নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত বছর হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের নেচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম এ ঘুরে দেখেছিলাম...আর তার মাঝে টিকটালিক কে দেখে সবচেয়ে বেশী 'অনুপ্রানিত' হয়েছি বিজ্ঞানীদের চিন্তার গভীরতা দেখে। মৌলবাদীরা সব সময় বিবর্তন কে অস্বীকার করে আসছে...তাদের কাছে বিবর্তন হল বানর থেকে মানুষ হওয়া...বোকামি এর একটা সীমা আছে..কিছুদিন আগে এক হিন্দু মৌলবাদী থিয়োরী দিল যে ডারউইন তো জংগলেই যায় নাই, সে কিভাবে জানবে বানর থেকে মানুষ হয়েছে....মজার কথা হল ডারউইন কোনদিন বলে নাই যে বানর থেকে মানুষ হয়েছে....সবারই উৎপত্তি একটা কমন এনসিস্টোর থেকে...।
টিকটালিক হল মাছ আর ডাংগায় চলা (উভচর) চতুস্পদি (চার পায়ের) জন্তু এর মাঝামাঝি এ্যানিম্যাল। তাই একে বিবর্তনের 'মিসিং লিং' বলা হয়ে থাকে। তার মাছের মত আশ, ফিন, ফুলকা ছিল আবার স্হলচর প্রানীর মত কবজির হাড়, গলা, ঘাড়, শক্ত বুকের পাজর ছিল
স্বল্প পানিতে মাথা বের করে থেকে শিকার করত এই প্রানী....স্বল্প পানি থেকে ডাংগায় উঠে আসতে এর পরের প্রজন্মের ১০-১৫ মিলিয়ন বছর লেগেছিল। জীবন যে পানিতে শুরু হয়েছিল তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের কোন সন্দেহ নাই...আর পানি থেকে ডাংগায় আসার মাঝের প্রজন্ম হিসাবে টিকটালিক কে ধরা হয়। মজার কথা হল...৫ বার অভিজান চালানো হয় টিকটালিকের মত প্রানীর (মাছ এবং ডাংগার প্রানীর মাঝামাঝি) ফসিল খোজার জন্য। বিজ্ঞানীরা জানতেন যে ৩৭৫ মিলিয়ন বছর পুর্বে নদীর কিনারায় ডাংগার প্রানীর উদ্ভব হয়েছিল। তাই তারা কার্বন ডেটিংর এর সাহায্যে ৩৭৫ মিলিয়ন বছরের পুরানো পাথর খন্ড খুজে তার মাঝেই এই ধরনের ফসিল (মাঝামাঝি মাছ আর ডাংগার এনিম্যাল) খোজা আরম্ভ করেন আর পাচ বার অভিজানের পরে টিকটালিকের ফসিল খুজে পান ২০০৬ সনে কানাডাতে (কার্বন অনু মিথ্যা বলে না)
মজার কথা হল যে টিকটালিকের খুলি কে আরো নিবিড় ভাবে রিসার্চ করা হয় ২০০৯ সনে এতে দেখা যায় যা তার খুলি মাছ আর ডাংগার প্রানীর মাঝামাঝি। ডাংগার প্রানীর ঘাড় আচে তাই আমরা শরীর স্হির রেখেই ডানে বামে তাকাতে পারি কিন্তু মাছ তা পারে না। টিকটালিক তার খুলির কিছু বোন লস করে ঘাড়ের মত কাটামো বানানো যাতে সে স্বল্প পানি থেকে ঘাড় ঘুরিয়ে শিকার করতে পারত।
The new study also revealed that the bones of Tiktaalik's skull were somewhere between tetrapods' and fishes' in terms of how much they could move relative to one another. Our skulls, for example, are rigid and fused, whereas Tiktaalik's ancestors had more joints in their skulls, which allowed the bones to move to help with feeding and breathing underwater. Tiktaalik's skull fell between these two extremes. It still had some fish-like joints, but had evolved to be more rigid and stiff than that of its ancestors.
A cranial bone called the hyomandibula also illustrates how Tiktaalik helps connect ancient fish to modern tetrapods. In fish, this bone is large, attaches the upper jaw to the braincase, and helps with gill-breathing. In land-dwelling tetrapods, this bone is tiny — and in fact, has evolved an entirely new function: helping us hear. It became the stapes, one of the bones in your middle ear! The new research revealed that Tiktaalik's hyomandibula is smaller than that of its ancestors, but not nearly as small as the stapes. This probably means that Tiktaalik had evolved to rely less on pumping water across its gills to get oxygen — and that, in Tiktaalik's time, the hyomandibula had already begun the evolutionary journey that would eventually reshape it into the stapes.
Though these new findings are interesting, they are not surprising. Based on many other lines of evidence, we already knew that modern tetrapods evolved from a fish ancestor. Tiktaalik's cranium represents the mix of fish-like and tetrapod-like characteristics that we would expect to find in an organism closely related to the ancestral tetrapod. The new research simply reveals with even more clarity exactly how and when this gradual evolution occurred.
সতর্কিকরন:যে সমস্ত ব্লগার সুইডেনে বসে বাল্যবিবাহ এর ঘোর সাপোর্টার, যে ব্লগার বলে যে হিটলার মানুষ খুন করলেও ভাল কাজ করেছে, যারা কানাডায় নিজেরা মাইনোরিটি হয়েও 'অফিসে' কাজ করেন আর বাংলাদেশের মাইনরিটি হিন্দুরা সব চাকরী নিয়ে গেল বলে হা-হুতাস করেন, যারা হিজাব ছাড়া মেয়েদের কে চামড়া ছিলা কলার সাথে তুলনা করেন...তারা দয়া করে এই পোস্টকে এড়িয়ে যাবেন
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৩
কলাবাগান১ বলেছেন:
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬
আটলান্টিক বলেছেন: রাগ করছেন কেন ভাইয়া আমার ঘুমে ধরেছে।আমি তো বিবর্তন-টিবর্তন, বিগ ব্যাং-টিগ ব্যাং কিসু বুঝিনা
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১১
কলাবাগান১ বলেছেন: রাগ করি নাই ..এটা হল ইমোজির বিবর্তন
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭
কাদা মাটি জল বলেছেন: ভাললাগসে!
পোস্ট এবং পোস্ট পরবর্তী ব্যাখ্যা ভালো লেগেছে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১২
কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভালো পোস্ট।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১২
কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২
আমিন রবিন বলেছেন: শেষটুকু ইংরেজিতে কেন
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৯
কলাবাগান১ বলেছেন: রাত ১টা বাজে...সকালে উঠতে হবে...সময় হল না অনুবাদ করার...আমাদের প্রায় সব ব্লগার ই ইংরেজীতে অনেক ভাল...
৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
পলাতক মুর্গ বলেছেন: কার্বন অনু মিথ্যা বলে না - এইটা কিভাবে নিশ্চিত হলেন? আপনার পোষ্টের মূল যুক্তি গুলো হল:
১। কার্বন ডেটিং এর উপর অন্ধ বিশ্বাস
২। টিকটিকি- না কি যেন একটার আলোচনা করলেন, সেইটা মাটিতে হাটতে পারত আবার পানিতে চলতে পারত এবং ঘাড় ঘুরাতে পারত - এই টাইপের কিছু বিবৃতির উপর অন্ধ বিশ্বাস।
কার্বন ডেটিং পদ্ধতিটাই অনেক ধরণের এজাম্পশনের উপরে দাড়িয়ে থাকা একটা পদ্ধতি, যেখানে নিকট অতীতের পাওয়া কিছু স্যাম্পলের ডেটিং ফলাফল নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। দূর অতীতের কথা বললাম না, কারণ প্রথমত সেটা ভেরিফাই করা সম্ভব নয় এবং দ্বিতীয়ত লং টার্ম কন্টামিনেশনের সুযোগ থাকায় সেইটার ইরর মার্জিন অনেক অনেক বেশি হবে।
টিকটিকির নামের একটা তথাকথিত ফসিলরে (আসলেই ফসিল কি-না, সন্দেহ আছে) ফিজিক্যাল বৈশিষ্টের দোহাই দিয়ে এইটারে মিসিং লিংক হিসাবে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা করাও বিবর্তনবাদিদের একটা ধাপ্পাবাজি। যেহেতু বিবর্তনবাদ ক্রমশ ক্ষয় হতে থাকা একটা তত্ব, কাজেই কুঁতে কুঁতে কষা হাগু বের করার মত করে বিবর্তনবাদিরা মাঝে মাঝে একটা দুইটা খোড়া এবং অনেক অনেক দুর্বল রেফারেন্সের জোড়া তালি দেয়া তালগাছিয় ত্যানা আরগুমেন্ট হিসাবে প্যঁচানোর চেষ্টা করে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৭
কলাবাগান১ বলেছেন: শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় এত বোকা যে তার শিক্ষক রা কোথাকার কোন হাড়-ঘোড় কে টিকটিকি নাম দিয়ে বিখ্যাত নেচার জার্নালে প্রকাশ করে দিল কিন্তু তারা বুঝতেও পারে নাই...এই সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দিয়ে বাংলাদেশের আপনার মত ওয়ার্ড ক্লাশ বিজ্ঞানীদের নিয়োগ দেওয়া উচিত..।
আপনার লিখাপড়া আর বুঝার ক্ষমতা হল "ডারউইন তো জংগলে যায় নাই" টাইপের
৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭
পলাতক মুর্গ বলেছেন: আবার মিসিং লিংক হিসাবে টিকটিকিালিক-(হোটাট সো এভার) নামের ফসিলের কার্বন ডেটিং-এ পাওয়া বয়স কমপেয়ার করা হচ্ছে আরো কিছু তথাকথিত ফসিলের কার্বন ডেটিংএ(১) পাওয়া তথাকথিত বয়সের সাথে। হা হা - কানামাছি ভো ভো খেলাও এর থেকে বেশি একুরেসি রাখে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৮
কলাবাগান১ বলেছেন: তোরাবোড়া গুহায় এখনও জায়গা আছে আপনার মত মূর্খ দের জন্য
৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০০
পলাতক মুর্গ বলেছেন: পুনশ্চ: অনেক মাছ আছে মাটিতে ক্রল করে হাটতে পারে, অনেক মাছ আবার উড়তেও পারে... এইসব আবার তথাকথিত কার্বন টেষ্টের মাধ্যমে বুঝার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘবেষক হতে হয় না, গুগলে সার্চ দিতে পারলেই হয়। এই নেন দেখেন:
ছাঘল কি আর গাছে ধরে?
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৪
কলাবাগান১ বলেছেন: হার্ভাড/শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল 'ঘবেষক' দের 'ঘবেষনা' বন্ধ করে দিয়ে গুগুল কে গবেষক হিসাবে নিয়োগ করা হোক।
৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০৭
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: "হার্ভাড/শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল 'ঘবেষক' দের 'ঘবেষনা' বন্ধ করে দিয়ে গুগুল কে গবেষক হিসাবে নিয়োগ করা হোক"
এদের গবেষনার ফলেই তো এত উন্নয়ন, প্রযুক্তি।
৩০০বছর পূর্বে মানুষকে জোড় করে নিয়ে আমেরিকায় স্লেভ হিসেবে কাজ করাতে হয়েছে আর এখন মানুষ এমনিতে স্লেভ হতে সেখানে যায়।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২০
কলাবাগান১ বলেছেন: "৩০০বছর পূর্বে মানুষকে জোড় করে নিয়ে আমেরিকায় স্লেভ হিসেবে কাজ করাতে হয়েছে আর এখন মানুষ এমনিতে স্লেভ হতে সেখানে যায়।"
তাদের ঔষুধ খেয়ে ৩০ বছরের জায়গায় ৭০ বছর থেকেও ...তাদের ই কম্পিউটারে লিখে...।
১০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৫
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: তাদের কম্পিউটারে লিখছি ওষুধ খাচ্ছি, প্রযুক্তি ব্যবহার করছি- তাহলে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়ে কি লাভ করলাম?
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪১
কলাবাগান১ বলেছেন: ধর্মান্ধতা
১১| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:০৮
শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ধন্যবাদ লৌকিক ও যুক্তিসংগত তথ্য দেওয়ার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৪
আটলান্টিক বলেছেন: