নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দাদারা হাফ ডিম খেয়ে, রাস্তায় প্রাকৃতিক কর্ম সেরেও আজ প্রথম চেস্টায় এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসাবে মংগল গ্রহের কক্ষপথে সাফল্যের সাথে তাদের রকেট কে স্হাপন করল.......... আর আমরা ফুল ডিম খেয়েও রকেট দুরের কথা .... একটা স্যাটেলাইট উ্ৎক্ষেপন করার জন্যও বিদেশীদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছি........
Click This Link
হবে কিভাবে?? জ্ঞানে বিজ্ঞানে যখন আর সমস্ত দেশগুলি এগিয়ে যাচ্ছে, সেখানে বিজ্ঞান পড়ার ছাত্র/ছাত্রী আশংখাজনক ভাবে কমে যাচ্ছে........ ঘরে ঘরে এমবিএর ছড়াছড়ি........ কয়দিন পরে দেশে টোটাল কর্মচারীর চেয়ে ম্যানেজারের সংখ্যা বেশী হবে.........
গলি/অগলিতে যেভাবে 'আন্তর্জাতিক' মানের বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠছে, তাতে আর যায় হোক মংগল গ্রহে যাবার মত টেকনলজি শিখা যাবে না।
টিভির তোমাকেই খুজছে বাংলাদেশ নামক অনুস্টান গুলিতে ছেলেমেয়েরা যেভাবে ভীড় জমায়, বুদ্ধিভিত্তিক কোন অনুস্টানে সেই ভীড় দেখা যায় না?
আমরা খালি আছি অন্যের সমালোচনায়........ নিজে কি করছি তা নিয়ে কোন মাথা ব্যাথা নাই.........
টিভির টকশো গুলি দেখলেই বুঝা যায় অবস্হা....... বক বক করতে পড়ালেখা করতে হয় না ...... টকশোর বক্তা দের কথায় মনে হয় সব বিষয়ে স্পেশালিস্ট.............
দেখুন মহিলা সাইন্টিস্টরা ই এর মুল চালিকা শক্তি....... আর আমাদের দেশের কিছু ব্লগার গলা বাড়িয়ে বলে বাংলাদেশের মেয়েরা চাকরী করে ছেলেদের ভাত নস্ট করতে আর শাড়ি/গয়না কিনতে
When the crowded command control room of India's Mars mission exploded into applause after it successfully put a satellite into orbit around the Red Planet, photographer Manjunath Kiran of the AFP news agency clicked this remarkable image of scientists congratulating each other.
Wednesday's picture arrived with a rather anodyne caption saying "staff from the Indian Space Research Organisation (Isro) celebrate after the Mars Orbiter Spacecraft (Mom) successfully entered the Mars orbit".
But in reality, the picture was about much more than that - a bunch of smiling Indian women resplendent in gorgeous saris greeting each other as their male colleagues look on admiringly at mission control in Bangalore.
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৬
কলাবাগান১ বলেছেন: "সামান্য কাজ করে ফাজিরা কাজি হয় এবং নিষ্কর্মারা হাঁইহুই করি।
না দিয়ে দাতা নাম লাগাতে চায় আর পেটভরে খেয়ে খোদারখাশি হয়।
এইতো জীবন। "
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৫
ভোরের সূর্য বলেছেন: ধন্যবাদ একটি সত্য কথা বলার জন্য। আমাদের কাজই হচ্ছে ভারত কে নিয়ে সমালোচনা করা কিন্তু আমরা আমাদের নিজেদের দিকে দেখিনা। অনেকেই দেখেছি ভারতের সমালোনা করতে যেয়ে বার বার করেই রাস্তায় প্রাকৃতিক কর্ম সারা কিংবা ধর্ষণের উদাহরন দেয় যদিও রাস্তায় প্রাকৃতিক কর্ম সারা পরিসংখ্যানটা অনেক আগের কিন্তু আমরা এখনও সেটা নিয়েই আছি এবং বার বার ওদের ধর্ষণের কথা বলা হয় কিন্তু আমাদের দেশে যে কত ধর্ষণ হচ্ছে সেটা নিয়ে কেউ কিছু বলিনা। নিজেদের অবস্থানের কথা চিন্তা করিনা।শুধু আছি ভারতের সমালোচনায় মেতে। আমাদের দেশেও যদি প্রাকৃতিক কর্ম সারা পরিসংখ্যান হয় তাহলে আমরাও কিন্তু পিছিয়ে থাকবোনা কিংবা ধর্ষণের সব খব্র যদি মিডিয়ায় আসে।মনে আছে একসময় জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের খবর বেড় হল যে সেখাকার অনেক মেয়েই ত্তকালিন ছাত্রলিগের সাধারণ স্মাপদক দ্বারা শ্লীতাহানির শিকার হয়েছিল।এখন যদী ভারত আমাদেরকে সেই বিষয়টা নিয়ে বার বার আমাদের কে বলে তাহলে আমাদের মাথা কি খুব উচু হবে। আমার মূল পয়েন্ট হচ্ছে আগে নিজেরা ঠিক হই তারপর অন্যের সমালোচনা করি। আমাদের চেষ্টা থাকা উচিৎ কিভাবে আমরা উপরে উঠবো।কিভাবে বিশ্ববাসীর কাছে পজিটিভ ভাবে পরিচিত হব।
যাইহোক ভারতের অনেক দোষ আছে কিংবা ওরা অনেক খারাপ কিন্তু আমরা শুধু ওদের সমালোচানা না করে নিজেদের দিকে তাকানো উচিৎ যে আমরা কি করছি বা কেমন আছি। আসলেই ওরা হাফ ডিম খেয়ে আর রাস্তায় প্রাকৃতিক কাজ সেরেও মঙ্গল গ্রহের কক্ষপথে যেতে পারলো আমরা পরিক্ষায় এ প্লাস পেয়েও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষায় পাশ করতে পারিনা(মাত্র ৯% পাশ করেছে)।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৫
কলাবাগান১ বলেছেন: "আসলেই ওরা হাফ ডিম খেয়ে আর রাস্তায় প্রাকৃতিক কাজ সেরেও মঙ্গল গ্রহের কক্ষপথে যেতে পারলো আমরা পরিক্ষায় এ প্লাস পেয়েও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষায় পাশ করতে পারিনা(মাত্র ৯% পাশ করেছে)।"
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০০
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
হুম। বাস্তব কথা কইছেন, কলাবাগান। টক করা বাদ দিয়াছি অখন কাম-কাইজ লইয়া ব্যস্ত থাকি। দেখা যাক কত্দূর যাওন যায় ...
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৬
কলাবাগান১ বলেছেন: তাই হওয়া ই কি উচিত নয়?
যুগান্তরী কাজ করার জন্য বেশী লোকের দরকার হয় না...... কিছু লোকের যুগান্তরী কাজ পুরা জাতিকে ই আগিয়ে নিতে পারে, উৎসাহী করতে পারে.. আবিস্কারের নেশায় ছাত্র/ছাত্রীদের এগিয়া আসতে..... কিন্তু সেই আবিস্কাকারের কালচারটাই গড়ে উঠছে না বাংলাদেশের
বিশ্ববিদ্যালয়গুলি তে
৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৬
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: কেন ? বিম্বিসার ধুতির ধূসর জগতে !!!
৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৯
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হুম সত্য বলেছেন ।
৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
অন্য পুরুষ বলেছেন:
ঠিকই বলেছেন।
বি:দ্র: চলেন আমরাও হাফ ডিম খাওয়া শুরু করি।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ভাই লোভ সামলাতে পারলামনা। একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম ফেইসবুকে,
মন্তব্যে দিলাম।
নিজেকে নিয়ে সবাই ব্যস্ত। সবাই কাজি হতে চায়। সমস্যা হলো কাজের বেলা কাউকে ধারে কাছে পাওয়া যায় না। অকাজে যখন বেশিরভাগ ব্যস্ত তখন সামান্য কাজ করে ফাজিরা কাজি হয় এবং নিষ্কর্মারা হাঁইহুই করি।
না দিয়ে দাতা নাম লাগাতে চায় আর পেটভরে খেয়ে খোদারখাশি হয়।
এইতো জীবন।
কিছু করতে চাইলে এর মাতামাতি আর বকাবাকি। জানে কাঁপ উঠে।