নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কখনও কি ভেবেছিলেন যে ত্বকের একটা cell নিয়ে, তা থেকে সম্পূর্ন নতুন একজন মানুষ 'তৈরী' করা সম্ভব? ১৯৯৬ সলে আয়ান ইয়ানমুল্ট ডলি নামের একটি ভেড়াকে এভাবে ক্লোন করার পর, আজ পর্যন্ত্য প্রায় ১৫ প্রজাতির পশুকে এইভাবে ক্লোন করা হয়েছে... আপনার কুকুর মারা গেলেও, তাকে ক্লোন করা এখন সম্ভব... কিন্তু সেইম পদ্ধতি ইউজ করে মানুষ তৈরী করা কখনও সম্ভব হয় নাই। human cells have remained stubbornly resistant to the process.
যদিও এক কোরিয়ান এক ল্যাব ( ২০০৪ সনে) ফেইক ডাটা দিয়ে ক্লেইম করেছিল যে তারা human embryonic stem cell তৈরী করেছে। দেখুন এখানে
Click This Link
পরে এক আমেরিকান ল্যাব ও human embryonic stem cell তৈরী করে কিন্তু প্রবলেম হল যে সেই সেল গুলিতে দ্বিগুন সংখ্যার ক্রমোজম ছিল।
কিন্তু আজ ওরিগন ইউনিভার্সিটির এক বিজ্ঞানী বিখ্যাত জানার্ল Cell এ পাবলিশ করলেন যে উনার দল মানুষের ত্বকের কোষের নিউক্লিয়াস কে human egg (যার নিজস্ব নিউক্লিয়াস কে রিমুভ করা হয়েছিল)তে প্রতিস্হাপন করেন and the egg thinks that it has been fertilized by a sperm and the egg started to divide to a blastocyte (about 100 cells) which can be developed into a baby if placed in a surrogate mother's womb and the baby would be the exact replica of the person whose skin cell was used to fertilize the egg. Though the scientist did not put the 'fertilized' egg inside a womb, they isolated stem cells from the blastocyte (100 cells) that can be used to produce organs (hearts, kidney, lungs) needed for combating diseases. If your heart needs transplant, then your skin cell cen be made into blastocyte (stem cells) and a heart cen be grown in the lab which when transplanted into you would not be rejected as it is made from your own cell.
See here:
Click This Link
Now a huge ethical uproar as it has reawakened worries about “reproductive cloning” — the production of one-parent duplicate humans.
Embryonic stem cells are also a possible source of disease-fighting spare parts
You better start saving some skin cells in the deep freezer so that you can be cloned after you die !!!!!!
১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
কলাবাগান১ বলেছেন: "কথা হইলো অজৈবিক পদার্থ থিকা জীবন উৎপন্নের কথা যদি জানতে চান তাইলে এইটা মনে হয় অনেক দূরে।"
কিন্তু কথা হচ্ছে মানুষ ক্লোন করা আরম্ভ হলে.....আমরা যে সমাজ কে চিনি, তা তো আর থাকবে না.........
২| ১৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
নতুন বলেছেন: change is inevitable ..
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাইসু আমি বায়োলজীর স্টুডেন্ট না। তাই কি কমু জানি না। তয় ক্রেগ ভেন্টারের সাথে কিছুটা মিলে প্রসেসটা কারন ঐ ব্যাটা মরা কোষে নিউক্লিয়াস ঢুকায় যার জীনে ওদের টীমের নাম সিক্যুয়েন্সিয়াল হিসেবে রাখছিলো। পরে দেখা গেলো কোষটা ঠিকই জীবন ফিরা পাইছে।
এইখানে ডিফারেন্স হইলো এই ব্যাটা ক্রোমোজমের দ্বিগুন বিভাজনটা বন্ধ কইরা নির্দিষ্টা সংখ্যা আটকায় রাখছে।
কথা হইলো অজৈবিক পদার্থ থিকা জীবন উৎপন্নের কথা যদি জানতে চান তাইলে এইটা মনে হয় অনেক দূরে।
যাই হোক আমার এই ব্যাপারে কিছুই বলার নাই!