নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পদ্মা সেতু তে কথিত দূর্নীতির কথা বলে বাংলাদেশের কয়েক হাজার টাকা লস করিয়েছে বিশ্বব্যাংক। প্রায় দু্ই বছর পিছিয়ে দিয়েছে সেতুর কাজ- ফলাফল খরচ বৃদ্ধি। দুদুকের তদন্তে আমার কোন কনফিডেন্স ছিল না। যদিও দুদুক বার বার বিশ্বব্যাংকের কাছে প্রমান চেয়েও কোন দলিল উদ্ধার করতে পারে নাই। এখন কানাডার আদালত যখন প্রমান করার জন্য বিশ্বব্যাংকের কাছে তাদের দলিল চাচ্ছে, তখন বিশ্বব্যাংক নানা রকম অজুহাত তুলে কোন দলিল দিতে অপারগতা দেখায়। সব চেয়ে মজার কথা - চার জন ব্যক্তির কমপ্লেন এর উপর ভিত্তি করে, বিশ্বব্যাংক সাবস্হ্য করে যে দূর্নীতি হয়েছে। এখন এই চার জনের নাম কানাডার আদালতে তারা বলতে চাচ্ছে না -উইটনেস প্রটেকসন এর ধুয়া তুলে।
আইনমন্ত্রী সম্প্রতি এই অভিযোগ করেন যে সাত জনকে দুদুক অভিযুক্ত করেছিল, তার মাঝে একজন কে বিশ্বব্যাংক দোষ স্বীকার করার বিনিময়ে দায়মুক্তি দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিল। এত বড় অভিযোগ আমার মনে হয় না আইনমন্ত্রী কোন প্রমান ছাড়া এমন ওপেন ভাবে বলতে পারেন।
Law Minister
আরো লিং
World bank apology needed
নিচে কানাডার পত্রিকার লিং দেওয়া আছে
কানাডার বিখ্যাত পত্রিকা দি গ্লোব এন্ড মেইল এভাবে লিখে
"The Washington, D.C.-based World Bank is challenging an Ontario Superior Court decision that ordered it to produce documents related to its investigation of bribery allegations around a multibillion-dollar project to build a bridge in Bangladesh."
"But the World Bank refused to participate in the court hearing on the issue, insisting that its status
as an international organization grants it immunity and that it could
not be compelled to turn over any documents."
যদি দূর্নীতি হয়েই থাকে তাহলে কেন কোর্টের অর্ডার মতে বিশ্বব্যাংক কানাডার কোর্টকে প্রমান দিচ্ছে না??? কেন চারজনের নাম নিয়ে লুকোচুরি খেলছে????
কানাডার কোর্ট ও এর শেষ না দেখে ছাড়বে না। তাদের মতে যখন ক্রিমিনাল কেইস হয় লাভালেনের বিরুদ্ধে, তখন যেহেতু বিশ্বব্যাংক অংশ নিয়েছিল, সে এখন পিছিয়ে যেতে পারে না। বিশ্বব্যাংকের সাফাই হল এই চারজনের নাম বের হয়ে আসলে তারা বাংলাদেশে নির্যাতিত হবে; তাই তাদের প্রটেকশনের জন্য নাম বলা যাবে না।
কত ধানাই-পানাই বিশ্বব্যাংক করেছিল: একবার বলে হোসেন কে সরাও- সরানো হল; তারপর বলে মসিউরকে সরাও- সরানো হল; তারপর বলে হাসান কে ধর... দুদুকে তলব।
কিন্তু প্রমান দিতে এত গড়িমশি কেন?????
দরকার নাই তোমার টাকার। বাংলাদেশের এই সাহস আছে যে তোমার চোখে চোখ রেখে বলতে পারে যে হেল উইথ ইয়ু.... উই উইল মেক দিস ব্রিজ উইথ আওয়ার ওন মানি। ইউু ঊইল ওয়ানডে এপোলজাইজ টু বাংলাদেশ।
কানাডার পত্রিকার নিউজ এখানে:
We demand apology
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১১
কলাবাগান১ বলেছেন: সবই ষড়যন্ত্র
২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিশ্বব্যাংকে এই চারজনের নাম বলেদিলে নিশ্চিত ভাবেই ফেসে যাবে ইউনুস - হিলারি গং।
১৫ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
কলাবাগান১ বলেছেন: উনার এই সরকারের উপর রাগার কারন আছে কিন্তু ..............।
৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
কলাবাগান১ বলেছেন: ব্লগে যারা দূর্নীতি দূর্নীতি বলে গলা ফাটিয়েছিলেন, কার্টুন একেছিলেন হোসেন কে নিয়ে ... উনাদের মন্তব্য জানতে ইচ্ছে করে।
প্রথম আলো পত্রিকা এই ব্যাপারে নিশ্চুপ এখন। তারা ব্যস্ত কোথায় কোন অজ পাড়াগায়ে কোন আওয়ামী ইউ পি মেম্বার ৫ মন গম চুরি করেছে সে খবর মাক্রোস্কপ দিয়ে খুজে পেয়ে ৪০ ফন্টে লাল কালিতে লিড নিউজ করতে কিন্তু দেশের লোকজন যে যানজট ছাড়া ৪ লেনের হাইওয়ে দিয়ে ময়মনসিং যাচ্ছে, সব ট্রেন ঠিক সময়ে ছেড়ে যাচ্ছে (কোন ওভার লোড যাত্রী ছাড়া)..... এগুলি কোন খবর নয় তাদের কাছে। প্রতি ঈদের সময় বাংলাদেশের একটা ছবি পুরা পৃথিবীর নিউজ পেপারে ছাপা হত- ট্রেন চলছে কিন্তু ট্রেন দেখা যাচ্ছে না- কেননা মানুষের ভীড়ে ট্রেনের ইন্জিন, ছাদ, জানালা সব অদৃশ্যমান হয়ে থাকা ছবি। এবার কি দেখা গেছে??? ভাল কাজের কোন দাম বাংলাদেশে বোধহয় নাই। শুধু খোচানোর জন্য, কোথায় ১২ টা ট্রাক্টর কিনার টাকা নিয়ে ৯ টা কিনা হল, তা নিয়ে লিড নিউজ করা। আগে তো ১২ টা কিনার কথা বলে ০ টা কিনা হত!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭
এসব চলবে না..... বলেছেন: মাফ চাইলে ও মাফ পাবে না। যা করেছে আর করছে তা বাড়াবাড়ি।