![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২০১০ বিশ্বকাপ ফুটবল ফাইনালের শেষে সাক্ষাত্কারের সময় স্পেনের দলপতি ক্যাসিয়াস আবেগক্রান্ত হয়ে চুমু খান স্পেনের টেলেসিনসো টিভির প্রতিবেদক কারাবোনেরো।সেখানে তার চুমুতে কোন অশ্লীলতা খুঁজে অন্তত আমি পায়নি।সেখানে প্রেমিক প্রেমিকার আবেগ প্রকাশে পুলিস কাকু এমন কি অশ্লিলতা খুঁজে পেলো যে তা সংবাদের শিরোনাম হয়ে উঠলো?সেই ফাইনালের সময় সেই পুলিশ উপস্থিত থাকলে ঘটনা কোথায় গিয়ে দাড়াতো?
পুলিসের নাকের ডগায় বসে আমাদের দেশে হয়ে যাচ্ছে পতিতা ব্যবস্যা, যা সম্পূর্ণ প্রকাশ্যে।সেখানে ব্যবসায় পুলিস অশ্লিলতা খুঁজে পান না কারণ তাতে তাদের বেশ ভালো উপরি ইনকাম হয়।পতিতাদের দেহ বিক্রির অর্থের অন্তত তিনভাগের এক ভাগ যায় পুলিসের পকেটে।তাই তাকে অপরাধ বলার বা গন্য করার প্রশ্নই ওঠে না পুলিশদের।পতিতাবৃত্তি আমার কাছে অপরাধ নয় কিন্তু পুলিশের হেন কর্মকান্ড আমার কাছে অতিমাত্রায় অপরাধ।
আমরা এখন উল্টো আইন শৃঙ্খলা কর্মীদের হাতে বন্দী,তাই বাংলাদেশের প্রেমিক প্রেমিকাদের প্রকাশ্যে প্রেম করতে যাবার আগে অবস্যই পকেটে পর্যাপ্ত অর্থ নিয়ে বের হওয়া দরকার,যেন সেই অর্থ দিয়ে পুলিশদের পকেট ঠান্ডা করা যায়। - ফেসবুক থেকে সংগৃহীত
১০ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯
কোবির বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
২| ১০ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
হেডস্যার বলেছেন:
পুলিশ তো এমনিতেই ধান্ধা করার জন্য সব সময় ছুতা খোঁজে, এইটা এখন স্বাভাবিক হইয়া গেছে।
কিন্তু প্রেমিক প্রেমিকার সব আবেগ রিকশা আর বদ্ধ রুমে চ্যাগা দিয়া ওডে ক্যান একটু জানতে মঞ্চায়।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:২৬
শ্লোগান০০৭ বলেছেন: লেখাটি সুগঠিত নয়..। তবে অনুভূতি গুলো প্রবল সত্য..। ধন্যবাদ