নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেমন করে বাঁজাও বাঁশি সুর যেন গো সর্বনাশী থাকতে আমায় দেয়না গৃহ কোনে , ওঝা যেমন বীনের টানে গর্ত থেকে সর্প আনে তেমনি করে টানছো তোমার পানে।
হলুদ আকাশ নেমে আসে আজি সবুজ মাঠের ’পরে,
ওরে তোরা আয়! গাঁও গেরামের শর্ষে বনের ঝড়ে।
মৌমাছি নাচে, গুন গুন গাহে অমিয় ধারার সুর,
তাহা যেন এক স্বর্গ বিলাস বিমোহিত সুমধুর।
দূর বাঁকা পথে পল্লী বালিকা কাঙ্খে কলসী ধরি’-
ধীর পদ লয়ে নদী ঘাটে যায় যেন এক অপ্সরী।
সুঠাম দেহের কৃষাণ যুবক লাঙ্গল ফেলে কাঁদে,
গরু লয়ে যায় বালুচরে আজ নবীন মাটি আবাদে।
ফলাবে ফসল ঘাম শ্রম দিয়ে শহর বাবুর তরে,
সারাটা বছর অভাবের সাথে কৃষাণ যুদ্ধ করে।
দুখের ভেতরে সুখ নাচে তার কৃষাণ বঁধুর ছোঁয়া,
ভালোবাসা তার নিখাঁদ মধুর যেন কদমের রোঁয়া।
পরম আদরে নরম পরশ সরল মনন তার,
ভনিতা ছাড়াই তুলে ধরে বঁধু তাহার অহঙ্কার।
লাজহীনতার কাব্য করার শহরের কবি ওরে!
বন্ধ করো হে, কলম তোমার ঘুমাও রুদ্ধ ঘরে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৮
মুনসী১৬১২ বলেছেন: ++++++++