নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কখনও কি চিন্তা করতে পারেন যে শুধু মাত্র চিন্তা শক্তি দিয়ে আপনি কম্পিউটারে লিখছেন??? যা চিন্তা করছেন, সেটাই কম্পিউটারে লিখা হয়ে যাচ্ছে। গেমস খেলছেন শুধু চিন্তা করেই....বলটা কে স্কৃিনের ডানদিকে গোল পোস্টের দিকে মারতে হবে, সেটা চিন্তা করার সাথে সাথেই বলটা ডান দিকে ছুটে গেল...অবিশ্বাস্য....এই পথেই রওনা দিয়েছে এলন মাস্কের কোম্পানী- Neuralink
আজকে তারা এই ভিডিও টা রিলিজ করেছে যেখানে দেখা যাচ্ছে যে ৯ বছর বয়সী বড় বানর এর মাথায় দুটা চিপ বসানো। প্রথমে joystick দিয়ে পিং পং খেলার ভিডিও চালানো শেখানো হয় বানর টিকে আর পুরস্কার হিসাবে তাকে টেস্টি জুস দেওয়া হয় একটা স্ট্র দিয়ে । খেলার সময়, তার মাথার ভিতর থাকা চিপ, তার joystick চালানোর সময় হাতের movement করার সময় মাথায় যে রকম ব্রেইন ওয়েভ হয় তা কে রেকর্ড করে। তার পর সেই রেকর্ড করা ওয়েভ কে ডিকোড করে তার ব্রেইন সেই ওয়েভ টাই আবার প্লে করতে দেওয়া হয়। ফলাফল হল: এই ওয়েভ টা যেহেতু তার joystick নাড়ানোর ওয়েভ, তাই joystick ছাড়াই, তার ব্রেইন ওয়েভ দিয়ে সে গেমস টা খেলতে পারছে (ভিডিও- joystick এর কানেকশান টা খোলা- কম্পিউটার এর সাথে নাই) এবং বলটা কে শুধু চিন্তা করা থেকেই নিজের ইচ্ছা মত পিং পং খেলতে পারছে
Neuroscientists are very excited about this development as they call it - The Ultimate Frontier of Neuroscience.
একে কি ভাবে ইউজ হবে.।প্রথমেই যারা স্ট্রোক করে প্যারালাইসিস হয়েগিয়েছেন কিন্তু ব্রেইন এ চিন্তা করার শক্তি আছে, উনারা হয়ত এই 'FITBIT' দিয়ে স্মার্ট ফোন শুধু চিন্তা করেই অপারেট করতে পারবেন আর সেটা হবে আমরা যারা হাতে লিখে কিবোর্ড চেপে লিখি, তার চেয়ে হাজার গুন দ্রুতগতিতে। তবে এর আরো অন্যান্য এপ্লিকেশন হবে সেটা বলাই বাহুল্য।
Neuralink বলছে
" In the concurrent press release on Neuralink's website, the company states "our first goal is to give people with paralysis their digital freedom back: to communicate more easily via text, to follow their curiosity on the web, to express their creativity through photography and art, and, yes, to play video games."
জয়তু বিজ্ঞান!!!!
১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২২
কলাবাগান১ বলেছেন: তা হওয়া উচিত না...।পরিবেশ এর ভারসাম্য নস্ট হয়ে যাবে
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: ব্লগে কি আপনি নিজের অস্থান শক্ত করতে চাচ্ছেন?
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:০৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বিস্ময়কর উদ্ভাবনের দিকে যাচ্ছে বিজ্ঞান।
স্টিফেন হকিং কীভাবে লিখতেন শেষ জীবনে?
যারা বোবা ও বধির, এ উদ্ভাবনের ফলে তাদের জন্যও একটা নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।
ভবিষ্যতে হয়ত, অন্য মানুষের চিন্তাশক্তিকে ডিটেক্ট করা, রি-ডাইরেক্ট বা মোডিফাই করার নিউরোসায়েন্সও আবিষ্কৃত হবে। এমনকি, পশুপাখির ভাবনাকেও বোঝার সায়েন্স তৈরি হবে হয়ত।
১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২৪
কলাবাগান১ বলেছেন: ভাল বলেছেন..। এর এপ্লিকেশন এর শেষ নাই...যুদ্ধে, লাই ডিটেক্টর, নন-ভার্বাল কমিউনিকেশন, টেলিপ্যাথি, মানুষ-মেশিনের ইন্টারফেইস.....।
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:০৭
আখেনাটেন বলেছেন: এটা নিয়ে সমালোচনা হলে ইলন মাস্কের একটি বিখ্যাত একটি টুইট ছিল, '“It is unfortunately common for many in academia to overweight the value of ideas and underweight bringing them to fruition. The idea of going to the moon is trivial, but going to the moon is hard.”
এই ব্যক্তিকে আমার কাছে বিস্ময় মনে হয়। এত অগ্রসর চিন্তাভাবনা।
গত আগস্ট থেকেই মনে হয় এ জিনিস নিয়ে আলোচনা চলছে।
১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২৬
কলাবাগান১ বলেছেন: গত আগস্টেই প্রথম শুকুর এর ব্রেইনে চিপ ইমপ্ল্যান্ট করা হয় এবং তাদের কে গনমাধ্যমে আনা হয়। ইলন মাস্ক ভিশনারী
৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: Great information.
১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২৬
কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৪৩
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: শিরোনামটি একটু চটকদার হয়ে গেছে। এলন মাস্ক নিউরোসায়েন্টিস্ট নন কিংবা এলন মাস্কের নিউরোসায়েন্স বলে আলাদা চমকপ্রদ কিছু নাই, যদিও এ গবেষণায় তার কোম্পানির বিনিয়োগ প্রশংসনীয়। তবে এরকম গবেষণা মাস্কের কোম্পানি প্রথম শুরু করেননি।
এলন মাস্ক প্রথমে ব্যবসায়ী এবং সেটিও কোনো সমস্যা নয়। সমস্যা হচ্ছে, নিজের ব্যবসার প্রসারে তিনি দৃষ্টিকটু অসততার আশ্রয় নেন। যেমন, হাইড্রোজেন জ্বালানি প্রযুক্তিকে তিনি প্রতিপক্ষীয় মনে করেন এবং এর বিরুদ্ধে বলেন। এটি কোনো নিরপেক্ষ প্রযুক্তিপ্রেমিকের কাজ হতে পারে না। এছাড়া তার কোম্পানির শেয়ার মূল্য বাড়াতে বা কমাতে তিনি জালিয়াতির আশ্রয় নেন, মিথ্যা তথ্য বাজারে ছাড়েন; এর জন্য তাকে জরিমানাও দিতে হয়েছে, ঘটনা গড়িয়েছে আদালতে। সবচেয়ে বড় কথা, এতে অনেক সাধারণ মানুষ শেয়ার বিনিয়োগ করে ঠকেছে। এগুলো অত্যন্ত গর্হিত অপরাধ, শেয়ারহোল্ডার বা সমাজের সঙ্গে প্রতারণা।
তার রিস্ক নেয়ার প্রচেষ্টা প্রশংসনীয়। তবে নিবেদিত প্রাণ বিজ্ঞানীদের অবদান ব্যবসায়ীদের নামে পরিচিত না হওয়াই বিজ্ঞান ও সমাজের জন্য কল্যাণকর।
১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৩৫
কলাবাগান১ বলেছেন: আইন্সটাইন যখন E=MC^2 পাবলিশ করে অনেকেই এর মর্ম না বুঝে, তার ইহুদী ধর্ম নিয়ে ই উঠে পড়েছিলেন...এটা ব্লগ, সাধারনের বুঝার জন্যই এই টাইটেল কিন্তু কোন বিজ্ঞান সাময়িকী তে প্রকাশ করার জন্য হয়ত লিখা হত- " Action Potential through depolarization of neuronal cells decoded into limbtic movements by macaque monekey neurostimulated hippocampus"
ইলন মাস্ক নিবেদিত বিজ্ঞানী নন- উনি হলেন ভিশনারী ব্যবসায়ী
৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:০২
আহমেদ জী এস বলেছেন: কলাবাগান১,
জ্ঞান বাড়ানোর মতো পোস্ট ।
আর একটু বিশদ ভাবে লিখলে আমাদের মতো সাধারণ লোকদের বুঝতে অনেক সুবিধে হতো।
শুনেছিলুম , ষ্টিফেন হকিন্সের চেয়ারখানাও নাকি তার ব্রেনের নিউরোনাল ওয়েবের সাথে সংযুক্ত ছিলো। সে কারনেই তিনি সব লেখালিখি, গবেষনার কাজ চালিয়ে যেতে পেরেছেন। হতে পারে এমনটাই।
তবে এটা সম্ভব, মানুষের চিন্তাশক্তির ওয়েভ দিয়ে আপনার বর্ণনা মতো কম্পিউটার চালানো।
ভালো পোস্ট।
১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৪৮
কলাবাগান১ বলেছেন: আমি চেয়েছিলাম যত সহজ ভাষায় ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলা যায়। এটা কিভাবে কাজ করে সেটা বিশদ ভাবে লিখতে গেলেই মুল বিষয়টা বুঝা ই শক্ত হয়ে যেত। Action potential, depolarization, synapses, brain-machine interface, singularity, etc. বলতে গেলেই জট পাকিয়ে যাবে। আপনাদের মত যারা বিশদ জানতে চান, তারা আমার এই খুদ্র লিখা তে সব জানবেন না, আপনাদের জন্য প্রচুর সাইন্টিফিক পেপার গুগুলে ফ্রি তে দেওয়া আছে।
এটা সত্যি যে অনেক আগে থেকে ব্রেইন ওয়েভ 'পড়ার' টেকনোলজি ছিল যেমন ষ্টিফেন হকিন্সের. 1997 সনেই ইউটা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেয় হয় ২৫৬ ইলেক্ট্রোড নিয়ে ব্রেইন ওয়েভ পড়ার টেকনোলজি। কিন্তু ইলন মাস্ক সেই টেকনোলোজি কে এমনভাবে রিফাইন করছে যে যেটা এমন সহজ লভ্য হবে যে চোখের ল্যাসিক অপারেশন এর মত পাওয়া যাবে..আর এই অপারেশন ও করার জন্য রোবোট ও তৈরী করছে।
৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৩১
রানার ব্লগ বলেছেন: রাজিব ভাই আপনার কমেন্ট টা কলকাতা হারবালের এডের মত হয়ে গেলো হা হা হা হা।
এলেন মাস্ক লোকটা কি দুনিয়ার সব ব্যাপারেই তার পান্ডিত্ব খাটাবে।
১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫২
কলাবাগান১ বলেছেন: উনি রাত ৪ টার সময়ে পোস্ট দিচ্ছেন ক্রমাগত..আবার বলছেন যে সকালে বিছানায় শুয়ে খালি পেটে চা খান সব সময়....এখন বলছেন ফজর নামাজ পড়ে তিন মাইল হাটেন প্রতিদিন..রাত ৪ টা থেকে ফজর নামাজ পর্যন্ত্য কত সময়?? অন্য পোস্টে বলছেন তিনি নামাজ পরেন না....এমন স্ববিরোধী লোকজনের অসংলগ্ন কথাবার্তা ইগনোর করাই ভাল।
৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫৪
জুন বলেছেন: এই নিউজটি আজ পেপারে পড়লাম। এই ভদ্রলোকের জ্ঞ্যান, তীক্ষ ও প্রখর চিন্তাশক্তির জন্য তাকে আমি শ্রদ্ধা করি।
১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:১২
কলাবাগান১ বলেছেন: উনি একজন ভিশনারী
১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৫০
স্থিতধী বলেছেন: ইলন মাস্ক নিবেদিত বিজ্ঞানী নন- উনি হলেন ভিশনারী
কথাটা একদম নিখুঁত । মাস্কের কাছাকাছি আর কে আলোচিত টেকনলজী ভিশনারী আছে এখন? সাধারণত মিডিয়া ইলন মাস্কের কথাই বলে বেশী তাই বাকিদের কথা জানাও হয়না তেমন।
১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১২
কলাবাগান১ বলেছেন: ৮০-৯০% বিজ্ঞান এর আবিস্কার ল্যাবের গন্ডি পেড়িয়ে কোন ব্যবহারিক প্রয়োগ হয় না 'ভিশন' এর অভাবে
১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:০২
কলাবাগান১ বলেছেন: আগের কমেন্টে বলেছি: " ৮০-৯০% বিজ্ঞান এর আবিস্কার ল্যাবের গন্ডি পেড়িয়ে কোন ব্যবহারিক প্রয়োগ হয় না 'ভিশন' এর অভাবে" একটু সংশোধন- প্রয়োগ হয় না ভিশন এবং ফান্ডিং এর অভাবে যেই দুইটাই এলন মাস্ক এর আছে।
অবাক হয়ে পড়লাম দৈনিক আমাদের সময়ে এই নিউজের বাংলা:
"ভিডিওতে দৃশ্যমান বাঁদরটির নাম পেজার। তার মাথায় লাগানো হয়েছে এক বিশেষ ব্রেন চিপ। এর ফলে পেজারের বুদ্ধি আর পাঁচটা সাধারণ বাঁদরের চেয়ে অনেকটা বেড়ে গেছে। ভিডিও গেম কীভাবে খেলতে হয় তাকে তা শেখাতেই হয়নি। নিজে নিজে ভেবে নিয়েই গেম খেলেছে পেজার।"
এই যদি হয় বাংলাদেশের বিজ্ঞান এর বাংলা অনুবাদ, তাহলে আসল সাইন্স কিভাবে প্রসার লাভ করবে। আমার পোস্ট পড়েছেন ৩০০ ওর কম লোকজন কিন্তু খবর এর কাগজ হয়ত ৩ তিন লাখের ও বেশী লোকে পড়বে
https://www.amadershomoy.com/bn/2021/04/11/1327518.asp
১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:৪৪
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা এই গবেষণাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সামাজিক ও এথিকাল সীমারেখা অতিক্রম করবেন না বলেই আশা করা যায়।
১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:০৬
কলাবাগান১ বলেছেন: বিজ্ঞান এর সীমা হওয়া উচিত: "Do no harm"
১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:০৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সময়ের সাথে আরও নতুন কিছু আবিস্কৃত হবে।
১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:০৭
কলাবাগান১ বলেছেন: নতুন আবিস্কার সব সময়ই হচ্ছে কিন্তু যুগান্তরী আবিস্কার আরো বাড়বে
১৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:২১
স্থিতধী বলেছেন: এই যদি হয় বাংলাদেশের বিজ্ঞান এর বাংলা অনুবাদ, তাহলে আসল সাইন্স কিভাবে প্রসার লাভ করবে।
এ অনুবাদ শিক্ষা ব্যবস্থারও এক প্রতিচ্ছবি। ভিশন আর একশন প্ল্যান তো সেখানেও প্রয়োজন; যা হচ্ছে তা বিজ্ঞান বুঝতে কি সহায়ক হয় কিনা আপনি ভালো বলতে পারবেন হয়তো।
২৪ শে মে, ২০২১ সকাল ৯:৫৮
কলাবাগান১ বলেছেন: যতদিন উগান্ডার রাজধানীর নাম কি মার্কা প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আমলা হওয়া যাবে...ততদিন উন্নতি র কোন আশা নাই।
এই পুরা প্যানডিমেকে গত তিন সেমিস্টারের একটা ক্লাশও মিস যায় নাই....।এতই ডাইনামিক সিস্টেম যে এক দিনের নোটিশে সব ক্লাশ অনলাইনে কনভার্ট হয়ে গেল।
১৪| ২৩ শে মে, ২০২১ রাত ১০:২৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার জন্য অনেক মানুষ ওয়েট করছে।
অনেকগুলি কমেন্টে দেখেছি। কোথায় ছিলে এতদিন?
ভালো ছিলে তো?? নাকি আবার সিক টিক হয়ে পড়েছো?
২৪ শে মে, ২০২১ সকাল ৯:৩৪
কলাবাগান১ বলেছেন: You are what you eat- এটা যারা বিশ্বাস করে, তারা ছোট খাটো সিকটিক এ আক্রান্ত হয় না.....
১৫| ২৪ শে মে, ২০২১ সকাল ৯:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: মানব কল্যাণে বিজ্ঞানের জয়যাত্রা অব্যাহত গতিতে এগিয়ে যাক! চমৎকার একটি পোস্ট লিখেছেন। + +
বিজ্ঞান এর সীমা হওয়া উচিত: "Do no harm" - অবশ্যই, এটাও একটি চমৎকার কথা।
২৪ শে মে, ২০২১ সকাল ১০:০৬
কলাবাগান১ বলেছেন: Do no harm এর ব্যাপকতাও অনেক বড়...সামান্য পোকা মাকড় নিয়ে ও রিসার্চ করতে জাস্টফাই করার জন্য দিস্তায় দিস্তা এপ্লিকেশন দিয়ে প্রমান করতে হয় যে তারা কোন ব্যাথা পাবে না পরীক্ষার সময়....রেসপেক্টেবল ওয়েতে ট্রিট করা হবে..।আশেপাশে এনভায়রমেন্ট কুলুসিত হবে না এই বিজ্ঞান চর্চায়.....
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:০০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এক সময় মৃত মানুষ জীবিত করার প্রযুক্তিও আবিষ্কার হবে।