্ট হারামকে হালাল করতে করতে ও হাজারো হারাম কাজ করতে করতে এদের অন্তর কুফরীতে পরিপূর্ণ হয়ে গেছে। যার স্পষ্ট প্রমাণ দেখতে পেলো সারাবিশ্বের মুসলমানগণ।



দ্বীন ইসলাম উনার নাম দিয়ে আন্দোলন করতে এসে এই ওহাবী, খারিজী হেফাজত ওরফে হেক্বারতীরা পবিত্র কুরআন শরীফ-এ আগুন দিতে একটুও কুণ্ঠাবোধ করলো না, তাদের অন্তরে একটুও নাড়া দিলো না, তাদের হাত একটুও কাঁপলো না। তারা কোন স্তরের সন্ত্রাসী, তারা কোন স্তরের জাহিল, তারা কোন স্তরের কাফির!



মুসলমান উনাদের ঈমান, মুসলমান উনাদের ইখলাছ, মুসলমান উনাদের মাথার তাজ, সর্বোপরি খালিক্ব, মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র কালাম তারা আগুনে পুড়িয়ে দিলো।

হে বিশ্বের মুসলমান! এরপরও কি আমরা এইসব সন্ত্রাসী, খারিজী, ওহাবী, জামাতী, দেওবন্দীদের চিনতে পারবো না, এদেরকে উৎখাত করতে একতাবদ্ধ হবো না? পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মুহব্বতে আমাদের অন্তর কি একটুও কাঁদবে না, আমাদের জযবা কি একটুও জাগ্রত হবে না? আমরা কি ঈমানে এতোই দুর্বল!!!

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মে, ২০১৩ রাত ২:৩৩

নষ্ট ছেলে বলেছেন: যেখানে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি ইসলাম উনার হিফাযতকারী সেখানে ওরা নিজেদেরকে ‘হেফাজতে ইসলাম’ দাবি করে ওদের পদচারণাই শুরু করে কুফরী দিয়ে।

আল্লাহ রিজিক দাতা তাই বলে কি সবাই কাম কাইজ বাদ দিয়া আল্লাহর দিকে হা করে থাকে?

এরপরও কি আমরা এইসব সন্ত্রাসী, খারিজী, ওহাবী, জামাতী, দেওবন্দীদের চিনতে পারবো না, এদেরকে উৎখাত করতে একতাবদ্ধ হবো না?

সবাইকে তো এক পাল্লায় ফেলে দিলেন?
দেওবন্দীদের বাদ দিলে বাংলাদেশে আলেম খুজে পাবেন না। এমনকি ফরিদ উদ্দিন মাসুদকেও না!

১১ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:৫৫

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: রিযিক অন্বেষণ করতে স্বয়ং আল্লাহ পাক নিজেই বলেছেন, আর আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে ইসলাম হিফাযতের দায়িত্ব দেন নাই, এটা এমন এক দ্বীন যা কিয়ামত পর্যন্ত অক্ষত থাকবে; তবে আমাদের ঈমানের উপর আঘাত আসবে, সে জন্য আমাদেরকে ঈমানের উপর অটল থাকতে হবে ও কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ যথাযথ পালন করতে হবে... ইসলাম অনুযায়ী আমল করা ও এর উপর দৃঢ় থাকা আমাদের দায়িত্ব।
আলেম এর সংগা কি? জানা আছে?
মাওলানা আর আলিম এক জিনিস নয়। দেওবন্দীরা হচ্ছে সেই সব মাওলানা যারা সর্বদাই নারী পদ লেহনে অভ্যস্ত... মাদানীরা লেহন করেছে ইন্দিরা গান্ধির আর এদেশের হদছ, কমিনী, শফি, মাহিউদ্দীন এরা পদলেহন করছে খালেদার.......

২| ১১ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:৫১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আপনি কি ধর্ম গেলো সেটা নিয়ে বেশী চিন্তিত নাকি রাজনৈতিক যোগ বিয়োগ নিয়ে বেশী চিন্তিত??

৩| ১১ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:১২

মুহসিন বলেছেন: আল্লাহতাআলা কিয়ামত পর্যন্ত কোরআন শরীফের হেফাজতকারী এটা পেয়েছি। ইসলাম আল্লাহর মনোনীত জীবন বিধান এটাও পেয়েছি।

কিন্তু কিয়ামত পর্যন্ত আল্লাহতাআলা স্বয়ং ইসলামের হেফাজত করবেন এবং ইসলামের রক্ষার জন্য আলিমদের বা পীরদের কোন দায়িত্ব পালন করতে হবেনা সেটা পাচ্ছিনা। দেওবন্দীয় মাওলানার কথা বাদ দিলাম। বাকী আলিম বা পীরেরা কি ইসলামের হেফাজতের জন্য যুগে যুগে কোন চেষ্টাই করেননি?

১১ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:৩১

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: যারা নিজেরা হাজারও হারাম কাজে মশগুল তারা যখন ইসলামের হেফাজতের দাবীদার হয় তখন বিষয়টা কতটুকু হাস্যকর একটু চিন্তা করা দরকার। "কিয়ামত পর্যন্ত আল্লাহতাআলা স্বয়ং ইসলামের হেফাজত করবেন" -- এই রকম কথা কই পাইলেন... আমি বলেছি-- ‍"এটা এমন এক দ্বীন যা কিয়ামত পর্যন্ত অক্ষত থাকবে"... এই বিষয়ে আপনার কোন সন্দেহ আছে কি?
আলিম বা পীর সাহেব গণ ইসলামের হেফাজতের চেষ্টা করেননি.... উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে ইসলাম আমাদেরকে দিয়ে গেছেন সেটাই মানুষের মধ্যে জারি রেখেছেন... মানুষ যখন ইসলাম থেকে দূরে সরে গেছে তখন হক্কানী-রব্বানী আলিম উনাদের মাধ্যমে আল্লাহ পাক তিনি আবার সঠিক ইসলাম জারি করিয়েছেন...

৪| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:২৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: রাজারবাগী আর বেদাতীরা চায় আল্লাহর নুরকে ফু দিয়ে নিভিয়ে দিতে । রসুলের আদর্শ মিটিয়ে দিতে । আল্লাহ তার নুরকে পূর্ন করবেন যদিও ওদের কাছে কষ্ট দায়ক ।

এক আল্লামা শফীকে শুধু হুজররা না, হাসিনা খালেদা ও যতটুকু শ্রদ্ধা করে তার কোটি ভাগের একভাগও কি রাজারবাগীকে করে ?

গালি দিতে বাগী যত সরব, রসুলের শানে মুখ খুলতে ততটাই নীরব!

১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই রকম অপব্যাখ্যা কার থেকে শিখলেন? মওদুদী না-কি গো-আ'যম?
হাক্বীক্বত এভাবেই প্রকাশিত হয়-- হাজারো হারাম কাজের জন্ম দাতা দুই নেত্রী হাসিনা-খালেদার শ্রদ্ধার পাত্র হওয়ার সখ শফী সাহেবের থাকতে পারে, আমাদের নেই।
আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টিই আমাদের কাম্য। আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক করেন, ইন্না আকরামাকুম ইনদাল্লাহি আত্বক্বাকুম.... আল্লাহ পাক উনার নিকট ওই ব্যক্তি সম্মানিত যে অধিত পরহেযগার।
রাজারবাগীরা যেভাবে সুন্নত উনার ইত্তেবা করেন ও নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা-ছিফত করেন তা অন্য কেউ করে না। তার প্রমাণ এই সামহয়্যার এই বহু বিস্তার করা আছে......

৫| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:১০

হোদল রাজা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট! ৫০০ কোরআন শরিফ পোড়ানোর পরও এদের মুখে কোন কথা নাই!

আপনার লেখাটা সবার জানা উচিৎ।আপনার পারমিশন পেলে ফেসবুকে শেয়ার করবো!

১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে.... শেয়ার করতে কোন বাধা নেই

৬| ১১ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

আদরের সন্তান বলেছেন: ১। সূরা হুদ এর ৫৭ নম্বর আয়াত পড়ুন এবং ব্যাখ্যা সহ।
২। আপনাকে অনুরুধ করবো- বোখারি শরীফের ২৫০৭ নম্বর হাদীস খানা পড়তে এবং তার তফসির অনুসন্ধান করতে।
৩। ১৫২৭, ১৫২৮, ১৫২৯, ১৫৩০, ১৫৩১, ১৫৩২, ১৫৩৩, ১৫৩৪, ১৫৩৫ পরিচ্ছেদ পড়ুন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সংস্করন এর ৪র্থ খন্ড।
৪। ১৮, ২৩,২৪ নং হাদীস ও এর ব্যাখ্যা।
৫। সহীহ মুসলীম অনুচ্ছেদ ১ (ঈমান) ব্যাখ্যা সহ পড়ুন।

এরকম আরো অনেক যায়গায় আছে যেখানে প্রত্যক্ষ ও পরুক্ষভাবে ইসলাম ও ঈমান রক্ষার জন্য কঠুর হতে বলা হয়েছে। বস্তুত পক্ষে এই পৃথিবীর সবকিছুর হেফাজতকারীই একমাত্র সয়ং আল্লাহ। কোরআন নাজিল হওয়ার পর অনেক আউলীয়ায়ে কেরামই আছেন যারা এই কোরআনের জন্য প্রত্যক্ষভাবেই যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছেন। কোরআন অথবা হাদীসের একটি আয়াত বা একটি হাদীসের মাধ্যমেই ইসলামকে বুঝতে চাইলে নিশ্চই গোমরাহে পতিত হবেন। ইসলাম এত ছোট বিষয় নয় যে তা দু-এক কথার মাধ্যমেই বুঝে যাবেন। মহান আল্লাহ কোরআনকে হেফাজত করবেন।তাই বলে এই নয় যে, সয়ং মহান আল্লাহ নিজে এসে কোরআনকে হেফাজত করবেন।তিনি এই কোরআনকে হেফাজত করবেন তার প্রিয় বান্দাদের মাধ্যমে। তিনি তার প্রিয় বান্দাদের উপর এই দায়িত্ব চাপিয়ে দেন যেন তারা এই কোরআনকে অক্ষত অবস্থায় কেয়ামত পর্যন্ত কায়েম করতে পারে। যেমন এই দায়িত্ব দিয়েছেন নবী (সাঃ) এর উপর তারপর সাহাবাদের উপর, তাবেঈন, তাবে-তাবেঈন, আহলে বাইত। যেমন করেছেন হযরত উসমান রাঃ সমস্ত কোরআনকে একটি পুস্তিকা(পবিত্র গ্রন্থ) হিসেবে সংরক্ষন করে। যখন এই কোরআন বিভিন্ন গোত্রে বিভিন্ন ভাষায় তেলাওয়াত করা হতো। এখানে কিন্তু মহান আল্লাহ নিজে এসে এই কোরআনকে সংঘবদ্ধ করেন নি।তিনি তার এক প্রিয় বান্ধাকে দিয়েই এই কাজটিই করিয়েছেন। প্রকৃত ইসলামকে বুঝার চেষ্টা করুন।আমার মনে হয় আপনি পারবেন।কারন আপনার ইসলামের প্রতি একটা স্পৃহা আছে। অন্ধকারে থাকবেন না। দলিয় কথায় অটল না থেকে নিরপেক্ষভাবে ইসলামকে জানার চেষ্টা করুন। তাহলে নিশ্চই পারবেন। আর অবশ্যই জানার চেষ্টা করবেন কোন হক্কানী আলেম-উলামাদের কাছ থেকে। এছাড়া প্রকৃত ইসলামকে কখনই জানতে পারবেন না না না না। নিজে নিজে ইসলামকে জানতে গেলে ক্ষতির সম্ভাবনাই বেশি। আর একটা কথা যে ব্যাক্তি কোন হক্কানী-আলেম উলামাকে কষ্ট দিল সে যেন নবীকেই কষ্ট দিল আর নবীকে কষ্ট দিলে মহান আল্লাহ তার প্রতি রাগান্নিত হন। আল্লাহ আপনাকে-আমাকে আমাদের সকলকেই মাফ করে দিন ও আমাদের সঠিক পথের সন্ধান দান করুন। আমীন..........

১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক শুকরিয়া.... তবে হেফাযতিদের পক্ষ নিতে বলবেন না। ওদের হাক্বীক্বত সম্পর্কে আমার ভালোই জানা আছে... সাম্প্রতিক বিষয়ই শুধু নয়... এদের অতীত ইতিহাস সম্পর্কে আমাদের কাছে অনেক ডকুমেন্ট আছে... বিশেষ করে এদের আক্বীদা সম্পর্কে।

৭| ১১ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪১

নেক্সটডোর বলেছেন: অল্প বিদ্যা যেকোনো ক্ষেত্রেই ভয়ংকর। ইসলাম নিয়ে আপনার জ্ঞান মূর্খতাই প্রমান করছে। আজকাল অনেক নাস্তিক্কেই ইসলাম নিয়ে অনেক কিছু বলতে দেখা জাসচে না জেনে। মুলত ধর্ম বাবসায়ি ওরাই। এখন প্রয়োজনের সময় ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যাবহার করতে চাইছে।

১৪ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে হাসিই পেলো....... মূর্খদের সাথে কথা বলে লাভ নাই.. তাই আর কিছু বললাম না.... হা হা হা

৮| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১১

নড়াইলের ছেলে বলেছেন: আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে ইসলাম হিফাযতের দায়িত্ব দেন নাই, এটা এমন এক দ্বীন যা কিয়ামত পর্যন্ত অক্ষত থাকবে; তবে আমাদের ঈমানের উপর আঘাত আসবে, সে জন্য আমাদেরকে ঈমানের উপর অটল থাকতে হবে ও কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ যথাযথ পালন করতে হবে... ইসলাম অনুযায়ী আমল করা ও এর উপর দৃঢ় থাকা আমাদের দায়িত্ব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.