নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্দ কাজের সমালোচনা নয় নিজে ভাল কিছু করার চেস্টা করি । অন্যের সমালোচনায় কৃতিত্ত নেই কৃতিত্ত কেবল নিজের পরিবর্তনেই।

সহিহ কথা

একজন পতিতা যে ভাবে তার খদ্দর খোজে আমরা ও তার চেয়ে অনেক বেশি আমাদের স্বার্থ খুঁজি, এই খোঁজার শেষ হয় মৃত্যুর মাধ্যমে।সফলতার পিছনে নিত্য ধাবমান মানুষ গুলার মাঝে মৃত্যু শান্তির পরশ বুলিয়ে দেয় তারপর ও আমরা মৃত্যুকে ভয় করি । সার্থক জীবনের মাঝে সুখ থাকলেও আমরা সাফলতার মাঝে পাওয়া ক্ষণিকের খুশিকেই বড় করে দেখি।

সহিহ কথা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মওলানা ভাসানীর কিছু গুরুত্বপূর্ণ বানী-

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৩

মওলানা ভাসানী আমার জনপ্রিয় একজন রাজনীতিবিদ। তিনি আমাদের আদর্শ। তার মত রাজনীতিবিদ আজকের কলুষিত রাজনিতিতে সত্যিই খুভ বিরল।



১ এই পার্থিব জীবনে খাওয়া পরার সংস্থানের পরও মানুষের অপর একটি চাহিদা থাকিয়া যায়। তাহা হইলো আধ্যাত্মিক উপলব্ধি। উহা সংসার জীবনের সুখ-দুঃখ, ভালবাসা, সৃষ্টি জগতের রহস্য, সামাজিক পারিবারিক বন্ধন ইত্যাদি ক্ষেত্রেও বিরাজ করিতেছে।



২ আমার নেতা কোন ব্যক্তি বিশেষ নয় । আমার নেতা দেশের জনতা । দেশের অধিবাসী । আপামর জনসাধারণ ।



৩ নিজেকে জয় কর; জগৎ তোমার পদানত হইবে । দুনিয়ার পিছনে ঘুরিও না । দুনিয়াই তোমার পশ্চাতে ঘুরিবে ।



৪ যাহোক আমি ইতিহাসবেত্তা নই, রাজনৈতিক আন্দোলনের ভাষ্যকারও নই। আমি হাড়ে হাড়ে রাজনীতিবিদ থাকতে চাই এবং অহিংসার বানী নয় বিপ্লবের মন্ত্রে উদ্দীপিত হইয়া আন্দোলন চালাইয়া যাইতে চাই।



৫ আমি দেখিতে পাইতেছি নানা মতবাদ নানা পন্থা মানুষকে নতুন নতুন শ্রেণীতে বিভক্ত করিয়া ফেলিয়াছে । শ্রেণীহীন সমাজের কথা ভাবিতে গিয়া মানুষ আত্মকেন্দ্রিক ও হিংস্র হইয়া পড়িয়াছে । আমার বিশ্বাস একমাত্র রবুবিয়াতের দর্শনই জাতি,ধর্ম মতবাদ নির্বিশেষে শান্তি দিতে পারে । সবার লক্ষ্য যদি স্রষ্টা হয়, সকল সমস্যার সমাধানকল্পে যদি স্রষ্টার নিয়ম প্রবর্তিত হয় তবে হানাহানির অবকাশ কোথায় ? স্রষ্টার নিকট তো সবাই সমান । তিনি একই বিধানে সকলের নিকট দাতা,দয়াময়,প্রেরণাদানকারী এক কথায় সকল চেতনার উৎস



৬ ইসলাম সকল মানুষকে,সে মুসলমান হউক বা না হউক রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তা দান করিয়াছে



৭ আমদের সংগ্রাম দুই মুখী হইতে হইবে । একটি প্রত্যক্ষ আর একটি পরোক্ষ । প্রত্যক্ষটিতে থাকিবে বিদ্রোহ, পরোক্ষটিতে থাকিবে শোধন । দুই দিকই যদি একতালে চালাইয়া যাইতে পারি, তবেই আমরা ইস্পিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারিব ।



৮আজ দেখতে পাচ্ছি স্বাধীনতার স্বাদ ভোগ করছে লুটপাট সমিতি। একমাত্র কৃষক-শ্রমিক শ্রেনীই তা সমূলে ধ্বংস করতে পারেন। তাই আমি বলছি, আপনাদের জাতীয় শত্রু বিতাড়িত হলেও শ্রেনী শত্রু খতম হয়েছে বলে তা মনে করবেন না।



৯ ব্যক্তির চেয়ে আদর্শ ঊর্ধ্বে । ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতিতে যাহারা বিশ্বাসী, তাহারা আর যাহাই হউন, প্রকৃত দেশপ্রেমিকের মর্যাদা লাভ করিতে পারেন না । ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতি জনতার আশা-আকাংক্ষার পরিপন্থী । ব্যক্তির দোষে গোটা জাতিই ক্ষতিগ্রস্থ হইতে বাধ্য । এই কারণেই আমি নেতা মানি প্রতিষ্ঠানের কর্মসূচীকে



১০ "বড় বড় বই পড়িয়া অনেক তত্ত্বকথা কথা জানা যায়,অনেক ফরমুলা, থিওরী ইত্যাদির সহিত পরিচিত হওয়া যায়। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের নাড়ি বুঝিতে হইলে শুধু বই পড়িয়া রাজনীতি করিলেই চলিবে না তাহাদের সহিত একাত্ম হইয়া যাইতে হইবে।"



আজ কয়জন রাজনৈতিক নেতা আছেন যারা সত্যিকারেই বাংলাদেশের মানুষের নাড়ি বুঝতে পারে ?

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.