নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমার সকল বন্ধুকে ভালোবাসি।

কবিরউইনার

আমি একজন student. i am a good boy.

কবিরউইনার › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলমান মেয়েরা ফতুয়া জিন্স পড়তে পারে?

১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

মেয়েদের মধ্যে বিশেষ করে ভার্সিটি পড়ুয়া ও তরুণীরা নিজেকে স্মার্ট ও আধুনিকা প্রমান করার জন্য ফতুয়া-জিন্স পড়ে থাকে।



এই পোশাকের পাপ তিন প্রকারঃ

১. পুরুষদের পোষাক পড়া - রাসুলুল্লাহ (সাঃ) অভিশাপ দিয়েছেন ঐ সমস্ত নারীদের প্রতি যারা পুরুষদের পোশাক পড়ে আর যে সমস্ত পুরুষেরা নারীদের পোশাক পড়ে। (আবু দাউদ)

২. ফাহেশা বা অশ্লীলতা - এই পোশাকে নারীদের শরীরের অবয়ব প্রকাশ পায় যা ফাহেশা কাজের অন্তর্ভুক্ত।

৩. ওড়না না পড়া - বাইরে বের হলে নারীদের হিজাবের (মাথার ছোট্ট একটা রুমাল না, রেগুলার কাপড়ের উপরে অন্য একটা লম্বা ও ঢোলা কাপড় দিয়ে সারা শরীর ঢাকা কমপ্লিট পর্দা) উপরে এক্সট্রা বুকের উপরে কাপড় দিয়ে বের হওয়ার আদেশ আল্লাহ কুরানেই উল্লেখ করেছেন।



এই মেয়েগুলা প্রাপ্তবয়ষ্কা হলে তারা নিজেরাই আগুনে যাওয়ার পথের দিক হাটছে তবে এদের বাবারাও এর জন্য দায়ী থাকবে।



একটা মেয়েকে ছোটবেলা থেকে হিজাব পর্দা শেখানো একজন বাবার জন্য ফরয। সে যদি এই কাজ না করে, উলটা নিজের মেয়েকে কাফের নারীদের মতো অশ্লীল কাপড় চোপড় কিনে দেয় বা টাকা দিয়ে সাপোর্ট করে, তার মেয়ে তারই সামনেই লম্পট পুরুষদের কামনার বস্তু হয়ে ঘুরে বেড়াবে আর সে চুপ করে বসে থাকবে, ইসলামে এই ধরণের পুরুষকেই দাইয়ুছ বলে। আর দাইয়ুছের জন্য জান্নাত হারাম।



দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো আমি এমন অনেক আংকেলকে চিনি, যাদের লম্বা দাড়ি সাদা ধবধবে হয়ে আছে, সিজদা দিতে দিতে কপালে কালো দাগ পড়ে গেছে তবুও তার মেয়েদেরকে এইভাবে ছেড়ে দিছে।



আবার কিছু আন্টি আছে, নিজের মেয়েকে নিয়ে যখন বের হন তিনি ঠিকই বোরখা পড়েন কিন্তু তার কিশোরী বা তরুণী মেয়েকে পুরুষদের জন্য প্রদর্শনী বস্তু বানিয়ে বের হন। খুব ইচ্ছা হয় আন্টিকে বলি, একটা পুরুষ চল্লিশোর্ধ-পঞ্চাশোর্ধ নারীর দিকে কুদৃষ্টি দেওয়ার সম্ভাবনা কম। আর তরুণীর দিকে নেকাব পড়া থাকলেও তাকাবে। আপনার কাছে যদি একটা মাত্র বোরখা থাকে তাহলে আপনার বোরখাটা আপনার থেকে আপনার মেয়ের জন্যি বেশি জরুরী।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

ইউক্লিড রনি বলেছেন: নারীদের প্রতি আপনার আকর্ষণ বিকৃত পর্যায়ের। ব্লগে তাদের পর্দার কথা বলেন, আর বাস্তবে তাদের দিকে নির্লজ্জের মত তাকান। ব্লগে আপনার ৮০% পোস্টই তো নারীকেন্দ্রিক। নিজের দৃষ্টি সংযত করুন আর ঈমান আনুন। তোতাপাখির বুলি আওড়াবেন না।

কোরান শরীফের একটা আয়াতও এখনো শেয়ার করতে পারলেন না। X(

২| ১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

নিজাম বলেছেন: ঠিক কথা।

৩| ১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

আলাদীন বলেছেন: সবচাইতে জরুরী হলো আপনার মতো পার্ভার্ট লোকজনের চোখের ও মনের র্পদা রক্ষা করা। জিন্স ফতুয়া-ই এই অবস্থা ন্যুড বিচ বা স্ট্রিপ ক্লাবে ঘটনাক্রমে গিয়ে পড়লে কি করবেন?

৪| ১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

তারেক বলেছেন: সহমত।
১ নং পয়েন্ট ঠিক আছে।ইহা হাদিসের কথা।
@ইউক্লিড রনি কোরআনের কোন আয়াতের কথা লেখক উল্লেখ করে নাই কিন্তু হাদিসের কথা উল্লেখ করেছেন।

৫| ১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

মুহাম্মদ আসাদুল্লাহ্ বলেছেন: এ ব্যাপারে আমার এক বান্ধবীর ফেইসবুক স্ট্যাটাস তুলে দিচ্ছি, "Don't teach me how to dress, tell your son not to rape"

৬| ১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

জহির উদদীন বলেছেন: উত্তম পোষ্ট.....
ইউক্লিড রনি আপনার দৃষ্টি ভংগি পাল্টান.....

৭| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: নারীর পোষাকের ব্যাপারে উঠতি হুজুরদের আগ্রহ চোখে পড়ার মত। অথচ পুরুষদের নামাজে ডাকার ব্যাপারে বা অন্য ফরজ-সুন্নাত পালনের উপদেশ দেয়ার ব্যাপারে তারা ততটাই উদাসীন! এই লেখাটাও তার ব্যতিক্রম না।

উঠতি হুজুররা মনে করে বর্তমান সময় খলিফায়ে রাশেদিনের সময়! সে জন্য ইসলামের যত আইন-কানুন আছে তার সবই এখন অবশ্য পালনীয়। কিন্তু তারা ভুলে যায় যে এর ভেতর দিয়ে ১৪০০ বছর পার হয়ে গেছে। একদিনের পথ এখন কয়েক ঘন্টায় যাওয়া যায়! এওতি যদি ইসলামের খাদেম হয়ে থাকেন, তাহলে কেন চুরির জন্য হাত কাটার প্রস্তাব করেন না? কেন জিনার জন্য পাথর ছুঁড়ে হত্যা করেন না? খুনের দায়ে কেন কিসাসের কথা বলেন না? এইগুলো বললে কি ইসলামের নৃশংস রূপটি প্রকাশিত হয়ে পড়বে?

নারীর পোষাকের চেয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে আলোচনার, সেইগুলা নিয়ে ভাবেন। মেয়েদেরকে তাদের মত চলতে দিন।

৮| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

সরল জীবন বলেছেন: لَكُمْ دِينُكُمْ وَلِيَ دِينِ :

তোমাদের জন্য তোমাদের দীন আর আমার জন্য আমার দীন

(সুরা কাফিরুন: আয়াট - ৬)

৯| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫

সরল জীবন বলেছেন: সহিহ মুসলিম, বই ২৪ হাদিস ৫৩১০:
আবু হুরায়রা বর্ণনা করলেন:
আল্লাহ্‌র রসুল (সাঃ) বলেছেন: “নরকের দুই অধিবাসী আমি যাদেরকে দেখিনি—তারা হল সেই সব ব্যক্তি যারা ষাঁড়ের লেজের মত চাবুক দিয়ে ঢোল পিটায় ও সেই সব মহিলারা যারা এমন পোশাক পরিধান করে যে তাদেরকে উলঙ্গই দেখা যায়। এই সব মহিলারা অশুভের প্রতি আকৃষ্ট হবে এবং তাদের স্বামীকেও অশুভের দিকে নিয়ে যাবে। এদের মাথা বখত উটের কুব্জের মত এক দিকে কাত হয়ে থাকবে। এরা স্বর্গে প্রবেশ করবে না বা স্বর্গের সুবাসও গ্রহণ করবে না যদিও স্বর্গের সুবাস অনেক দূর থেকেই পাওয়া যাবে। এরা তা থেকে বঞ্চিত হবে।

১০| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

জেরিফ বিন্ আমির বলেছেন:
আমার বিশ্লেণণ হচ্ছে এই জামানার কেউই বেহেশতে যেতে পারবেনা। আর কেউ বেহেশতে যেতে চাইলে ঘর থেকেই বের হতে পারবেনা। খাবে-দাবে আর ইবাদাত করবে। কিন্তু কথা হচ্ছে খাওয়াবে কে?

১১| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

মাইন রানা বলেছেন: ছেলেদের জন্যও পর্দা আছে।

কোন বেগানা নারী রাস্তায় হেটে গেলেও তাঁর দিকে না তাকানো।

১২| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

হিম১২৩ বলেছেন: মেয়েদের পোশাক নিয়ে গবেষনা না করে, নিজের দৃষ্টিকে সংযত করুন আর অন্যকেও দৃষ্টি সংযত রাখতে বলুন।

১৩| ১২ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫

জুবায়ে১২ বলেছেন: ঠিক কথা।

১৪| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৬

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
ভাই স্পর্শকাতর বিষয়নিয়ে আলোচনার ভার গুরু জনদের উপর ছেরে দিন।

একজন বুজুর্গ একজন আধুনিক ঘরানার বোন কে এবিষয়ে উপদেশ দিয়েছেলেন। "মা যাই করো নামাজ পড়ে করো ওটাই প্রথম শর্ত" ।

১৫| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

মো: আতিকুর রহমান বলেছেন: নো কমেন্ত :|

১৬| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৭

দি সুফি বলেছেন: এইখানে অনেকের কমেন্ট দেখে বুঝা যায় কেন শেষ জমানার মানুষের জন্য জান্নাতে যাওয়া কষ্টকর হয়ে যাবে।
পোষ্টে কিন্তু + দিছি :-0

১৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭

রাহমান বিপ্লব. বলেছেন: +++++

লেখক তার শিরোনামেই ক্লিয়ার করেছেন লেখাটি কাদের জন্য।

আশা করি হিন্দু বা নাস্তিকদের এই পোস্টে জ্ঞান বিলানোর দরকার ছিলোনা। এখানে মুসলিমানদের আভ্যন্তরীন নীতিমালার আলোকে মুহাম্মাদ সাঃ এর আইনের আলোকে বক্তব্য দেয়া হয়েছে।

এমন একটি ধর্ম সংক্রান্ত ব্লগে স্ল্যাগ ইউজারদের উপস্থিতি দুঃখজনক।


মোডারেশন বোর্ডের দৃষ্টি আকৃষ্ট হওয়া উচিৎ ছিলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.