![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মৌসুমি রোদ্দুর মেঘ হলে, আমি বৃষ্টির জলে খুঁজবো তোমাকে; নীল খামে কাব্য করে বর্ষার ঠিকানায় লিখবো প্রেমপত্র।
'আপ্নের গা'ডা মেলা গরম। রাইতে ঘুমান নি। এই শ'ইল(শরীর) লই গাড়িতে যাওনের দরকার নাই'
বউ'র কথা কানে না নিয়ে কলিম আলী শার্ট খুজে, প্যান্ট খুজে। মেয়েরে ডেকে ডেকে জিগায়, তার বাদামি ফুলহাতা শার্ট'টা বারান্দার বাশে ঝুলানো আছে কি না? কালোরঙের প্যান্টটা কই?
মেয়ে শার্ট-প্যান্ট এনে দিলে আস্তে আস্তে গায়ে লাগায়। তেলচিটে বালিশের নিচ থেকে মানিব্যাগ পকেটে ঢুকায়।
সখিনা রান্নাঘর থেকে গলা বাড়িয়ে আবারো বলে- 'কাইল তো কইলেন ভালো ইনকাম হইছে। আইজ এই শরীল লই যাওনের কি দরকার।'
শুনে মেজাজ খারাপ হয় কলিম আলীর। বেকুব মহিলা। সংসার কেমনে চলে সেই হিসেব নেই। তার ইচ্ছে করে রান্নাঘরে গিয়ে সখিনার কান বরাবর কষে একটা থাপ্পড় দিতে। কিন্তু কলিম আলী রান্নাঘরের দিকে যায়না। সে শোবার ঘরের দুয়ার পর্যন্ত গিয়ে, খিটখিটে মেজাজে বউকে শাসায়। বলে, ''সকাল থাইক্যা ক্যাটক্যাট করিস ক্যান?! কথা কানে যায়না?! কইলাম না আইজ ভালো একডা খেপ আছে।''
সখিনা আর কথা বাড়ায় না। জারুলের আধকাঁচা ডাল চুলোয় গুঁজে বাশের চুজ্ঞা দিয়ে বাতাস করতে থাকে; আর খিটখিটে কণ্ঠে মেয়েকে ঝাড়ি দে- ''নবাবের বেটি চৌকে(চোখে) কোনো কাম দেখেন না। কাইল এতো কইরা কইলাম, ভেজা লাকড়িগুলা রোইদে দে। দিলোই না। কামের বেডির কথার তো কোনো দাম নাই!''
বউ'র বাধাবিপত্তি হাউকাউ উপেক্ষা করে গাড়ির ইঞ্জিন স্টার্ট করে কলিম আলী। শব্দ শুনে সখিনা চুপিচাপি রান্নাঘরের দুয়ারে এসে দাঁড়ায়। মেয়েটা প্রতিদিনকার মতো কলিম আলীর সাথে সামনের সিটে এসে বসে।
কলিম আলী লুকিং গ্লাসে 'দুয়ারে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা সখিনাকে' দেখে। সখিনার ভালোবাসা তাকে মুগ্ধ করে। নৈঃশব্দ্যে পিছুডাকে। কিন্তু সে ওসব পাত্তা দেয় না।
বউ বাচ্চার কথায় কান দিয়ে কাম কামাই দেওয়ার কপাল নেই তার। পরের গাড়ি চালায় সে। মাস শেষে মালিককে গুণেগুণে ২০,০০০ টাকা দিতে হয় তার।
২
বাড়ি থেকে মাইলখানেক দূরে, মুল্লাপুর যাত্রী ছাউনির পাশে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পানদোকানি সাথে গালগল্প করছিলো মুখলেছ। হর্ণ বাজতেই, দৌড়ে এসে সালাম দিয়ে খিল্লিটা এগিয়ে দিয়ে বলল, 'ওস্তাদ পান লন, স্পেশাল রেডলিফ দিয়া আনছি।'
পান খাওয়ার মুড নেই কলিম আলীর। তবুও খিল্লিটা নিয়ে বুকপকেটে পকেটে রাখতে রাখতে মুখলেছরে জিগায়- 'মুখলেছ সকালে কিছু খাইছে কি না?! মুখলেছ ভেটকি মেরে জবাব দেয়, 'খাইছি ওস্তাদ। চা পান, সিগারেট....'
কিছুক্ষণ লর কলিম আলী বলে- আয় চান মিয়ার হুটেলে ডাল পরোটা খাইয়া যাই। লাম্বা খেপ। মেলা দূর যাওন লাগবো।
মুখলেছ সায় দেয়।
ঘন্টাখানেক পর:
মালবোঝাই গাড়ি গন্তব্য অভিমুখে এগিয়ে চলছে। মুখলেছ বিভিন্ন বিষয় আসয় নিয়ে আলোচনা সমালোচনা করছে। কলিম আলী নীরবে বসে বসে মুখলেছের প্যাঁচাল শুনছে। মুখলেছ কলিম আলীর হেলপার। গাড়িতে পণ্য ওঠানো, নামানোর কাজে সে বেশ দক্ষ। গাড়িও মোটামুটি চালাতে জানে। কলিম আলী চাইলে এতোদিনে পাক্কা ড্রাইভার হয়ে যেতো এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু কলিম আলী চায় না মুখলেছের প্রমোশন হোক। আসলে কোনো ড্রাইভারই চায়না তার হেল্পারটা ড্রাইভার হয়ে যাক। এটা ড্রাইভারদের একটা সহজাত প্রভৃতি।
মুখলেছের অবশ্য এটা নিয়ে তেমন দুঃখ নেই। কারণ তার সমপর্যায়ের সব হেলপারদেরই একি দশা। ওস্তাদদের মুড ভালো থাকলে তারা সাপ্তাহে দুএকবার চান্স পায়। তবে অন্যান্য ওস্তাদদের(ড্রাইভার) তুলনায় কলিম আলীর মুড একটু বেশিই ভালো থাকে। মুখলেছ এটাকে তার পরম সৌভাগ্য মনে করে।
৩
মালপত্তর গন্তব্যে পৌছিয়ে ফেরার পথে কলিম আলী লক্ষ্য করে, ক্রমাগত তার শরীরটা নিস্তেজ হয়ে আসছে। চোখের সামনে নৃত্য করছে সরিষার হলুদ, ঝাপসা ঝাপসা অন্ধকার। হাত-পাগুলোও তার কথা শুনতে চাইছে না।
তাই সে গাড়িটা বামে সাইড করে মুখলেছের কাছে জানতে চায়- মুখলেছ গাড়ি চালাইতে পারবে কি না? মুখলেছ মাথা নেড়ে নেড়ে জানায়, পারবে।
বুক পকেট থেকে তিন চারটে ট্যাবলেট পানি দিয়ে টকটক করে গিলে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে কলিম আলী। ভাগ্যিস, সকালে দেবা বাবুর ফার্মেসি থেকে ট্যাবলেটগুলা নিয়েছিলো। এবং মুখলেছও গাড়ি চালাতে জানে....
মিনিট পাঁচেক পর, আল্লাহর নাম নিয়ে গাড়িটা স্টার্ট করে মুখলেছ। কলিম আলী পাশে বসে গাইড করে।
তারা যখন বাড়িতে এসে পৌছে প্রকৃতিতে তখন মাত্র সন্ধ্যা নেমেছে।
গাড়ির শব্দ শুনে ঘরের ভেতর থেকে কলিম আলীর মেয়েটা দৌড়ে আসে। মেয়েকে দেখে কলিম আলীর মনে পড়ে- সে সকালে বলে গিয়েছিলো রাতে ফেরার সময় দাসবাজারের পিয়াজু, জিলাপি নিয়ে আসবে।
কলিম আলী মেয়েকে দেওয়া কথা যথাসাধ্য রাখবার চেষ্টা করে। আজ যেহেতু পারেনি! তাই তার মন খারাপ হয়। কয়েক ফোটা জল চোখ ফেটে বের হয়ে আসতে চায়!
মুখলেছের কাঁধে ভর করে বাবাকে গাড়ি থেকে নামতে দেখে মেয়েটা পিয়াজু, জিলাপির কথা ভুলে 'মা'কে ডাক দেয়। সখিনা বাইরে এসে কলিম আলীকে দেখে হাউকাউ শুরু করে- 'সকালে কত করে বলেছিলো, আজ বাইরে যাওয়ার দরকার নেই; কিন্তু কেউ তার কথার গুরুত্ব দেয়নি।'
কলিম আলী চুপ করে বিছানায় চিত হয়ে শুয়ে শুয়ে সখিনার হাউকাউ শুনে। সখিনা ক্যাটক্যাট করতে করতে কলিম আলীর মাথায় পানি ঢালে, জলপট্টি দেয়...
জিজ্ঞেস করে কিছু খাবে কি না। কলিম আলী মাথা নাড়িয়ে নাড়িয়ে বলে 'না'; সে সুস্থ আছে, ঘুমালে সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু কলিম আলীর চোখে কিছুতেই ঘুম আসেনা। নৈসর্গিক নিয়মে বেলা বাড়ে। বাড়ে - সখিনা আর কলিম আলীর সংসার জীবনের অন্যরকম যন্ত্রণার একটি বিশ্রী রাত.....
পাদটীকা:
* ছবিগুলো অন্তর্জল থেকে নেওয়া। আমাদের এলাকার কলিম আলীরও (ছদ্মনাম) ২ম ছবির মতো একটা টয়োটা পিকআপ আছে
* নিউজপোর্টালে দেখলাম, অবস্থা আশংকা জনক হওয়ার আমাদের এলাকার এক ড্রাইভারকে গতকাল ওসমানীতে ভর্তি করা হয়েছে। ড্রাইভারের খুজখবর নিয়ে গল্পের মতো করে লিখবার চেষ্টা করলাম।
* ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আজ সারাদেশে ডাক্তারসহ আরো ৪ জন মারা গেছে।
২১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৫
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
এই আপদ দেশের আনাচেকানাচে ছড়িয়ে পড়ছে। গ্রামেগঞ্জে টুকে পড়লে প্রাণনাশের সংখ্যা বাড়বে।
আল্লাহ যেন আমাদের রক্ষা করেন।
২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:০৩
ইসিয়াক বলেছেন: অনেক ভাল একটা পোষ্ট । পুরোটা পড়া হয়নি । সন্ধ্যায় পড়বো ।
ধন্যবাদ
২১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৬
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ধন্যবাদ ইসিয়াক ভাই।
সময় করে পড়বেন, জেনে ভালো লাগছে।
৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:২১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খবর থেকে গল্প!
মন্দতো নয়ই বরং দারুন
পরের দিনের খবরের গল্প না, না গল্পের খবরের অপেক্ষায়
+++
২১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৯
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু ভাই,
পোস্ট ভালো লেগেছে জেনে আমারো ভালো লাগছে।
পরের দিনের খবরের গল্প লিখবার চেষ্টা থাকবে।
৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:২৭
মুক্তা নীল বলেছেন:
সমসাময়িক বিষয় নিয়ে বাস্তব গল্প ভালো লেগেছে। আমরা সবাই আতঙ্কে থাকি সবসময়। আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন।
২১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: জ্বী মুক্তা নীল ভাইয়া,
আমরা সবসময়ই আতংকে থাকি। কখন কে আক্রান্ত হয়ে যায়!
আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন। (আমিন)
গল্প ভালো লেগেছে জেনে, ভালো লাগছে।
ধন্যবাদ জানবেন।
৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সমকালীন জীবনের গল্প
২১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: জ্বী, সমকালীন সাধারণ মানুষের জীবন নিয়ে লিখবার চেষ্টা।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানবেন।
৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আসলে কোনো ড্রাইভারই চায়না তার হেল্পারটা ড্রাইভার হয়ে যাক। এটা ড্রাইভারদের একটা সহজাত প্রভৃতি। - বাংলাদেশে একবার ষ্টিয়ারিং চেয়ারে বসার পর কোনো সরকার চায় না আর কোনো দল সরকার হয়ে ষ্টিয়ারিং চেয়ারে বসুক!!! ড্রাইভার আর সরকার সহোদর নাকি?
২১ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪১
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: বাংলাদেশে একবার ষ্টিয়ারিং চেয়ারে বসার পর কোনো সরকার চায় না আর কোনো দল সরকার হয়ে ষ্টিয়ারিং চেয়ারে বসুক!!! ড্রাইভার আর সরকার সহোদর নাকি?
-
বাংলাদেশের ৮০+ মানুষই ' কোনো পদে' বা কোনো দায়িত্বে গেলে আর ছাড়তে চায় না। চায়না তার নিচের কেউ উপরে উঠুক। তাই যোগ্যদের /যোগ্যতায় মূল্যায়ন নেই; প্রতিভাধরদের হারিয়ে যায়।
সরকার, ড্রাইভার, রাজনৈতিক বা সামাজিক সংগঠন, স্কুল কলেজের কমিটি, ব্যবসায়ী সমিতি, ক্রিকেট, ফুটবল তথা খেলাধুলা সব সেক্টরে একি দশা।
পাঠ ও মন্তব্যের ধন্যবাদ ধন্যবাদ @ঠাকুর মাহমুদ ভাই
৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: নিম্নবিত্তের সাতকাহন ভালো লাগলো।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদ্মা নদীর মাঝি'তে হালার পদ্মায় মাছ ধইরা সুখ নাই'এর কথা মনে পড়লো।
২১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: "পদ্মা নদীর মাঝি" উপন্যাসটা খুব ক্ল্যাসিক উপন্যাস। কি সুন্দর সহজ, সরল, সাবলীল উপস্থাপন!
ধন্যবাদ জানবেন @পদাতিক চৌঃ দা,
৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: বি টিভিতে খবরে শুনলাম, ডেঙ্গু রোগী সব সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে।
২১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩৮
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: হার্টের রোগীদের নিয়ম করে তিনবেলা বিটিভি দেখানো উচিত। সকাল-দুপুরের চমৎকার চমৎকার নিউজ, বিকেল সন্ধ্যার অনুপ্রেরণামূলক গল্প, সবুজ গাছপালার দৃশ্যচিত্র (বাতাবী লেবু চাষ...., মুরগিপালন, তেলাপিয়া চাষ করে কোটিপতি হওয়ার গল্প) ইত্যাদি দেখলে ঔষধ ছাড়াই হার্টের অসুখ ভালো হয়ে যাবে।
ধন্যবাদ রাজীব ভাই
৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩৩
আনমোনা বলেছেন: সুন্দর গল্প।
২১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৩৭
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
১০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৮
মাহের ইসলাম বলেছেন: ভালো লেগেছে।
বাঁশের চোঙ্গা'র কথা প্রায় ভুলেই গেছিলাম। মনে করিয়ে দিলেন।
শুভ কামনা রইল।
২১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৪৫
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ভালো লেগেছে, জেনে ভালো লাগছে।
বাশের চোঙ্গা, কাছের তৈরি কেরাসিনের ল্যাম্প, লণ্ঠন.... ইত্যাদি আমরা ভুলে যাচ্ছি। নতুন প্রজন্মের বাচ্চারা তো এসব চেনেই না। শুনলে হাসে।
কিছুদিন আগে, মুভি দেখতে দেখতে ভাগ্নারে বললাম, আমরা আগে রেডিওতে নাটক শুনতাম। শুনে সে তো অবাক! কি আজব কথা! নাটক শুনা যায়?!
১১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:১১
আখেনাটেন বলেছেন: কলিম আলীর জীবনালেখ্য গোটা দেশের অনেকের সাথেই নানাভাবেই মিলে যাবে।
লেখা ভালো হয়েছে।
২১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:২১
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ধন্যবাদ আখেনাটেন ভাই,
আপনার প্রেরণাদায়ক মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগছে।
১২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:২৭
কামভাখত কামরূখ বলেছেন: অসাধারণ লিখা চালিয়ে যান। লিখায় ধার আছে
২১ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৪৭
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ধন্যবাদ @কামরূখ.....
মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম। ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:০১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
কলিম আলীর চমৎকার একটি চরিত্র ফুটে উঠেছে গল্পে। আমাদের সমাজের একটি প্রতিচ্ছবি এটি।
২২ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:১২
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ধন্যবাদ কাওসার চৌ: ভাই..
মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।
১৪| ২২ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:২৬
নতুন নকিব বলেছেন:
সুন্দর লিখেছেন। ধন্যবাদ। আমাদের সচেতনতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। দেশবাসী ডেঙ্গুর উপদ্রব থেকে মুক্ত হোক।
২৩ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:১৮
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ঠিক বলেছেন। 'আমাদের সচেতনতা বাড়ানোর বিকল্প নেই'
ধন্যবাদ জানবেন।
১৫| ২২ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: বিটিভির নাম বদলে রাখা হোক চাটুকার টিভি অথবা দালাল টিভি।
২৩ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:১৯
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: নাম পাল্টানোর প্রয়োজন নেই। পাব্লিক এটাকে দালাল টিভি হিসেবেই জানে।
আবার এসে মন্তব্যের জন্য, ধন্যবাদ।
১৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৬
নাসির ইয়ামান বলেছেন: সত্যিই দিনমজুরদের অসুখ হলে, বাড়িতে পড়ে থাকলে,পেটে ভাত যায় না!
দুঃখের কথা আবেগের সহিত লেখেছেন!
২৩ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:২০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: পাঠ ও সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নাসির ভাই।
১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সত্যি একটা ঘটনাকে মশলা-টশলা মাখিয়ে দারুনভাবে উপস্থাপন করেছেন। দারুন স্বাদের হয়েছে।
আপনার এই প্রতিভাটা দারুন। নিউজ পোর্টালে হাজারো খবর থাকে। সেগুলোকে এক এক করে এভাবে গল্পে রুপান্তর করে ফেলুন। আমাদের চেনা-পরিচিত গন্ডির গল্প। সবাই রিলেইট করতে পারবে। হুমায়ুন আহমেদ কিন্তু এভাবেই জনপ্রিয় হয়েছিলেন।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:০৫
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: মফিজ ভাই, আপনার চমৎকার মন্তব্যে খুব অনুপ্রাণিত হলাম।
চেষ্টা থাকবে লিখবার।
১৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪২
করুণাধারা বলেছেন: আপনার লেখার হাত খুব ভালো- গল্প ভালো লেগেছে, যদিও ভালোলাগা জানাতে খুব দেরী করে ফেললাম।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৬
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আপনাকে আমার পোস্টে আজ সম্ভবত প্রথম পেলাম। প্রথমবার এসে চমৎকার, প্রেরণাদায়ক মন্তব্যের মাধ্যমে অনুপ্রাণিত করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইলো।
ইদানীং আপনার লিখা চোখে পড়ছে না!
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৪:০০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর হয়েছে গল্প
কিন্তু এই আপদ যাবে কবে দেশ থাইকা
আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন