নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পাঠক।

জুনায়েদ বি রাহমান

মৌসুমি রোদ্দুর মেঘ হলে, আমি বৃষ্টির জলে খুঁজবো তোমাকে; নীল খামে কাব্য করে বর্ষার ঠিকানায় লিখবো প্রেমপত্র।

জুনায়েদ বি রাহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিলিয়ন মিলিয়ন হিন্দু বিলীন হয়ে যাওয়ার সম্ভাব্য কারণ | একটি সাদামাঠা সমীক্ষা

২১ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৬

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যারোর তথ্যমতে ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যা ছিলো প্রায় ৭ কোটি। এই ৭ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে হিন্দু ছিলো ১৩.৫% অর্থাৎ ৯৪ লাখ ৫০ হাজার। । মুসলমান ছিলো ৮৫.৪ % বা ৫ কোটি ৯৭ লাখ ৮০ হাজার। এবং অন্যান্য ধর্মাবলম্বী ছিলো ১.১% বা ৭ লাখ ৭০ হাজার।

২০১১ সালে মোট জনসংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৪ কোটি ২৩ লাখ ১৯ হাজার। যার মধ্যে হিন্দু ৮.৫% বা ১ কোটি ২০ লক্ষ ৯৭ হাজার। মুসলিম ৯০.৪% বা ১২ কোটি ৮৬ লাখ ৫৬ হাজার। অন্যান্য ১.১% বা ১৫ লাখ ৬৫ হাজার।

উপরের তথ্যমতে স্বাধীনতা পরবর্তী ৩৭ বছরে দেশে হিন্দু হ্রাস পেয়েছে প্রায় ৫%। এই কমার পেছনে অসংখ্য কারণ রয়েছে। যেমন:
৭৫'রে বঙ্গবন্ধু হত্য। মিলিটারি ক্যু। ধর্মীয় রাজনৈতিক শক্তির উত্তান। রাজনৈতিক অস্থিরতা...
প্রভাবশালী ভূমি দস্যু কর্তৃক ভূমি দখল, বিচ্ছিন্ন কিছু নির্যাতনের ঘটনা, সুষ্ঠু বিচার না হওয়া; এবং হিন্দু কমিউনিটিতে প্রচলিত বিবাহ রীতি।

উপরে উল্লিখিত কারণগুলোর মধ্যে 'হিন্দু বিবাহ রীতি' জনসংখ্যা হ্রাসের পেছনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে বলে বলে আমি মনে করি। আমি নিজে দেখেছি ২০১১ পূর্ববর্তী হিন্দু সমাজে রক্ত সম্পর্কের আত্মীয়দের মধ্যে পরস্পর বিয়ের সম্পর্কে জড়ানোর ক্ষেত্রে বাধা নিষেধ ছিলো। এখন আছে কি না জানিনা।
কিছুকিছু এলাকায় একাধিক বিয়ের ক্ষেত্রেও বাধা নিষেধ ছিলো। এছাড়া তারা জাত-বর্ণ, গোত্র বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে। হিন্দু কিমিউনিটিতে বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহও সবসময়ই কম ছিলো। অপরদিকে মুসলিম কমিউনিটিতে বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ সবসময়ই বেশি ছিলো। ধর্মীয় কুসংস্কারে বিশ্বাসের ফলে মুসলিমরা সন্তান জন্মদানেও অসচেতন ছিলো। গ্রামে গ্রামে এখনো ১০-১৫ সন্তানের পিতামাতাদের দেখা যায়।

'হিন্দু কমিউনিটির বিবাহ রীতি এবং মুসলিমদের সন্তান জন্মদানে অসচেতনতা মাথায় রেখে ৫ বছরে একটা ভূখণ্ডের জনসংখ্যা বৃদ্ধির একটা পরিসংখ্যান বের করার চেষ্টা করি।

মনে করুন, ১০০ জন জনসংখ্যার একটি ভূখণ্ডে বসবাসরত মোট জনসংখ্যা মধ্যে ৮০% মুসলিম, এবং ২০% হিন্দু। অর্থাৎ ৮০ জন মুসলিম। ২০ জন হিন্দু।
এখন,
৮০ জন মুসলিমের সমন্বয়ে যদি ৩০ টি ফ্যামিলি তৈরি হয়, তাহলে ২০ জন হিন্দুর সমন্বয়ে ৭ টি ফ্যামিলি তৈরি হবে। (ফ্যামিলির সংখ্যা গাণিতিকভাবেই বের করা হয়েছে। লজিক্যালি ভাবলে হিন্দু কমিউনিটিতে গঠিত ফ্যামিলি সংখ্যা আরো কম হওয়ার কথা।)

প্রতিটি মুসলিম ফ্যামিলিতে ৫ বছরে গড়ে ৩ টি করে শিশু জন্ম নিলে ৫ বছর পর মুসলিম কমিউনিটির মোট জনসংখ্যা দাঁড়াবে ১৭০ জন। (৮০+৯০)
প্রতিটি হিন্দু ফ্যামিলিতে ৫ বছরে গড়ে ২ টি করে শিশু জন্ম নিলে ৫ বছর পর হিন্দু কমিউনিটির মোট জনসংখ্যা দাঁড়াবে ৩৪ জন। (২০+১৪)

ফলাফল: ৫ বছর পর ঐ ভূখণ্ডে মোট জনসংখ্যা বেড়ে হবে ২০৪ জন। যার ৮৩% মুসলিম এবং ১৭% হিন্দু। অর্থাৎ হিন্দু জনসংখ্যার পার্সেন্টিজ কমবে। (এই ৩% গায়েব হয়ে গেছে বলাটা কি যথাযথ হবে?)
সন্তানজন্মদান বা প্রজনন হার মুসলিমদের সমান হলেও ৫ বছর পর হিন্দু জনসংখ্যার পার্সেন্টিজ কিছুটা কমে যাবে। এটাই স্বাভাবিক।

খ)
২০১৬ সালে সোলাদনায় উপজেলা নির্বাচনে পরাজিত হয়ে ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতা ও তার পালিত গুণ্ডাপাণ্ডা বাহিনী নিরপরাধ গ্রামবাসীর ঘরবাড়ি ভাঙচুর করেছিলো। ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের পূর্বে আমাদের এলাকায়ও এরকম একটা ঘটনা ঘটেছিলো। বিএনপি অধ্যাসিত একটা গ্রামে আওয়ামী নেতাকর্মীরা হামলা ও ভাঙচুর করেছিলো।
দেশের আনাচেকানাচে ক্ষমতাসীনদের দ্বারা প্রতিনিয়ত সাধারণ মানুষ নির্যাতিত নিপীড়িত হচ্ছে। তারা হিন্দু মুসলিম দেখে নিপীড়ন করছে বলে মনে হচ্ছে না। তবুও কোথাও হিন্দু নির্যাতন হলে সেটি সংখ্যালঘু নির্যাতন বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পুরু মুসলিম জাতিকে জঙ্গি, মৌলবাদী বলা হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে একটাসময় দেশে সত্যি সত্যি হিন্দু বিদ্বেষ, দাংগা ফসাদ সৃষ্টি হবে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত হিন্দু মুসলিম ঘাটাঘাটি না করে নির্যাতিত মানুষদের পাশে দাঁড়ানো। এবং আইনের শাসন বাস্তবায়নে সোচ্চার হওয়া।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার মতে, হিন্দুরা জিং জিংও কম করেন?

২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২১

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: নাহ। কম করেন না। তবে জিং জিং করার সময় প্রটেকশন ব্যবহার করেন।
মুসলিমরা প্রটেকশন ব্যবহার করাকে অপচয় মনে করে। মুসলিমদের থিওরি, যিনি খাওয়ার মানুষ দিচ্ছেন; তিনিই খাওয়ার ব্যবস্থা করে দিবেন।

২| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: সংখ্যা লঘুদের ওপর নিযাতন, নিপীড়ন করা মানেই মানবাধিকার লঙ্ঘন। এটা খুব গর্হিত কাজ।
সেই দেশ ভাগের আগে থেকে দাঙ্গা হাঙ্গামা তো কম হয়নি।
সংখ্যা লঘুদের নিরাপত্তা দিবে সরকার।

২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: শুধু সংখ্যালঘু নয়, সরকারের দায়িত্ব দেশের জনগণের নিরাপত্তা দেওয়া। সরকার কি সেই দায়িত্বটা পালন করছে?
সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নিয়ে আলাদাভাবে ভাবাটা কি সাম্প্রদায়িক ভাবনা নয়?

ন্যায় বিচার, আইনের শাসন নিশ্চিত হলেও সংখ্যালঘু, সাধারণ মানুষ কেউই নির্যাতিত, নিপীড়িত হবে না।

৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার মতে, হিন্দুরা জিং জিংও কম করেন?

জিং জিং কি?
ছোটবেলা আমি পিং পং বল খেলেছি। ছোট্র একটা বল। সাদা রঙ। বলটা স্প্রীং এর মতোন লাফায়।

২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: জিং জিং বড়বেলার, বয়স্কদের খেলা।

৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আসলে দেশে মুসলমানদের উস্কে দেয়ার মত কথা বললে দাঙ্গা বাধলে বাঁধতেও পারে। এসব উত্তেজনা প্রশমনে নেতৃস্থানীয় লোকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে ।

২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সহমত ভাই।

৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ হাসিনার আমলে দাংগা হবে না, লাঠি শুধু উনার হাতে; উনার পর, দেশ হয় ভালোর দিকে যাবে; না হয়, তলিয়ে যাবে।

২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:১০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সহমত।

৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৭

লাল মাহমুদ বলেছেন: আপনার সমীক্ষার সাথে সহমত। সত্যিই এভাবে কোন দিন চিন্তা করা হয় নি। স্বাধীনতার পর যে ভাবে মুসলমান অর্থাৎ জামাতিদের সংখ্যা বেড়েছে, সে তুলনায় হিন্দু কমিউনিটির সংখ্যা বাড়েনি বলেই মনে হয়।
২৫ পেরিয়ে ২৬ হয়ে গেলো,, জিং জং খেলার সুযোগ হলো না,, আফসোস,,,

২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:১৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ২৫ পেরিয়ে ২৬ হয়ে গেলো,, জিং জং খেলার সুযোগ হলো না,, আফসোস,,, -এই আফসোসটা আমারো আছে ভাই। জিং জিং খেলার সুযোগ আমারো হয়ে ওঠেনি।

আপনার জন্য শুভকামনা থাকলো।

৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুনায়েদ বি রাহমান,



মিলিয়ন মিলিয়ন হিন্দু বিলীন হয়ে যাওয়ার সম্ভাব্য কারণ সম্পর্কে আপনার পর্যবেক্ষন ৯৯% সঠিক।
প্রিয়া সাহার কি ধারনা আছে যে, "মিলিয়ন" মানে কতো ? উনি কি ভারত ভাগের সময়ের দাঙ্গার কথা বলেছেন ? সম্ভবত তাই! তাহলে তো ভারতকেও টেনে আনতে হয় মুসলিম নির্যাতক / নিধনের দলে !

ইদানীং কালে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের ভারতে গমন - দেশে বিবাহযোগ্য ছেলেমেয়েদের ( বিশেষ করে মেয়েদের জন্যে সমগোত্রীয় পাত্র ) পাত্রপাত্রী যোগাড় করা দুরূহ বিধায় ভারতে চলে যাওয়া একটা সাধারন ঘটনা। আপনি ঠিকই বলেছেন -- হিন্দুদের বিবাহ রীতিই এই সমস্যার প্রধান কারন।

সংখ্যালঘুরা বিশেষ করে হিন্দুরা যদি বাংলাদেশে অত্যাচারের শিকারই হতেন তবে বাংলাদেশের প্রশাসনের প্রায় সবখানেই উচ্চপদে হিন্দু সম্প্রদায়ের এতো আধিক্য হলো কোথা থেকে ? তার পরিবারই তো "প্রিভিলেজড" শ্রেনীতে আছেন। এটা কি করে হলো যদি তারা অত্যাচার সহ্য করে টিকে থাকেন ? তাদের তো অনেক আগেই ভারতে চলে যাবার কথা।

আপনি এটাও ঠিক বলেছেন ---
দেশের আনাচেকানাচে ক্ষমতাসীনদের দ্বারা প্রতিনিয়ত সাধারণ মানুষ নির্যাতিত নিপীড়িত হচ্ছে। তারা হিন্দু মুসলিম দেখে নিপীড়ন করছে বলে মনে হচ্ছে না। তবুও কোথাও হিন্দু নির্যাতন হলে সেটি সংখ্যালঘু নির্যাতন বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
এটাই মনে হয় বেশী বাস্তব।

............তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত হিন্দু মুসলিম ঘাটাঘাটি না করে নির্যাতিত মানুষদের পাশে দাঁড়ানো। এবং আইনের শাসন বাস্তবায়নে সোচ্চার হওয়া।
আপনার এই শেষের লাইনটি নিয়ে সকলেরই ভাবা উচিৎ।

২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:২৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই।

সংখ্যালঘুরা বিশেষ করে হিন্দুরা যদি বাংলাদেশে অত্যাচারের শিকারই হতেন তবে বাংলাদেশের প্রশাসনের প্রায় সবখানেই উচ্চপদে হিন্দু সম্প্রদায়ের এতো আধিক্য হলো কোথা থেকে ? তার পরিবারই তো "প্রিভিলেজড" শ্রেনীতে আছেন। এটা কি করে হলো যদি তারা অত্যাচার সহ্য করে টিকে থাকেন ? তাদের তো অনেক আগেই ভারতে চলে যাবার কথা। - সেটাই। বিকেলে পরিসংখ্যান ব্যারুর ওয়েব সাইটে টু মেরেছিলাম।
নিচের দিকে দেখলাম পরিচালক, সহকারী পপরিচালক দুজনই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের। সরকারী আমলা কামলাদের তালিকায় চোখ পড়লে বুঝাই যায় না হিন্দুরা বাংলাদেশে সংখ্যালঘু।

এসবই প্রমাণ করে দেশে ক্ষমতাসীন, প্রভাবশালীদের কাছে হিন্দু মুসলিম বলে কিছু নেই। তারা স্রেফ টাকা আর ক্ষমতা বুঝে।


চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৮| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৫৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রিয়া সাহা বানোয়াট কথাবার্তা বলে আসলে এ দেশের হিন্দু সম্প্রদায়কে বিপদের মুখে ঠেলে দিয়েছে।

২২ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:২৯

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
আশেপাশে যেসব হিন্দু ভাইবন্ধুদের কখনো হিন্দু বা সংখ্যালঘু মনেই হতো না, প্রিয়া সাহার বক্তব্যের পর তাদের আলাদাভাবে সংখ্যালঘু মনে হচ্ছে। তারাও বিভিন্নভাবে প্রিয়া সাহাকে সাপোর্ট করার চেষ্টা করছে। এসব বিচ্চিন্ন ঘটনা দেশকে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাবে।

৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৫৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রিয়া সাহা বানোয়াট কথাবার্তা বলে আসলে এ দেশের হিন্দু সম্প্রদায়কে বিপদের মুখে ঠেলে দিয়েছে।

১০| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:০৫

জগতারন বলেছেন:
সত্যি, বাংলার হিন্দুরা কোনোদিন মনে প্রাণে বাংলাদেশের বাঙ্গালী নয়।
বাংলাদেশ কে তারা ভালোবাসে না।
বাংলাদেশের হিন্দুদের অন্তর জুড়ে শুধুই হিন্দুস্তান আর হিন্দুস্তান।
আমরা আসলে দুধ-ভাত দিয়ে কালসাপ পুষছি.…

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সবাইকে একত্রে মিশিয়ে এভাবে বলাটা ঠিক হবে বলে মনে হচ্ছে না।
তবে বাংলাদেশের বেশিরভাগ হিন্দু ইন্ডিয়াকে পছন্দ করে, সম্ভবত এটা ধর্মীয় তীর্থস্থান হওয়ায়। (অধিকাংশ মুসলিমদের অন্তরে যেমন সৌদি প্রীতি থাকে।)
বিষয়টা সাইকোলজিক্যাল। তারা সবসময় হীনমান্যতায় ভোগে।

আমরা আসলে দুধ-ভাত দিয়ে কালসাপ পুষছি - এভাবে না বলা ঠিক নয়। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, দেশটা তাদেরও; অর্থাৎ তারা আমাদের(মুসলিমদের) আশ্রিত নয়।

কথাটা রোহিঙাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

১১| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১০

নীল আকাশ বলেছেন: লাল মাহমুদ বলেছেন: ২৫ পেরিয়ে ২৬ হয়ে গেলো,, জিং জং খেলার সুযোগ হলো না,, আফসোস,,, আহারে, ব্লগে থেকে চান্দা তুলে একে বিয়ে দেয়া যায় না! ২৬-১৮ = ৮ বছর ধরে বেচারা..............

মিতা ভাই, মিলিয়ন মিলিয়ন হিন্দু বিলীন হইয়ে যায় নি। এরা এখন চাঁদের দেশে বেড়াতে গেছে। :P প্রিয়া সাহা দেশে ফিরে আসলেই এরা আবার নিজের বাসায় ফিরে আসবে। B-)
ধন্যবাদ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে, প্রিয়া সাহা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গভেষক অর্থনীতিবিদ আবুল বরকতের গভেষণার ফলাফল সিরিয়াসলি নিয়ে এসব বাকবাকম করেছে।

বরকত সাহেব, তিনার এক গভেষণায় দাবী করেছেন- প্রতিদিন গড়ে ৬৩২ জন হিন্দু দেশ ছেড়ে নিরুদ্দেশে যাত্রা করছে। অর্থাৎ মাসে গড়ে ১৮৯৬০ জন।

এইসব গভেষণা কি বেকুবি নয়? এমন একটা সিরিয়াস ম্যাটারে গোঁজামিল!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.