|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 জুল ভার্ন
জুল ভার্ন
	এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
ভয়ঙ্কর কিছু কুপ্রথার সংস্কার....... 
ইংরেজরা দুইশো বছর ভারতীয় উপমহাদেশ শাসন করেছে, অকথ্য অত্যাচার করেছে। অনেক সম্পদ লুট করেছে। আবার সেই বৃটিশরাই নিম্ন বর্ণের মানুষের জন্য ব্রাহ্মণ্যবাদীদের সৃষ্টি করা অনেক ভয়ঙ্কর কুপ্রথা দূর করেছে। তা যদি না হতো, তাহলে ওইসব কুপ্রথা থেকে নিম্ন বর্ণের মানুষ হয়তো আজও মুক্তি পেত কিনা সন্দেহ । সেই সব ভয়ঙ্কর প্রথার কয়েকটি তুলে ধরলাম:-
(১) কন্যা সন্তান হত্যা:-
তখন কন্যা সন্তান হলেই মেরে ফেলা হতো। ১৮০৪ সালে ইংরেজ সরকার আইন করে বন্ধ করে এই প্রথা।
(২) শিক্ষার অধিকার:-
নিম্ন বর্ণের মানুষের শিক্ষার অধিকার ছিলনা। ১৮১৩ সালে ইংরেজ সরকার সবার জন্য শিক্ষার আইন তৈরি করে। 
(৩) বিচার:- 
অপরাধ করলে ব্রাহ্মণদের কোন শাস্তি বিধান ছিল না। ১৮১৭ সালে সবার জন্য আইন সমান চালু করে। 
(৪) শূদ্র রমনীদের শুদ্ধিকরণ:-
শুদ্রদের বিবাহ হলে, শূদ্র বধু স্বামীর ঘরে যাওয়ার পূর্বে কমপক্ষে তিন রাত ব্রাহ্মণকে শারীরিক সেবা দিতে হতো। ১৮১৯ সালে ইংরেজ সরকার আইন করে তা বন্ধ করে। 
(৫) নরবলি:-
দেবতাকে প্রসন্ন করার জন্য, শূদ্র স্ত্রী-পুরুষ কে বলি দেওয়া হতো। ১৮৩০ সালে নরবলি প্রথা বন্ধ করে ইংরেজ সরকার। 
(৬) প্রথম পূত্র সন্তান আইন:-
 ব্রাহ্মণরা আইন বানিয়েছিল শুদ্রদের ঘরের প্রথম পুত্রকে গঙ্গায় ফেলে দিতে হতো যাতে শুদ্ররা কোনদিনই শক্তিশালী হতে না পারে। ১৮৩৫ সালে এই প্রথা বন্ধ হয়। 
(৭) অধিকার:-  নিচু জাতির মানুষের চেয়ারে বসার অধিকার ছিল না। ১৮০৫ সালে নিচু জাতির জন্য এই অধিকার চালু হয়।
(৮) সতীদাহ প্রথা:- স্বামীর মৃত্যুর পর স্বামীর চিতায় বিধবাকে পুড়িয়ে মারা হতো। ১৮২৯ সালে ইংরেজদের হাত ধরে রাজা রামমোহন রায় এই প্রথা বন্ধ করেন।
(৯) গৌরিদান, বহুবিবাহ, নারী শিক্ষা:-
তখন নয় বছরের মধ্যে কন্যার বিবাহ না দিলে, সমাজে পতিত হতে হতো। ব্রাহ্মণরা অসংখ্য বিবাহ করত। এক কথায় বলা যায় ওটাই ছিল তাদের জীবিকা। মেয়েদের শিক্ষার অধিকার ছিল না। ১৮৬৭ সালে বহু বিবাহ বন্ধ হয়। ১৮৭২ সালের আইন তৈরি হয় ১৪ বছরের কম মেয়ে এবং ১৮ বছরের কম ছেলেদের বিবাহ দেওয়া চলবে না। ১৮৪৯ সালে কলকাতায় প্রথম বালিকা বিদ্যালয় স্থাপিত হয়।
(১০) দেবদাসী প্রথা:- 
এক ভয়ঙ্কর প্রথা, নিচু বর্ণের মানুষের ঘরের সুন্দরী কন্যাদের মন্দিরে সেবার জন্য দিতে হতো। মন্দিরের পুরোহিতরা এবং জমিদাররা ওইসব মেয়েদের ভোগ করতেন। তাদের বাচ্চা হলে ফেলে দেওয়া হতো। যদি কেউ বেঁচে যেত তাদের বলা হতো হরিজন'। 
এখনো দক্ষিণ ভারতের কোন কোন মন্দিরে এই প্রথা চালু আছে। 
(তিন বছর আগে ফেসবুকে লেখা পোস্ট ব্লগে শেয়ার করলাম)
 ৩৬ টি
    	৩৬ টি    	 +৮/-০
    	+৮/-০  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৫৪
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৫৪
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
২|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১১:৪৮
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১১:৪৮
অপু তানভীর বলেছেন: সেই সময়ে কী ভয়ংকর অবস্থা ছিল এই ভারতবর্ষে ! ভাবতে পারেন ! 
এখন এই জাতপাতের থাপা কিন্তু প্রবল !
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১২:২৯
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১২:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: আসলে পরিস্থিতি বদলায়নি। ভিন্ন প্রেক্ষাপটে কয়েকশো বছরের আগের তুলনায় বর্তমান সভ্য জগতের পরিস্থিতি আরও বেশী আধুনিক এবং ভয়াবহ!
৩|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১১:৫৮
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১১:৫৮
রানার ব্লগ বলেছেন: ধর্মের বেশিরভাগ আইন উচ্চপদস্তের জন্য তৈরী ! ব্রিটিশরা এই আইন গুলো রদ করেছে তাই তাদের ধন্যবাদ !
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১২:৩১
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১২:৩১
জুল ভার্ন বলেছেন: সামাজিক সংস্কারে বৃটিশদের যেমন ভালো ভূমিকা আছে তেমনি- এই বৃটিশরাই গোটা পৃথিবীতে অনেক অনেক খারাপ দৃষ্টান্ত তৈরী করে গিয়েছে- যার ভয়াবহ পরিনতি এখনও বিভিন্ন দেশে চলছে।
৪|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:১১
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:১১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: 
(৩) বিচার:- অপরাধ করলে ব্রাহ্মণদের কোন শাস্তি বিধান ছিল না। ১৮১৭ সালে সবার জন্য আইন সমান চালু করে। 
এখনো আইন সবার জন্য সমান হয়নি, হবেও না।
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:০৭
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: দূরের কথা নয়, আমাদের দেশের সরকার দলীয় লোকের জন্য এক আইন, আর বিরোধীদের জন্য এক আইন।
৫|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:২৬
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:২৬
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: মানতেই হবে বৃটিশরা এসব কুপ্রথাগুলোর শিকর উপরে তথাকথিত নিচু বর্ণের মানুষের মানবিকতা রক্ষা করেছিল। তথ্যনির্ভর সুন্দর লেখনী।
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:০৭
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ফুয়াদের বাপ।
৬|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:৪৯
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:৪৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন: 
বৃটিশ যা নিয়ে যা দিয়ে গেছে, তা ভারতবর্ষের জন্য ভালো হয়েছে।
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:০৮
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:০৮
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত। তবে অনেক বৃটিশ কালো আইন এখনো বলবত আছে।
৭|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৩:১৬
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৩:১৬
নেওয়াজ  আলি বলেছেন: সতীদাহ এবং দেবদাসী প্রথা এখনো চালু আছে কী ভয়ংকর  কথা। 
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:১০
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: ইন্ডিয়া ছাড়াও অনেক আরবদেশেও এই বজ্জাতি চালু আছে।
৮|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৩:১৮
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৩:১৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুবই ভয়ংকর সব প্রথা গুলো 
দক্ষিণ ভারতে মূলত তামিলনাড়ুতে বিয়ের আগে পাত্র পক্ষের সামনে কন্যাকে জ্বলন্ত অঙ্গারের উপর হেঁটে ভার্জিনিটির পরীক্ষা দিতে হয়। আমি জাস্ট নামটা ভুলে যাচ্ছি। আবার ডুয়ার্সে মূলত জলদাপাড়াতে টোটো উপজাতি বাস করে। ওদের সমাজে নারীকে বিয়ের আগে তার কাঙ্খিত পুরুষের সঙ্গে সহবাস করে গর্ভবতী হলে তবেই ছেলের বাড়ির লোকের কাছ থেকে বিয়ের ছাড়পত্র মেলে। কতো আজব সব প্রথা মানুষের মধ্যে চালু আছে।
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:১১
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:১১
জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা ইন্ডিয়ার অনেক রাজ্যেই এই ধরনের কিম্বা এর চাইতেও জঘন্যতম বর্বরতা চালু আছে, যেখানে রাস্ট্রীয় আইন অচল।
৯|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৪:১৫
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৪:১৫
আঁধার রাত বলেছেন: ১। কন্যা সন্তান হলেই- এখানে ই প্রত্যয় যুক্ত করা হয়েছে। আমার প্রশ্ন হইলো কন্যা সন্তান হলেই যদি তাকে হত্যা হত তাহলে নিশ্চয় কন্যা সন্তানটি কোন বলদের মলদ্বার দিয়ে জন্মেছিল।
অবশিষ্ট গুলো আমার সিলেবাসের বাহিরে। আমার পূর্ব পুরুষ ও সকল প্রথারে কোন এক কালে “দুচিন “ বলেছিলেন। ও গুলো ভিন্ন ধর্মের সমস্যা ছিল মানে পাশের বাড়ির বাসিন্দাদের সমস্যা ছিল।
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:১৪
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:১৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার পরিবারে নিশ্চয়ই অনেক কন্যা সন্তান আছে তাদের কাছ থেকে জেনে নিতে পারেন তাদের জন্ম কোন বলদের মলদ্বার থেকে হয়েছে?
১০|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  রাত ৯:৪১
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  রাত ৯:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: ভাগ্যিস সেই সময় আমার জন্ম হয়নি। তবে যারা কঠিন সময় অতিক্রম করেছে তাদের দুঃখ কষ্ট কিছুটা অনুভব করতে পারি।
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  রাত ১০:১৮
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  রাত ১০:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ভিন্ন প্রেক্ষাপটে সেইসব কঠিন সময় বর্তমানেও অবর্তমান নয়।
১১|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  রাত ৯:৫৪
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  রাত ৯:৫৪
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের যৌতুক প্রথা এখনো চলছে..... সময়ের সাথে ভাব পাল্টেছে মাত্র। 
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  রাত ১০:১৮
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  রাত ১০:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: একদম সঠিক বলেছেন। আসলে সময় ছাড়া আর কিছুই বদলায়নি।
১২|  ০৭ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:১৭
০৭ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:১৭
সোহানী বলেছেন: হাঁ কু-প্রথা কিছু বন্ধ করেছে সত্য কিন্তু যে অত্যাচার তারা করে গেছে এর কোন সীমা পরিসীমা নেই।
  ০৭ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৪৪
০৭ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: এখনও কুপ্রথা আছে এবং তা ভয়াবহ ভাবেই আছে- তবে ভিন্ন আংগীকে।
১৩|  ০৭ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৩২
০৭ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৩২
বিটপি বলেছেন: মুসলমানদের মধ্যে কোন কুসংস্কার ছিলনা, যেটা এই অবতারেরা এসে বন্ধ করেছে?
  ০৭ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৪৬
০৭ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: অবশ্যই মুসলমানদের মধ্যে অনেক কুপ্রথা ছিলো- এমন আইয়ামে জাহেলীয়াত যুগের কথাই বলা যেতে পারে। তবে তা ইংরেজরা বন্ধ করেনি।
১৪|  ০৭ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৪২
০৭ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৪২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: 
অত্যাচারের পাশাপাশি কিছু ভাল কাজও করেছে।
  ০৭ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৪৮
০৭ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: এটাকেই বলে 'চেক এন্ড ব্যালেন্স'! যেমন স্বৈরসরকার সব সময়ই সাধারন মানুষের উপর জুলুম নির্যাতন চালিয়ে জনবিচ্ছিন্ন হয়। কিন্তু লোক দেখানো কিছু কাজ করে বোকা লোকের বাহবা কুড়ায়। উদাহরণঃ উত্তর কোরিয়া।
১৫|  ০৭ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:২০
০৭ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:২০
বিটপি বলেছেন: আইয়ামে জাহেলিয়াত যুগে আবার মুসলিম কারা ছিল? আমি সেই সময়ের কথা বলিনি। ব্রিটিশ ভারতে কি মুসলিমদের মধ্যে এমন কোন কু প্রথা ছিলনা, যেটা ইংরেজ মহাপুরুষেরা গায়ের জোরে বন্ধ করেছে?
  ০৭ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:৩৪
০৭ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি অত্যন্ত কমজান্তা একজন সাধারন মানুষ। আমি বিশ্বাস করি- আপনি অনেক বেশী জানেন তাই এই বিশয়ে আপনিই ভালো বলতে পারবেন। শুভ কামনা।
১৬|  ০৭ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:৩৭
০৭ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:৩৭
নতুন বলেছেন: মুসলমানদের চার বিয়ে। 
বর্তমানে হয়তো খুবই কম পুরুষ চারটা পযন্ত বিয়ে করে। 
কিন্তু পুরুষ সমাজ এই চার বিয়ের অধিকার জিইয়ে রাখতে খুবই সচেতন। তাদের ভাবতে ভালোই লাগে যে ৪টা বিয়ে সে করতে পারবে...  
  ০৭ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ২:০৯
০৭ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ২:০৯
জুল ভার্ন বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ   
 
সৌদিরা এখনো শত শত রক্ষিতা রাখে!
১৭|  ০৭ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ২:৫২
০৭ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ২:৫২
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ 
সৌদিরা এখনো শত শত রক্ষিতা রাখে! 
শত শত রক্ষিতা রাখে কিনা জানিনা। 
তবে আমিরাতে অনেক বড় পরিবার দেখি, অনেকেই প্রতিবছরই সম্ভবত পোলাপাইন নেয়....   
 
  ০৮ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৮:৫১
০৮ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৮:৫১
জুল ভার্ন বলেছেন: 
১৮|  ০৭ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৩:০৫
০৭ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৩:০৫
আঁধার রাত বলেছেন: এ গাড়লরে বোঝাবে কে যে সে লিখেছে কন্যা সন্তান হলেই হত্যা করা হত। প্রশ্ন রেখেছি কন্যা সন্তান হলেই যদি তাকে হত্যা করা হত তাহলে কন্যা সন্তান কোন বলদের পুঙ্গা দিয়ে হলো?
ভুল ভাল কথা লেখেন কেন? হয়ত দু’একজন কন্যা হত্যা করেছে আর আপনি লিখেছেন কন্যা সন্তান হলেই হত্যা করা হত। পোস্ট সংশোধন করেন। ই প্রত্যয় বাদ দেন।
  ০৮ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৮:৫৫
০৮ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৮:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: গাড়লের জন্ম না হলে এমন ভাষা কেউ ব্যবহার করেনা। ব্লগে মানুষরুপী গাড়লের বাচ্চা গাড়ল আছে, বলদের মলদ্বার থেকে জন্ম নেওয়া মায়ের সন্তানও ব্লগিং করে তার প্রমাণ পাওয়া গেছে আপনার মন্তব্যে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৩৮
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৩৮
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
কিছু তথ্য পেলাম।
ধন্যবাদ।