নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কলাবাগান১

বিজ্ঞান নিয়ে পড়ালেখা দেশপ্রেমের ই অংশ

কলাবাগান১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহাবিশ্বে মানুষ কি একা?

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৫

এই মাসে নাসা হাবল টেলিস্কোপে ধারনকৃত পৃথিবীর সব চেয়ে বড় ছবি রিলিজ করেছে। ছবিটা হল ১.৫ বিলিয়ন পিক্সেল যা দেখতে আপনাকে ৬০০ এইচ ডি টিভি পাশাপাশি রাখতে হবে।এই একটা ছবি আপনার কম্পিউটারে সেইভ করতে 4.3 GB স্পেস লাগবে।





ছবিটা হল আমাদের প্রতিবেশী গ্যালাক্সী এনড্রোমিডার। মহাবিশ্বে প্রায় ১০০ বিলিয়ন (১০,০০০ কোটি) গ্যালাক্সী আছে আর প্রতিটা গ্যালাক্সী তে প্রায় এক ট্রিলিয়ন (১০০০ বিলিয়ন) স্টার আছে। প্রতিটা স্টার হল আমাদের সূর্যের মত যার সাথে আমাদের সৌরজগতের মত গ্রহ-্উপগ্রহ ও থাকার কথা



যে ছবি নাসা রিলিজ করেছে, তা দেখলে আপনাকে চিন্তা করতে হবে যে আমরা যেখানে আছি সেটার মহাবিশ্বের কাছে কোন অস্তিতই নাই....প্রতিটা স্টারই জীবনকে সাসটেইন করার মত পটেনশিয়াল আছে । আপনি দেখুন আর নিজেকে প্রশ্ন করুন কেনআমরা মনে করি যে মহাবিশ্বে আমরা একা। এটা এখন সময়ের ব্যাপার প্রানের অস্তিত্ত খুজে পাওয়া। মার্সের বিলিয়ন পিক্সেল ছবিতে ৪-৬ ইন্চির পাথরকে খুব স্পস্ট ভাবে দেখা যাচ্ছ. টেকনলজি যদি এভাবে এগিয়ে যায়, হাবল টেলিস্কোপ ই কোনদিন হয়ত অন্য প্রানের সন্ধান এনে দিবে।





"Each of these little dots is a star. Many of those probably have planets, if not multiple ones.Billions and Trillions of opportunities for life, simple or complex, unaware of their surroundings or stargazing just like us."বিস্তারিত জানতে দেখুন এখানে

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১২

নিলু বলেছেন: আইছিলাম একা , তাই যেতেও হবে একাই

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৭

কলাবাগান১ বলেছেন: এটা তো অদৃশ্যবাদীতার মত কথা বললেন। আশা করছিলাম বুদ্ধিভিত্তিক আলোচনা হবে

২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৩

আলম 1 বলেছেন: চমৎকার বিষয়।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৯

কলাবাগান১ বলেছেন: সবচেয়ে নিচের ছবিটা হল হাইয়েস্ট ক্লোজআপ অফ এন এরিয়া যেটা হবে এখনে 'ব' লিখতে যতটুকু যায়গা লেগেছে সেই টুকু এরিয়া (অরিজিনাল ছবির)

৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৯

নতুন বলেছেন: image

আমার বিশ্বাস এই মহাবিশ্বে শুধু মানুষ একা থাকতে পারেনা... শুধু মানুষের জন্য এতো বড় জায়গার দরকার নাই...

আর ছবিতে যেই আলোর ডট গুলি দেখা যাইতেছে সবই এক একটা তারা.... :)

এটা মহাবিশ্বের খুবই ছোট একটা অংশ...

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার ছবির একটা ডটের এলাকার ক্লোজআপই হল আমার পোস্টের নিচের ছবিটা। নাসার মতে এন্ড্রুমিডার ১০০ মিলিয়ন স্টার আছে। সূর্য তো আমাদের গ্যালাক্সী মিল্কি ওয়ের ১০০ বিলিয়ন স্টারের মধ্যের একটা স্টার।

৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯

নতুন বলেছেন: সেইটাই তো রে ভাই... টোটাল পিকচারের কথা চিন্তা করলে অবাক লাগে...

কিভাবে আমরা বিশ্বাস করি যে এই সবকিছুই আমাদের জন্য সৃস্টি করাহয়েছে..

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩

কলাবাগান১ বলেছেন: ভাই যারা এখনও বিশ্বাস করে যে জীনে ধরে আর দোয়া পড়লে জীন পালিয়ে যায়, তাদের কাছে এই সব ছবি 'ভুয়া'। আপনার লিখা ভাল লেগেছে
কুসংস্কারমুক্ত সমাজ চাই

৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮

নতুন বলেছেন: সবাইকে এই জিনিটাই বুঝাতে পারিনা....

এরা সত্য আর মিথের মাঝে পাথ`ক্য করতে পারেনা...

হাতের কাছে ইন্টারনেট... কত শত জিনিস আছে শেখার..পরখ করে দেখার.. দেখে না... শুধু কাহিনি বিশ্বাস করে...

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭

কলাবাগান১ বলেছেন: যে লোক ১২ বছর আগে মংগল গ্রহে নামা বিকল বিগলটু রকেট কে খুজে পাওয়া নিয়ে পোস্ট দেয়, সেই লোকই আবার অলৌলিক কথা বলে মনের মাধুরী মিশিয়ে প্রচলিত মিথ কে ব্লগে প্রকাশ করে.... আবার 'নামী-দামী' মানুষ জন ও ভাল লাগা জানিয়ে আসছেন সেই পোস্টে

বাংগালি মিথ পছন্দ করে কেননা সেখানে তো পড়ার আর বুঝার কিছু নাই .... শুধুই ভ্রান্ত বিশ্বাস।

পৃথিবীতে অলৌলিক বলে কিছুই নাই- স হমত

৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩

নতুন বলেছেন: উনার পোস্টের উত্তর দিতে গিয়াই জীন ভুত নিয়া এই যুক্তিটা মাথায় আসছিলো...

খুব কম মানুষই আউট অফ দি বক্স চিন্তা করে...

৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩

কৃষ্ণবিবর বলেছেন: "এটা এখন সময়ের ব্যাপার প্রানের অস্তিত্ত খুজে পাওয়া"

সময়টা কত সেটাই দেখার বিষয়। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে দ্রুত গতির রকেটে করেও সবচেয়ে কাছের তারায় যেতে ১৯০০০ বছর লাগবে। আজকে যাত্রা শুরু করলে আপনার ছেলের ছেলের ছেলের এভাবে ৬০০ ছেলের পরে গিয়ে পৌছুবে। আর সবচেয়ে কাছের তারা যেখানে 'হ্যাবিটেবল জোন' আছে সেখানে যেতে এর তিনগুন সময় লাগবে।
প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে সাথে এই সময়টা কমে আসবে কিন্তু প্রযুক্তির অগ্রগতি মাথায় রেখেও সেটা ১০০০~ এর মত লেগে যেতে পারে। এই বিষয়ে দেখতে পারেন 'এনড্রিইউ কেনেডি' এর 'ওয়েইট ক্যালকুলেশন'।

প্রানের অস্তিত্ব বা হ্যাবিটেবল প্লেনেট থাকলেই প্রানের বিকাশ ঘটবে কিনা সেটা হিসেব করার জন্য আগে জানতে হবে প্রানের সৃষ্টি প্রক্রিয়া। প্রানের সৃষ্টি এবং বিকাশ কতটা সহজ বা কঠিন তা সম্পর্কে কোন ধারনা ছাড়া নতুন প্রানের খোজ পাওয়া কতটা সম্ভাব্য তা হিসেব করাটা একটু কঠিন। চিন্তা করে দেখুন, মানুষের জানা মতে পৃথিবীতে প্রানের বিকাশ শুধু একবারই হল কেন?

৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০০

নতুন বলেছেন: এখন পর্যন্ত সবচেয়ে দ্রুত গতির রকেটে করেও সবচেয়ে কাছের তারায় যেতে ১৯০০০ বছর লাগবে। আজকে যাত্রা শুরু করলে আপনার ছেলের ছেলের ছেলের এভাবে ৬০০ ছেলের পরে গিয়ে পৌছুবে। আর সবচেয়ে কাছের তারা যেখানে 'হ্যাবিটেবল জোন' আছে সেখানে যেতে এর তিনগুন সময় লাগবে।
প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে সাথে এই সময়টা কমে আসবে কিন্তু প্রযুক্তির অগ্রগতি মাথায় রেখেও সেটা ১০০০~ এর মত লেগে যেতে পারে।


আলোর গতিতেও যেতে মানুষর কয়েক প্রযন্ম লেগে যাবে...ঠিক...

কিন্তু মানুষ হাইবারনেসনে যেতে পারে... পুরো সময়টা ঘুমিয়ে থাকবেন..আপনার শরিরের বয়স বাড়বেনা..

বা ওয়ামহোলের ভেতর দিয়ে নতুন পথ বের হবে...

সময়ের সাথে সাথে নতুন পযুক্তিও আসবে...

এক সময়ে মানুষ এক গ্যালাক্সি থেকে অন্য গ্যালাক্সিতে ভ্রমন করবে আশা করি... :)

৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৯

কৃষ্ণবিবর বলেছেন: হাইবারনেশন কিন্তু সময়ের সমস্যাটার সমাধান নয়।
ওয়ার্মহোল, ওয়্যার্প স্পিড এখনও সায়েন্স ফিকশন। এগুলো ত্বাত্তিক ধারনা কেবল, বাস্তবে এগুলও সম্ভব করতে স্পেশাল রিলেটিভিটি নতুন করে লিখতে হবে। কারন এগুলোর জন্য প্রয়োজন হবে আলোর চেয়ে বেশি গতি, যা অসম্ভব।
নতুন কোন প্রযুক্তি হয়ত আপনাকে নিয়ে যেতে পারে অন্য গ্যালাক্সিতে, কিন্তু সেই প্রযুক্তি সম্পর্কে কোন ধারনাই এখন কারও কাছে নেই। এতকিছু বলা এইজন্যই অন্য প্রানের অস্তিত্ব খুব তাড়াতাড়ি পাওয়ার আশা নেই। আর মঙ্গল বা কাছাকাছি কোন গ্রহে প্রানের অস্তিত্ব পাওয়াটা আমাদের জন্য খুব ভাল খবর নাও হতে পারে। এই সম্পর্কে 'দ্য গ্রেট ফিল্টার' নিয়ে পড়তে পারেন।

১০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

নতুন বলেছেন: আপনার সব চিন্তাই ঠিক আছে..... :) কিন্তু আমি সব সময়েই আশাবাদী...

মঙ্গলে বা কাছের তারাতেও হয়তো প্রান নাও থাকতে পারে... goldilock condition for life আমাদের কাছে থাকবেনা...

হয়তো অন্য কোন তারার পাশে হবে..

এইটা বড় একটা আফসোস যে খুব বেশি কিছু দেখে যেতে পারবোনা... :(

১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

কৃষ্ণবিবর বলেছেন: এইসবক্ষেত্রে আমিও আশাবাদী। কিন্তু আপনি যেভাবে আপনার লেখাটা লিখেছেন তাতে কিন্তু আপনি যে কেবল আশা করছেন ব্যাপারটি স্পষ্ট নয়। আপনার কিছু দাবী নিতান্তই অযৌক্তিক,
হাবল টেলিস্কোপ ব্যবহার করে দৃশ্যমান আলো। হাবল টেলিস্কোপের পক্ষে উজ্জল তারার পাশে অন্ধকার গ্রহ দেখা সম্ভব নয়। আরও স্পষ্ট করি, হাবল দিয়ে মঙ্গলতো দূরে থাক, চাদেরও এমন ছবি তোলা সম্ভব নয়। (মার্সের ছবিটি কিউরোসিটি রোভারের তোলা)

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬

কলাবাগান১ বলেছেন: এই ছবি হাবলের দ্বারা তোলা। প্রানের যে ডেফিনেশন আপনি জানেনন, অন্যখানে সেই ভাবেই প্রান আছে, তা ভাবা অনেক সারল্যপনা।

প্রান আছে কিনা না আছে, তা জানার জন্য সেখানে ফিজিক্যালি যেতে হবে কেন। হ্যাবিটএবল গ্রহ এখন প্রায়ই আবিস্কার হচ্ছে।

আপনি কি মনে করছেন এই ছবি হাবল তুলে নাই?? ছবির ব্যাপারে কোন সংশয় আছে???

১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫০

নতুন বলেছেন: হাবল মঙ্গলের কেন কোন গ্রহের ছবিই তোলে না..

এখনো গ্রহের এই ধারনা অনেকটা থিউরির মতন...

গ্রহে তারার উপর দিয়ে ট্রেনজিটের সময়ে...ইনফ্রারেড বা তারার কক্ষপথের পরিবত`নের মাধ্যমে তারার গ্রহের অস্তিত্ব পাওয়া যায়...

১৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৩৮

কৃষ্ণবিবর বলেছেন: হ্যাবিটেবল জোন থাকলেই কি সেখানে প্রান থাকবে? হ্যাবিটেবল গ্রহ থাকা আর সেখানে প্রান রয়েছে সেটা বিশ্বাস করাটা কি সারল্যপনা? আপনি এখানে যে ছবি দিয়েছেন তা নিয়ে আমি বলছি না। আপনি মার্সের যে ছবির কথা বলেছেন সেটার কথা বলছি। নাকি কি লিখেছেন নিজেই খেয়াল করতে পারছেন না।
আপনার লেখায় আপনি দাবী করেছেন হাবল প্রানের অস্তিত্বের সন্ধান এনে দিবে কারন মার্সের ছবিতে ৪-৬ ইঞ্চির পাথর দেখা যায়। আবার বলছি, এন্ড্রোমিডার ছবিটা হাবলের তোলা, মার্সের ছবিটি হাবলের তোলা নয়। হাবলের এত রেসোলুশ্যান নেই। এই ভুলটা অবশ্য অনেকেই করে। এন্ড্রোমিডার এত সুন্দর ছবি তুলছে কিন্তু ঘরের পাশের চাঁদের ছবি ঠিকমত তুলতে পারে না এইটা আবার কেমন কথা? প্রযুক্তি এগিয়ে গেলে আরও ভাল ছবি উঠবে ব্যাপারটা এরকম নয়। এঙ্গুলার রেসোলুশ্যান নিয়ে পড়লে বুঝতে পারবেন ব্যাপারটা। সহজ কথায়, এর চেয়ে ভাল ছবি তোলার জন্য প্রয়োজন হাবলের চেয়ে আরোও বড় কোন টেলিস্কোপ।

আসুন এবার, আমি কি বলতে চাইছি সেটা আরেকটু পরিষ্কার করে বলি।
ধারনা করা হয় আমাদের গ্যালাক্সিতেই ২০ থেকে ৪০ বিলিয়ন গ্রহ আছে যা বিভিন্ন তারার হ্যাবিটেবল জোন এ আছে। মহাবিশ্বের সব গ্যালাক্সি চিন্তা করলে এইরকম গ্রহের সংখ্যা সমুদ্রের বালুকনার সংখ্যার চেয়েও বেশি। হিসেবের জন্য অনেক কমিয়ে ধরুন এরকম গ্রহের সংখ্যা ১০০০। তাহলে এদের কেবল একটি গ্রহে প্রান বিকাশের প্রোবাবিলিটি কত? এ আর কঠিন কি? ১/১০০০। এবার প্রানহীন বস্তু থেকে সাধারন এককোষী জীব তৈরী হওয়ার সম্ভাবনা কত? এক কোষীজীব থেকে বহুকোষী জীব তৈরীর সম্ভাবনা কত? দাড়ান দাড়ান, এইটাতো কেউ হিসেব করে নাই। এটা ১/১০ হতে পারে, আবার ১/১০০০০০ ও হতে পারে। আপনি কি এখন বুঝতে পারছেন আমি কি বলছি? নাকি আরোও ভেঙ্গে বলতে হবে? আমরা একা না দোকা এটা জানার জন্য আমাদের আগে বের করতে হবে জীবনের উৎপত্তি কতটা সহজ বা কঠিন। যে সম্পর্কে আমাদের কোন ধারনাই নেই।
যাক পয়েন্টে আসি,
প্রানের অস্তিত্ব দেখার জন্য অন্য তারায় যেতে হবে কেন? দুর থেকেও তো দেখা যায়। কিন্তু কত দুর থেকে কতটুকু দেখা যায় সেটাও চিন্তা করতে হবে। সেই মাধ্যমটা যে কেবল দেখার মাধ্যমে হতে হবে তাও নয়। এই জন্য এখন সবচেয়ে বেশি যেটা করা হয় সেটা হল আমাদের মত অন্য কোন প্রান রেডিও সিগন্যাল ব্যবহার করে কিনা সেটা খুজে দেখা। SETI তে ঠিক এই কাজটায় করা হয়।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৪

কলাবাগান১ বলেছেন: আমি কি লিখেছি যে মার্সের ছবিটা ও হাবলের তোলা???? আপনি কি মনে করেন যে ১০০ বিলিয়ন গ্যালাক্সী আর প্রতি গ্যালাক্সীতে এভারেজ ১০০ মিলিয়ন স্টার (সূর্যের মত) ....এর যে ব্যাপ্তি সব কিছুই তৈরী হয়েছে শুধুই আমাদের জন্য???? আপনার প্রিসামশান ই তো ভুল ... শুধু একটা গ্রহে ই প্রানের উৎপত্তির প্রবাবিলিটি কেন ক্যালকুলেট করব??? যেখানে ১০০ বিলিয়ন টাইমস ১০০ মিলিয়ন স্টার আছে??? প্রানের উৎপত্তি নিয়ে যে গবেষনা হয়, তা বোধহয় আপনার নজরে পড়ে না বা পড়লেও টানেল ভিশনে হারিয়ে যায়... আমার ল্যাবে আপনার আমন্ত্রন রইল...কিছু হলেও দেখাতে পারব......

আপনাকে বুঝার জন্য একটা প্রশ্ন করি? আপনি কি বির্বতন বাদ কে অস্বীকার করেন??

১৪| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪২

কৃষ্ণবিবর বলেছেন: আপনার কেন মনে হল আমি বিবর্তনবাদকে অস্বীকার করি? আমার কোন কথা শুনে আপনার সেটা মনে হল?

মার্সের ছবি হাবলের তোলা যেমন বলেন নি, সেটা যে তোল নয় এই কথাটা কিন্তু আপনার লেখায় পরিষ্কার না। এবং ওই ছবিতে কিভাবে ৪-৬ ইঞ্চির পাথর দেখা যায় তা বলে আপনি হাবল দিয়ে আমরা অন্য গ্রহে প্রানের অস্তিত্ব দেখে ফেলব এমন একটি কথা বললেন। হাবল দিয়ে কেন এভাবে প্রানের অস্তিত্ব দেখা সম্ভব না সেটা আগের মন্তব্যগুলোয় ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছি। সেটা দেখার জন্য কি করা যায় সে সম্পর্কেও কিছু কথা বলেছি।

একটা জিনিস খেয়াল করুন, আমি কিন্তু একবারও বলছিনা পৃথিবীর বাইরে প্রানের কোন অস্তিত্ব সম্ভব না। আমি বলছি পৃথিবীর বাইরে প্রানের অস্তিত্ব পাওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু সেই সম্পর্কে আমাদের বিন্দুমাত্র কোন ধারনা নেই।

এই যেমন, আপনার ল্যাবে আমন্ত্রন জানালেন। কিন্তু কোথায় কিভাবে কেমনে যাব কিছুই বললেন না। সেই তথ্য না জেনে আপনার আমন্ত্রন রক্ষা করতে পারব কিনা সেই সম্পর্কে আমার কিছু বলাটা কি সমিচীন?

যেহেতু ল্যাবের কথা বললেন, আশা করছি আমার কথাগুলো একটু চিন্তা করে দেখবেন। ১০০ বিলিয়ন কেন, ১০০০ বিলিয়ন তারা থাকার সাথে প্রানের অস্তিত্বের সম্ভাবনা মিলানোর আগে, প্রানের বিকাশের কার্যকারন সম্পর্কে যে কিছু জ্ঞান থাকা প্রয়োজন, এটাতো মানবেন? ধারনা করা হয় পৃথিবীতে জটিল প্রানের বিকাশ ৫ বিলিয়ন বছরে শুধু একবারই হয়েছে। কেন এমন হল? এই প্রক্রিয়াটিকি সহজ না কঠিন? সহজ হলে আর কেন হল না। কঠিন হলে এখানেই কেন হল? কিংবা কত কঠিন? অনেক প্রশ্নের উত্তরোও কিন্তু আমরা জানি না। এই উত্তরগুলো না জেনে প্রানের অস্তিত্বের সম্ভাবনার কথা বলাটা কি মিথ বিশ্বাসী বাঙ্গালির মত হয়ে গেল না?

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০২

কলাবাগান১ বলেছেন: আমি যখন এই ভিডিও টি দেখি (এমন স্বচ্ছ ছবি মার্সের যেটা আগে কখনও দেখি নাই).... তখন কথা প্রসংগে এই কথা লিখি (৪-৬ ইন্চি).... কিন্তু আমি জানি সেটি (ইংলিশ আসছে না) থেকেই হয়ত জানা যাবে বুদ্ধিমান প্রানী আছে কিনা...। মার্সে বিলিয়ন বছর পূর্বে পানি ফ্লো করার ইভিডেন্স অনেক জোরালো

https://www.youtube.com/watch?v=AMw-yIz5WXU

১৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৩

কলাবাগান১ বলেছেন: মার্স বিলিয়ন পিক্সেল

১৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯

নতুন বলেছেন: এই ভিডিওর যেই ব্যাক্ষ্যা ঐ লোক দিতেছে তাতে তো উনারে আমার পাগল মনে হইতেছে....

ছবিতে Curiosity এর অংশ দেখা যাইতেছে.... তাদে বোঝা যায় যে পাথর গুলি বেশ ছোট এবং ঐগুলি কোন মতেই মানুষ বা গাড়ী না... =p~ =p~ =p~

আপনি যদি আকাশের মেঘের দিকে তাকিয়ে থাকেন অনেক সময়ই মনে আপনার পরিচিত জিনিসের মতন মেঘ দেখতে পাবেন...

(এটা ফটোসপড ছবি হতে পারে ...কিন্তু বুঝতে পেরেছেন আমি কিসের কথা বলছি)

ভিডিওটা অবশ্যই খুবই পরিস্কার... কিন্তু উনার কথা শুনে না হাইসা পারলাম না...

১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩

মহান অতন্দ্র বলেছেন: হুম ইমেজ নিয়ে পড়াশোনা করা হয়েছে তবে মহাকাশ বিষয়ে আমার জ্ঞান খুবই সামান্য। অনেক কিছু জানলাম। চমৎকার পোষ্ট। ভাল লাগল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.