নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই রকম লিখা ছাপার
অক্ষরে দেখব বাংলাদেশের কোন পত্রিকায় স্বপ্নেও ভাবি নাই। ছি...
লিংক
একটি ধামা চাপা পড়ে যাওয়া খবর।শেষ পর্যন্ত রাত দশটার পরেও হলে ফেরার পারমিসন পেল জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটির ছাত্রীরা।
একসময় পশ্চিমাদের শেখানো বুলি মতে এদেশের কিছু মোডারেট নারীরা বলতে লাগল শুধু পুরুষকে নয় নারীকেও শিক্ষার সুযোগ দিতে হবে।যেন তেন শিক্ষা দিলে হবে না এমন শিক্ষার সুযোগ দিতে হবে যেনো তারা ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে পারে এতে যদি তারা বিয়ের বয়স পেরিয়ে বুড়ি হয়ে যায় যায় যাক।আমাদের দেশের সরমলমনা ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ বাবা মারা সেটা মেনে নিল।তারা ভাবল মেয়ে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হয়ে বংশের নাম ফুটাতে পারে সেটা কি চাট্টেখানি কথা?
সেই থেকে তারা ছোট ছোট বাচ্চাদের শিখাত বড় হয়ে ডক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে।
ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে গিয়ে এই সমাজের মেয়েরা বিবাহ বঞ্চিত হয়ে গেল। ২৪-২৫ বছর পর্যন্ত অবিবাহিত থাকা যেন এই সমাজের সাভাবিকতা।কিন্তু জন্ম গতভাবে একজন মেয়ের বিয়ের বয়স হয় ১৩-১৪ বছরে।অনেকের এর আগেও হয়।মানূষ তো গরু নয় মানুষ তো মানুষ।সে কিভাবে সঙ্গী ছাড়া ১০-১২ বছর কাটাবে অতচ স্রষ্টা তাকে সেমন ভাবে তৈরী করেছেন যে সাবালক/সাবিলিকা হওয়ার পর সে সঙ্গী ছাড়া থাকতে পারবেনা।
বিবাহ হবে না তাই বলে সঙ্গী ছাড়া থাকতে হবে এটা কি হয়? তাই প্রত্যেকেই ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে গিয়ে একজোড়া সঙ্গী যোগার করল বিয়ে হচ্ছে না তাতে কি।সমাজ যখন বিয়ে ছারাই একে অপরের রিলেসন মেনে নিচ্ছে তারা সুযোগ হাতছাড়া করবে কেন?
ধর্ম কে বুরো আঙ্গুল দেখিয়ে শিক্ষা নিতে যাওয়া কলেজ ভার্সিটির ছেলে মেয়েরা স্বামী স্ত্রির মত চলাফেরা করছে।কেউ কিছু বলছেনা। স্বামী স্ত্র্রীর আসল কাজই তো শুরু হয় রাত দশটার পরে।কিন্তু দশটার পরে হলের গেট বন্ধ করে দিলে কিভাবে কি হবে?
তাই তারা দাবী তুলল দশটার পরেও গেট খোলা রাখতে হবে।সমাজ সেটাও অকপটে মেনে নিয়েছে।
এটাও কিন্তু অসুবিধার।এভাবে এক হল থেকে যাওয়া আসাও কিন্তু কষ্টকর।এরপর হয়ত দাবি উঠবে ছেলে মেয়েকে এক হলেই রাখতে হবে।সবই যখন সাভাবিক হয়ে গেছে এটা সাভাবিক হতে খুব বেশি সময় লাগবে বলে মনে হয় না।
এই যে শিক্ষার নাম বিয়ে প্রথাকে উঠিয়ে দিয়ে ব্যভিচাররের প্রচলন,প্রত্যেক ক্ষেত্রে ইসলামের বিধান কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো, এক শ্রেনীর লোক ব্যাপারটাতে খুবি মজা পায়,কারো কাছে হয়ত এটা কোন ফ্যাক্টরই না।কা্রাে কাছে বিষয়টা খুবি সাভাবিক।
আপনিও যদি ভেবে থাকেন এতে ইসলামের বিশাল লস হয়ে গেল আপনিও কিন্তু গাধামি চিন্তায় ডুবে আছেন।শিক্ষিত হতে গিয়ে এই সমাজের নারীরা একসময় পচে যাচ্ছে।উচা নিচা বাকা হ্যাবা ড্যাবড়া হয়ে যাচ্ছে।পচা মালগুলি সমাজের লোকেরাই ইউজ করে ।এদের ইসলামের কোন প্রয়োজন নেই।ইসলাম এদেরকে চেয়েছিল রাণির মত বসে খাওয়াতে সে পথ রেখে তারা পচা হওয়াকেই বেছে নিয়েছে।অবশ্যই ধোকায় পড়েই করেছে।ধোকাটা অবশ্যই দুনিয়া চাওয়ার কারনেই,যারা পরকাল চাই তারা কখনও ঠগে না। কিছু কথা স্ট্রেইট বলতে হল,কারন নীরবতাকে অনেকে দুর্বলতা মনে করে।সরি ফর দ্যাট।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৬
কলাবাগান১ বলেছেন: না আমার লিখা না.. কপি পেস্ট
এখন লিংক কাজ করছে
এই লিখা যে লিখেছে, তাকে সস্মুখে আনা উচিত
২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪
খেলাঘর বলেছেন:
ধর্মের কথা থাক; স্বাভাবিক সামাজিক জীবন ছাড়া জাতি সঠিকভাবে গড়ে উঠতে পারে না; বাংলাদেশে ছাত্রছাত্রীরা বেশ অস্বাভাবিক জীবন যাপন করছে।
৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২০
খেলাঘর বলেছেন:
গুহামানব শব্দটি আমি পছন্দ করি; আমার কাছে শব্দটি অনেক অর্থপুর্ণ!
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৪
কলাবাগান১ বলেছেন: এটা আপনার ই কয়েন করা শব্দ
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: লিংক আসে নাই তাই মন্তব্য করতে পারতেছি না. এই পোস্ট কি রিভার্স? আপনার সাথে মিলে না...