নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
ফতেপুর সিকরি এবং একটি মিথ.........
ফতেপুর সিকরি নামটির উৎপত্তি হয় সিকরি নামের গ্রাম থেকে। ফতেপুর সিকরি বাবরেরও খুব পছন্দের জায়গা ছিল এবং এখানকার ঝিল থেকে সৈন্যদের পানি সরবরাহ হত বলে তিনি একে শুকরি (শুকরিয়া) বলতেন। অ্যানেট বেভারিজ 'বাবরনামা'-এর অনুবাদে লিখেছেন, বাবর সিকরিকে শুকরি বলতেন। বাবর নামায় লিখেছেন, তিনি রাণা সংগ্রাম সিংহকে পরাজিত করার পরে এখানে 'বিজয়ের উদ্যান' নামে এক বাগান বানিয়েছিলেন। গুলবদন বেগমের 'হুমায়ুননামা'-তে লেখা আছে, বাবর সেই বাগানে একটি আটকোণা চাতাল বানিয়েছিলেন যা তিনি বিনোদন ও লেখার জন্যে ব্যবহার করতেন।
১৫৭১ থেকে ১৫৮৫ অবধি সম্রাট আকবর শহরটিকে মুঘল সাম্রাজ্যের রাজধানী হিসেবে ব্যবহার করেন। ১৬১০ সালে শহরটি রাজধানী মর্যাদা বর্জন করা হয়।সম্ভবত পানীয় জলাভাবের কারনে শহরটিকে বর্জন করা হয়। ইতিপূর্বে সমগ্র ফতেপুর সিকরি আকবরের দুর্দান্ত শিল্পভাবনার মাধ্যমে বিভিন্ন অঞ্চলের স্থাপত্যকলার সংমিশ্রণ তুলে ধরে একটি স্বতন্ত্র স্থাপত্যধারার প্রচলন করলেও প্রাসাদটি নিকটবর্তী একটি ঝিলের উৎসমুখ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আশে-পাশের পানি-সরবরাহ ব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়। এছাড়া প্রাসাদটি রাজপুতানার কাছাকাছি অবস্থিত হওয়ায় শত্রুদ্বারা আক্রমনের ভয়ও ছিল। এই সমস্ত কারণে প্রাসাদটিকে ১৫৮৫ সালে বর্জণ করা হয়।
ইতিহাস একথা বললেও এখানকার বাসিন্দা দের মুখে প্রচলিত আছে অন্য গল্প।
ধারণা করা হয় নর্তকী জরিনার জন্যই ফতেপুর সিক্রি ধ্বংস হয়। সম্রাট আকবরের প্রাসাদে নাচার স্বপ্ন ছিল নর্তকী জরিনার। একদিন সেই সুযোগও পেল জরিনা। আকবরের প্রাসাদে নাচলো সে। আকবর খুশি হয়ে তাকে প্রাসাদেই রেখে দিলেন। সম্রাটের প্রিয় হয়ে উঠায় রানির দাসী মাধবীর হিংসার কারণ হলো জরিনা।
সিক্রির নর্তকী জরিনার স্বপ্ন ছিল বান্ধবীদের মত প্রাসাদে কাজ করবে। কিন্তু তার বাবা রাজি ছিলেন না।
একদিন সম্রাট আকবর তার কাছের অতিথিদের জন্য এক অনুষ্ঠান আয়োজন করলেন। তিনি গায়ক তানসেনকে ডাকলেন সেই অনুষ্ঠানে গান গাইতে। সম্রাট তানসেনকে বললেন, আপনার গানের সঙ্গে সেখানে কাউকে নাচতে হবে। তানসেন বললেন, আমি চেষ্টা করব নর্তকী রাখতে, কিন্তু আমি এখানে কোন নর্তকীকে চিনি না।
দাসীদের মধ্য থেকে কেউ একজন সম্রাট আর তানসেনের এ আলাপ শুনেছিলেন। সম্রাট চলে গেলে সেই দাসী তানসেনকে জরিনার কথা বললেন। পরামর্শ দিলেন তানসেন যেন জরিনাকে নাচার প্রস্তাব দেন।
তানসেনের মত বিখ্যাত গায়ক জরিনাকে সম্রাট আকবরের জন্য নাচার প্রস্তাব দিলে জরিনার বাবা আর না করতে পারলেন না। জরিনা ফতেহপুর শহরে যাওয়ার আগে বাবার কাছে থেকে বিদায় নেয়। বাবা জরিনাকে পরামর্শ দিলেন, একটা ব্যাপার মাথায় রাখবে, যেখানে ক্ষমতা আছে, সেখানে বিপদও আছে। সাবধানে থাকবে, আর মনে রাখবে তোমার জন্য আমি সবসময়ই আছি।
জরিনা প্রাসাদে গিয়ে আকবর ও তার সভাসদদের সামনে সারারাত নৃত্য পরিবেশন করলো। জরিনার কাছে এটা ছিল স্বপ্ন সত্যি হওয়ার ব্যাপার। সম্রাট জরিনাকে পছন্দ করলেন। তিনি জরিনাকে প্রাসাদে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন।
প্রাসাদের সবাই জরিনাকে পছন্দ করলেও রানি যোধা বাঈয়ের দাসী মাধবী জরিনাকে পছন্দ করল না। সম্রাটের কাছ থেকে জরিনা বেশি মনোযোগ পাওয়ার কারণে মাধবী জরিনার প্রতি ঈর্ষাকাতর ছিল। জরিনাকে সম্রাটের চোখে অপরাধী বানাতে চাইল সে। তাই একদিন সুযোগ বুঝে রানি যোধা বাঈ এর স্নানের সময় মাধবী তার গয়নার বাক্স থেকে একটি সোনার বালা চুরি করে জরিনার জিনিসপত্রের মধ্যে লুকিয়ে রাখল।
যোধা বাঈ যখন দেখল যে তার একটি বালা নেই তখন তিনি মারাত্মক রাগান্বিত হলেন। পুরো প্রাসাদ তল্লাশির নির্দেশ দিলেন।ববালাটি জরিনার ঘরে পাওয়া গেলে যোধা বাঈএর রাগে যেন ঘৃতাহুতি পড়লো। তিনি সম্রাট আকবরের কাছে গেলেন। সম্রাট আকবরের কাছে গিয়ে যোধা বাঈ কাঁদতে কাঁদতে তার আদরের নর্তকী বিরুদ্ধে অভিযোগ জানালেন এবং বিচারের দাবী জানালেন।
জারিনাকে এসম্পর্কে বলা মাত্রই তিনি আকাশ থেকে পড়লেন এবং স্বাভাবিকভাবেই তিনি তার পক্ষে কোনো প্রমাণ দিতে পারলেন না। নিরুপায় রাজা তখন বাধ্য হলেন জারিনার শাস্তি ঘোষণা করতে। তখনকার আইন ছিলো যে কোনো ব্যক্তি যদি চুরির দায়ে ধরা পড়েন তবে শাস্তিস্বরূপ তার হাত কেটে নিতে হবে। আকবর এই শাস্তি ঘোষণা করলেও নিজে মন থেকে মানতে পারছিলেন না। জারিনা কে তিনি অত্যন্ত স্নেহ করতেন।
রাতে জরিনা অন্যান্য দিনের মতই সম্রাটের সামনে নৃত্য পরিবেশন করলো। কিন্তু এই নাচে কোনো আনন্দের বহিঃপ্রকাশ ছিল না, ছিলো না কোনো উচ্ছলতা, তার নাচের মধ্য দিয়ে ঝরে পড়েছিল সম্রাটের প্রতি তার তীব্র অভিমান। আকবরের সভাসদরা প্রত্যেকেই সেদিন নৃত্যশৈলীর এক স্বর্গীয় অভিজ্ঞতা লাভ করেন।
পরের দিন সকালে আকবর তার সকল সভাসদদের ডাকলেন। তিনি একজন রক্ষীকে পাঠালেন জরিনাকে নিয়ে আসার জন্য। সারা প্রাসাদ তন্ন তন্ন করে খুঁজেও সেই রক্ষী কোথাও জরিনাকে পেল না। সে এসে সম্রাটকে এ কথা জানালো। তখন সভায় এক বৃদ্ধ লোক প্রবেশ করলেন।
সিংহাসনে বসা সম্রাট আকবরের সামনে গিয়ে তিনি বললেন, হুজুর, কোন প্রমাণ ছাড়াই জরিনাকে অভিযুক্ত করে আপনি ভুল করেছেন। আকবর জরিনার বাবাকে চিনতে পারলেন। তিনি বললেন, জরিনা কোথায় আমাকে বলুন, আমি দেখব তার সঙ্গে যেন ন্যায়বিচার ঘটে।
জরিনার বাবা মাথা নেড়ে বললেন, অনেক দেরি করে ফেলেছেন। আর কিছুই করা যাবে না। আপনি আমার মেয়ের জীবনে অনেক দুঃখ এনে দিয়েছেন, আর ফতেহপুর সিক্রি অবশ্যই এ বেইমানির শাস্তি পাবে।
বৃদ্ধ লোকটির কথার অর্থ কী, আকবর জিজ্ঞাসা করার আগেই লোকটি ভিড়ে অদৃশ্য হয়ে গেল। দুই সপ্তাহ পরে ফতেহপুর সিক্রির কুয়োগুলো শুকিয়ে গেল। সম্রাটের উট ও ঘোড়ার এবং মানুষের জন্য কোন পানি কুয়োগুলোতে অবশিষ্ট ছিল না। সম্রাট আকবর তার স্ত্রীদের ও সন্তানদের নিয়ে আগ্রার দুর্গে গিয়ে উঠলেন। তারা আর কখনোই ফতেহপুরে ফিরে আসেননি।
সিক্রি গ্রামে এই গল্প এখনো প্রচলিত আছে। গ্রামের কেউ কেউ বলে যে পূর্নিমা রাতে ফতেহপুর সিক্রির প্রধান ফটক, বুলন্দ দরজাতে কাউকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। তারা বলে যে এটা আসলে মাধবী, সে জরিনার জন্য অপেক্ষা করে যাতে তার কাছে ক্ষমা চাইতে পারে।
তথ্যসুত্রঃ
(১) 'A Handbook Agra and the Taj Sikandra, Fatehpur Sikri'- থেকে ভাবানুবাদ।
(২) "Census of India: Fatehpur Sikri" থেকে ভাবানুবাদ।
১১ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনাদের ব্যাপারস্যাপার হলো অত্যন্ত হাইলেভেলের- যেখানে আমি এখনও পৌঁছাতে পারিনি বলেই এইসব বিষয় নিয়ে ঘাটাঘাটি করি!
২| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:১১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
রাজা/বাদশারা ভালোমত পেন্ডোরার বাক্সের প্রোডাক্টে আটকে ছিলো।
১১ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২৭
শাওন আহমাদ বলেছেন: জানতে পারলেই আমার ভালো লাগে, সে যাইহোক না কেনো। মিথের প্রতি আমার আলাদা একটা দূর্বলতা আছে, শুনলেই কেমন রূপকথা রূপকথা লাগে।
১১ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: আমিও ইতিহাস ঐতিহ্য এবং মিথ বিষয় নিয়ে সবসময়ই আগ্রহী।
৪| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৫
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
" কথিত আছে , জারিনার এই উত্থানে নাকি ঈর্ষাকাতর হয়ে পড়েন আকবরের হারেমের বাকি নারীরা। তাঁরা ষড়যন্ত্র করেন জারিনার বিরুদ্ধে। সম্রাটের সামনে চোর সাব্যস্ত হন জারিনা। নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে ব্যর্থ তিনি।"
আচ্ছা , যোদ্ধা বাঈ সরাসরি অভিযোগ করেছিলেন নাকি বাকিরাও ছিল?
১১ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: অমন সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা ইতিহাসে নাই। তবে অবস্থা দৃষ্টে মনে হয় সম্রাট পত্নী যোধা বাঈর প্রচ্ছন্ন ইঙ্গিত ছিলো.....
৫| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২৭
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এসব আসলে উপকথা বলে আমার মনে হয় ! লোককথার মধ্যে মিথ্যার উপাদান বেশি থাকে । তবে হ্যাঁ কিছু বাস্তব মানুষেরা এইসব গল্পে জড়িয়ে থাকে বলৈ এসবকে ইতিহাসে জায়গা দেয়া হয় আর এতে করেই কিন্তু ইতিহাসে মিথ্যে ঢুকে পড়ে !! তবুও এইসবের চর্চা থাকা উচিত খাটখোট্টা জীবনে কিছুটা হলেও তো শ্বাস নেয়া যায় , কী বলেন !!
১১ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:০৮
জুল ভার্ন বলেছেন: উপকথার সাথে সত্য মিথ্যা যেমন জড়িয়ে থাকে তেমনি ইতিহাসের অংশও জড়িয়ে থাকে অতিরঞ্জিত ভাবে।
৬| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:২২
ঢাবিয়ান বলেছেন: ঐতিহাসিক রাজা রাজরাদের গল্প বেশ ভাল লাগে পড়তে। হতে পারে গল্প, হতে পারে মিথ ।কয়েকশ বপছর আগে আসলেই কি হয়েছিল জানার উপায় নেই। তবে রঙ চড়ানো হলেও এসব নিয়ে বানানো গল্প, সিনেমা বেশ ভাল লাগে। তার্কিশরাতো এখন তাদের অটোম্যান সা্ম্রাজ্যের বিভিন্ন সুলতানদের নিয়ে নাটক রচনা করে ভাল জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
১১ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ইতিহাস ঐতিহ্য সংস্কৃতি মিথ- এগুলো আমার অন্যতম পছন্দের তালিকায়।
হ্যা অটোমানদের ইতিহাস ঐতিহ্য সংস্কৃতির সঙ্গে এখন আধুনিকতার মিশ্রণে এক একটা ঘটনাকে অসাধারণ সুন্দর করে উপস্থাপন করছে, যা দেখে ভালোই লাগে।
৭| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭
কামাল১৮ বলেছেন: হাসালেন,সম্রাট পত্নী! সম্রাটদের আবার পত্নী।তার হিসাব রাখতো কে।হেরেমে হাজার খানেক মেয়ে ছিন।কোন রাতে কে রাজার পত্নীহবে রাজা নিজেও জানতো না।
১১ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৬
জুল ভার্ন বলেছেন: সম্রাটের জীবন কি আর আমার মতো হবে নাকি! আমি বাসের হ্যান্ডেল ঝুলে সদরঘাট গাবতলী রামপুরা রুটে যাতায়াত করা পাব্লিক। আর রাজা সম্রাটেরা আমার মতো প্রজাদের ঘাড়ে চেপে চলাচল করবে- সেটাই স্বাভাবিক।
৮| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মিথ পড়ে বুকটা হুহু করে উঠলো।
১১ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি কবি মানুষ, আপনার উপলব্ধি ভিন্ন হবে- এটাই স্বাভাবিক। ধন্যবাদ সোনা ভাই।
৯| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- বেশ কয়েক বছর আগে খুবই অল্প সময়ের জন্য গিয়েছিলাম ফতেপুর সিকরিতে। মন ভরেনি। সময় সুযোগ হলে অনেকটা বেশী সময় নিয়ে ঘুরে দেখার ইচ্ছে আছে। আপনার এই পোস্টের পরে ইচ্ছেটা আরো বড়লো।
১২ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আশা করি নিকট ভবিষ্যতে আপনার ভ্রমণ আনন্দময় হবে।
শুভ কামনা।
১০| ১২ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ২:০৯
হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: যে কোন ঐতিহাসিক গল্প উপভোগ্য, হোক তা কাছের অথবা দূরের। পাশ্চাত্যের ঐতিহাসিক মুভিগুলোর চিত্রায়ন অসাধারণ।
১২ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটি ইতিহাস জানলাম।
আপনাকে ধন্যবাদ।
১৩ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: পড়ে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
১২| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:২১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ফাতেহপুর সিক্রি ভ্রমণের সুযোগ হয়েছে, অনেক ইতিহাস দেখেছিলাম, জেনেছিলাম। কিন্তু এই জরিনা'র ইতিহাস জানা ছিলো না। অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার চমৎকার একটি লেখা উপহার দেয়ার জন্য। +++
২১ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫৯
কামাল১৮ বলেছেন: এসব জানার আগ্রহ নাই।রাজা বাদশা বাইজি এসব আমি পছন্দ করি না।