নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কলাবাগান১

বিজ্ঞান নিয়ে পড়ালেখা দেশপ্রেমের ই অংশ

কলাবাগান১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

Breakthrough Infection: টিকা নিয়েও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত!!!!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:১৬



ভ্যাকসিন আপনাকে সুরক্ষা দিবে সিরিয়াসলি আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার হাত থেকে। কিন্তু
ভ্যাকসিন আসার আগে যত লোক করোনা ভাইরাস এ মারা যেত, বিশ্বব্যাপি/ধনী দেশগুলি সহ অনেক দেশে ৫০% এর বেশী লোকজন ভ্যাকসিন নেওয়ার পরও,মারা যাওয়ার হার কিন্তু সে অনুপাতে কমছে না...। আমি জোর দিচ্ছি অনুপাত শব্দটার উপর। এর কারন হল করোনা আক্রান্ত এর হার কিন্তু ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট আসার পর থেকে বেড়ে চলছে। বেশী নাম্বারে আক্রান্ত হলে তার ১-২% তো মারা যাবেই। অবশ্য ভ্যাকসিন না থাকলে, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা যে অনেক বেশী লোক মারা যেত, সেটা বুঝা যাচ্ছে। ভ্যাকসিন ডেল্টা দ্বারা মারা যাওয়া থেকে রক্ষা করছে কিন্তু আক্রান্ত হওয়ার হার কমাতে পারছে না...। বেশী আক্রান্ত মানে মৃত্যু এর সংখ্যা ও তেমন কমছে না। ভ্যাকসিন না থাকলে, এখন মৃত্যুর হার সামাল দেওয়া যেত না।

এর থেকে মুক্তি পেতে হলে সংক্রমন কমাতে হবে কিন্তু কেন ভ্যাকসিন নেওয়ার পরও সংক্রমন কমছে না???? এর কারন হচ্ছে ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে ইনজেকসন দিয়ে যেটা আপনার ফুসফুস কে রক্ষা করবে কেননা যে এন্টিবডি তৈরী হয় সেটা শরীরে সার্কুলেট করে আপনার ইন্টারনাল অর্গান গুলিকে সুরক্ষা দিচ্ছে কিন্তু প্রবলেম হল যে করোনা ভাইরাস এর মেইন প্রবেশ দ্বার হল আপনার শ্বাসনালি। শ্বাসনালী তে Mucus নির্গত করার টিস্যু তেই ভাইরাস বসবাস করা আরম্ভ করে কিন্তু যেহেতু ইনজেকশান দ্বারা যে এন্টিবডি তৈরি হয় সেগুলি কে বলে IgG/IgM type, সেগুলি শ্বাসনালিতে যায় না, তাই ভাইরাস ফুসফুসে আক্রান্ত করতে পারে না কিন্তু শ্বাসনালীতে বহাল তবিয়তে বংশবিস্তার করতে থাকে- ফলাফল asymptomatic infection. যেহেতু ভ্যাকসিন নেওয়া লোকজন এর কোন সিম্পটম নাই কিন্তু তার শ্বাসনালীতে থাকা ভাইরাস খুব সহজেই অন্যদের কে ও আক্রান্ত করছে কেননা ভাইরাস এ আক্রান্ত ব্যাক্তি জানেই না যে সে আক্রান্ত।

শ্বাসনালিতে যে এন্টিবডি থাকে তা হল IgA type. এখন এই IgA type এন্টিবডি শ্বাসনালীতে বানাতে হলে আপনার ভ্যাকসিন টা দিতে হবে নাকে স্প্রে করে..। ইনজেকশন দিয়ে না। আপনি দেখবেন যে পলিও টিকা খাওয়ানো হয়...পলিও যদি ইনজেকশন দিয়ে দেওয়া হত তাহলে খুব একটা ইফেক্টিভ হত না। কেননা পলিও ভাইরাস পানি বাহিত হয়ে পেটের ভিতর Mucus টিস্যু (mucosa) দিয়ে নার্ভাস সিস্টেমে পৌছে গিয়ে প্যারালাইসিস করে। তাই টিকা খাওয়ানো হলে ই ভ্যাকসিন সরাসরি পেটের ভিতর এর Mucus টিস্যু (mucosa) পৌছে যায় আর সরাসরি ভাইরাস কে নির্মুল করে।

বাচ্চা/টিন এজদের নাকের অনেক গভীরে (nasopharynx) Bronchus-associated lymphoid tissue থাকে যেটা এডাল্টদের মাঝে নাই, এই lymphoid tissue গুলি থেকে ভাইরাস এ আক্রান্ত হলে ইমিউন রেসপন্স এর দ্বারা প্রচুর পরিমানে IgA type এন্টিবডি তৈরী করতে পারে (mucosal immune system) এবং সেই জন্যই এখন মনে করা হচ্ছে যে বাচ্চা/টিনএজ রা হয়ত এই কারনেই বয়স্কদের থেকে বেশী সুরক্ষিত করোনা ভাইরাস থেকে। এ ব্যাপারে সিএনএন এর এই News Report টা দেখতে পারেন।

উপর এর ছবিতে ই দেখুন স্প্রে ভ্যাকসিন কিভাবে ভাইরাস এর বংশবৃদ্ধি কমাতে পারে নাকের মাঝে কেননা নাকে স্প্রে করলে, নাকের Mucus নির্গত করার টিস্যু থেকে প্রচুরপরিমানে এন্টিবডি তৈরী হবে (IgA type) যেটা ভাইরাস কে নির্মুল করতে সাহায্য করে।

কিন্তু ইনজেকশন দিয়ে ভ্যাকসিন নিলেও নাকের মাঝে ভাইরাস পরিমান অনেক বেশী থাকবে কেননা ইনজেকশন দ্বারা তৈরী IgG/IgM type এন্টিবডি নাকের মাঝে যায় না বললেও চলে।

জনমত গড়ে না উঠলে স্প্রে ভ্যাকসিন তৈরী হবে না....

আমার মতে সবাই কে বুস্টার শট দেওয়া হোক নাকে স্প্রে ভ্যাকসিন দিয়ে, তাহলে ইনজেকশন টিকা রক্ষা করবে ফুসফুস আর স্প্রে টিকা বন্ধ করবে সিম্পটম ছাড়া ভাইরাস এর বংশবৃদ্ধি।


মন্তব্য ৬৩ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৬৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:২৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সুইডেন স্প্রে ভ্যাকসিনের ট্রায়াল দিতে চায় বাংলাদেশে।
অনেক দরকারি বিষয় তুলে ধরেছেন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩১

কলাবাগান১ বলেছেন: বাংলাদেশ তাহলে বিশ্বের জন্য রোল মডেল হবে...যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ট্রায়াল আরম্ভ করা উচিত

২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, খুবই একটি ইন্টারেস্টিং তথ্য উপস্থাপন করেছেন।
উন্নত দেশগুলোতে কি ইনজেকশন এর পাশাপাশি ন্যাসাল স্প্রে ভ্যাক্সিন দেয়া শুরু হয়েছে?
এ ব্যাপারে আরও কোন আপডেট থাকলে জানাবেন।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৪৩

কলাবাগান১ বলেছেন: এই ব্যাপার টা এখনও তেমন ভাবে সামনে আসছে না। নগন্য সংখ্যার কিছু বিজ্ঞানী চেস্টা করে যাচ্ছেন এই ব্যাপারটা সামনে আনতে কিন্তু বিশ্বের ড্রাগ ইন্ডাস্ট্রি এর ক্লাউটের কাছে বারবার পরাজিত হচ্ছে....ন্যাসাল স্প্রে হলে আর মাইনাস ৮০ এর ফ্রিজার লাগবে না, কোন ডাক্তার/নার্স লাগবে না টিকা পুশ করতে, গরীব দেশগুলি সহজেই জনগন এর কাছে স্বল্প খরচে পৌছে দিতে পারবে..থার্ড পার্টি এর স্বার্থ রক্ষা হবে না...অনেকেই ইনজেকশন নিতে ভয় পায় কিন্তু নাকে স্প্রে তে কোন অসুবিধা নাই।

ফেইজ ওয়ান ট্রায়াল হচ্ছে মাত্র চারটা ন্যাসাল স্প্রে ভ্যাকসিন এর (চায়না, ইন্ডিয়া, ইউকে, ইউএসএ)

৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: তারমানে ভালো খবর হোল টিকা ইনজেকশন ছাড়াও করোনা নির্মূলের আরও ভালো পদ্ধতি আমাদের নাগালের মধ্যে আসছে।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০১

কলাবাগান১ বলেছেন: একটা ইনজেকশন ভ্যাকসিন আর আরেকটা স্প্রে ভ্যাকসিন- এই দুটা দিয়েই ১০০% সুরক্ষা হবে ....আর ভাইরাস এর বংশবিস্তার বন্ধ হবে।

৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্টে ভালো লাগা !

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৩

কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



টিকা দেয়া মানুষের শ্বাসনালীতে বা দেহের অন্য কোন অংশে যদি করোনা ভাইসার জমা হয়, কত সময়ে শরীরের এমিউন সিষ্টেম একা করোনা ভাইরাসকে ধ্বংশ করবে?

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৮

কলাবাগান১ বলেছেন: আমার মনে হয় বিজ্ঞানীরা ভ্যাকসিন ও করোনা কে নির্মুল করার জন্য যে পরিমানে রিসোর্স ব্যবহার করছে সেই অনুপাতে রেজাল্ট পাচ্ছে না....তার কারন হল...ভাইরাস কখনই সরাসরি কোন মানুষ কে মারছে না...সাম্প্রতিক এক গবেষনায় পাওয়া গেছে প্রথম সিম্পটম হওয়ার ৯ দিনের মাঝে শরীরে আর কোন ভাইরাস পাওয়া যায় না....তার মানে মানুষ মারা যাচ্ছে ভাইরাস দ্বারা না... মারা যাচ্ছে ভাইরাস এর বিরূদ্ধে লড়াই করার জন্য শরীরে অতি রিয়েক্টিভ ইমিউন সিস্টেম এর সাইটোকাইন স্ট্রম এর মত কার্যকলাপে (অর্গান ফেইল ইউর)।

আমার মতে, অনেক বেশী রিসোর্স ডেডিকেট করা দরকার ঔষুধ বানানোতে যাথে অতি রিয়েক্টিভ ইমিউন সিস্টেম কে কন্ট্রোল করা যায়। ভাইরাস কে মারার জন্য যত রিসার্চ হচ্ছে তার ৫% ও হচ্ছে না অতি রিয়েক্টিভ ইমিউন সিস্টেম কে কন্ট্রোল করার জন্য ঔষুধ বানানোর জন্য।

৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৫

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমাদের এক দারোয়ান চাচা আছেন। সে বলে তার কোনোদিনও নাকি করোনা হবেই না। কারণ সে জেনেছে করোনার প্রবেশদ্বার বা করোনার নিরাপদ আশ্রয়স্থল নাক কাল গলা।

তাই সে রোজ ৪ বেলা নাকে দুই ফোটা তেল টেনে নেয়। কানেও লাগিয়ে দেয় আর গলায় তো ঢালেই। সে এই বিশ্বাসে বিশ্বাসী হয়ে বীর দর্পে চলে।

আমারও তার কথা শুনে একটু একটু বিশ্বাস হয়েছিলো কিন্তু আজ নাকে স্প্রে করতে হবে শুনে তো ভয়েই মরলাম। না জানি কতক্ষন নিশ্বাস বন্ধ থাকবে। এই টিকা আসলে আমি নাই। :(

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৪

কলাবাগান১ বলেছেন: তাই আমি জানি আমার মাস্ক এর উপর কোন ঔষুধ নাই... মাস্ক আছে তো নো এন্ট্রি ভাইরাস। দুনিয়ার কোন ঔষুধ/ভ্যাকসিন ১০০% ইফেক্টিভ না। কিন্তু মাস্ক ১০০% ইফেক্টিভ।

আপনার দারোয়ান চাচা অনেক বিজ্ঞানীর এর চেয়েও অনেক বুদ্ধিমান

৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


"অতি রিয়েক্টিভ ইমিউন সিস্টেম"কে কন্ট্রোল করার জন্য ঔষুধ বানানো নিশ্চয় অনেক সময় সাপেক্ষ হবে; টিকা দেয়া মানুষের শরীর (ফুসফুস এর বাহিরে) যদি ভাইরাস পজিটিভ হয়, ভাইরাসমুক্ত করার জন্য কোন ঔষধ আছে?

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫২

কলাবাগান১ বলেছেন: তবে মার্কেটে অতি রিয়েক্টিভ ইমিউন সিস্টেম"কে কন্ট্রোল করার জন্য অনেক ঔষুধ আছে, তাই ড্রাগ Repurpose করার জন্য অনেক রিসার্চ স্টাডি হচ্ছে।
ভাইরাস থেকে ১০০% মুক্ত হওয়ার ঔষুধ এখনও বাজারে আসে নাই তবে অনেক ট্রিটমেন্ট পাইপলাইনে.।বিশেষ ইসরাইল অনেক এগিয়ে এ ব্যাপারে অন্য দেশের চেয়েও
এই তিনটা ঔষুধ খুবই প্রমিজিং
https://www.israel21c.org/interest-grows-in-3-experimental-israeli-covid-treatments/
https://nocamels.com/2021/08/antiviral-drug-reduces-covid-19-inflammation-in-48-hours-israeli-study-finds/

৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৩

শেরজা তপন বলেছেন: ভাল ও নতুন কিছু তথ্য পেলাম! টিকা নিয়ে তাহলে বিপদ এখনো যায় নাই :(

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৫

কলাবাগান১ বলেছেন: আপদ বিদায় না হওয়া পর্যন্ত্য বিপদ ছেড়ে যাবে না...

৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০২

জুন বলেছেন: ভ্যাক্সিন নিয়েও করোনা মনে হয় কলেরা, বসন্ত আর যক্ষার মতই অনেক দিন আমাদের আকড়ে থাকবে :(

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৭

কলাবাগান১ বলেছেন: কলেরা/বসন্ত/যক্ষা তো কন্ট্রোলে আছে.। এর জন্য জন জীবন তো বিপিন্ন হচ্ছে না...আমরা নরমাল জীবনে ফিরে যেতে চাই

১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১৬

আখেনাটেন বলেছেন: কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে এটি একটি ভালো উপায় হবে।

তবে ইন্ট্রানাসাল কোভিড ভ্যাকসিন তৈরিতে এখনও অনেক পথ বাকি মনে হয়। কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে। পোলিও টিকার মতো হয়ত এটাকে প্রয়োগ করা নাও হতে পারে। আলাদা ডিভাইস লাগতে পারে ভাইরেসের ধরনের কারণে। তাছাড়া আপার রেসপাইরেটরি ট্রাকে মিউকোসিলিয়ারি ব্লাংকেটে কোভিড ইমিউন রেসপন্ষ নিয়েও নানামুখি চ্যালেন্জ রয়েছে। ফলে ইনএকটিভেইট, এটেনিয়েটেট কিংবা ভাইরাল ভেক্টর ইত্যাদি যে ভ্যাকসিনই বলেন তা সাকসেসফুলি ডেভালপ করা আমার মনে হয় না সহজ হবে। যদিও এখনকার সব ইন্ট্রানাসাল ভ্যাকসিনগুলো হিউমেন ট্রায়াল এর প্রাথমিক স্টেজে রয়েছে...। আর এর আগেও নাসাল ভ্যাকসিনের সফলতাও খুব বেশি নেই।

সেক্ষেত্রে এমআরএনএ ভি্ত্তিক কোভিড ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করলেও সেটাও দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার। আর আপনার মতে বুস্টার ডোজের টিকা দেওয়ার সময়ে এই ভ্যাকসিন মার্কেটে কার্যকরভাবে ছাড়াও মনে হয় না সম্ভব হবে। তবে হলে তো বেটার।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:১৬

কলাবাগান১ বলেছেন: সব কিছুতেই চ্যালেন্জ থাকবেই...ফ্লু ভ্যাকসিন এখনও ইনজেকশন দিয়েই হচ্ছে কিন্তু যেহেতু শ্বাসনালীর ভাইরাস, ফ্লু নেসাল স্প্রে ভ্যাকসিন এর ব্যবহার ও বেড়ে যাচ্ছে। এখানেদেখুন
https://link.springer.com/article/10.2165/11206860-000000000-00000

বাংলাদেশের মেডিক্যাল ডায়াগন্সটিক সেন্টার গুলি নতুন সার্ভিস স্টার্ট করতে পারে অথবা আপনি নিজেই স্টার্ট করতে পারেন। যারা করোনা ভাইরাস এর টিকা নিয়েছেন, তাদের শরীরে করোনা ভাইরাস এর এন্টিবডি কি এখনও আছে আর থাকলে পরিমান কত। যদিও বেশী করোনা ভাইরাস এন্টিবডি মানেই বেশী প্রটেক্টেড- এমন জেনেরালাইজেশন করা যাবে না, তবে শরীরে 'এনাফ' করোনা ভাইরাস স্পেসিফিক এন্টিবডি থাকলে কিছুটা হলেও নিশ্চিন্ত হওয়া যায়। এখন বাজারে ডায়াবেটিক সুগার মাপার মতই করোনা ভাইরাস স্পেসিফিক এন্টিবডি মাপার 'যন্ত্র' পাওয়া যাচ্ছে...এক ফোটা রক্ত থেকে।

১১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ স্প্রে হলে ভালোই হয়। অকালে মরতে চাই না।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:১৭

কলাবাগান১ বলেছেন: বেশী খেয়ে আজকাল অনেকেই অকালে মারা যাচ্ছে

১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: কলাবাগান১,




ভালো বিষয় নিয়ে লেখা।
ভ্যাক্সিন নিয়েও সংক্রমন না কমার পেছনে আপনি বলেছেন যে, ভ্যাক্সিনের পরে যে এন্টিবডি তৈরী হয় তা আপার রেসপিরেটরী ট্রাক্টের ঝিল্লিতে প্রবেশ করতে পারেনা এবং কোভিড ভাইরাস সেখানে থেকে যায়। তাই ভ্যাক্সিনেটেড মানুষ দ্বারাও সংক্রমনের সম্ভাবনা থাকার কারনে সংক্রমন কমছেনা। এজন্যে আপনি ন্যাজাল স্প্রে'র কথা বলেছেন। ভালো প্রচেষ্টা সন্দেহ নেই ।
কিন্তু এ ব্যাপারে বিশ্বে সর্বপ্রথম আমাদের দেশেই যে এরকম ন্যাজাল স্প্রে 'র গবেষণা হয়েছে এবং তা বেশ কার্য্যকরীও প্রমানিত হয়েছে তা কি আমাদের জানা আছে ?
যদিও এটা ভ্যাক্সিন ও মাস্কের বিকল্প নয় । এটা সহায়ক। নাম দেয়া এহয়েছে " বঙ্গসেফ অরো ন্যাজাল স্প্রে"
এটা উদ্ভাবন করছেন " বাংলাদেশ রেফারেল ইন্সটিটিউট ফর কেমিক্যাল মেজারমেন্টস" ( BRICM ) এর বিজ্ঞানী সহ বেশ কিছু নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ আর স্বাস্থ্যকর্মী এবং টেকনিশিয়ানদের মিলিত একটি দল। এই স্প্রে আপার রেসপিরেটরী ট্রাক্টের ন্যাজো-ফেরিংস, অরো-ফেরিংস , মুখ গহ্বর এবং খাদ্যনালী আর শ্বাসনালীর সংযোগ এলাকায় বাসা বাঁধা ভাইরাসকে প্রতিহত করে ব্যবহারকারীকে সুরক্ষা দেয় এবং পাশাপাশি সংক্রমন রোধও করে।
গবেষণাটি চালানো হয় গত বছরের মে থেকে অক্টোবর পর্য্যন্ত ঢাকা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে চিকিৎসারত কোভিড রোগীদের উপরে। বাংলাদেশের পরপরই ফ্রান্সে এই রকম গবেষণা চালানো হয়। কানাডাতেও SaNOtize Research and Development প্রতিষ্ঠানটিতেও BRICM এর উদ্ভাবিত স্প্রেটির ( নাইট্রাস অক্সাইড) মতো একই রকম স্প্রে নিয়ে গবেষনা চালানো হয়। অস্ট্রেলিয়তেও নাকি এরকম স্প্রের গবেষনা চালানো হবে বলে জানা গেছে।

বাংলাদেশই আপনার বলা ন্যাজাল স্প্রের প্রথম প্রবর্তক বা উদ্ভাবক। এটা আমাদের গর্ব।
সম্প্রতি বাংলাদেশ মেডিক্যাল রিসার্চ কাউন্সিল (BMRC) বরাবরে BRICM এ ব্যাপারে অনুমোদন চেয়েছে। পরে অনুমোদন চাইবে ড্রাগ এমানিষ্ট্রেশন এর কাছে। এই পর্য্যন্ত জানি । শেষতক কি হয়েছে জানিনে। বাংলাদেশ তো, গড়িমসি করবে আর বিশ্বে সর্বপ্রথম কোভিড বিরোধী ন্যাজাল স্প্রেটির গৌরব তুলে দেবে অন্য দেশের হাতে । ভয় হয় ... বড় ভয় হয় !!!!!!

গবেষকরা বলেছেন, একমাস চলবে এমন একটি ন্যাজাল স্প্রের দাম পড়বে মাত্র একশত টাকা।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:২৩

কলাবাগান১ বলেছেন: আমার মনে হয় বাংলাদেশের নেসাল স্প্রে অবশ্য ই ভাল একটা উদ্ভাবন এবং এর বহুল ব্যবহার অনেক হেল্প করবে। যারা এর অনুমোদন দেন, তারা যে কি চিন্তা করেন, বুঝা মুশকিল।
কিন্তু নেসাল স্প্রে দ্বারা নাইট্রাস অক্সাইড দিয়ে লিমিটেড উপকার হবে কেননা একবার ভাইরাস কোষের ভিতর ঢুকে পড়লে, নেসাল স্প্রে এর 'ঔষুধ' দিয়ে একে দমন করা যাবে না। তার জন্যই দরকার নেসাল স্প্রে ভ্যাকসিন। ভ্যাকসিন ই ভাইরাস কে কোষে প্রবেশ করতে বাধা দিবে- তাই সবসময়ই প্রটেক্টেড থাকবে ভাইরাস থেকে।

১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: খুবই যুক্তিযুক্ত একটি বিষয় উপস্থাপন করেছেন; তাহলে তো ভ্যাকসিনের পাশাপাশি ন্যাজাল স্প্রেও দরকার হবে?

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৬

কলাবাগান১ বলেছেন: ন্যাজাল স্প্রে এর ভ্যাকসিন এর দরকার হবে যেটা এখনও ট্রায়াল এর মাঝে আছে, কিন্তু আরো তাড়াতাড়ি আসার দরকার

১৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৬

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: ধনী দেশগুলোতে ভ্যাকসিন নেয়ার পরও করোনা মৃত্যু কমছে না, এর সপক্ষে প্রমাণ কী? বরং সকল তথ্যপ্রমাণ উল্টোটাই নির্দেশ করে।

https://www.bbc.com/news/health-58545548

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৩

কলাবাগান১ বলেছেন: আমি 'অনুপাতে' কথা টা বলেছি। আমেরিকা তে ভ্যাকসিন নেওয়ার আগেও প্রায় ২ হাজার লোক মারা যেত, এখন ১২ উর্ধে ৬৫% ভ্যাকসিন নেওয়ার পরও প্রায় দুহাজার মারা যাচ্ছে। আমি বলেছি যে ভ্যাকসিন ইফেক্টিভ কেননা, ভ্যাকসিন না থাকলে, এই ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট কে সামাল দেওয়া যেত না। এখনকার দুহাজার থেকেও আরো বেশী মানুষ মারা যেত ভ্যাকসিন না থাকলে। ভ্যাকসিন আপনার ফুসফুস কে সুরক্ষা করে। তবে অনেক ভ্যাকসিন নেওয়া লোকজন এর মাঝে অন্যান্য রোগ থাকাতে তখন ভ্যাকসিন নিয়েও মারা যেতে হচ্ছে।
কিন্তু ভ্যাকসিন দিয়েও সংক্রমন সেই অনুপাতে কমছে না, তাই আমি এর একটা কারন হিসাবে বলেছি ন্যাজাল স্প্রে ভ্যাকসিন এর কথা।

১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমার বড় চাচী। ২ ডোজ টিকা নেয়ার পরও করোনাতে আক্রান্ত হয়ে হসপিটালে যেতে হয়েছে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৪

কলাবাগান১ বলেছেন: অনেক ভ্যাকসিন নেওয়া লোকজন এর মাঝে অন্যান্য রোগ থাকাতে, ভ্যাকসিন নিয়েও হাসপাতালে যেতে হচ্ছে

১৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১০

নতুন নকিব বলেছেন:



খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ। ন্যাসাল স্প্রে ভ্যাকসিন এর আপডেট জানাবেন আশা করি।

শুভকামনা জানবেন। পোস্টে +++

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৬

কলাবাগান১ বলেছেন: অবশ্যই বেশী বেশী মানুষ যখন জানবে এর দরকার এবং এর পিছনের বিজ্ঞানকে, তখন জনমতের চাপেই তাড়াতাড়ি ন্যাজাল স্প্রে ভ্যাকসিন ও চলে আসবে। সামুকে ধন্যবাদ পোস্টকে স্টিকি করাতে।

১৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৩০

বিষক্ষয়_রিটার্নস বলেছেন: I urge the blog authority to remove this post peddling misinformation about the efficacy of COVID 19 vaccine and the success they have in preventing death and serious illness due to COVID 19.
“ভ্যাকসিন নেওয়ার পরও,মারা যাওয়ার হার কিন্তু সে অনুপাতে কমছে না” do the poster has any credible data to support this claim?
Vaccine never prevents getting infected by the pathogen, rather it allows the body to mount a successful defense against the pathogen and preventing serious illness or death.
Vaccine has dramatically reduced the number of serious illness and death in all developed countries. In developed countries it is now called the pandemic of the unvaccinated. People dying are people that did not had the vaccine or people who had other life threatening preexisting condition.
I have to question if he has an ulterior motive in peddling this misinformation about COVID 19 vaccine as he is a known blind supporter of Awamileague
We all know the Awamileague govt’s vaccine program in BD is in total failure. According to the poster the vaccine does not work to reduce death rate due to COVID 19. So it does not matter if Awamileague has stuffed up the vaccination program in BD.

Everyone’s facebook page is full of friends and relatives dying from COVID in BD but in according Govt stats only few people dies everyday from COVID. As if any one trust BD govt’s data.

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫১

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার এই বিদ্ধেষ পূর্ন কমেন্টে এর উত্তর দিতেও দ্বিধা করছি। আমি শুধু বিজ্ঞান এর টা কে তুলে ধরতে চেয়েছি। আর আপনি যে বাক্য কে কোট করেছেন সেটার উত্তর আমি উপরে দিয়েছি, দেখে নিবেন। আর অনুপাত শব্দ টার মানে দেখে নিবেন।

১৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১২

ফুয়াদের বাপ বলেছেন: পৃথিবীজুড়ে মানুষ বাঁচার আকুতিতে চেয়ে আছে কার্যকরী কোন স্থায়ী ভ্যাকসিনের জন্য। দুই ডোজ টিকা নেবার পরেও সস্থিতে নেই বয়স্করা। বোষ্টার ডোজ নিয়েও আছে নানান কানাঘোষা।

আপনার পোষ্টের মাধ্যেমে জানলাম কিছু অজানা তথ্য - ধন্যবাদ।

প্রত্যাশা অচিরেই করোনার করালগ্রাস থেকে পৃথিবী মুক্ত হবে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫২

কলাবাগান১ বলেছেন: ভ্যাকসিন কাজ করে, কিন্তু ভাইরাসও অতি বেশী কাজ করে.....তাই ভ্যারিয়েন্ট এর পর ভ্যারিয়েন্ট আসছে

১৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩০

মোঃমোজাম হক বলেছেন: সময়োপযোগী পোষ্ট। দুই ডোজ নেয়ার পর এনেকেই আবারো আক্রান্ত হচ্ছে।
এই মহামারী কবে শেষ হবে আল্লাহ্‌ জানে!

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৭

কলাবাগান১ বলেছেন: বিবর্তনবাদ বলে যে ভাইরাস একসময় নিজের প্রয়োজনেই মাইল্ড ভার্সান হিসাবে আবির্ভূত হবে বেচে থাকার জন্য। এর প্রমান হিসাবে বলা হয় আরো অন্যান্য করোনা ভাইরাস দের কথা, যারা খুবই মাইল্ড ....সর্দি কাশি তৈরি করে অনলি। তার মাঝে একটা করোনাভাইরাস অনেক বছর আগে বর্তমানের করোনাভাইরাস এর মতই শক্তিশালী ছিল কিন্তু এখন একেবারেই দুর্বল।

২০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৩

কামাল১৮ বলেছেন: করোনা মনে হয় ফ্লুর আঁকার ধারন করবে,প্রতি বছর টিকা নিতে হবে।বুস্টার নেয়ার পর দেখা যাক কি হয়।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১৭

কলাবাগান১ বলেছেন: ফ্লুর মত থেকে যাবেই বলে মনে হচ্ছে। তবে একটু সচেতন হলেই কিন্তু এড়ানো যায়। আমি নিজে গত ৬ মাস ধরেই ইন পারসন ১০০% কাজ করছি কিন্তু খুবই সাবধানে। যে কলম টা ধরে বিল্ডিং এর গেটে সাইন করতে হয় ল্যাবে ঢুকার আগে, সেটা কেও খালি হাতে ধরি না। দরজার হাতল, লিফট এর বfটন, তো খালি হাতে ধরার প্রশ্ন ই উঠে না। যদিও সবার কার্ড আছে, কিন্তু গেটে খুবই কড়াকড়ি। পানি খেতে হলেও বিল্ডিং থেকে বের হয়ে, মাস্ক সরিয়ে পানি খাই। ১০০% সময় মাস্ক ইনসাইডে।

চিন্তা করছি লোকাল ফার্মেসী তে আমার ভ্যাকসিন দেওয়ার পর করোনার এন্টিবডি কতটা তা আছে তা দেখে বুস্টারশট নিব নাকি নিব না তার ডিসিশন নিব। $৩৮ লাগে টেস্ট করতে

২১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১০

বিষক্ষয়_রিটার্নস বলেছেন: I again urge the blog authority to remove this post from sticky position or at least modify the title and the statement “ভ্যাকসিন নেওয়ার পরও,মারা যাওয়ার হার কিন্তু সে অনুপাতে কমছে না” so that it does not give the impression that the COVID19 vaccine does not work.

Vaccine is never intended to prevent infection rather vaccine’s function is to prevent disease and COVID19 vaccines are excellent in preventing the development of the disease. . .

All the available data shows that people fully vaccinated with Moderna, Astrazeneca or Pfizer vaccine is very unlikely die or get seriously ill from COVID19. If you are over 20 and if you have access to Moderna, Astrazeneca or Pfizer vaccine, take it.

Chinese vaccine has very low efficacy, but even that is worth taking if Moderna, Astrazeneca or Pfizer is not available.

Remember in Bangladesh, If you die or get seriously sick, it will be your family that will bear the loss. Hundreds of thousands of middleclass families has become poor from paying the hospital/ICU bills in Bangladesh.

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৪

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনি বলেছেন "Vaccine is never intended to prevent infection " আমি তো সেই কথাই বললাম যে ইনফেকশান কমছে না ভ্যাকসিন নেওয়ার পরও

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৩

কলাবাগান১ বলেছেন: Current injection based vaccines protect your lungs and also protect from getting seriously ill very efficiently. No question about that......my concern is infection numbers are not coming down accordingly. Yesterday, America saw more than 175,000 infection। যেটা কিছু মাস আগেও ছিল ২০০০০ থেকে ৩০০০০ হাজার এর মাঝে।

২২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন: অনেক দেশেই ট্রায়াল শুরু হয়ে গেছে স্প্রে ভ্যাকসিনের। মনে হচ্ছে খুব দ্রুতই এটা বাজারে আসবে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে কতদিনে সুরক্ষা দেবে ?

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৬

কলাবাগান১ বলেছেন: ৬ মাসে যদি একবার করে স্প্রে করতে হয়, তাহলে তো আমি কোন প্রবলেম দেখি না। এখন জন্ম নেওয়া বাচ্চাদের প্রথম দুবছর এর মাথায় ২০-২৫ টা টিকা দেওয়া হয় বিশেষ করে উন্নত বিশ্বে।

২৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১৮

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: আপনার ব্যাখা বুঝতে পারছি কিন্তু লেখার শিরোনাম ও প্রথম লাইন অত্যন্ত বিভ্রান্তিকর, বড় ভুল ধারণা দেবে। একটু সংশোধন করে নিন।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৭

কলাবাগান১ বলেছেন: ওকে

২৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৪

আগন্তুক৬৯ বলেছেন: আমরা যারা ২টি ডোজ নিয়েছি তারাও স্বস্থিতে নেই। পত্র পত্রিকায় পড়ছি ২ ডোজ দেওয়ার পর শরীরে যে এন্টিবডি তৈরী হয় তা ৬ মাস পর ধীরে ধীরে কমতে থাকবে। এই ক্রমশ কমতে থাকা এন্টিবডিকে বৃদ্ধি করার জন্য বুষ্টার বা ৩য় ডোজ নেওয়া দরকার। এই ব্যাপারে আপনার মতামত জানতে চাই।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৪

কলাবাগান১ বলেছেন: এন্টিবডি একলাই শুধু প্রটেকশান দেয় না...। কিলার টি সেল ও প্যাথোজেন কে নির্মুল করতে সাহায্য করে। আর এন্টিবডির লেভেলে কত নিচে নামলে একজন তার করোনা ভাইরাস প্রটেকশন হারাবে, তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা এখনও কোন কোন ফার্ম ক্লুশনে আসতে পারে নাই। করোনা ভাইরাস এর এন্টিবডি মাপার জন্য বাজারে অনেক কিট পাওয়া যাচ্ছে (ভ্যাকসিন স্পেসিফিক অথবা করোনা আক্রান্ত হওয়ার পরের এন্টিবডি)...বাংলাদেশেও এন্টিবডি মাপা কে সহজলভ্য করা হোক

২৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৭

রাকু হাসান বলেছেন:

মনে একটা প্রশ্ন ছিল,উন্নত দেশগুলো এত ভ্যাকসিন দেওয়ার পরও আক্রান্তের হার কমছে না কেন।এখন বিষয়টি
পরিস্কার করলেন আপনি।শুনলাম ব্রিটেনে ১৭/১৮ বছর বয়সীদের টিকা দেওয়া হবে।বাংলাদেশও ভাবছে ১২ বছরের
বেশি বয়সীদের টিকা আওতায় আনতে।সে ক্ষেত্রে এমন অল্প বয়সীরা টিকারা গ্রহণের ক্ষেত্রে কতটা প্রস্তুত।
বিজ্ঞান কি বলে।এ বিষয়ে আপনার মতামত দিলে খুশি হব।করোনা ও ভ্যাকসিন বিষয়ক লেখায় আপনাকে
১০/১০ দিব আমি। এর আগেও গুরুত্বপূর্ণ কোয়ালিটি আর্টিকেল লিখেছেন।কৃতজ্ঞতা আপনার প্রতি।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:২২

কলাবাগান১ বলেছেন: আমি দেখব টিকার আগে ট্রায়াল এর রেজাল্ট। ১২ বছর এর উপর দের উপর ট্রায়াল এবং পরবর্তিতে টিকা দেওয়ার পর এখন পর্যন্ত্য কোন এডভারস ইফেক্ট দেখা যায় নাই। উপরেও বলেছি ২ বছর বয়স হতে হতে ই এখানকার একটা শিশুকে ২০-২৫ টা টিকা দেওয়া হয়। ৯৯.৯% এর ক্ষেত্রে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রািয়া নাই। তাই আমি অবশ্য ই বাচ্চাদের টিকা দেওয়া সাপোর্ট করব।

২৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৬

আগন্তুক৬৯ বলেছেন: ৫/৬ বছরের শিশু যারা স্কুলে যায় তাদের টিকার ব্যাপারে কি কোন চিন্তা ভাবনা আছে। এদের জন্য কি ভ্যাক্সিন আছে বা বের হয়েছে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৬

কলাবাগান১ বলেছেন: আমেরিকাতে ট্রায়াল চলছে ৫-১২ বছর এর উপর শিশুদের নিয়ে। ট্রায়াল রেজাল্ট এর ভিত্তি করেই ডিসাইড করা হবে বাচ্চাদের কেও কি কভিড টিকা দেওয়া হবে কিনা

২৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩৩

পুলক ঢালী বলেছেন: প্রশ্নাতীত ভাল পোষ্ট, অনেক কিছু জানলাম, ভাইরাস নয় অতি ইমমিউন রিয়েকশন অর্গান ফেইলিউরের কারন।
ন্যাজাল স্প্রে ভ্যাকসিন কত শীঘ্র আসে তা দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
পোষ্টটি ষ্টিকি করার জন্য ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অসংখ্য ধন্যবাদ, তা নাহলে হয়তো মিস করতাম।
ভাল থাাকুন ভাই।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৪

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পড়ার জন্য

২৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০০

আরোগ্য বলেছেন: view this link

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৯

কলাবাগান১ বলেছেন: রবার্ট মেলন একজন খুবই বিখ্যাত বিজ্ঞানী...উনার অবদান আছে এমআরএ ভ্যাকসিন ডেভেলপমেন্ট এর জন্য। কিন্তু উনার ইদানিং কথাবার্তা প্রচলিত বিজ্ঞান কে প্রশ্নবিদ্ধ করে।

২৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩২

শাহ আজিজ বলেছেন: আরও একবার পড়তে হবে । বেশ কিছু আইটেম আমি টি ভি তে দেখেছি ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১০

কলাবাগান১ বলেছেন: ওকে

৩০| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪১

মিরোরডডল বলেছেন:




হোয়াট এ গ্রেট নিউজ ! জেনেই ভালো লাগছে ।
স্প্রে ভ্যাকসিন কি প্রতি ছয় মাস অন্তর নর্মাল ভ্যাকসিন রিপিটের অলটারনেটিভ হতে পারে?
লেটেস্ট MU ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে লিখবে প্লীজ ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৯

কলাবাগান১ বলেছেন: MU ভ্যারিয়েন্ট এখনও তেমন ভয়ের কিছু তৈরী করতে পারে নাই...এখনও সবখানে ডেল্টা কিন্তু আগামী একবছর এর ই মাঝে করোনা অনেক মাইল্ড হয়ে যাবে (বিজ্ঞান তাই বলে....আগের অন্য করোনা ভাইরাস এর একই রূপান্তর হয়েছিল)

৩১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



এবারের শীতে করোনা নতুন করে আর রূপান্তর হবে নাকি বিশ্বের মানুষকে এবারের মতো মুক্তি ও ক্ষমা করবে জানিনা। তাই আপনার মতো করেই বলছি - পরিচ্ছন্ন মাস্ক আর নিয়মিত হাত মুখ ধোয়ার বিকল্প আপাতত নেই বলে মনে করছি।

অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পোস্টের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৭

কলাবাগান১ বলেছেন: আমি প্রচন্ডভাবে বিশ্বাস করি আর এক বছর এর ই মাঝে করোনা ফ্লু এর মত মাইল্ড ভার্সান এ তৈরী হবে। এর উদাহরন অন্য করোনা ভাইরাসেও আগে দেখা গিয়েছিল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.