নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পাঠক।

জুনায়েদ বি রাহমান

মৌসুমি রোদ্দুর মেঘ হলে, আমি বৃষ্টির জলে খুঁজবো তোমাকে; নীল খামে কাব্য করে বর্ষার ঠিকানায় লিখবো প্রেমপত্র।

জুনায়েদ বি রাহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ডঃ আবুল বরকতের ভুলবাল গবেষণা | ভারতের প্রতিক্রিয়া

২৬ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:১৮

প্রিয়া সাহা বলছেন, "সংখ্যালঘুদের শতকরা ভাগ যদি এখনো একই রকম থাকতো তাহলে বর্তমানে তাদের সংখ্যা ৩ কোটি ৭০ লাখের বেশি হতো - সেটাই আমি বলতে চেয়েছি।

কিন্তু পরিসংখ্যানের যে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি - তাতে কি এরকম হিসেব যৌক্তিক হয়?
এ প্রশ্ন করা হলে অধ্যাপক আবুল বারকাত বলেন, "না, একেবারেই না। প্রিয়া সাহা একটা পাটীগণিত করেছেন। কিন্তু এটা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি নয়।"
"আর পরিসংখ্যান পরের কথা, আগে দেখতে হবে গবেষণার পদ্ধতি বা মেথডোলজি। যেমন ১৯৪১ সালে বৌদ্ধ বা খ্রিস্টান জনসংখ্যার অনুপাত যা ছিল, এখনো প্রায় তাই আছে। কিন্তু প্রিয়া সাহা হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সব এক জায়গায় করলেন কিভাবে?" বিস্তারিত Click This Link

কিছুদিন আগে, বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে এভাবেই সেল্ফ ডিফেন্স করেছেন অর্থনীতিবিদ গভেষক আবুল বরকত। 'সেল্ফ ডিফেন্স' বলছি কারণ তিনি কৌশলে প্রিয়া সাহার উপর সম্পূর্ণ দায় দিয়ে, নিজেকে বাঁচিয়ে নিয়েছেন। অথচ প্রিয়া সাহা মূলত তিনার গভেষণার সূত্র থেকেই '৩৭ মিলিয়ন' সংখ্যাটা উল্লেখ করেছিলেন। শুধু প্রিয়া সাহা নন, তিনার গবেষণা প্রকাশিত হওয়ার পর ভারতের রাজনীতিবিদ, সেনাপ্রধান সাধারণ মানুষ অনেকেই অনেকসময় এই প্রসঙ্গে মিডিয়ায় বক্তব্য দিয়েছেন। গুগল মামার সাহায্যে কিছু ভারতীয় দায়িত্বশীলদের কিছু বক্তব্য ও লিংক নিচে দেওয়ার চেষ্টা করছি:

* ভারতে দুই কোটি অবৈধ বাংলাদেশি রয়েছেন: ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী (সূত্র- প্রথম আলো)
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কিরেন রিজিজু বলেছেন, সে দেশে দুই কোটি বাংলাদেশি অবৈধভাবে রয়েছেন। বুধবার পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভায় এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। বিস্তারিত Click This Link
* অবৈধ বাংলাদেশি’ ধরতে আসামে নাগরিক তালিকা ( 29.12.2017) (সূত্র- ডি.ডাব্লিউ) বিস্তারিত Click This Link
* পশ্চিমবঙ্গে দেড় কোটি অবৈধ বাংলাদেশি: বিজেপি Click This Link
* অবৈধ বাংলাদেশীদের ফেরত পাঠাতে কঠোর হচ্ছে ভারত
http://rangpurtimes.com/rangpur-times/news17537
* ভারতের নাগরিকত্ব হারালেন ৪০ লাখ বাংলাদেশি Click This Link

গুগলে সার্চ করলে এমন অসংখ্য নিউজ পাওয়া যায়। ভারতের এমন দাবীর জবাবে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গত বছর ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে বলেন, ভারতে অবৈধ বাংলাদেশি থাকার বিষয়টি সত্য নয়। বিষয়টি নিয়ে ভারত সরকার এক ধরনের রাজনীতি করছে।
তিনি বলেন, এটা বোধহয় ভারতের পলিটিক্স। এটা তাদের নিজস্ব পলিটিক্স, তারা বলছে কিন্তু আমি মনে করি না আমার কোনো অবৈধ বাংলাদেশি সেখানে আশ্রয় নিয়েছে। আমাদের অর্থনীতি যথেষ্ট শক্তিশালী, যথেষ্ট মজবুত। তবে সেখানে গিয়ে কেন অবৈধ হবে?
বিস্তারিত Click This Link

এখন কথা হইলো, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবুল বরকত সাহেব জেনে বুঝে ভুল গবেষণা করে ভুল ফলাফল প্রকাশ করলেন কেন? যদি বলি "তিনার এই গবেষণার পেছনে অসৎ, নোংরা কোনো উদ্দেশ্য ছিলো" তাহলে কি খুব ভুল হবে?!
আর একজন অর্থনীতিবিদের এমন গবেষণা এবং গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করা কতটা যৌক্তিক?!

অপটপিকঃ
ব্লগে বরকত সাহেবের এই ভুলবাল গবেষণার ফলাফল রেফারেন্স হিসেবে উল্লেখ করে পোস্টে "কোটি বাংলাদেশি হিন্দু ভারতে পাড়ি দিয়েছে; দিচ্ছে; প্রমাণ করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে"। আজ "মিশু মিলন" নামের একজন ব্লগার বিশাল একটা পোস্ট লিখেছেন। পোস্টে কিছু বলার উপায় নেই। কারণ, পোস্টদ্বাতা ব্লগার সহ ব্লগার কিংবা পাঠকদের কোনো বক্তব্য শুনতে ইচ্ছুক নন।
পোস্টের মন্তব্য অপশন বন্ধ রাখার অন্যতম দুটি কারণ:
* জেনে বুঝে ভুল তথ্য উপস্থাপন করেছেন।
* অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস। অর্থাৎ একমাত্র নিজেকেই সঠিক মনে করছেন।
(মন্তব্য করতে গিয়ে, করতে না পারাটা বেদনাদায়ক।)


মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ব্লগিং করলে কমেন্ট হবে, তার উত্তর ও দিতে হবে, কথা হচ্ছে অতিরিক্ত আত্মবিস্বাস !!! - এটি মানুষকে ঢুবায়ে দেয়।
তিনি সম্ভবত ডক্টরেটে সেঞ্চুরী করেছেন !!!

২৬ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:৩৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ঠিক বলেছেন, অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস মানুষকে ডুবিয়ে দেয়।

কি আশ্চর্য ব্লগিং করবেন কিন্তু সমালোচনা নিতে পারবেন না। যেনো তাদের ভুল ত্রুটি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তারা যেটা ভাবছেন,যেটা বলেছেন, সেটাই ঠিক।

২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ২:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ড: আবুল বারাকাত ইত্যাদি এনজিও'র টাকা ডাকাতী করে, আর অনলাইন থেকে অর্থনীতির বইয়ের ও প্রকাশিত ২ পয়সার নিবন্ধ ইত্যাদি থেকে চার্ট মার্ট কপিপেষ্ট করে চলছে; এগুলো ইতর প্রাণী

২৬ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:২৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সহমত।

অনলাইনে জনসংখ্যার পরিসংখ্যানের সঠিক তথ্য নেই। আন্তর্জাতিক পোর্টালের হিসেবে ৬ কোটি ৯৮লাখ ৮ হাজার। দেশি হিসেবে ৭ কোটি ৬৩ লাখ প্রায়।

৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এরা মাথামোটা কাতল মাছ।

২৬ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৩০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: এদের উদ্দেশ্য নিয়ে আমি সন্দিহান। সংখ্যালঘুর ভালো চাইলে এরা গ্রহণযোগ্য, সত্য তত্ত্ব, যুক্তি উপস্থাপন করতো। তারা সেটা করছেনা।

৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় জুনায়েদ ভাই,

এই মুহূর্তে বেশ ব্যস্ত আছি। লগ ইন করার সুযোগ একেবারেই ছিল না। বিশেষ কারণে চেষ্টায় লগ ইন করতে পারলাম। পোস্টের শিরোনামে গবেষণা টাইপো হয়ে আছে।
সময় পেলে আবার আসছি।

শুভকামনা জানবেন।

২৬ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৩২

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় ভাই।

বানানটা শুধরে দেওয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। হ্যা, সময় পেলে আসবেন।

৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:১৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: জুনায়েদ, জনসংখ্যার বৃদ্ধি সম্পর্কিত আপনার আগের পোস্ট পড়েছি। ভালো যুক্তি ছিল।


সাহার বক্তব্যে তথ্যগত/সংখ্যাগত ভুল থাকলেও বিষয়গত ভুল অল্প। ৪৭এর দেশভাগের সময় অনেক হিন্দু ভারতে চলে গিয়েছে(ভারত থেকেও অনেক মুসলিম বাংলাদেশ, পাকিস্তানে এসেছে)। ৬৫'র পাকভারত যুদ্ধের সময় হিন্দুর দেশ ছেড়েছে। ৭১সালে যুদ্ধের পর অনেক হিন্দু ভারত গিয়ে আর ফিরে আসে নি(কিছু মুসলিমও আছে)। "ভারতে অবৈধ বাংলাদেশি থাকার বিষয়টি সত্য নয়" প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্য পুরোটা সত্য নয়।

এখন উপরের ছবির প্রসঙ্গে আসি, ৭৪-৮১তে বৃদ্ধির হার আর ৮১-৯১ বা ৯১-২০০১ বৃদ্ধির হার দেখলেই বুঝবেন অনেক লোক মিসিং(সংখ্যাটা যেই হোক)। তারা কোথায় গিয়েছে, কেন গিয়েছে, তাতে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা কতটা দায়ী, সেটা আলাদা কথা। উল্লেখ্য ২০০১ থেকে২০১১তে অবস্থা বেশ ভালো, ২০২১এর গ্রাফটা হয়তো আরো ভালো হবে।


মিশুককে নিয়ে বলার কিছু নেই, সে বরাবরই একঘরে।

২৬ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:১৩

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: জুনায়েদ, জনসংখ্যার বৃদ্ধি সম্পর্কিত আপনার আগের পোস্ট পড়েছি। ভালো যুক্তি ছিল।
- আমার আগের লেখাটা পড়েছিলেন, জেনে ভালো লাগছে।


সাহার বক্তব্যে তথ্যগত/সংখ্যাগত ভুল থাকলেও বিষয়গত ভুল অল্প। ৪৭এর দেশভাগের সময় অনেক হিন্দু ভারতে চলে গিয়েছে(ভারত থেকেও অনেক মুসলিম বাংলাদেশ, পাকিস্তানে এসেছে)। ৬৫'র পাকভারত যুদ্ধের সময় হিন্দুর দেশ ছেড়েছে। ৭১সালে যুদ্ধের পর অনেক হিন্দু ভারত গিয়ে আর ফিরে আসে নি(কিছু মুসলিমও আছে)। "ভারতে অবৈধ বাংলাদেশি থাকার বিষয়টি সত্য নয়" প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্য পুরোটা সত্য নয়।
- সহমত। তবে বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাড়ি দেওয়া জনসংখ্যা সব মিলিয়ে কয়েক লাখ হবে। কোটিতে যাওয়ার কথা নয়। ভারতীয়রা বলছে দেড় কোটি- দুই কোটি...
তাদের এইসব কথাবার্তা এখন সমস্যা সৃষ্টি না করলেও ভবিষ্যতে করবে।
ভারতে অবৈধ কয়েকলাখ রোহিঙাও আছে। এদের বাংগালি বলে স্থায়িভাবে আমাদের ঘাড়ে তুলে দিতে পারে।

এখন উপরের ছবির প্রসঙ্গে আসি, ৭৪-৮১তে বৃদ্ধির হার আর ৮১-৯১ বা ৯১-২০০১ বৃদ্ধির হার দেখলেই বুঝবেন অনেক লোক মিসিং(সংখ্যাটা যেই হোক)। তারা কোথায় গিয়েছে, কেন গিয়েছে, তাতে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা কতটা দায়ী, সেটা আলাদা কথা। উল্লেখ্য ২০০১ থেকে২০১১তে অবস্থা বেশ ভালো, ২০২১এর গ্রাফটা হয়তো আরো ভালো হবে।

উপরের ৭৪ - ৮১ হিন্দু জনসংখ্যা বৃদ্ধি আনুপাতিক হারের এই গ্রাফটা বিবিসির পেইজ থেকে নেওয়া। তারা এটা কোথায় পেয়েছে, পরিসংখ্যান ব্যারু থেকে নিয়েছে, নাকি আবুল বরকত সাহেবের থেকে নিয়েছে জানি না। তবে পরিসংখ্যান ব্যারুর সূত্র হতে, আমি যে তথ্যগুলো পেয়েছি সেগুলোর সাথে এই গ্রাফের তথ্যের মিল নেই।

উপরের গ্রাফে বলা হয়েছে,
১৯৭৪ সালে হিন্দু জনসংখ্যা ছিলো ১০৪৩৯০০০
১৯৮১ সালে "..........."..... ছিলো ১১৬৩৩০০০
অর্থাৎ ৭ বছরে বেড়েছে ১১৯৪০০০ জন।
কিন্তু পরের ১০ বছরে (১৯৮১-৯১ পর্যন্ত) বেড়েছে মাত্র ৮০১০০০ জন।

এখন আমি যেটা জানি, ১৯৭৪ সালে দেশের মোট জনসংখ্যা ছিলো ৭ কোটি ৬৩ লাখ। হিন্দু ১৩.৫ শতাংশ। অর্থাৎ ১ কোটি ৩ লাখ ৫০০ জন।

১৯৮১ সালে মোট জনসংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮ কোটি ৯৯ লাখ ১২ হাজার। হিন্দু ১২.১ শতাংশ। অর্থাৎ ১ কোটি ৮ লাখ ৭৯ হাজার ৩৫২ জন।

১৯৭৪-১৯৮১ সালে হিন্দু বেড়েছে ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪২ জন।

এতো আকাশ পাতাল তফাৎ হয় কিভাবে? প্রশ্নের জবাব, সঠিক পরিসংখ্যান ইত্যাদির খোঁজে বিবিসি কিছু প্রতিবেদনে চোখ পড়লো, পরিসংখ্যান ব্যারু থেকে শুরু করে যাবতীয় সংবাদ মাধ্যম যেখানে বলছে ১৯৭৪ সালের হিন্দু জনসংখ্যা ছিলো ১৩.৫%। সেখানে তারা বলছে ১৪ শতাংশ। কেন?

দেশে হিন্দুরা নির্যাতিত, বিভিন্ন কারণে দেশ ছাড়ছে- এটা সঠিক। তবে যেভাবে দেখানো হচ্ছে সেটা সঠিক নয়। ৫ লাখ মানুষ দেশান্তরি হলে ১০ লাখ বললে কথা ছিলো না। কোটি বলাটা অনুচিত।

গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই।

৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:০২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এরা জ্ঞানপাপী!
সামান্য স্বার্থে বৃহত্তর ক্ষতিতে তারা নির্বিকার! আর এরকম ধরা খেলে পরের ঘারে দোষ চাপায়!

ধিক!

২৬ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:১৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: এরা আসলেই জ্ঞানপাপী। নইলে এসব কর্মকাণ্ড করতো না।
এদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা দরকার।

৭| ২৬ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে এখন সততার চেয়ে পতিতার মুল্য বেশী....

২৬ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:১৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: হুম। সততার মূল্য নেই।কারণ, যারা দেশ চালাচ্ছে বা যারা ১৭ কোটি মানুষের প্রতিনিধিত্ব করছে তারা প্রায় সবাই দুর্নীতিবাজ।

৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:২৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বারাকাত সাহেব এত জ্ঞানী, এত বিজ্ঞ, এত বুঝদার যে, তেনার আমলেই জনতা ব্যাংক পেইড আপ ক্যাপিটেলের চেয়ে বেশী ঋণ দিয়ে বসে আছে শুধু একটা কোম্পানীকেই। অথচ টক শোতে আর সেমিনারে কথা শুনলে মনে হয় এনারা দায়িত্ব পেলে দেশের সব ঠিক করে দিবে...

২৬ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: খুজখবর নিলে দেখা যাবে, যে বা যারা অবৈধভাবে ঐ সাড়ে পাচ হাজার কোটি টাকা লোন নিয়েছিলো, তারাই তিনাকে চেয়ারে বসিয়েছিলো।

উনার নামের আগের পিছের (অর্থনীতিবিদ, গবেষক... অধ্যাপক ইত্যাদি) ট্যাগগুলো ব্যবহার করে অন্যরা ফায়দা লুটছে!

৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:১৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্যরি ভাই বেশ ঝঞ্ঝাটের বিষয় মাথায় ঢুকলো না। তবে পাঁচ নম্বরে@পাঠকের প্রতিক্রিয়া ভাইয়ের মন্তব্যটি বেশ ভালো লেগেছে।

২৬ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ওকে ভাই। এসেছেন, পড়েছেন; এতেই খুশি হয়েছি।

নিজাম ভাই (পাঠক) বরাবরই ভালো, সুন্দর, গঠনমূলক মন্তব্য করেন। তিনার মন্তব্য ভালোলাগায়, তিনাকে আবারো ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।

১০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫১

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: আবুল বাটাকাত...... থুক্কু, আবুল বারাকাত কি তাইলে ভন্ড?

২৭ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ২:১৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আমি উনাকে ভণ্ডদের সমগোত্রীয় প্রজাতির একজন মনে করি। আর না হলে, শিক্ষিত ডেডোপাখি!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.