২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: হ্যা বানানটা, প্রেসক্রিপশন হবে।

সিজোফ্রেনিয়া একধরনের গুরুতর মানসিক ব্যাধি। লক্ষণঃ উদ্ভট চিন্তাভাবনা, আচরণ.... ইত্যাদি।

খুব একটা লেখালেখির সাথে নেই, ব্লগ থেকেও দূরে আছি কিছুদিন ধরে৷ কবিতা পড়া, বানান সংশোধন করে দেওয়া এবং ভালোলাগা জানানোর অসংখ্য ধন্যবান। @বোনডি।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন, শ্রদ্ধেয়...

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা @ সম্রাট ভাই।
আপনাদের প্রেরণা লেখায় খুব কাজে লাগে।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: হা হা... আসলে প্রথম কবিতাটি আমার এক কাজিনের অনুভূতি- নিয়ে লিখা। যিনি বাড়ির সেগুনকাঠের গাছ কেটে একটা পালংক তৈরি করেছিলেন। এবং ঐ সেগুনগাছে একটা পাখির বাসা এবং সদ্যফোটা একজোড়া ছানা ছিলো। গাছ কাটার সময় পাখির বাচ্চাগুলো পড়ে মারা গেলে পাখিটি দু'তিনদিন খুব কিচির কান্নাকাটি করে। এই দৃশ্য প্রায়ই তাকে বিষন্ন মনমরা করে তুলতো। এবং সে তার বউয়ের সাথে এসব নিয়ে কথা বলতো। অবশেষে বউ, ডাক্তারের শরণাপন্ন হলে ডাক্তার বললেন, মানসিক সমস্যা।
এখানে শহরতলির ঈশ্বর বলতে ডাক্তারদের মিন করছিলাম। আজকাল তাদের সময়ের খুব অভাব। অসংলগ্ন বা অন্যরকম কথাবার্তা শুনলেই 'মানসিক রোগে আক্রান্ত' দাবী করে একগাদা ঔষধ লিখে দেন।

দ্বিতীয়টা ভালো হয়েছে জেনে ভালো লাগছে। আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।