নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্দ কাজের সমালোচনা নয় নিজে ভাল কিছু করার চেস্টা করি । অন্যের সমালোচনায় কৃতিত্ত নেই কৃতিত্ত কেবল নিজের পরিবর্তনেই।

সহিহ কথা

একজন পতিতা যে ভাবে তার খদ্দর খোজে আমরা ও তার চেয়ে অনেক বেশি আমাদের স্বার্থ খুঁজি, এই খোঁজার শেষ হয় মৃত্যুর মাধ্যমে।সফলতার পিছনে নিত্য ধাবমান মানুষ গুলার মাঝে মৃত্যু শান্তির পরশ বুলিয়ে দেয় তারপর ও আমরা মৃত্যুকে ভয় করি । সার্থক জীবনের মাঝে সুখ থাকলেও আমরা সাফলতার মাঝে পাওয়া ক্ষণিকের খুশিকেই বড় করে দেখি।

সহিহ কথা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামে ভাস্কার্য নিষিদ্ধ নয় মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ।

২৬ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫

বাইজেন্টাইন যুগের মাদার মেরির একটি অপূর্ব ছবি ছিল নবীজী (সা.) মক্কা বিজয়ের পর ক্বাবা ঘরে তখন কাবার দেয়ালে ৩৬০টি মূর্তি ও অনেক ছবির সঙ্গে ছিল হযরত ঈসা (আ.) ও মাতা মেরির ছবিও। “রাসুল (সা.) হযরত ঈসা (আ.) ও মাতা মেরির ছবি বাদে বাকি সব ছবি মুছিয়া ফেলিতে নির্দেশ দিলেন।” (সিরাত (ইবনে হিশাম/ইবনে ইশাক-এর পৃষ্ঠা ৫৫২ The Life of Muhammad by A. Guillaume)


আয়েশা বলিয়াছেন, আমি রাসুলের (সা.) উপস্থিতিতে পুতুলগুলি লইয়া খেলিতাম এবং আমার বান্ধবীরাও আমার সহিত খেলিত। যখন আল্লাহর রাসুল (সা.) আমার খেলাঘরে প্রবেশ করিতেন, তাহারা লুকাইয়া যাইত, কিন্তু রাসুল (সা.) তাহাদিগকে ডাকিয়া আমার সহিত খেলিতে বলিতেন। সহি বুখারি ৮ম খণ্ড



আয়েশা (রা.) বলিয়াছেন, যখন আল্লাহর রাসুল (সা.) তাবুক অথবা খাইবার যুদ্ধ হইতে ফিরিলেন তখন বাতাসে তাঁহার কক্ষের সামনের পর্দা সরিয়ে গেলে তাঁহার কিছু পুতুল দেখা গেল। তিনি [(রাসুল (সা.)] বলিলেন, “এইগুলি কী?” তিনি বলিলেন, “আমার পুতুল।” ওইগুলির মধ্যে তিনি দেখিলেন একটি ঘোড়া যাহার ডানা কাপড় দিয়া বানানো হইয়াছে এবং জিজ্ঞাসা করিলেন, “ইহা কি যাহা উহার উপর রহিয়াছে?” তিনি উত্তরে বলিলেন, “দুইটি ডানা।” তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, “ডানাওয়ালা ঘোড়া?” তিনি উত্তরে বলিলেন, “আপনি কি শোনেননি যে সুলেমানের ডানাওয়ালা ঘোড়া ছিল?” তিনি বলিয়েছেন, ইহাতে আল্লাহর রাসুল (সা.) এমন অট্টহাসি হাসিলেন যে আমি উনার মাড়ির দাঁত দেখিতে পাইলাম।”
সহি আবু দাউদ।



"সে (সুলায়মান) যা চাইতো জ্বিনরা তার জন্যে তাই করে দিত, সুরম্য প্রাসাদ, ভাস্কর্য, হাউজসদৃশ বৃহদাকার পাত্র, ও চুলার উপর স্থাপন করা বড় বড় ডেগ (জন্তু-জানোয়ারের আতিথেয়তার উপযোগী। (সূরা সাবা ৩৪:১৩)
হযরত সুলাইমান (আঃ) জ্বিনদের দিয়ে ভাস্কার্য তৈরি করাতেন যা এই কুরানের আয়াত দ্বারা প্রমানিত হয়ে গেল। তারপরো তেনা প্যাচানো হেফাজতি মোল্লারা এটা মানবে না কারন কুরআন তো তাদের স্বার্থে ব্যবহারের একটা পন্য মাত্র তাদের কাছে। সৌদি পেট্ট্রো ডলারের কাছে বিকৃত তেতুল শফির উম্মতরা সৌদি ভাস্কার্য বা মূর্তি নিয়ে কোনদিন কথা বলবে না কারন সেখানে কথা বললেই জাকাতের টাকা আসার সম্ভবনা কমে যাবে।

শুধু আরব্য নগরীতেই রয়েছে ৫ শতাধিক ভাস্কর্য

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:১৫

সমাজের থেকে আলাদা বলেছেন: এটা হুজুরদের বোঝান পারলে।
বাংলাদেশের সংস্কৃতি অনুযায়ী যথেষ্ট পরিবর্তন করে সংসদের সামনে মূর্তিটি বসানো হয়েছিল। আসল গ্রীক দেবীর মূর্তির এক স্তন উন্মুক্ত থাকে। তবুও তা হেফাজতী হুজুরদের কামদৃষ্টি এড়াতে পারলো না।
আপাতত মূর্তি সরানোর আনন্দে হেফাজত মূর্তিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। এবার সরকার সামলাবে ঠেলা।
জয় বাংলা, মূর্তিগুলা সামলা।

২| ২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:১৬

সমাজের থেকে আলাদা বলেছেন: কিছু মনে করবেন না, ওটা ভাস্কর্য, া-কার হবেনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.