![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন পতিতা যে ভাবে তার খদ্দর খোজে আমরা ও তার চেয়ে অনেক বেশি আমাদের স্বার্থ খুঁজি, এই খোঁজার শেষ হয় মৃত্যুর মাধ্যমে।সফলতার পিছনে নিত্য ধাবমান মানুষ গুলার মাঝে মৃত্যু শান্তির পরশ বুলিয়ে দেয় তারপর ও আমরা মৃত্যুকে ভয় করি । সার্থক জীবনের মাঝে সুখ থাকলেও আমরা সাফলতার মাঝে পাওয়া ক্ষণিকের খুশিকেই বড় করে দেখি।
আজকের এই জ্ঞান- বিজ্ঞানের যুগে অনেকেই বুঝে গেছেন যে শবে বরাত কুরান - হাদীসে নেই তাই এটা পালন সুস্পষ্ট হারাম ও বেদাত। আজকের ইন্টারনেটের যুগের মানুষ আগের মানুষের চাইতে অনেক বেশি জানবে এটাই স্বাভাবিক। তাই খুভ আফসোস হচ্ছে তাদের নিয়ে যারা গত ১৪০০ বছর এই অপ্রয়োজনীয় দিনটি মহা গুরুত্বের সাথে পালন করে এসেছেন।
আফসোস মহানবীর জন্য যিনি এই মাসে সবচেয়ে বেশি রোজা রাখতেন।
আফসোস মহান আল্লাহ তালার জন্য যিনি এই দিনে মুসলমানদের প্রথম কেবলা পরিবর্তন করে এই দিনকে সম্মানীত করেছেন। ( দেখুন আল্লাহ কত বড় বেদাতি)
আফসোস বিখ্যাত তাবেয়ী প্রথম শতাব্দীর মুজাদ্দিদ উমর বিন আব্দুল আযীয (রঃ) এর জন্য যিনি খলিফা থাকাকালে বসরার গভর্নর আদী বিন আরতাতকে লিখে পাঠান :
তুমি বছরের চারটি রাতকে গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করব এর মধ্যে শবে বরাত ও আছে।
আফসোস জগত বিখ্যাত ইতিহাস লেখক আল্লামা ইবনে কাসীরের জন্য যিনি তার কালজয়ী গ্রন্থ আল বিদায়া ওয়ান নিহায়ার ৯ম খন্ডে মধ্যে ইমাম ইবনে জারীর তারাবী নিজস্ব সনদে বর্নিত "শবেবরাতে পুরো বছরের যাবতীয় কাজের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হয়, পরবর্তী বছরের জন্ম মৃত্যু নির্দিষ্ট করা হয়।
আফসোস মহানবীর প্রিয় সাহাবা আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) এর জন্য যিনি শবে বরাতের মাহাত্ম্য প্রসঙ্গে বলেন: শবেবরাতে সব বিষয়ের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়, আর শবেকদরে দায়িত্বশীল ফিরিশতাগণকে (কার্যকর করার জন্য) বুঝিয়ে দেওয়া হয়। (তাফসীরে রুহুল মায়ানী)
আফসোস শাফেয়ী মাযহাবের প্রতিষ্ঠাতা ইমাম শাফেয়ী (রঃ) এর জন্য যিনি শবে বরাত প্রসঙ্গে স্বীয় বিখ্যাত গ্রন্থ ‘কিতাবুল উম্ম’ তে বর্ননা করেন।
আফসোস উম্মুল মুমেনীন আয়েশা সিদ্দিকা ( র এর জন্য যিনি শবে বরাতের রাতে মহানবী কোন দোয়া বার বার পড়তেন তা শিক্ষা দিয়েছেন।
আফসোস আল বাইয়্যিনাত ফতোয়া বিভাগের জন্য যারা ২৫০ এর অধিক শবে বরাতের পক্ষে শরিয়তি দলিল সংগ্রহ করে ফতোয়া দিয়েছেন।
আফসোস মাসিক আদর্শ নারীর সম্পাদকদের জন্য যারা কস্ট করে পিস টিভির মতিউর রহমান মাদানিকে বাহাসের আমন্ত্রণ জানান কিন্তু মাদানি সাহেব তাতে সাড়া দেন নি হয়ত তার জন্য এই সব চুনোপুঁটি দের সাথে বাহাস করে সময় নস্ট করার দরকার ছিল না।
উপরের মহানবী , সাহাবা, তাবেয়ী, তাবে তাবেঈন যারা শবে বরাত পালন করে মহা পাপ করে ফেলেছেন, বেদাত প্রচলন করেছেন তারা আজকের শবে বরাত বিরোধী আল্লামা, মওলানা দের সান্নিধ্য প্রাপ্ত হয়ে ধন্য হলে এই রকম বেদাত থেকে মুক্ত থাকতে পারতেন। যা মহানবী, সাহাবা, তাবেইন রা বুঝলো না তা আজকে অনেকেই বুঝে গেছে আলহামদুলিল্লাহ।
১২ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:২৯
সহিহ কথা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ সহজ ভাষার সহজ কথা মেনে নেয়ার জন্য
২| ১১ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০
সমাজের থেকে আলাদা বলেছেন: Click This Link
১২ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫
সহিহ কথা বলেছেন: মিথ্যা অনুকরন অযোগ্য মিথ্যা কথা গুলা অনেক পড়েছি । তাবেয়িদের বইয়ে শবে বরাতের কথা উল্লেখ আছে তারা কি ভন্ড বেদাতি ছিল আর আপনি নতুন মহানবী হয়ে আলবানীর মত অহী পেয়েছেন নাকি শবে বরাত হারাম বেদাত?
৩| ১১ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬
সত্যের ছায়া বলেছেন: জনাব আপনার শিরোনামে "শবে বরাত নিয়ে আল্লাহ ও মহানবীর জন্য আফসোস!" আমার আপত্তি আছে। আপনি যারা শবে বরাত পালন করে না তাদের নিয়ে আফসোস করতে পারেন।
আল্লাহ কারো মুখাপেক্ষী নন তাই কোন বান্দা যদি তাকে নিয়ে আফসোস করে তাহলে তাহলে আল্লাহর জাত এবং সিফাত ক্ষুন্ন হয়।
আর, রাসূল (সা.) নিয়ে আফসোস করার কিছু নেই, কারণ তিনি পথভ্রষ্ট নন বরং তার কিছু উম্মত শয়তানের ধোকায় পরে পদ ভ্রষ্ট হয়। আল্লাহ তার {নবী (সা.)} নাজাতের উছিলায় আমাকে আপনাকে ক্ষমা করুন।। আমিন।।।
১২ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩২
সহিহ কথা বলেছেন: আপনি আমার লিখা বুঝতে পারেন নি হয়ত। আমি যাদের শবে বরাত এর পক্ষে এর প্রমান থাকার পরো যাদের এটা নিয়ে ব্যাপক চুলকানী আছে যারা বলে এটা বেদাত তাদের এর চেয়ে ভালো ভাবে বাশ দেয়ার অন্য কোন উপায় জানা ছিল না। উদ্দেশ্য সৎ ছিল এটাই সব চেয়ে বড় কথা
১২ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩২
সহিহ কথা বলেছেন: আপনি আমার লিখা বুঝতে পারেন নি হয়ত। আমি যাদের শবে বরাত এর পক্ষে এর প্রমান থাকার পরো যাদের এটা নিয়ে ব্যাপক চুলকানী আছে যারা বলে এটা বেদাত তাদের এর চেয়ে ভালো ভাবে বাশ দেয়ার অন্য কোন উপায় জানা ছিল না। উদ্দেশ্য সৎ ছিল এটাই সব চেয়ে বড় কথা
৪| ১১ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০
কাউয়ার জাত বলেছেন: রাসূল (সা) এর সাহাবীদের গালাগালি দেয়া এই মালাউন দেখি আবার শবে বরাতের ফতুয়া কচলায়!
শবে বরাতেও বিদ্বেষ পোষণককারীকে ক্ষমা করা হয় না। তোদের সব বিদ্বেষতো আবার সাহাবীদের বিরুদ্ধে!
দূরে গিয়ে মর। সদরুদ্দীন চিশতি বাল- চুল কিছু রেখে গেছে? তাই দিয়ে বরকত ল।
১২ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫
সহিহ কথা বলেছেন: প্রমানের পক্ষে যুক্তি দিয়েছি জানি সেগুলা খন্ডন করার শক্তি তোদের নেই খালি কাওয়ার জাত কাওয়ার মত চিল্লাবি।
৫| ১১ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৩৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হাহাহা বিস্কুট টা খুব মজার...
১২ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৪০
সহিহ কথা বলেছেন: টিপ আর নাটি বিস্কুটের সাথে মিশাইয়া খাইতে থাকেন
৬| ১১ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: আফসোস ধর্ম নিয়ে আপনি পড়াশোনা কম করেছেন।
১২ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৪২
সহিহ কথা বলেছেন: আফসোস আপনি একটি প্রমান ও খন্ডন করতে না পেরে লাত , মানাত মূর্তির মত আলবানী জাকির নায়েক এর মত উগ্র পাগলদের অনুসরন করছেন
৭| ১২ ই মে, ২০১৭ রাত ২:০৬
সেলিনা জাহান প্রিয়া বলেছেন: আফসোস মহান আল্লাহ তালার জন্য যিনি এই দিনে মুসলমানদের প্রথম কেবলা পরিবর্তন করে এই দিনকে সম্মানীত করেছেন। ( দেখুন আল্লাহ কত বড় বেদাতি).।.।.।.।------------------------------ দলিল দিন ।।
১২ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৫১
সহিহ কথা বলেছেন: রাসুল সাঃ এর যে কোন জীবনী পড়লেই এটা জানতে পারবেন সীরাতে ইবনে হিশাম এ শাবান মাসের কথা উল্লেখ আছে, মমতাজ উদ্দিন এর মহানবীর জীবনী তে শাবান মাসের মধ্যের কথা উল্লেখ আছে
৮| ১৯ শে মে, ২০১৭ সকাল ৭:৫৬
সমাজের থেকে আলাদা বলেছেন: শবে-বরাত হারাম নয় এটা আপনি শবে-বরাতের পক্ষে যেমন ফেলছেন, শবে বরাত বিদআত এটাও আপনার বিপক্ষে যাচ্ছে। সকল বিদআতই হারাম।
তাবেয়ীদের নাম আমি আগে শুনিনি। পৃথিবীতে মুসলমানের দলের অভাব নেই, মাজারীরাও নিজেদের মুসলমান বলে (বিষয়টা দুঃখজনক) সুতরাং তাবেয়ীরা কি বেদাতী না শিরকী ছিলো সেটা বিবেচনাসাপেক্ষ। এটা বুঝতে হলে তাদের পুরো জীবনধরণ, ইবাদতের নিয়ম, সামাজিক আচার-সংস্কৃতি নিয়ে গবেষণা করতে হবে।
তবে যেহেতু আপনি কোনও যুক্তি না দেখিয়ে প্রাচীণ ডাইনোসর গোত্রের প্রসঙ্গ তুললেন তখন আপনার জারিজুরি ফাঁস হয়ে গেছে। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩
আফা আমি-ই দেশপ্রেমিক বলেছেন: ধন্যবাদ, গুরুত্বপূর্ণ পোষ্টের জন্য......।।