নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কলাবাগান১

বিজ্ঞান নিয়ে পড়ালেখা দেশপ্রেমের ই অংশ

কলাবাগান১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতের একুল-ওকুল দুকুলই গেল!!!!

১০ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:০১

সুমুদ্র সীমা নির্ধারনের জন্য ভারত এবং বাংলাদেশ ৫-৬ বার মিটিং করে এবং সব শেষ মিটিং এ ২৫০০০ বর্গ কিমি কে ৫০/৫০ ভাগ করার প্রস্তাব দেয় বাংলাদেশ কিন্তু ভারত তা মানতে নারাজ হয় এখন আন্তর্জাতিক আদালতে বাংলাদেশ ভারতকে নিয়ে গিয়ে (প্রায় জোর করেই) ৭৬% বাংলাদেশ পেল। এখন ডেইলি হিন্দু পত্রিকা বলছে যে ভারতের পরাজয়ই হয়েছে। আর ভারত নাকি আমাদের সরকারকে বলছে যেন এটা নিয়ে যেন বেশী খুশির উৎসব না করে....... তারই ফলশ্রুতি এমন ডিপ্লোমেটিক ভাষায় ঘোষনা করা যে উভয় দেশেরই বিজয় হয়েছে। আজকের প্রথম আলোতে রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মোহাম্মদ খুরশেদ আলমের সাক্ষাতকারটা খুবই ইন্টারেস্টিং এবং ইনফরমেটিভ। পিছনের ঘটনা অনেক কিছুই জানা গেল।



Click This Link

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২৮

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: ডেইলি হিন্দু যা বলেছে ঠিকই বলেছে। ভারতের সাথে লড়াই করে কোনকিছু আদায় করার মত শক্ত মেরুদন্ড বাংলাদেশ সরকারের নেই। এই সরকার কেবলমাত্র ভারতের দয়ার দান হিসেবে টিকে আছে - এটা ভারত যেরকম জানে, আওয়ামী লীগেরও অজানা নেই।

এই মামলার রায় থেকে বাংলাদেশ যদি কিছু অর্জন করে থাকে, তবে বলতে হবে তা ভাগ্যের জোরেই অর্জন করেছে। আওয়ামী সরকার আইনি লড়াই করে তার ভারত দেবতার কাছ থেকে কিছু আদায় করবে - তা এদেশের কোন আবাল জনতাও বিশ্বাস করবেনা

১০ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৪১

কলাবাগান১ বলেছেন: তাহলে এই সুমদ্র সীমা যা পেয়েছে ৭৫% সেটা ভারত দয়া করেই বাংলাদেশ কে দিয়ে দিল নাকি আদালতের চাপে পড়ে দিতে রাজী হয়েছে। ঃিন্দু পত্রিকার কোথায় এই কথা লিখা আছে ""ভারতের সাথে লড়াই করে কোনকিছু আদায় করার মত শক্ত মেরুদন্ড বাংলাদেশ সরকারের নেই। "

হিন্দু পত্রিকা তো স্বীকার করেই নিয়েছে যে ভারতের পরাজয় হয়েছে।

এই বিজয়ে আপনাদের কেন গা জ্বলে তা বলে দিতে হবে না... বড় আশা করেছিলেন যে ভারত সবই পাবে আর আপনারা ডুগডুগি বাজিয়ে বলতে পারবেন যে বাংলাদেশ ইচ্ছে করে হেরে গেছে

২| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: ওটা ডেইলি হিন্দুর কথা নয় - আমার কথা। বুঝতে ভুল করেছেন এই যা। আর কথাটি যে কতখানি সত্যি, তার প্রমাণ আওয়ামী লীগ যুগের পর যুগ দিয়ে যাচ্ছে।

নিচের ছবিখানি লক্ষ্য করুন


যে হিসাব করে বাংলাদেশের সমুদ্র সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে বাংলাদেশের প্রতি সুবিচার করা হয়েছে কি? দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ কাদের অধিকার? নিজের বিবেক খাটিয়ে প্রশ্ন করুন। ভারত যেটুকু পায়না, তাও পেয়ে গেছে। তারা তাদের দাবী অনুযায়ী সবটুকু পায়নি বলে এটা মনে করার কোন কারণ নেই যে, আমরা জিতে গেছি

১০ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩০

কলাবাগান১ বলেছেন: এই ম্যাপের সোর্স টা একটু দিন (কোন সনের?)

৭৫% পাওয়ার পরও বলেন যে পরাজয়

তো বিনপি সরকার কি পদক্ষেপ নিয়েছিল যে বিরোধপূর্ন এলাকাকে উদ্ধার করতে???

"না জেনেই তালপট্টি নিয়ে এত আলোচনা : সমুদ্র আইন বিশেষজ্ঞ এবং সমুদ্র অঞ্চল ও সীমানা রক্ষা জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক নূর মোহাম্মদ গতকাল রাতে কালের কণ্ঠকে বলেন, বাংলাদেশ যা রায় পেয়েছে তা সন্তোষজনক। তিনি বলেন, ‘তালপট্টি নিয়ে যাঁরা কথা বলেন, তাঁদের কাছে আমি জানতে চাই এর ভৌগোলিক অবস্থান তাঁরা জানেন কি না। তাঁরা এর উত্তর দিতে পারেন না। তালপট্টি আদৌ দ্বীপ ছিল কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে। কারণ দ্বীপ হতে হলে জোয়ার ও ভাটা উভয় সময়েই সেটিকে ভেসে থাকতে হয়। শুকনো ভূখণ্ড ও ব্যবহার উপযোগী থাকতে হয়।’ তিনি বলেন, ‘তালপট্টির যৌথ (বাংলাদেশ ও ভারত মিলে) জরিপ হয়নি। গোপনে জরিপ হয়েছে বলে শুনেছি। তবে ৩০ বছর ধরে তালপট্টির কথা বলা হলেও এ দেশের কোনো মানচিত্রে এটি ছিল না। ১৯৭০ সালের আগেও তালপট্টি দ্বীপ ছিল না। এখনো বাস্তবে এর অস্তিত্ব নেই। এটি এখন কেবলই স্মৃতি।’"

৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫২

কলাবাগান১ বলেছেন: এখানে দেখুন কলকাতার পত্রিকার আহাজারি
Click This Link

৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:১৫

াহো বলেছেন:

সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স
বাংলাদেশরে জয় বলেছে

প্রায় অস্তিত্ববিহীন ওই দ্বীপটির অধিকার পেলেও সমুদ্রসীমা বা সাগরে এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন নির্ধারণে তা তাদের খুব একটা সুবিধা করেছে বলে ভারত প্রাথমিকভাবে মনে করছে না
বিবিসি বাংলা

(Reuters) - A U.N. tribunal has awarded Bangladesh nearly four-fifths of an area sprawling over 25,000 sq km (9,700 sq miles) in the Bay of Bengal, ending a dispute over a sea border with India that has ruffled ties between the neighbours for more than three decades.

The verdict, binding on both countries, opens the way for Bangladesh to explore for oil and gas in the Bay of Bengal, the site of important energy reserves.

Link 1. Click This Link
Link2
Click This Link

==============================

Fazlul Bari
6 hours ago · Edited
সমুদ্র সীমা নিয়ে বিচার হয়েছে হেগের আন্তর্জাতিক আদালতে। সেই আদালতের কোড অব কন্ট্রাক্ট হচ্ছে উভয় পক্ষ আদালতের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য। এসব জেনেশুনেই বাংলাদেশ সেখানে গিয়েছিল। অনেক টাকা খরচ করে নিয়োগ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বেশ কিছু কোসুলি। এ নিয়ে অন্য কোথাও আপীল করার সুযোগ নেই। ওই বিচারক প্যানেলে আবার ভারতীয় এক বিচারক ছিলেন! কোর্ট বাংলাদেশকে যতটা দিয়েছে ওই বিচারক তাতে সন্তুষ্ট হতে না পেরে রায়ে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন! যেন আরও বেশি এলাকা দেয়া উচিত ছিল ভারতকে! এখন ওই বিচারক নোট অব ডিসেন্ট দিলেও কিন্তু আদালতের সিদ্ধান্ত বদলাবেনা! বাংলাদেশ বা ভারত কোন যদি এখন এই রায় না মানে তাহলে রায়টি শুধু অকার্যকর না, যে পক্ষ মানবেনা সে পক্ষকে বড় জরিমানা সহ নানা ব্যবস্থার সুপারিশ করতে পারে।
এখন বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানো হচ্ছে যেন সরকারই ইচ্ছে করে ভারতকে সব দিয়ে এসেছে! সমুদ্র সীমা বিরোধ মীমাংসার পথ আছে দুটি। এক। কোর্টে যাওয়া, দুই। যুদ্ধ করে আদায় করা! যুদ্ধ করবেন না বা পারবেন না বলেইতো কোর্টে যাওয়া হয়েছিল। সর্বশেষ ২০০৭ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকা বিএনপি এ নিয়ে যুদ্ধ করলোনা, কিন্তু কোর্টেও গেলোনা কেনো? ভারত বিরোধী রাজনীতির তাসটি বাঁচিয়ে রাখার জন্যে? বাংলাদেশ যখন কোর্টে গেলো তখনও তারা কোর্টটির কোড অব কন্ডাক্ট ভালো করে পড়েনি? না সেটি ইংরেজিতে লিখা থাকায় পড়তে পারেনি? বা এতদিন একবারও কেন বললেন না, এ কোর্টে যাওয়া একদম উচিত হয়নি বাংলাদেশের! দক্ষিন তালপট্টি নিয়ে সমস্যার সূত্রপাতের দিনগুলোতেতো বিএনপি-জাতীয় পার্টি ক্ষমতায়। সারাদিন শুধু শাঁখা-সিঁদুর, উলুধবনি, মসজিদ সব মন্দির হয়ে যাওয়া রাজনীতি করতে পারেন, তালপট্টি নিয়ে তারা কী কোন দিন যুদ্ধ করেছেন? না যুদ্ধের ডাক দিয়েছেন? না এখন বলবেন আগামিতে ক্ষমতায় গেলে যুদ্ধ করে উদ্ধার করবেন তালপট্টি! যুদ্ধেও ডর লাগে, কোর্টের রায়েও অনাসক্তি, আবার ভারতীয় মোদীর বিজয়ে কাপড় তুলে লাফান, সে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমার সঙ্গে দেখা পেতে ছুটে যান তার হোটেলে, এমন সবদিক গুলাইয়া ফেলার রাজনীতি আর কতো? কবে আমরা একমত একসঙ্গে হতে পারবো জাতীয় ইস্যুতে?


===========================

ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও ভিন্নমত

হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন। একমত হওয়া বিষয়গুলো হচ্ছে সালিশ আদালতের এখতিয়ার, মামলার যুক্তি ও কোন উপায়ে বাংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তি হবে। আর তিনি একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চলের সীমা নির্ধারণ, মহীসোপানের বিস্তৃতি সুনির্দিষ্টকরণ ও সীমানা নির্ধারণ রেখা টানার পদ্ধতি নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করেন। বঙ্গোপসাগর ও ভূমির মূলবিন্দু থেকে সমুদ্রের দিকে ১৮০ ডিগ্রি বরাবর রেখা টানতে বাংলাদেশের দাবির বিপরীতে চার বিচারক ১৭৭ দশমিক ৫ ডিগ্রী বরাবর রেখা টানার সিদ্ধান্ত দেন। অন্যদিকে ড. রাও এর বিরোধিতা করেন। আদালতের অন্য বিচারকরা ছিলেন জার্মানির রুডিজার উলফ্রাম (প্রেসিডেন্ট), ফ্রান্সের জঁ পিরেরে কট, ঘানার টমাস এ মেনশা ও অষ্ট্রেলিয়ার আইভান শিয়াবার।
Ittefaq

====================================

সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের

১৯৭০-এর প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ের পর সৃষ্ট বংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমায় অবস্থিত দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ ১৯৮৫ সালের উড়িরচর ঘূর্ণিঝড়ের পরই সমুদ্রে বিলীন হয়ে যায়। অস্তিত্ব না থাকলেও বহুল আলোচিত তালপট্টি দ্বীপ এলাকাটি এই রায়ের ফলে ভারতের মধ্যে পড়েছে। ১৯৮০ সালের পর প্রণীত প্রতিটি মানচিত্রে তালপট্টিকে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার মধ্যে রাখা হয়নি। ১৯৪৭ সালে রেডক্লিড প্রণীত সীমানা মানচিত্রেও এই দ্বীপটি বাংলাদেশের মধ্যে ছিল না। Ittefaq

অধিকাংশ গ্যাস ব্লক

বাংলাদেশের

বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল। Ittefaq



Source

Ittefaq
Click This Link



===========================


তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।
prothom -alo
Click This Link

৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৫১

রেজা সিদ্দিক বলেছেন: সবার কথা গুরুত্ব দিলে হবে না। কেউ কেউ তো বাংলাদেশের স্বাধীনতাকেই দয়ার দান বলে মনে করে।
পানি বিশেষজ্ঞ থেকে সবাই যে কথা বলছে- সেটা বড় কথা নয়। বড় কথা হলো- তালপট্টি নাই। যে তালপট্টির অস্তিত্ব নাই সেটা পাওয়া না পাওয়া বড় কথা নয়। বড় কথা হলো প্রায় ২০,০০০ বগ কিমি পাওয়া গেছে। এর সাথে পাওয়া গেছে নতুন গ্যাস ব্লক, মৎস্য ক্ষেত্র এবং নতুন জলসীমা। এটা সব আমলেই থাকবে।অন্যরা ক্ষমতায় এলে এটির সাথে দক্ষিণ তালপট্টির এক ইঞ্চি বালু কণা উদ্ধার করে এর সাথে যুক্ত করবেন আশা করি।

৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২০

াহো বলেছেন:

Some Observation
1)তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।

2)বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল

3)সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের

4)হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন।

5)সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স
বাংলাদেশরে জয় বলেছে

৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: আমাদের ইউনিভার্সিটির ওসানোগ্রাফি ডিপার্টমেন্টগুলো কি বলছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.