![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
অন্যরকম ভালোবাসা------
কিছু কিছু ছবি আছে, যা দেখার পর নিমেষে হালকা হয়ে যায় আশেপাশের ভারী আবহাওয়াটা। ফিয়োনা প্রিউ এর টাইমলাইন থেকে পাওয়া এই ছবিটা তেমনই। এবছর ওশিয়ানোগ্রাফিক ম্যাগাজিন আয়োজিত ওশিয়ান ফোটোগ্রাফিক অ্যাওয়ার্ড জয়ী এই ছবিটির- ফটোগ্রাফার টবিয়াস বমগার্টনার। ছবিটির বিষয়- নিঃস্ব দুই পেঙ্গুইন; পাশাপাশি দাঁড়িয়ে চোখ রেখেছে মেলবোর্ন শহরের আলোয়।
কিন্তু এই ছবিটির পিছনে একটা আশ্চর্য সুন্দর গল্প আছে। ছবিটিতে দেখতে পাওয়া সাদা মহিলা পেঙ্গুইনটির বেশ খানিকটা বয়স হয়েছে। তার সঙ্গীটির মৃত্যু হয়েছে এবছরই। আর কালো পেঙ্গুইনটি এক কমবয়সী তরুণ পেঙ্গুইন। যে তার সঙ্গীকে হারিয়েছে প্রায় বছর দুয়েক আগে। বায়োলজিস্টরা এই দুই পেঙ্গুইনের জীবনযাত্রা লক্ষ্য করে দেখেছেন যে- প্রতিদিন রাত্রিবেলা তারা একে অপরের সাথে দেখা করে, পরস্পরকে ভরসা দিতে।
তারপর, এভাবেই তারা ঘন্টার পর ঘন্টা পাশাপাশি দাঁড়িয়ে চোখ ভরে দেখতে থাকে, দূরে মেলবোর্ন শহরে ছোট ছোট জোনাকির মতো জ্বলে থাকা আলোর ঝলকানি। যদি পাখিদের ভাষা মানুষ বুঝতে পারতো তাহলে রচিত হতো অমর প্রেমের এক মহাকাব্য।
আবার ওরা পেঙ্গুইন না হলে যদি মানুষ হতো তাহলে রচিত হতো আরও একটা প্রতারণার ইতিহাস।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৫৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কী সুন্দর একটা দৃশ্য। এদেরকে আবার ফলো করছে মানুষ। খুঁজে বের করেছে আসল কাহিনী। আমরা এদের মত আজাইরা হইলে বনে জঙ্গলে হাইট্টা দেখতাম বান্দর গাছে ঝুলে আছে কিনা, শিয়ালগুলো এখন কোথায় আছে। জোনাক কেন গ্রামে আর উড়ে না রাতে। ঝিঁঝির ডাক অল্প। ব্যাঙের ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর আওয়াজ কেন নাই। কোণা ব্যাঙ কোথায় হারালো।