![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মৌসুমি রোদ্দুর মেঘ হলে, আমি বৃষ্টির জলে খুঁজবো তোমাকে; নীল খামে কাব্য করে বর্ষার ঠিকানায় লিখবো প্রেমপত্র।
সফেদ চাদরে মোড়ানো বাটির ভিতর-
দু'মুঠো ভাত, আলুভর্তা আর
দুটো কাঁচামরিচ!-ধনিয়ার ঘ্রাণেন্দ্রিয় চেনা স্বাদ!
খাবার শেষে,চৈতালি তপ্ত দুপুরে
শঙ্খ চিলের ডানায় ভর করে আলস্য নামে-
কালিমদ্দির ক্লান্ত শরীরে।
ওদিকে বাগানের বড়কর্তা,
অত্যাধুনিক রেস্তোরা'য় লাঞ্চ সেরে
বিশ্রাম নেন নাতিশীতোষ্ণ কক্ষে--
তারপর,
পড়ন্ত বিকেলে চুপিসারে
এক এক করে ক্যামেরা বন্দি করেন---
"মেহগনির ছায়ায় কিংবা
শীতল ঘাসের বুকে বিশ্রামরত এক একটি
হাড্ডিসর বিদীর্ণ শরীরের প্রতিচ্ছায়া।"
নৈসর্গিক নিয়মে বেলা বাড়ে....
অতঃপর,
দিনশেষে, কাজ ফাঁকি দেওয়ার
অভিযোগে 'জরিমানা' নামে কিছু অর্থ
কালিমদ্দিদের পারিশ্রমিক থেকে কাটা পড়ে,
জমা হয় বড়কর্তার একাউন্টে!!
--নির্বিণ্ণ, বোকাসোকা কালিমদ্দি'রা
অক্লেশে মেনে নেয় বড়বাবু'দের গাণিতিক হিসেব।
২৭ এপ্রিল ১৬...
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৪৯
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। খুশি হলাম। শুভ সকাল।
২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২০
বিজন রয় বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন।
+++
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:২০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। অনুপ্রাণিত হলাম।
৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
ফারিহা নোভা বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর লিখেছেন বাস্তবতার করুণ চিত্র।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:২০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। অনুপ্রাণিত হলাম।
৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতার শেষের দুটো লাইন বড় চমৎকার হয়েছে। + +
নির্বিণ্ণ কলিমুদ্দিরা বড়বাবুদের গাণিতিক হিসেব নিকেশ অক্লেশে মেনে নিলেও, পার্থিব অপার্থিব সকল হিসেব নিকেশ যার খাতায় প্রতিনিয়ত উঠছে, তিনি এর বিচার করবেন যথাসময়ে।
পোস্টে ভাল লাগা + +।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:১৩
আহমেদ রাতুল বলেছেন: অসাধারন