|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 জুল ভার্ন
জুল ভার্ন
	এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
স্বাধীনতা দিবস এবং বিজয় দিবস......... 
অনেক বছর আগে 'ইন্ডিপিনডেন্স ডে' নামে একটি ইংরেজি সিনেমা দেখেছিলাম। বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে সমগ্র পৃথিবীকে বাঁচানোর লড়াই ছিল সেই সিনেমার বিষয়বস্তু। তারপরে সেই লড়াইতে সাফল্যের দিনটি উদযাপিত হয়েছিল সারা পৃথিবীর স্বাধীনতা দিবস হিসেবে। বাস্তবে এমন কোনও দিন নেই। পৃথিবী স্বাধীন হয়নি আজও।
ইন্ডিপিনডেন্স, ভিক্টোরি ও লিবার্টি শব্দত্রয়ের বাংলা শব্দার্থ হল স্বাধীনতা, মুক্তি ও স্বাতন্ত্রচেতনা। এই তিনটি একত্র হলেই হয়ত পরিপূর্ণ স্বাধীনতা হয়। অর্ধেক কিম্বা আংশিক রাজনৈতিক স্বাধীনতা ঠিক স্বাধীনতা নয়, আবার পরাধীনতাও নয়। বনের পাখি স্বাধীন। খাঁচার পাখি স্বাধীন নয়। অন্তত তৃতীয় বিশ্বের মানুষ আসলে খাঁচার পাখিই। দেশ নামের খাঁচাটি খানিক বড়ো - এই যা! ইচ্ছে হলেই সে এদেশ থেকে ওদেশ যেতে পারে না। ইচ্ছে হলেই নিজেদের নিয়মতন্ত্রের ভিতরেই সে অন্যায়ের প্রতিকার পায় না। মানুষের প্রতিটি নিষ্পাপ ইচ্ছার পায়ে পায়ে বেড়ি।
স্বাধীনতার যুদ্ধ চলতেই থাকে, বিজয়ের আকাঙ্ক্ষা চিরন্তন। খাঁচার পাখির বনের পাখি হয়ে ওঠার লড়াই হল স্বাধীনতার লড়াই। আমিত্ব ও অহং এই লড়াইকে সীমাবদ্ধ করে। আমরা দেশপ্রেমে আটকে থাকি। দেশবিস্তৃত খাঁচা আমাদের। দলপ্রেম বা ব্যক্তিপ্রেমের খাঁচা আরও সংকীর্ণ, আরও ক্ষুদ্র। সমস্ত খাঁচা ভেঙে আমরা বিশ্বপ্রেমে লুটিয়ে পড়ি না। 'বিশ্বসাথে যোগে যেথায় বিহারো, সেইখানে যোগ তোমার সাথে আমারও' - এই সত্য এক গভীর উপলব্ধহীনতার মধ্যে অনাবিস্কৃতই থেকে যায়।
গভীর পরিতাপের বিষয় এই যে, বিজয় এবং স্বাধীনতা তো দূর অস্ত, আমরা প্রতিদিন আরও বেশি ক'রে পরাধীন হয়ে পড়ছি। আরও ঘর, আরও বেড়া - জাতি, জনজাতি, আদিবাসী, ব্রাহ্মণ, শূদ্র, মহিলা, পুরুষ, এলজিবিটি, হিন্দু, মুসলমান, খ্রীষ্টান, প্রিভিলেজড, ডিপ্রাইভড, ইন্ডিয়া, পাকিস্তান, চিন কত কী। পিছনের দিকে এগিয়ে ছোট্ট খাঁচায় আপাত আরাম খুঁজে নিচ্ছি আমরা। কেবল মানুষ ও মনুষ্যত্বের পরিচয় কোথাও নেই। অভেদসুন্দরের লালন নেই। প্রেম নেই। পৃথিবী নিজসৃষ্টির মধ্যে কোথাও কোনও বেড়া রাখেনি। আমারাই নিজসৃষ্ট বেড়ায় রক্তাক্ত হয়েছি অসংখ্যবার। ইতিহাস বা ভূগোলের শিক্ষা আমাদের অধরাই থেকে গেছে অদ্যাবধি।
দ্বিজেন্দ্রলাল লিখেছেন, "সকল দেশের রাণী সে যে, আমার জন্মভূমি"। 
আল্লামা ইকবাল লিখেছেন, "সারে জাহা সে আচ্ছা হিন্দুস্তান হামারা"
রবীন্দ্রনাথ বললেন, "সকলেই বিশ্বমানব। সকলের একই পৃথিবীর সন্তান।"
(রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন, "ও আমার দেশের মাটি, তোমার 'পরে ঠেকাই মাথা। তোমাতে বিশ্বময়ীর, তোমাতে বিশ্বমায়ের আঁচল পাতা"
এই লেখায় একধরনের জাতীয়তাবাদ এসেছে।
তবে পরিণত বয়সে রবিঠাকুর 'জাতীয়তাবাদ' বিরোধী হয়ে যান। 'জাতীয়তাবাদ' নামে উনার লেখা একটা বইও রয়েছে।)
আধুনিক পৃথিবীর রাষ্ট্রকেন্দ্রিক বিভাজনের প্রায় স্বতঃসিদ্ধ ধারণাকে প্রথম চ্যালেঞ্জ জানানো মানুষটি গ্যারি ডেভিস। ১৯৪৮ সনে প্যারিসে গিয়ে নিজেকে 'পৃথিবীর নাগরিক' হিসেবে ঘোষণা করেন। তিনি আইফেল টাওয়ারের চুড়ায় উঠে বলেছিলেন, 'আমি শ্রেষ্ঠ' নয়, বরং 'সকলেই সমান'। এ কথাই, এ বোধই আধুনিকতার প্রথম শর্ত। 
আজ থেকে বহু বহু বছর পরে যদি সত্যি সত্যিই আমরা কখনও আধুনিক হয়ে উঠি, সত্যি সত্যিই যদি কোনদিন পৃথিবীর ইতিহাসে সত্যিকারের আধুনিক যুগের সূচনা হয়, যদি কোনদিন ভিসা, পাসপোর্ট, বর্ডার, ডিফেন্স, সিকিউরিটি, ভেটো, অস্ত্র, জঙ্গী, লুটেরা, মিথ্যাবাদী, লম্পট - এসব সত্য অতীতের কৃষ্ণগহ্বরে চ'লে যায়, যদি সত্যিই কোনদিন 'গোলাপের তোড়া হাতে কুচকাওয়াজ' হয়, সেই দিন, সেইই দিন, আমরা পৃথিবীর বিজয় দিবস, সকল মানুষের বিজয় দিবস মেনে নেব। এবং সেই দিনই হবে নিখিল বিশ্বের যথার্থ স্বাধীনতা দিবস। প্রকৃত বিজয় দিবস। 
সমস্যা হল, দেশপ্রেমে নেশাটি যেমন জমে ওঠে, বিশ্বপ্রেমে সেটি হয় না। সে বড়ো দূরারোহ স্বপ্ন। অনন্তের অপেক্ষা। স্বপ্নেরও তো খাঁচা থাকে। বেড়া থাকে। বেড়ি থাকে। সেও তো স্বাধীন নয়।
আমি আমার স্বাধীনতা চাই, আমি আমার বিজয় চাই। আমিই আমার স্বাধীনতার ঘোষক, আমিই আমার বিজয়ের সেনাপতি। আমি মানুষের স্বাধীনতা চাই, সব মানুষের বিজয় দেখতে চাই। আমি পৃথিবীর নাগরিক। পৃথিবী আমার বাড়ি, পৃথিবী আমার দেশ। আমি পৃথিবীর মালিক।
 ৩১ টি
    	৩১ টি    	 +৪/-০
    	+৪/-০  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৪৩
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৪৩
জুল ভার্ন বলেছেন: না ভাই, তেমন বোধদয় কোনোদিন হবার সম্ভাবনা নাই। তবুও আশায় থাকবো।
ধন্যবাদ।
২|  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:০৪
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:০৪
কামাল১৮ বলেছেন: পুঁজির বিকাশের জন্য রাষ্ট্রের প্রয়োজন ছিলো।কিন্তু সেই রাষ্ট্র এখন মানুষের শোষকে পরিনত হয়ে উঠেছে।মানুষের ইচ্ছাকে রাষ্ট্র পদে পদে বাঁধা দিতেছে।শোষন যত কমবে রাষ্ট্রের প্রয়োজন তত ফুরিয়ে যাবে।
যে রাষ্ট্রগুলো কল্যাণ রাষ্ট্র সেখানে মানুষের ইচ্ছার অনেক স্বাধীনতা আছে।জাতিসংঘ সনদেও অনেক স্বাধীনতা দেয়া আছে মানুষের  ইচ্ছাকে।সবাই সই করে এসেছে কিন্তু বাস্তবায়ন  করছে না।
ইউরোপ সিমান্ত তুলে দিয়েছে।এক মুদ্রা চালু করেছে।আস্তে আস্ত আরো হবে।ভারত উপমহাদেশ একত্র হবার একটা প্রয়াস আছে।
  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৫০
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন: শোষণ উৎপীড়ন কখনও কমবে না। জনকল্যাণ রাস্ট্র এখনো আছে তবে তারাও সাম্রাজ্যবাদের লেহনকারী। ভারতীয় উপমহাদেশের একত্রিভূত হতে বর্তমান অবস্থা সম্পুর্ণ ধ্বংসের মাধ্যমে। জাতিসংঘ হচ্ছে সাম্রাজ্যবাদের রক্ষক। কাজেই জাতিসংঘের কাছে ভালো কিছুর প্রত্যাশা নাই।
৩|  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:১০
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:১০
কামাল১৮ বলেছেন: আপনি যে ভাবে বলছেন,এভাবে কয়জন বলতে পারে।অনেক রাত।সকালে আরেকবার পড়ে দেখবো।
  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৫১
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৫১
জুল ভার্ন বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানাই।
৪|  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৩০
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৩০
স্মৃতিভুক বলেছেন: এত সুন্দর করে লিখলেন! চিন্তার কতটুকু গভীরতা থাকলে এরকম করে লেখা যায় জানি না। খুব বেশি ভালো লেগেছে আপনার এই পোস্ট, মন থেকে শ্রদ্ধা থাকলো। এই লেখার প্রতিটা বাক্য মন ছুঁয়ে যাবার মতো, বার বার পড়ার মতো।
ভালো থাকবেন, আপনাকে ধন্যবাদ।
  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৫১
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১০:৫১
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই প্রেরণা মূলক মন্তব্যের জন্য।
৫|  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১১:৪৯
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ১১:৪৯
জটিল ভাই বলেছেন: 
প্রিয় ভাই,
এমন করেও যে ভাবা যায় তা কেনো কখনো মনে ধরা দিলো না? তাই বুঝি মানব হতে পারলেও সবাই মহামানব হতে পারে না?
আসলে আমরা জ্ঞাতে-অজ্ঞাতে স্বাধীন হয়ে জন্ম নিই, আবার স্বাধীন হয়েই ইন্তেকাল করি। আর যতোদিন বেঁচে থাকি ততোদিন শুধু স্বাধীনতাটাকেই খুঁজে ফিরি! কতোই না অদ্ভুত আমাদের এই অন্বেষণ! আবার এই অন্বেষণ হয় অন্যের স্বাধীনতা হরণের কারণ!
  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১২:২৫
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১২:২৫
জুল ভার্ন বলেছেন: স্বাধীনতা শব্দের মর্মার্থ হৃদয়ের গভীর মর্মমূল ছুঁয়ে যায়....কিন্তু আমরা যে স্বাধীনতা উপভোগ নয়, ভোগ করছি- তা পরাধীনতাকেও লজ্জা দেয়!
৬|  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:০৩
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:০৩
অপু তানভীর বলেছেন: প্রকৃত বিজয় সম্ভবত আমরা কোন কালেই অর্জন করতে পারবো না । এটাই চরম বাস্তবতা !
  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  দুপুর ২:০৬
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  দুপুর ২:০৬
জুল ভার্ন বলেছেন: স্বাধীনতার চার আনা প্রাপ্তিও যদি আমজনতা পেতো- তাহলেও স্বাধীনতা অর্থবহ হতো।
৭|  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  দুপুর ২:৫০
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  দুপুর ২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: আমরা স্বাধীন না হলে, আমাদের যে অবস্থা হতো, দেশ স্বাধীন হয়েও আমরা একই অবস্থায় আছি।
  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৩:০৫
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৩:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: দূর্ভাগ্য জনক সত্য হচ্ছে- কিছু কিছু ক্ষেত্রে অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে!
৮|  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৪:০০
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৪:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লাস্ট প্যারায় পুরো লেখাটা অধিক তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
আদিতে পৃথিবী একটি মাত্র রাষ্ট্রই ছিল, কিংবা পৃথিবীতে কোনো শাসন ব্যবস্থাই ছিল না, ধীরে ধীরে বিভিন্ন গোত্রভিত্তিক শাসন ব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল। বর্তমান পৃথিবীর শাসন ব্যবস্থা এখন এত জটিল হয়ে গেছে যে এক পৃথিবী এক রাষ্ট্র - এই কনসেপ্ট আর বাস্তবায়ন সম্ভব না। কারণ, কোনো কোনো রাষ্ট্র সুপার পাওয়ার, একে অপরকে টেক্কা দিতে সর্বদা সচেষ্ট, তারা এই রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙে এমন কোনো ব্যবস্থাপনায় বিলীন হতে চাইবে না, যেখানে তাদের ক্ষমতা থাকবে না, কিংবা নতুন ব্যবস্থাপনায় আবার ক্ষমতার জন্য যুদ্ধ করতে হবে। ক্ষমতা ও শাসনের লোভ হলো মানুষের সবচাইতে বড়ো লোভ, যা থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া মানুষের পক্ষে সম্ভব না, তাই এক পৃথিবী এক রাষ্ট্র বাস্তবায়নও সম্ভব না, অথচ, সুন্দর পৃথিবীর জন্য ওটাই হলো সুন্দরতম রাষ্ট্রব্যবস্থা।
  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৪:৩৫
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৪:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার মনে হয়- একক রাস্ট্র গড়ার প্রধান অন্তরায় ধর্ম, বর্ণ, ক্ষমতা, লোভ-লালসা এবং অর্থ। এই বিশ্বের সকল মানুষের ধর্ম যদি মানবিকতা হত তাহলে কোন বিভেদ থাকতো না। সকল মানুষের গাত্র বর্ণ যদি এক রকম হতো, আর্থিক অবস্থা যদি এক রকম হতো তাহলে একক রাস্ট্র হতে পারতো। সর্বপরি- মানুষ হয়ে মানবিকতাই সবচেয়ে বড় ধর্ম হওয়া উচিত ছিল। এইসব অসংগতিই একক রাস্ট্র ব্যবস্থা গড়ে ওঠার অন্তরায়। ফাইনালী, এইসব কারণেই এক পৃথিবী এক রাষ্ট্র বাস্তবায়নও সম্ভব না।
৯|  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:০০
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:০০
বিষাদ সময় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট না বলে বলতে হয় একটি গুরু গম্ভীর প্রবন্ধ। হয়তো আমার মাথায়ও মাঝে মাঝে এ রকম চিন্তা হয়, কিন্তু তা লিখে প্রকাশ করার সক্ষমতা বা যোগ্যতা কোনটাই আমার বা অনেকের নাই, এখানেই আপনার অসাধারণত্ব। প্রায় প্রতিটি লেখায় আপনার চিন্তার গভীরতা এবং তা প্রকাশের দক্ষতা ফুটে ওঠে।  অসাধারণ।
  রাষ্ট্রের ধারণাটিই মনে হয় বর্তমান পৃথিবীর  সবচেয়ে প্রতিক্রিয়শীল ধারণা। ধন্যবাদ।
  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ৮:২৪
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ৮:২৪
জুল ভার্ন বলেছেন: এমন দু'একটা মন্তব্যের জন্যই কয়েকজন ব্লগারের সিরিয়াল অপমান অপদস্ত হবার পরও সামু ছেড়ে যেতে পারিনা।
শুভ কামনা নিরন্তর।
১০|  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৪৮
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সন্ধ্যা  ৬:৪৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন: 
আমরা পৃথিবীর নাগরিক।
  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ৮:২৫
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ৮:২৫
জুল ভার্ন বলেছেন: কিন্তু আমাদেরকে কখনও বানানো হয় ভারতীয়, কখনও পাকিস্তানি আবার বাংলাদেশের নাগরিক।
১১|  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ৮:৫৩
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ৮:৫৩
শেরজা তপন বলেছেন: আহা একেবারে আমার মনের কথা বলেছেন।। জাতীয়বাদ নামে ভ্রান্ত,গোজামিল ও ধান্দাবাজীর ধারণা নিয়ে আমি বরাবরই 
 সোচ্চার- এই নিয়ে বড় পরিসরে কিছু লেখার চেষ্টা করছি। আপনার সাথে অনেক ব্লগারকে পাশে পাব বলে আশা রাখছি।
  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ৯:৪৭
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ৯:৪৭
জুল ভার্ন বলেছেন: সাধারণ অর্থে জাতীয়তাবাদ ভালো। তবে জাতীয়তাবাদ যখন উগ্রবাদীতার রুপ নেয় তখন তা ধ্বংসাত্মক হয়ে যায়। উদাহরণ, ভারত পাকিস্তান....
১২|  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ১১:৪৩
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ১১:৪৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: "মানুষের প্রতিটি নিষ্পাপ ইচ্ছার পায়ে পায়ে বেড়ি" - কথাটা চমৎকার বলেছেন। একমত।
এক সীমান্ত প্রথা তুলে দিলেই কত কত বিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার যুদ্ধাস্ত্র এবং সমর সরঞ্জাম তৈরি বাবদ বেঁচে যেত!
এভাবে ভাবতে পেরেছেন, এতেও একটা স্বস্তি অনুভব করার কথা। 
পোস্টে যেমন অনেক সুচিন্তিত, মূল্যবান কথা বলেছেন, প্রতিমন্তব্যও অনেকগুলো বেশ চমৎকার হয়েছে। 
স্মৃতিভুক এর চমৎকার মন্তব্যটির সাথে সম্পূর্ণ একমত। এজন্য তার প্রতি ধন্যবাদ রইলো।  
বিষাদ সময় এর মন্তব্যটাও ভালো লেগেছে। 
বিশ্বের এখন একজন 'বিশ্বনেতা'র বড় প্রয়োজন, যার চিন্তা চেতনায় মানুষের স্বাধীনতা, মুক্তি এবং প্রকৃত 'বিজয়' এর ভাবনা থাকবে।
  ২৭ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:৩৫
২৭ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: পৃথিবীর যাবতীয় সমস্যার পেছনেই আছে- যুদ্ধবাজ রাস্ট্রগুলোর মারনাস্ত্র বিক্রির ধান্ধা। ধর্মান্ধতা, ধর্ম বিদ্বেসও ওদের সৃষ্টি। আমার মনে হয়না- অদূর ভবিষ্যত দূরের কথা, সুদুর ভবিষ্যতেও 'একজন বিশ্বনেতা'র আবির্ভাব হবেনা।
অতএব, এলাহী ভরসা। 
চমতকার মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা।
১৩|  ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ১১:৫০
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ১১:৫০
কামাল১৮ বলেছেন: বিজেপি উগ্র জাতিয়তাবাদী দল কংগ্রেস না।ভারত ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র ,পাকিস্তান উগ্র ধর্মীয় রাষ্ট্র।জাতিয়য়তা বাদের কোন চরিত্রই তাদের ভিতর নাই।উগ্র অনুগ্র দুরের কথা।
  ২৭ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:৩৮
২৭ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: বিজেপি অবশ্যই উগ্র জাতিয়তাবাদী দল। কংগ্রেস সুবিধাবাদী। ভারত আদৌ ধর্ম নিরপেক্ষা রাস্ট্র নয় বরং কট্টর হিন্দু জাতীয়তাবাদী রাস্ট্র। পাকিস্তান ধর্মের নামে উগ্রতা দেখায়- আদতে ওরা ধর্মকর্মের ধারে কাছেও নাই।
১৪|  ২৭ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ১২:০০
২৭ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ১২:০০
কামাল১৮ বলেছেন: পাপ পুণ্য ধর্মীয় বিষয় রাষ্ট্রিয় বিষয় না।অপরাধ নিরপরাধ রাষ্ট্রিয় বিষয়।
  ২৭ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:৩৮
২৭ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
১৫|  ২৭ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ১:০৪
২৭ শে মার্চ, ২০২৩  রাত ১:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অথচ বৈষম্যের বিরুদ্ধে অন্যায়ের প্রতিবাদে এদেশের স্বাধীনতা লাভ। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা মুখে বলে এক ধরনের বৈষম্য সরকার দলীয় নেতারা করে থাকেন। তারা বাজারে কম দামে জিনিস কিনে আর জনসাধারণ চড়া দামে। এই টা কেমন হলো?
  ২৭ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:৪০
২৭ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: দেশের সকল অপকর্মের পেছনে ক্ষমতাসীন দলের লোকজন জড়িত।
১৬|  ২৮ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:০৪
২৮ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:০৪
কামাল১৮ বলেছেন: সরকার উগ্র হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্র নিয়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:১৯
২৬ শে মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:১৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: একটা সময় মানুষ এটা ভেবে বিস্মিত হবে যে, বর্ডার পাস করার সময় মানুষকে গুলি করা হতো!