নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মুসলমান, আমি শ্রেষ্ঠ

জীবন কখনোই সংগ্রাম বিহীন হতে পারে না

বিদ্রোহী বীর

প্রতিটি জিনিসের শেষ আছে, একমাত্র আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মুহব্বত ও সন্তুষ্টি চিরস্থায়ী।

বিদ্রোহী বীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নাস্তিক প্রজন্ম!

২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০২

আমরা মুসলমান, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কি করে নাস্তিক হবে? একটা স্বাভাবিক প্রশ্ন। অথচ সূর্য পূর্ব দিকে উদিত হওয়ার মতোই বিষয়টি বাস্তব। আমাদের চোখের সামনে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নাস্তিক করা হচ্ছে, আইনগতভাবেই তা করা হচ্ছে। মাঝে মধ্যে কিছু বিষয় আমাদের কাছে খটকা লাগে, তবে তার অন্তর্নিহিত অর্থ এবং দীর্ঘ সময়ের প্রেক্ষাপটে তার ফল কি তা আমরা অনুভব করতে পারি না। এই কথাটি সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেছে প্রখ্যাত মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ বিশারদ আলেক্সন্ডার ব্রেজমেনভ। যারা ইংরেজি ভালো বুঝেন তারা তার সাক্ষাৎকারটি শুনে নিতে পারেন। (http:/ww/w.youtube.com/watch?v=IHgYPDvQFU8)

আমাদের জানা প্রয়োজন যে, আমাদের দেশে কিভাবে নাস্তিকতার প্রচার-প্রসার করা হচ্ছে। বিভিন্নভাবেই তা হচ্ছে; যার যৎসামান্য অংশ আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চাই। আপনাদের মধ্যে যারা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের বিশ্বাস নিয়ে চিন্তিত তারা বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন। আর যারা ইতোমধ্যেই ইসলামের শত্রুদের মগজধোলাই কার্যক্রমের কারণে তথাকথিত মুক্তচিন্তা, নাস্তিকতা কিংবা ইসলামবিদ্বেষী মানসিকতার অধিকারী বলে নিজেদেরকে ধারণা করেন, তাদের জন্য এই লেখাটির বাকি অংশটুকু না পড়লেও চলবে।

এবার আসুন দেখি! কিভাবে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নাস্তিক বানানো হচ্ছে। ব্রেজমেনভ বলেছে- একটি জাতি কিংবা একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীকে মগজধোলাইয়ের মাধ্যমে বিশ্বাস/উপলব্ধিগত পরিবর্তনের জন্য এক প্রজন্ম সময়ের প্রয়োজন। অর্থাৎ ছোট একটি বাচ্চার মধ্যে ওই অল্প বয়স থেকেই বিভ্রান্তিপূর্ণ উপলব্ধি প্রবেশ করাতে শুরু করতে হয়। সে যখন সাবালক হয়, তখন সে হয়ে যায় পরিবর্তিত মানসিকতার এক ব্যক্তিত্ব। একটি পর্যায়ে এসে তার বিশ্বাস এবং উপলব্ধি শত্রুর মনস্তাত্ত্বিক বিশারদের লক্ষ্য অনুযায়ী রূপ লাভ করে। এক্ষেত্রে কোনো দেশ বা জাতির শিক্ষা ব্যবস্থা হচ্ছে মগজধোলাইয়ের উর্বর প্রাঙ্গণ। শত্রু দেশ যদি এই প্রাঙ্গণটিকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, সেক্ষেত্রে ওই জাতির মগজধোলাই হওয়াটা হয়ে যায় সময়ের ব্যাপার মাত্র। যেমন-

১। আমাদের দেশের বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী স¦ঘোষিত নাস্তিক

২। শিক্ষাসচিব অঘোষিত নাস্তিক

৩। উপসচিব হিন্দু

৪। শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা অধিদপতরে প্রবেশ করলে মনে হবে ভারতীয় শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং অধিদপ্তর। শতকরা ৭০ জন কর্মকর্তা হিন্দু, নিজ চোখকে তখন অবিশ্বাস করতে ইচ্ছা হয়।

৫। ঢাকা বোর্ডেও ওই একই অবস্থা। এনসিটিবি অধিদপ্তর, যারা জাতীয় পর্যায়ে শিক্ষা কারিকুলাম নির্ধারণ করে, তার ডিজি হচ্ছে একজন হিন্দু। ৯৮ ভাগ মুসলমানদের জন্য শিক্ষানীতি প্রণয়নের দায়িত্ব বর্তমান সরকার একজন হিন্দুর কাছে অর্পণ করেছে।

৬। ফলশ্রুতিতে কি হয়েছে? স্কুল-কলেজে পাঠ্যপুস্তকসমূহে যত গদ্য/পদ্য আছে তার ৫০ ভাগেরও বেশি লেখক হচ্ছে হিন্দু। আর মুসলমান লেখকদের মধ্যে আছে ইসলামবিদ্বেষী হুমায়ুন আজাদ ও তদীয় মানসিকতার কিছু লেখক/কবি। কবি নজরুল ইসলাম কিংবা তদীয় কিছু লেখক/কবিদের লেখা না দিলেই নয় বলে উনাদেরকে রাখা হয়েছে। তবে অনেক ক্ষেত্রে সিলেবাসভুক্ত নয়।

৭। বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী প্রায় সব শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের যৌন শিক্ষার ব্যবস্থা করেছে শরীর চর্চার পাঠ্যক্রমে। একজন মহিলা শিক্ষিকা ছেলেদের ক্লাস এবং একজন পুরুষ শিক্ষক মেয়েদের ক্লাসে চরম বিব্রতকর অবস্থায় পড়ছে তা পড়াতে গিয়ে।

৮। ২০১৩ সালে ৮ম শ্রেণীর ইসলামী শিক্ষা বইতে বেশ কিছু বিভ্রান্তি পরিকল্পিতভাবে প্রবেশ করানো হয়, যা ব্যাপক প্রতিবাদের কারণে এবার পরিবর্তন করা হয়েছে।

৯। ব্লগ এবং ফেসবুক হচ্ছে আগামী প্রজন্মের মুসলমানদের নাস্তিক করার অপর এক বিশাল প্রাঙ্গণ। এ বিষয়ে অগ্রদূতের ভূমিকা পালন করছে নরওয়ের নাগরিক ইহুদী মগজধোলাই বিশেষজ্ঞ অরিল্ড ক্লুগারহোগ, সামহোয়ারইন ব্লগের মালিক। (http:/ww/w.somewhereinblog.net/blog/pri“o_bangla/29926823)

১০। বেশ কিছু ইসলামবিদ্বেষী ব্লগে দুষ্ট বুদ্ধির ব্লগাররা মুসলমানদের নামে ‘নিক’ নিয়ে ইসলাম এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নামে ন্যক্কারজনকভাবে অপপ্রচার চালায়। সরকার ওই সব নাস্তিক ব্লগারদের শাহবাগ আন্দোলনের সময় পুলিশ গানম্যান দিয়ে নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করে।

১১। ব্লগে লিখিত ওইসব ইসলামবিদ্বেষী লেখাসমূহকে সঙ্কলন করে তারা ২১-এর বই মেলায় বই বিতরণ করে। আমাদের তথাকথিত বর্তমান মুসলমান গণতান্ত্রিক সরকার এ বিষয়ে মৃত লাশের মতো নিশ্চুপ।

১২। ঢাকা হাইকোর্টের জনৈক জজ সাহেব আইন জারি করে যে, জোর করে কোনো মেয়েকে বোরকা পরানো যাবে না, তবে জোর করে কোনো প্রতিষ্ঠান মেয়েদের বোরকা খুলে ফেললে তার জন্য কোনো অপরাধের কথা উল্লেখ নেই। (http:/ww/w.somewhereinblog.net/blog/Twaher/29926822)

১৩। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং প্রাক্তন স¦রাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘ধর্ম যার যার উৎসব সবার।’ অর্থাৎ হিন্দুদের দুর্গা, কালী কিংবা শিবলিঙ্গের পূজার উৎসবে মুসলমান ছেলেমেয়েরা ‘ধূপের কলি নিয়ে নৃত্য করলে ধর্মীয় কোনো বাধা থাকবে না। কারণ উৎসব সবার।’

১৪। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমাদের ফসল উৎপাদন- দুর্গা গজে চড়ে আসলে বৃদ্ধি পায়।’ (নাঊযুবিল্লাহ)

পাঠক! এবার নিজেরাই বলুন, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যে নাস্তিক হবে, এতে কি আপনাদের কোনো সন্দেহ আছে? যদি সন্দেহ থাকে তবে সমস্যা নেই। আর যদি না থাকে তবে নিজ স্বার্থে এবং দেশের স্বার্থে দ্রুত মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ কর্তৃক চেকআপ করানো প্রয়োজন।

খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে নাস্তিকতার হুমকি থেকে রক্ষা করুন। (আমীন)। যারা আমাদের দেশে টাকার বিনিময়ে নাস্তিকতা ছড়াচ্ছে তাদেরকে চিহ্নিত করুন এবং বাংলাদেশী মুসলমানদেরকে হিফাযত করুন। (আমীন)

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:১৬

বেলা শেষে বলেছেন: Brother do not write such things- "Samugovernment" will band you!!!

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১৮

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: Thanks for ur good advice, কিন্তু সত্য না বলে পারিনা

২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২৭

এমএইচ ইকবাল বলেছেন: বাংলাদেশী মুসলমানদেরকে হিফাযত করুন।

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১৯

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: আমীন! আমীন!! আমীন!!!

৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৬

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন:
@ বিদ্রোহী বীর :

৭ নং পয়েন্টের সাথে নাস্তিকতার কোনো সম্পর্ক নেই।

তাছাড়া ইসলামেই রয়েছে ভবিষ্যতে মুসলিমদের সংখ্যা কমবে এবং জাহান্নামীর স্ংখ্যা বেড়ে যাবে। হচ্ছেও তাই।

আর ব্লগের বিষয়ে দেখেছি, অনেক নাস্তিকরা ইসলামের বিষয়ে বেশ বিজ্ঞ এবং ইংরেজীতে বেশ পটু এবং তাদের সমস্ত রেফারেন্সও বিদেশী সূত্র থেকে আসে।

আর যারা ইসলামে বিশ্বাসী, তারা ইসলামী জ্ঞান ততটুকুই জানে যা দ্বারা প্রতিদিনের ইবাদত করা যায়।

এর ফলে তারাও নাস্তিদের প্রশ্নের ভালো উত্তর দিতে পারেনা।
আর যারা খুব ভালো উত্তর দিতে পারে তারা আবার নেটে আসেনা।

অন্যদিকে বেশীরভাগ ইসলামী সাইটে যারা রয়েছে, তাদের আচরণ বেশ সন্দেহ জনক।
কারণ তাদের কথা শুনে মনে হচ্ছে তারা নতুন ধরণের ইসলাম প্রচার করছে।
এদের বেশীর ভাগই লা-মাজহাব অথবা শীয়া।

নাস্তিকদের উদাহরণ অনেকটা নিচের মতো।-

স্বামীঃআমি লক্ষ করে দেখেছি, তুমি আমার একজন আত্মীয়কেও পছন্দ করো না।
স্ত্রীঃএটা মোটেও ঠিক না।
স্বামীঃ তুমি কি এমন একটা উদাহরণও দেখাতে পারবে?
স্ত্রীঃ অবশ্যই পারবো। এই যেমন ধরো আমি আমার শাশুড়ির(স্ত্রীর মা) চেয়ে তোমার শাশুড়িকে(স্বামীর মা) ঢের বেশি পছন্দ করি!

এরপরে আপনার মনে হবেনা যে, এই সব বিকৃতমস্তিস্কের নাস্তিকের সাথে কোনো আলোচনা আর বাড়াতে।

স্বয়ং আমার নিজেরই এই ধরণের তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছে।

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:১৩

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: ৭ নম্বর পয়েন্ট এর সাথে ১ নম্বর পয়েন্ট যুক্ত। শিক্ষামন্ত্রী স্বঘোষিত নাস্তিক। আর একটা নাস্তিক সবসময় চায় ইসলামের ক্ষতি করতে। ৭ নম্বর পয়েন্ট টা সেদিকেই ইঙ্গিত করছে।

“আর যারা ইসলামে বিশ্বাসী, তারা ইসলামী জ্ঞান ততটুকুই জানে.......” -আসলে আমাদের দেশের কথিত মালানাদের কারণে এই অবস্থা। ইসলামী জ্ঞান এর পরিধি সম্পর্কে তাদের সম্যক ধারণা নেই। যার কারণে তারা একদিকে কুরআন শরীফ-হাদীছ শরীফ সম্পর্কেও ব্যাপক জ্ঞান রাখে না, আর এর সাথে সম্পর্কযুক্ত দুনিয়াবি বিষয়গুলো সম্পর্কেতো পুরাই বেখবর।
উদাহরণ: রোযা অবস্থায় ইনজেকশন নেয়া। নেয়া যাবে অথবা যাবেনা এই বিষয়টা নির্ধারণ করতে হলে আপনাকে চিকিৎসা বিজ্ঞান সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। ইনজেকশন নেয়ার পর তা কোথায় যায়, কিভাবে যায় -এটা যদি আপনি না বুঝেন তাহলে কাঠমোল্লাদের বিভ্রান্ত ফতওয়ায় আপনার রোযাটাই নষ্ট হয়ে যেতে পারে!

৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৪:২৩

আমি অপদার্থ বলেছেন:

তাহলে কি করা যায়???
সব হিন্দু বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ধরে ধরে মেরে ফেলবো?
নাকি নিজেদেরকে অন্য সবার চেয়ে উপযুক্ত করে তুলবো যেন আমরা সব জায়গাতে তাদের আগে থাকতে পারি?

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৩৪

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: ধরে ধরে মেরে ফেলা ইসলামের শিক্ষা নয়।
মুসলমানদের দায়িত্ব- নিজ মুসলমানিত্বের উপর দৃঢ় থাকা। নিজের ঈমান-আমলকে আরো মজবুত করা। পাশ্চাত্য সংস্কৃতি ছেড়ে সুন্নতের আমলে নিজেদের রঙিন করা। তাহলে এমনিতেই তারা আমাদের পিছনে পড়ে থাকবে........

৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৪:৪৯

কামের কথা কন!! বলেছেন: এক ব্রিটিশ ভদ্র লোক এক আলেমের মধ্যে কথোপকথন হচ্ছে

ব্রিটিশ ভদ্র লোকঃ তোমাদের ইসলামে মেয়ে/স্ত্রি সঙ্গে হ্যান্ডশেক নিষেদ কেন ?
আলেমঃ তুমি কি রানী এলিজাবেথের সঙ্গে হ্যান্ডশেক করতে পার বা যে তোমাদের যে কেউ কি রানী এলিজাবেথের সঙ্গে হ্যান্ডশেক করতে পারে?
ব্রিটিশ ভদ্র লোকঃ অবশ্যই না শুধু মাত্র কিছু সিলেক্টিভ লোকের হ্যান্ডশেক করার অধিকার থাকে।
আলেমঃ ইসলামে আমরা মেয়ে/স্ত্রি দের কে ঠিক রানীর মতই দেখি/দেখা হয়।

আল্লাহ্‌ আমাদের কে সুস্ত স্বাভাবিক চিন্তা ভাবনা করার তইফিক দান করুন সেই সঙ্গে ইসলাম সম্পর্কে ভাল জ্ঞান আহরণ করার তইফিক দান করুন। আমিন

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৩৭

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: দামি জিনিস মানুষ যেখানে সেখানে রাখে না, যাকে তাকে ধরতেও দেয়া হয় না। আর কমমূল্যের জিনিসের প্রতি মানুষের গুরুত্ব থাকে কম..... নারী জাতি হচ্ছে মা জাতি। মায়ের সম্মান মুসলমান উনাদের নিকট মাথার উপরে।
নারী জাতির মর্যাদা ইসলাম ব্যতীত কেউ কখনই দেয়নি।

৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:২১

কাকপাখি ২ বলেছেন: নাস্তিক্যবাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে নামা দরকার। আল্লাহ তায়ালার সাহা্য্য ছাড়া এদের বিরুদ্ধে দাড়ানো সম্ভব না।

ইনশাআল্লাহ নাস্তিক্যবাদ টিকবে না, কারণ গায়ের জোরে কোন মতবাদকে টিকিয়ে রাখা যায় না।

গায়ের জোরে প্রচার করা নাস্তিক্যবাদ যে টিকবে না তার একটা উদাহরণ দেখেন:

Click This Link target='_blank' > ফিরে দেখা: বিজ্ঞান দিয়ে ধর্ম অস্বিকার করার খেলায় নাস্তিক মামাদের ধরা খাওয়ার করুণ ইতিহাস।

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৪১

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ হয়েছে- মহান আল্লাহ পাক উনাকে মেনে এর উপর দৃঢ় থাকলে অর্থাৎ উনার আদেশ নির্দেশ মুবারক গুলো যথাযথ আমল করলে আল্লাহ পাক তিনি গায়েবী মদদ করবেন।
আমাদের উচিত- সমস্ত প্রকার হারাম কাজ ছেড়ে, পাশ্চাত্য অনুসরন ছেড়ে পূর্ণরূপে ইসলামে দাখিল হয়ে যাওয়া......

৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:২২

কাকপাখি ২ বলেছেন: উপরের লিংকটা আসে নাই, আগ্রহীরা নীচের লিংকে ক্লিক করুন:

Click This Link

৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:৫৮

িরয়াজ উিদ্দন বলেছেন: Dear bro,
I am agree with you.

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৪২

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: ধন্যবাদ কাছে থাকার জন্য.......

৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:১৭

আমিনুর রহমান বলেছেন:






আমি ভাবছি আপনে কত বড়ো ভোদাই !!!
জামাত শিবিরের লোকজন যে ভোদাই তা আগেই জানতাম কিন্তু এত বড় ভোদাই তা আজকে আপনার লিখা দেখে অনুধাবন করলাম।
চালিয়ে যান ... ;)

২৫ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: এখনতো আমার আপনাকেই ভোদাই মনে হচ্ছে। আমার পেজ এ আমার পোস্টগুলো দেখবেন তাহলেই বুঝবেন আমি জামাত কি-না।
জামাত মুখে ইসলামের কথা বললেও ইসলামের ই-ও তাদের মধ্যে নেই.......

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.