নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চেতনায় জেগে উঠুক আগুনের পরশমনি

জীবনের প্রত্যেক প্রবাহ অমৃত চায়।

কবীর হুমায়ূন

কেমন করে বাঁজাও বাঁশি সুর যেন গো সর্বনাশী থাকতে আমায় দেয়না গৃহ কোনে , ওঝা যেমন বীনের টানে গর্ত থেকে সর্প আনে তেমনি করে টানছো তোমার পানে।

কবীর হুমায়ূন › বিস্তারিত পোস্টঃ

তুম মোঝে খুন দো

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৬





[সুভাষচন্দ্র বসু -জন্ম- ২৩ জানুয়ারী, ১৮৯৭,

মৃত্যু- ১৮ আগস্ট,১৯৪৫ (বিতর্কিত)-এর

জন্মদিনকে স্মরণ করে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি]





জানকী নাথের রক্ত কণিকা কটক শহরে এলো,

প্রভাবতী দেবী সৌভাগ্যবতী সুভাষচন্দ্র পেলো।

দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জনের যোগ্য শিষ্য তুমি,

বিবেকানন্দের ভাবাদর্শে জাগালে ভারত ভুমি।



মণিষীরা বলে বড়ো কৌতূহলে-

বাঙালীরা আজ করে যা,

সারা ভারতীয় জনতা সকল

আগামী কল্য ভাবে তা।

এই বিশ্বাস প্রভাসিত হলো তোমার চেতনে নেতাজী,

যুদ্ধ ব্যতীত মুক্তি মেলেনা এই কথা সত্য আজি।



প্রেমের আঁকরে সিক্ত হৃদয় উচ্ছারিলে বিশ্বাসে,

তোমরা আমাকে রক্ত দাও হে! স্বাধীনতা দিবো নিশ্বাসে।

বৃটিশ শাসন হবেনা মুক্ত করম চাঁদের নীতিতে,

স্বৈর শাসক যাবেনা হটিয়া অহিংসতার ভীতিতে।

অস্ত্র হাতেই হবে যে লড়তে প্রাণ ভরে পেতে সুখ।

রক্ত বিহীনে পারে কি সরাতে ভারত-জাতীয় দুখ?



‘তুম মোঝে খুন দো ভারতবাসী!

তোমসে আজাদী দুঙা ম্যায়;

‘জয় হিন্দ’ অমর শ্লোগান

কে উচ্চারিবে তোমার ন্যায়?





২৩/০১/২০১৩



মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

সুখোই-৩৫ বলেছেন: সুভাষ কি আসলেই আমাদের নেতা? উনি তো অখন্ড ভারতের স্বপ্ন দেখেছিলেন, স্বাধীন বাংলার নয়। এমনকি উনার সৈন্যদল হিন্দিতে জাতীয় সঙ্গীত গাইতো।

স্বাধীন বাংলা দেশ হিসাবে সুভাষ আমাদের কিছু দিতে পারবে না। আমরা ভারতীয় জাতীয়তাবাদ নয়, বাঙালি জাতীয়তাবাদের ধারক (কিছু ঝাতিয়তাবাদি বিম্পি ছাগল ছাড়া)। সুভাস পশ্চিমবঙ্গীয় ভারতীয় বাঙ্গালিদের নেতা, বাংলাদেশের বাঙ্গালিদের নেতা নয়। সুভাসের গুরুত্ব আমাদের কাছে নেই বললেই চলে। আমাদের চেতনা সর্বভারতীয় চেতনা নয়, আমাদের চেতনা বাঙালি চেতনা।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১২

কবীর হুমায়ূন বলেছেন: সুভাষচন্দ্র বসু মারা গেছেন ১৯৪৫ সালে। তখন আমাদের পূর্বপুরুষগণ তাঁদেরকে ভারতীয় হিসেবেই ভাবতো। পাকিস্তানের ধারণা থাকলেও; বাংলাদেশের ধারণা ছিলো না।

সুভাষচন্দ্রের মূল ভাবাদর্শ ছিলো গান্ধীর অহিংস নীতিতে ভারতের স্বাধীনতা আসবে না; একমাত্র অস্ত্রিক আন্দোলনই ভারতের স্বাধীনতা সম্ভব।
সেই লক্ষ্যে তিনি ভারতীয় জাতীয় সেনাবাহিনী (আই.এন.এ) এবং নারীদের নিয়ে 'রাণী লক্ষীবাঈ কমব্যাট' গঠণ করেছিলেন।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সুভাষচন্দ্র বসুকে আলোচনা বা সমালোচনা করা সঙ্গত নয়।

ভাল থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.