নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্দ কাজের সমালোচনা নয় নিজে ভাল কিছু করার চেস্টা করি । অন্যের সমালোচনায় কৃতিত্ত নেই কৃতিত্ত কেবল নিজের পরিবর্তনেই।

সহিহ কথা

একজন পতিতা যে ভাবে তার খদ্দর খোজে আমরা ও তার চেয়ে অনেক বেশি আমাদের স্বার্থ খুঁজি, এই খোঁজার শেষ হয় মৃত্যুর মাধ্যমে।সফলতার পিছনে নিত্য ধাবমান মানুষ গুলার মাঝে মৃত্যু শান্তির পরশ বুলিয়ে দেয় তারপর ও আমরা মৃত্যুকে ভয় করি । সার্থক জীবনের মাঝে সুখ থাকলেও আমরা সাফলতার মাঝে পাওয়া ক্ষণিকের খুশিকেই বড় করে দেখি।

সহিহ কথা › বিস্তারিত পোস্টঃ

লজ্জিত বাংলাদেশ ! ধর্ষিত জাতি

১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

ধর্ষন করার আগে ব্লেড দিয়ে কেটে পুজার যৌনাঙ্গের প্রবেশপথ বড় করা হয়। আটকে রেখে টানা ১৮ ঘন্টা ২ জন হায়েনা রেইপ করে!! ধর্ষণকারী সাইফুল ও মামলার আসামিদের একজন ৪২ বছর বয়সি সাইফুল অপর আসামি ৪৮ বছরের কবিরাজ। .সারারাত ধরে ২ টা জানোয়ার টানা ধর্ষন করে পূজাকে একটি হলুদের ক্ষেতে ফেলে রেখে যায়। অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার করা হয় পূজাকে যে তার আগের দিন থেকে সে নিখোঁজ ছিল৷

শিশুকন্যা আয়েশাকে (৮) নিয়ে গাজীপুরের শ্রীপুর স্টেশনের চলন্ত ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়েছিলেন দরিদ্র হযরত আলী (৪৫)। সেখানেই মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছিল পিতা ও মেয়ের। মৃত্যু দুইটি অন্যান্য ঘটনার মতো ছিল না, ৮ বছরের ধর্ষিত মেয়ের বিচার না পেয়ে হযরত আলী মেয়েকে নিয়ে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়েছিলেন

যশোরে হোটেল কর্মী ১৯ বছর বয়সী ছায়া খাতুনকে ধর্ষণের পর হত্যা করেছে তিন কিশোর । ‘ত্রিভুজ প্রেমের’ সূত্র ধরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে জড়িতরা স্বীকার করেছে। হত্যাকারীদের ৩ জনই বাসের হেলপার এবং বয়স মফিজ ১৪ বছর, পারভেজ ১৫ বছর, সজিব ১৪ বছর।


দেশে জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ১৪৪ জন শিশু ধর্ষিত!

রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার মারিশ্যা রোড এলাকায় সেটেলাররা সংঘবদ্ধ হয়ে কামিনি কুমার চাকমা নামে এক কৃষকের প্রায় ১২০০ কলা গাছ কেটে সাবাড় করে দিয়েছে। ক্যাম্পের ওয়ারেন্ট অফিসার (সুবেদার) কিবরিয়া বিনা পয়সায় ৫টি বড় বড় কলাছড়া দাবি করেন।ভুক্তভোগী জানান এর আগেও তাকে প্রতি সপ্তাহে বিনা পয়সায় ২টি করে কলাছড়া ক্যাম্পে দিয়ে আসতে হতো। আজ কলাছড়ার পরিমাণ বেশি ও বড়গুলো চাওয়ায় তিনি দিতে অস্বীকার করেন। তাই ওয়ারেন্ট অফিসার কিবরিয়া ক্যাম্পের পাশে বসবাসকারী সেটলারদের লেলিয়ে দিয়ে বাগানের প্রায় ১২০০ টি কলা গাছ কেটে দিয়েছে।এদিকে প্রায় ১২০০ কলাগাছ সেটেলার কর্তৃক কেটে সাবাড় করে দেওয়ায় কামিনী চাকমা হতাশা হয়ে পড়েছেন।তিনি বলেন যখন খুশী সেনা সদস্যরা আমার বাগান থেকে কলাছড়া বিনা পয়সায় নিয়ে যেত। আমি গরীব মানুষ, এভাবে সেনারা সেটেলার লেলিয়ে দিয়ে আমার কলাগাছগুলো কেটে দিবে জীবনেও ভাবতে পারিনি। আমাকে প্রচুর পরিমাণে ক্ষতি করেছে তারা

সোহাগী জাহান তনু হত্যার এক বছর পেরিয়ে গেছে, এখনো কোন আসামী ধরা পড়েনি। আদৌ ধরা পড়বে সেই সম্ভাবনা আছে বলে মনে হয়না।


.ছোট্ট ফাতেমার কি দোষ ছিলো??.একটি ছোট শিশুকে তুলে নিয়ে গেল, ধর্ষন করলোবাবা বিচার চাইতে গেল থানায়, ১০০০ টাকার পুলিশ কিনতে চাইলো ফাতেমার হারানো ইজ্জত যেই পুলিশের কাছে সে বিচার চাইতে গেছে সে পুলিশ-ই তার দুইদিন পর এক মেয়েকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে রাতভর ধর্ষন করেছে


সিলেটের জৈন্তাপুরে মা-মেয়েকে ধর্ষণের ভিডিও চিত্র ধারণ ক’রে ফেইসবুকে ছড়িয়ে দিয়েছে এক পুরুষ। ওই পুরুষের নাম নিমার আহমদ। নেশাজাতীয় দ্রব্য খাইয়ে ধর্ষণ ও ধর্ষণের ভিডিও চিত্র ধারণ করে নিমার। পরে ওই ভিডিও চিত্র দেখিয়ে এবং তা ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে প্রায় ছয় মাসে নিমার তাকে একাধিকবার ধর্ষণ করে। পরে তার কিশোরী মেয়েকেও নিমার একইভাবে ধর্ষণ ক’রে ভিডিও চিত্র ধারণ করে.

৫ এপ্রিল পরীক্ষা না থাকায় রমেল চাকমা তরিতরকারি ও প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে নান্যাচর বাজারে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে বাসায় ফেরার পথে উপজেলা পরিষদ এলাকা থেকে আনুমানিক সকাল ১০টার সময় সেনাবাহিনীর নান্যাচর জোনের মেজর তানভির-এর নেতৃত্বে একদল সেনা সদস্য তাকে আটক করে টেনে হিঁচড়ে জোনে নিয়ে যায়। সেখানে নেওয়ার পর দিনভর তার উপর অমানুষিকভাবে শারীরিক নির্যাতন চালানো হয়। দিনভর এই অমানুষিক নির্যাতনের ফলে রমেল চাকমা গুরুতর অসুস্থ ও অজ্ঞান হয়ে পড়লে সেনা সদস্যরা সন্ধ্যায় তাকে থানায় হস্তান্তরের চেষ্টা করে। কিন্তু থানার কর্তৃপক্ষ তার শারীরিক অবস্থা দেখে তাকে গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানায়। এরপর সেনারা তাকে স্থানীয় উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করাতে চাইলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে সেখানে ভর্তি না করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণের পরামর্শ দেয়। সেনারা সেদিনই তাকে মুমুর্ষ অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে সেনা নজরদারি ও পুলিশী পাহারায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১৯ এপ্রিল মারা যান রোমেল চাকমা। রমেল চাকমার মৃত দেহ পরিবার কে দিয়ে আবার পুনরায় পরিবার থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পেট্রোল দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে। সুযোগ দেয়নি আন্তস্টক্রিয়ার। আজ অবদি মেলেনি তার বিচার।


বিস্তারিত কিছু লিখার মত মন মানসিকতা, ধৈর্য, কোনটাই নাই তবে শুধু এতটূকূ বলা যায় আমরা অমানুষ শুয়োর হয়ে গেছি এখন আরো একটি মনুষত্তের আন্দোলন দরকার যা জাতিকে আবার মানুষ বানাবে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:১৮

বেঙ্গল রিপন বলেছেন: নির্মমতা কতদূর হলে জাতি হবে নির্লজ্জ।
আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার||
বুকের ব্যথা বুকে চাপায়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার

১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩

সহিহ কথা বলেছেন: বাচার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি । আমি এই দেশ আর এই ঘৃন্য সমাজের অংশ তা ভাবতেই অবাক হচ্ছি

২| ১৩ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করা ছাড়া আর
কিই বা করার আছে আমাদের ?

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:৪৯

সহিহ কথা বলেছেন: জনতা হলে কিছু করার নাই কিন্তু সচেতন নাগরিক হলে অনেক কিছুই করার আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.