নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১। কাক যদি কালো না হত (গায়ে যদি কিছু রংগিন পালক থাকত) আর ময়লা আবর্জনা থেকে খাবার খুজে না বেড়াতো, তাহলে কাকের কা কা আ্ওয়াজ কেও অনেক লেখক/কবিরা সুমধুর আখ্যা দিয়ে গল্পে কবিতায় তুলে ধরতেন। সাধারন মানুষ ও কা কা শব্দ টাকে কর্কশ বলে বেড়াতেন না
২। ইউটিউবে বাংলাদেশের ভিডিও গুলির মধ্যে সবচেয়ে চরম বিনোদন হল যখন নোয়াখালীর ইউটিউবার শুদ্ধ বাংলায় তার ভিডিও কে বর্ননা করার চেস্টা করেন
৩। নোয়াখালীর ১০-১২ বছর এর একজন বালক, বাইরের দেশের স্নাতক পাশ করা ছাত্রদের থেকেও বেশী চতুর বুদ্ধির হয়ে থাকে।
৪। বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশী ছাত্র/ছাত্রীরা পড়তে আসলে, বেশীর ভাগই প্রথমই তারা খুজতে বের হয় কোথায় মসজিদ আর কোথাও হালাল খাবার পাওয়া যায়, আর চীনা/ইন্ডিয়ান ছাত্র/ছাত্রীরা খুজে কোথায় লা্ইব্রেরী আছে...ফলাফল: চাইনীজ/ইন্ডিয়ান রা বিদেশীর টেক সেক্টর থেকে আরম্ভ করে পলিটিক্যাল সিস্টেম (হোয়াইট হাউস থেকে মাক্রোসফট পর্যন্ত্য) প্রায় দখল করে আছে....
৫। ৪ নম্বর এর মতই, মুসলিম জনগন কোন নতুন এলাকায় আসলেই নতুন মসজিদ দেওয়ার জন্য উঠে পড়ে লাগে, আর অন্য রা লাইব্রেরী গড়তে সিটি অফিস এর সাথে লড়াই করে... তাই টাইমস স্কোয়ার এ তারাবির নামাজ পড়া টাকেই উনারা বিজয় হিসাবে দেখেন যেখানে অন্যারা টাইমস স্কোয়ারে ডিসপ্লেতে কোন কোম্পানীর সিইও হিসাবে ওয়াল স্ট্রীট এর স্টক মার্কেট এর অপেনিং বেল বাজাচ্ছে সেই ভিডিও কে প্রদর্শন করাকে বিজয় হিসাবে দেখেন।
৬। বাংলাদেশী প্রবাসীরা আমেরিকাতে আসলে, মাইনরিটি রাইটস নিয়ে অনেক সোচ্চার থাকেন...সামান্য পান থেকে চুন খসলেই সিটিকে সু (Sue) করে থাকেন তারা মাইনোরিটি হিসাবে তার অধিকার কি কোন ভাবে লংগিত হচ্ছে কিনা। কিন্তু বাংলাদেশের মাইনোরিটির নাম শুনলেই (বিশেষ করে হিন্দু), তেলে বেগুনে জ্বলে উঠেন পারলে ১৯৭১ এর মত ঘর/বাড়ী জ্বালিয়ে মনের ক্ষেদ কমাতে চান...তখন মাইনোরিটির অধিকার বলে কিছু থাকতে পারে বলে মনে করেন না
৭। ব্লগের সর্বজন প্রিয় ব্লগার চোখ লজ্জার ভয়ে বিদ্যানন্দের বিরূদ্ধে কিছু বলেন না কিন্তু মনে পুষে থাকা চিন্তা টা বের হয়ে আসে যখন বলেন যে "দেখি কি হয়
৮। এই ব্লগের সবচেয়ে আন্ডাররেটেড ব্লগার এর নাম হল আবদুর রব শরীফ। উনি মাঝে মাঝে প্রচন্ড ভাল ভাল লিখা পোস্ট করেন কিন্তু কোন এক অজানা কারনে তেমন একটা পাঠকপ্রিয়তা পান না। আর এই ব্লগের সবচেয়ে ওভাররেটেড ব্লগার হলেন একজন মহিলা ব্লগার...। নাম বলে বিপদে পড়তে চাই না
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:৪০
কলাবাগান১ বলেছেন: আমি তো বলেইছি যে আমার বিতর্কিত মন্তব্য....আমি না হয় নর্থ কোরিয়ার ভাষায় কথা বললাম, আপনি সাউথ কোরিয়ার ভাষায় প্রতিমন্তব্য করুন।
২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:৫৮
আমি সাজিদ বলেছেন: ৩ এর ব্যাপারে বলবো, আমি চিন্তা করি এইভাবে যে কোন ধরনের জ্ঞান আসলে সমাজের উন্নয়নে বা জাতির উন্নয়নে বা ব্যাক্তির উন্নয়নে ভূমিকা রাখে? এই ক্রাইটেরিয়াগুলোর বাইরের সকল জ্ঞান বা বুদ্ধির কোন ভ্যালু পৃথিবীতে নাই। তবে আপনি যেখানে থাকেন সেখানকার একটা বাচ্চা যে সুযোগ পায় তা আমাদের দেশের নোয়াখালী সহ অন্য জেলাগুলোর বাচ্চারা তা পেলে ( শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অন্ন, বাসস্থান) আমরা পিছিয়ে থাকতাম না ( যদিও এগিয়ে যাচ্ছি আগের চেয়ে)।
৫ এর ব্যাপারে বলবো, আপনাদের মতো সিনিয়ররা যদি বাইরে পড়তে যাওয়াদের গাইড করেন ( এলুমনাই যত শক্ত হলে) ছেলেপেলেদের এত স্ট্রেস নিতে হয় না, পড়াশুনাতেই ফুল ফোকাসড থাকতে পারে। আমি আপনার সাথে একমত একটা বিষয়ে, রাস্তা বন্ধ করে প্রার্থণা করার পাশাপাশি কর্মক্ষেত্রে উন্নতি করা উচিত।
৬ নিয়ে বলি, নিজের দেশেই আমরা শুধু মাইনোরিটি নয়, অনেকক্ষেত্রে নিজেরাই নিজেদের মানুষের অধিকার কেড়ে নেই।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৬:০৩
কলাবাগান১ বলেছেন: খুবই সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
৩ং কথা টা বললাম নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে....এখানকার বিশ্ববিদ্যালয় এর পাশ করা ছেলে মেয়েদের দেখেই বললাম এরা প্রচন্ড ভাবে নাইভ...ছলাকলা তেমন একটা বুঝে না.।সবই বিশ্বাস করে...আর নোয়াখালীতে কারো উপকার করতে চান...প্রথমেই ভেবে বসবে উদ্দেশ্য টা কি..।অবশ্য আপনি ঠিকই বলেছেন পারিপাশ্বর্কিতা বলে একটা কথা আছে..।যেভাবে পরিবেশ পাচ্ছে সেভাবেই গড়ে উঠছে...আমি প্রথম থেকেই বলে আসছিলাম যে বাংগালী মেট্রোরেলে পানের পিক ফেলবে না...পরিবেশ দিলে সেই পরিবেশ কেউ নস্ট করতে চায় না...এখন পর্যন্ত্য মেট্রোরেল পরিস্কার ই আছে। ময়লা পরিবেশে থাকলে, তখন এটা কে ই মনে হয় নরমাল।
৫ এর কথা টাও নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে....আমার ধর্ম যে মহান সেটা শুধু বলা না, করে ধরে দেখানো তে যে রকম ব্যস্ত তারা, কিন্তু জ্ঞান অর্জনে তেমন প্রচন্ড চেস্টা করতে দেখি না. একজন ছাত্র/ছাত্রী যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে আসে, তার ধ্যান জ্ঞান হওয়া উচিত কোন ল্যাবে ভাল কাজ হচ্ছে (সাইন্স হলে), কোন কোর্সে রেজিস্ট্রেসন করলে কেরিয়ারে লাভ হবে, কিভাবে নেটওয়ার্ক গড়ে তুলবে তা নিয়ে ব্যস্ত থাকা উচিত...কিন্তু সে যখন বেশী ব্যস্ত তার মুসলিম স্টুডেন্ট এসোসিয়েন নিয়ে, বেশি ব্যস্ত নামাজ পড়ার জন্য রুম এর বরাদ্দ দেওয়ার পরও আরো বড় রুম দেওয়ার আবেদনে, দৌড়ঝাপে..তখন বুঝা যায় প্রায়োরিটি টা কোন জায়গায়।
৬ এর ব্যাপারে বলি..এদেশে এখনও কোন ছাত্র/ছাত্রী দের কাছ থেকে রেসিজম এর শিকার হই নাই (একাডেমিকে থাকার এই একটা ভাল দিক)...যদি রেসিজমের শিকার ও হই মেনে নেব এই ভেবে আমি তো অন্য দেশ থেকে এসে এখন তার দেশের ছাত্র/ছাত্রীদের উপর ছড়ি ঘুরাচ্ছি, আর আমার দেশের নোয়াখালীর লোক চট্রগ্রামের এর লোকদের দেখতে পারে না...।
৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৫:০৭
আমি সাজিদ বলেছেন: এক এর প্রতিমন্তব্যের প্রেক্ষিতে, আমি রুপক অর্থে বুঝিয়েছি, ভিন্নমতের বিষয়ে আমাদের আরও সহনশীল হওয়া উচিত ( যদি সে ভিন্নমত স্বাধীনতা, দেশ ও সমাজ বিরোধী হয়, তাহলেই তা বর্জন করা উচিত কিন্তু তা প্রকাশের অধিকার অন্তত দেওয়া উচিত) । আপনাকে আর কি বলবো, আপনারা সিনিয়র আর এত জ্ঞানী মানুষ যদি এমন করেন!
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৬:০৮
কলাবাগান১ বলেছেন: আমি একজন সাম্প্রদায়িক লোক (বাম দিক থেকে), তাই ডান দিকের লোকজনের বিরূদ্ধেই আমার মন্তব্য সেটা একটু তির্যক হোক না ....কোনটা ভিন্নমত আর কোনটা হেইট বেইসড কমেন্ট সেটা আপনি সাড়ে চুয়াত্তর এর পোস্টে (হিন্দু বলেই বিদ্যানন্দ এর এত দোষ) ভালভাবে লক্ষ্য করলেই বুঝবেন।
৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৬:৫৭
কামাল১৮ বলেছেন: বেশিরভাগ সমর্থন করি কিন্তু ৭ এবং ৮ এর শেষ অংশ বুঝি নাই।বুঝার দরকারও নাই।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৭:২৮
কলাবাগান১ বলেছেন: কিছু রহস্য থেকেই যাক!!!!
৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার ৮ নম্বর উক্তির পরিপ্রেক্ষিতে;
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: এই জানুয়ারিতে আপনি মোট ৫খানা পোস্ট দিয়েছেন। মন্তব্য পেয়েছেন কুড়িখানা-এর একটা মন্তব্যের উত্তর ও দেননি।
আপনি শেষবার ব্লগে অন্য কারো পোস্টে মন্তব্য করেছিলেন ঠিক আড়াই বছর আগে।
সেটা সোনাবিজ ভাইয়ের একটা পোস্টে। তাও অতীব সংক্ষিপ্ত;
১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ২:১১
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: টেন্ডেইসপেপারকস্ট ৷
আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে যে একসময় আপনি ব্লগ লিখে যারা পোস্ট পড়ত তাদের কাছে সম্মানী চাইতেন? আপনার সন্মান আমি করেছিলাম একবার হলেও।
কিন্তু আপনি ব্লগারদের চরম অসম্মান করেন। জানি এটা অতি তুচ্ছ ব্যাপার আপনার জন্য তবুও আমি আজ থেকে আপনার পোস্ট বয়কট করলাম। ভালো থাকুন।
-----------------
#১ কোন বিরস, কাঠফাটা রোদের একঘেয়ে দুপরে দীর্ঘ সময় ধরে দাড়-কাকের ডাক শুনেছেন?
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:১৫
কলাবাগান১ বলেছেন: ইউ হ্যাভ আ পয়েন্ট....উনি উত্তর দেন না সেটা মেনে নিলাম...কিন্তু উনার লিখা গুলিতে মন্তব্য করারও স্কোপ কম....এনিওয়ে উনি মাঝে মাঝে চিন্তার খোরাক যোগায় এমন লিখা লিখেন...কিন্তু 'সেলিব্রেটি' ব্লগার রা দুপুরে ইলিশ দিয়ে ভাত খেলাম মার্কা পোস্টেও অনেক পাঠক/পাঠিকা পান
এক ঘেয়ে দুপুরে কোকিল এর ডাক কিন্তু কর্কশ মনে হবে না কেননা মাইন্ড সেট হয়ে আছে....কাক যদি 'মার্জিত' আচরন করত (ময়লা ঘুটতো না), তাহলে মাইন্ড সেট টা ও সেভাবেই তৈরী হত তখন এক ঘেয়ে দুপুরে তার কা কা শব্দ কিছুটা হলেও প্রশান্তি দিত।
এখন সাদা মানেই বেস্ট, কালো মেয়ে হলেই .....
৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:২১
নাহল তরকারি বলেছেন: আপনার ১ নাম্বার ও ২ নাম্বার বাক্যে কিছু বলবো না। এটা একদম সত্যি কথা। এটাকে বিশ্রেষণ করার কিছু নাই। আপনি ৩ নাম্বারও ঠিক বলেছেন। তবে বরিশালের লোকজনও কম টেলেন্ড না। আমি নোয়াখালি ও বরিশাল উভয় কে টেস্ট করে দেখেছি।
৪ নাম্বার এর ক্ষেত্রে আমার একটু আপত্তি আছে। একজন ধার্মিক লোক তার উপাসানালয় খুজতেই পারে। ধর্ম অনুযায়ী বৈধ খাদ্য সন্ধান করতেই পারে। ধর্ম অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করতেই পারে। এটাকে ছোট করার কোন অবকাশ নাই। মধ্য যুগে মুসলিমরাই জ্ঞান বিজ্ঞানে এগিয়ে ছিলো। মধ্য যুগে যখন আরব ও মুসলিম জ্ঞান বিজ্ঞানে চরম শিখরে ছিলো; তখন ইউরোপের খ্রিষ্টানরা অন্ধকারে ছিলো। ধর্মের নামে বাড়াবাড়ি করতো। সেখানে কোন স্বাধীন চিন্তা ছিলো না। চার্চ বনাম রাজার যুদ্ধ লেগেই থাকতো। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছিলো না। মধ্য যুগে মুসলিমরা যে জ্ঞান বিজ্ঞানে কত উন্নত ছিলো, সেটা আপনার লেখায় প্রকাশ পায় নি।
৫ নাম্বার বাক্যে কিছু বলি। জ্বি মুসলিমরা মসজিদ বানানো কে বিজয় মনে করে। কিন্তু অলসতার জন্য অনেকে নামাজ পরে না। অতছ নামাজ আরো গুরুত্বপূর্ন। জুম্মার নামাজে যেই পরিমান লোক হয়, ফজর নামাজে সেই পরিমাণ লোক হলে আপনার কথায় ওজন থাকতো। “আমাকে ফেসবুকের মত একটা সোসাল মিডিয়া বানাতে হবে। ইলমালিক লেনদেন এর জন্য ইসলামিক ব্যাংক তৈরি করতে হবে। বা নকিয়া আইফোন এর মত সিও হতে হবে” এমন চাহিদা মুসলিমদের নাই। মুসলিমদের এমন চাহিদা থাকলে বিশ্বের এক ১০০ জন ধনী মুসলিমরাই থাকতো। মুসলিমরা জানে এই দুনিয়া দুই দিনের। একদিন সবাই কে মৃত্যু বরন করতে হবে। পরকারে স্বর্গ/ বেহেশস্ত/ জান্নাত পাওয়া হচ্ছে আসল সাফল্য।
বাংলাদেশে মুসলিমদের থেকে হিন্দুদের অধিকার বেশী দেওয়া হয় বলে আমি মনে করি। আমি আমার হিন্দু বন্ধুদের সাথে ভালো ব্যাবহার করি। তাদের সাথে খারাপ আচরন করি না। আপনি ১৯৭১ সালের হিন্দুদের ঘর জ্বালানোর কথা বলেছেন। আপনি ব্রিটিশ শাসন আমলেন “ভাগ করো, শাসন করো।” এর মত বাজে আইন এর কথা আপনি বলেন নি। এই “ভাগ করো, শাসন করো” এই আইন দ্বার ইংরেজ শুধু হিন্দুদের সুবিধা বেশী দিয়েছে। আর মুসলিমদের অত্যাচার করেছে। সেটা নিয়ে তো কিছু বললেন না।
আপনি আমার উত্তর যুক্তি দিয়ে দিবেন বলে আমি আশা করি।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৩৬
কলাবাগান১ বলেছেন: আমরা এখন আধুনিক বিশ্বে বাস করি মধ্যযুগে না....
আসল সাফল্য হল চরম ব্যাধি থেকে মানব জাতিকে মুক্ত করতে জীবন রক্ষাকারী ঔষুধ বানানো....তাহলে মুসলিম শুধুই ধর্ম/কর্ম করবে? তাহলে কম্পিউটার আবিস্কার করবে কারা???
আপনি হয়ত বুঝেন না, যখন একজন মাইনোরিটির লোক খুব উচু পদে যায়, সবচেয়ে গর্ব হওয়া উচিত সেই দেশের মেজরটি লোকজনের জন্য যাতে সে গলা উচিয়ে বলতে পার দেখ আমি কত মহান...আমার কাছে আমার নিজের চেয়েও মাইনোরিটির সাফল্যে আমি গর্বিত....আমেরিকা তে আসেন দেখেন কিভাবে বাইডেন প্রশাসন এর বিভিন্ন উচুপদে মাইনোরিটিদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে? সব বড় কোম্পানীতে আইন করে দেওয়া আছে একটা বড় অংশ ডাইভারসিটি থাকতে হবে (মহিলা/মাইনোরিটি নিয়ে), আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি তে অগ্রাধিকার পাচ্ছে মাইনোরিটিরা। বেশীর ভাগ আমেরিকান তাতে বেশ গর্বিত। কারা পছন্দ করে না??? তারা হল আপনাদের মত মানসিকতার লোকজন।
৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৩৬
শেরজা তপন বলেছেন: কোকিলতো কালারে ভাই তয় সমস্যা কি?
তবে কাক'কে উদাহরন হিসেবে এনে আপনি কিসের ইঙ্গিত করেছেন বুঝতে পেরেছি
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৩৮
কলাবাগান১ বলেছেন: কিন্তু ময়লা তে খাবার খুজে না
৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:১৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
নোয়াখালীতে টেক জায়ান্টগুলোর অফিস খুলে,পাশে মসজিদ বানিয়ে কাকদের কা কা করার সুযোগ করে দেয়া দরকার।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:২০
কলাবাগান১ বলেছেন: ফলাফল এর সারমর্ম হবে শূন্য
৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:২১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
কলাবাগানের কলায় কাক কা কা করলে হোয়াইট হাউজ থেকে চিঠি আসবে?
২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:২৫
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনি কি বলার চেস্টা করছেন সেটা আপনি নিজেও বুঝছেন না....অবশ্য বুঝার কথাও না.....
১০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:১১
আল ইফরান বলেছেন: ৪ নাম্বার আমার সাথে মিলে গেছে
তবে পরের অর্ধেক মিল আছে। ধর্মকে ধর্মের জায়গাতে রেখে জীবন এগিয়ে নেয়াতে আমি কোন বাধা দেখি না।
তবে সামাজিকীকরণে কিছু সমস্যা যে হয় না তা না, যেমন পাব/এলকোহল কেন্দ্রিক কিছু বিষয়ে সিরিয়াস দ্বিধা কাজ করেছে এবং করে।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২৫
কলাবাগান১ বলেছেন: কিন্তু ধর্ম কে যখন শো অফ এর পর্যায়ে নেওয়া হয় তখন ধর্ম আর ধর্ম থাকে না
১১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:১৫
নাহল তরকারি বলেছেন: আমাদের দেশেও সচিব পযার্য়ে অনেক হিন্দু আছে।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৫৭
কলাবাগান১ বলেছেন: বিড়াল সাদা না কালো তা কোন ব্যাপার না.।বিড়াল ইদুর মারতে পারে কিনা, সেটাই হওয়া উচিত একমাত্র যোগ্যতা
১২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: এরকম হালকা পোস্ট আপনি করে দিবেন?
আপনি পোস্ট দিবেন বিজ্ঞানের কঠিন বিষয় নিয়ে।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। ঈদ মোবারক।
১৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:১৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: প্রতিটি ধর্মই তার অনুসারী দের সভ্যতা মানবতা নৈতিকতা অপর ধর্মকে সম্মান করা শেখায়। কথিত ধার্মিকরা একে কলুষিত করছ। পোস্টটি ভালো লাগল।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৫৭
কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ
১৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:১৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ব্লগার সোনাগাজী কে ব্যক্তি আক্রমণ করার জন্য ৩০০ নিক রেজিষ্ট্রেশন হয়েছে। ওনাকে কি ওভারটেড বলা যাবে?
সামুর দুই ওভাররেটেড ব্লগার;
১) শায়মা
২) সোনাগাজী।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:০০
কলাবাগান১ বলেছেন: ওভাররেটেড যে মিনিং সেটা ডিফারেন্ট। আপনি যে দুজন এর নাম দিয়েছেন উনারা কেউই ওভাররেটেড না। উনারা নিজের যোগ্যতায় সমুজ্জল। ওভাররেটেড হলেন তারা যারা......
১৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৫২
শ্রাবণধারা বলেছেন: আমার কাছে ৬ নম্বরটা খুব যথার্ত মনে হলো। আমার পর্যবেক্ষণ হলো, এরা বাকস্বাধীনতা বা মানবাধিকারের মত মৌলিক বিষয়গুলোকেই স্বীকার করে না, কিন্তু নিজেদের প্রয়োজনে ব্যবহার করে।
৫ নম্বরটা অপ্রিয় হলেও সত্য।
৩ নম্বরটা বোধহয় একটু রেসিস্ট হয়ে গেল। শুধু নোয়াখালী নয়, মোটের উপর বাংলা-ভাষাভাষী গোষ্ঠীর প্রায় পুরোটাই কিন্তু জাতি হিসেবে উপর-চালাক বা ইচঁরে পাকা টাইপের।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:০১
কলাবাগান১ বলেছেন: ২ এবং ৩ হল ফান কমেন্ট..সিরিয়াস কোন ব্যাপার না..আমি নিজেই নোয়াখালীর
১৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৩০
অপ্সরা বলেছেন:
১। কাক যদি কালো না হত (গায়ে যদি কিছু রংগিন পালক থাকত) আর ময়লা আবর্জনা থেকে খাবার খুজে না বেড়াতো, তাহলে কাকের কা কা আ্ওয়াজ কেও অনেক লেখক/কবিরা সুমধুর আখ্যা দিয়ে গল্পে কবিতায় তুলে ধরতেন। সাধারন মানুষ ও কা কা শব্দ টাকে কর্কশ বলে বেড়াতেন না
যেমন ময়ূর। রঙ্গিন এবং সুন্দর! তার আওয়াজও সুমধুর না। তবুও তার নাম দিয়েছেন কবিভাইয়ারা/আপুনিরা কেকা। বৃষ্টি নামলে ময়ূর পেখম তোলে এবং সেটা এক অবাক সৌন্দর্য্য।নিজের জন্যই তোলে, অন্য কারো জন্য নয়। কারো ব্যপারে তার মাথা ব্যাথাই নেই।তবুও অন্যেরা তাতে পুলকিত হয়। তাকে কবিরা হেয় করে না। কিন্তু কাক যেমনই বিদঘুটে তেমনি কর্কশ কা কা এবং সবচেয়ে বড় সমস্যাই তার মানুষকে বিরক্ত করা, ভ্যা ভ্যা করে কান ঝালাপালা করে। কাজেই রঙ্গিন পালক বা আবর্জনা না ঘাটলেও তার গলা শুনলেই কবিভাইয়া এবং আপুরা তেলে বেগুনেই জ্বলে উঠতো! কাজেই সবকিছুর পরিচয় কাজে। শুধু নিজের কাজে নয় অন্যের সাথে ইন্টারএকশনে। এই ইন্টারএকশনের মাধ্যম হতে পারে তার সৌন্দর্য্য, কাজ, ব্যবহার, সর্বোপরি অন্যের বিরক্তির কারণ না হওয়া।
২। ইউটিউবে বাংলাদেশের ভিডিও গুলির মধ্যে সবচেয়ে চরম বিনোদন হল যখন নোয়াখালীর ইউটিউবার শুদ্ধ বাংলায় তার ভিডিও কে বর্ননা করার চেস্টা করেন
আমার তো বরিশালের কথা বলা তিন বোন আছে আপন বোন নামে একটা পেজের ফানি ভিডিও করে। তাদেরকে ভীষন ভালো লাগে। এই ভালো লাগার কারণ তাদের আঞ্চলিক ভাষা এবং বুদ্ধিমত্তা। বরিশাল আর নোয়াখালি দুই জেলার মানুষকেই আমার বুদ্ধিমান মনে হয়। শুদ্ধ বাংলা বলার চেষ্টাকে সাধুবাদ জানাও। লুকিয়ে হাসি পেলেও হেসো না ভাইয়া। তুমিও নোয়াখাইলা হলে একই কাজ করতে। কাজেই হাসির কিছু নেই।
৩। নোয়াখালীর ১০-১২ বছর এর একজন বালক, বাইরের দেশের স্নাতক পাশ করা ছাত্রদের থেকেও বেশী চতুর বুদ্ধির হয়ে থাকে।
বাংলাদেশের সকল বালকই বাইরের দেশের চাইতে চতুর ও বুদ্ধিমান বলেই মনে হয় আমার।
৪। বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশী ছাত্র/ছাত্রীরা পড়তে আসলে, বেশীর ভাগই প্রথমই তারা খুজতে বের হয় কোথায় মসজিদ আর কোথাও হালাল খাবার পাওয়া যায়, আর চীনা/ইন্ডিয়ান ছাত্র/ছাত্রীরা খুজে কোথায় লা্ইব্রেরী আছে...ফলাফল: চাইনীজ/ইন্ডিয়ান রা বিদেশীর টেক সেক্টর থেকে আরম্ভ করে পলিটিক্যাল সিস্টেম (হোয়াইট হাউস থেকে মাক্রোসফট পর্যন্ত্য) প্রায় দখল করে আছে....
ভেরী গুড সাজেশন। এই তথ্যে একটা মেসেজ আছে। যদিও তা বাংলাদেশের মানুষকে মনে রাখতে হবে তবে একই সাথে টারা লাইব্রেরীর পাশাাপাশি হালাল ফুড ও মসজিদ খুঁজতে পারে। দোষের কিছু নেই। তারা উত্তম তাই বলিয়া আমরা অতি উত্তম হইবোনা কেনো?
৫। ৪ নম্বর এর মতই, মুসলিম জনগন কোন নতুন এলাকায় আসলেই নতুন মসজিদ দেওয়ার জন্য উঠে পড়ে লাগে, আর অন্য রা লাইব্রেরী গড়তে সিটি অফিস এর সাথে লড়াই করে... তাই টাইমস স্কোয়ার এ তারাবির নামাজ পড়া টাকেই উনারা বিজয় হিসাবে দেখেন যেখানে অন্যারা টাইমস স্কোয়ারে ডিসপ্লেতে কোন কোম্পানীর সিইও হিসাবে ওয়াল স্ট্রীট এর স্টক মার্কেট এর অপেনিং বেল বাজাচ্ছে সেই ভিডিও কে প্রদর্শন করাকে বিজয় হিসাবে দেখেন।
তো কি হয়েছে?? যে যা করে তাই করতে হবে নাকি!!! তবুও বলি শুধু অন্যেরটাই ভালো আমারতা না এমন ভাবনা কিন্তু হীনমন্যতার লক্ষন।
৬। বাংলাদেশী প্রবাসীরা আমেরিকাতে আসলে, মাইনরিটি রাইটস নিয়ে অনেক সোচ্চার থাকেন...সামান্য পান থেকে চুন খসলেই সিটিকে সু (Sue) করে থাকেন তারা মাইনোরিটি হিসাবে তার অধিকার কি কোন ভাবে লংগিত হচ্ছে কিনা। কিন্তু বাংলাদেশের মাইনোরিটির নাম শুনলেই (বিশেষ করে হিন্দু), তেলে বেগুনে জ্বলে উঠেন পারলে ১৯৭১ এর মত ঘর/বাড়ী জ্বালিয়ে মনের ক্ষেদ কমাতে চান...তখন মাইনোরিটির অধিকার বলে কিছু থাকতে পারে বলে মনে করেন না
বাংলাদেশী প্রবাসীরা ঠিক কাজ করেন কারণ তারা বুদ্ধিমান। আর বাংলাদেশের মাইনোরিটিদের হতে হববে আরও বুদ্ধিমান!
৭। ব্লগের সর্বজন প্রিয় ব্লগার চোখ লজ্জার ভয়ে বিদ্যানন্দের বিরূদ্ধে কিছু বলেন না কিন্তু মনে পুষে থাকা চিন্তা টা বের হয়ে আসে যখন বলেন যে "দেখি কি হয়
কে বলেছে দেখি কি হয় জানিনা। তবে আমি অনেক আগে থেকেই বিদ্যানন্দের ছেলেমেয়েদের সাথে পরিচিত। বিশেষ করে আমাদের স্কুল তাদেরকে অনেকভাবে সহায়তা করে থাকে। বাচ্চাদের খেলনা বই এমনকি আমাদের বাচ্চাদের স্পেলেথন টেস্ট থেকে অর্জিত অর্থ আরও কিছু ডোনেশন দিয়ে থাকে। আমরা ওদেরকে কাছ থেকে দেখেছি জেনেছি। এবং এখনও ভালোই জানি এবং জানবো। কাজেই .....
৮। এই ব্লগের সবচেয়ে আন্ডাররেটেড ব্লগার এর নাম হল আবদুর রব শরীফ। উনি মাঝে মাঝে প্রচন্ড ভাল ভাল লিখা পোস্ট করেন কিন্তু কোন এক অজানা কারনে তেমন একটা পাঠকপ্রিয়তা পান না। আর এই ব্লগের সবচেয়ে ওভাররেটেড ব্লগার হলেন একজন মহিলা ব্লগার...। নাম বলে বিপদে পড়তে চাই না
আমারও এমনটা মনে হয়েছে। রব শরীফ ভাইয়ার পোস্টগুলো দারুন মজার ও ভাবনার খোরাক যোগায়। সেসব পোস্ট হতে পারতো যথার্থ ব্লগীয় আলোচনার ও শিক্ষার স্থল। কিন্তু দুঃখের বিষয়। ভাইয়া পোস্ট দিয়ে তাতে কে কি ভাবলো পাত্তাই দেয় না। পোস্ট এবং কমেন্টের উত্তর না দেওয়া ব্লগীয় রেট না পাবার জন্য একটি অতি উৎকৃষ্ট ক্রাইটেরিয়া। কারণ এতে যারা পড়ে ও মন্তব্য দেয় তাদেরকে অসন্মান করা হয়। কাজেই আন্ডাররেটেড হওয়াটা ভাইয়ার নিজের কৃতকর্মের ফল।
তোমার এতে দুঃখ পাবার কিছু নেই। বরং ভাইয়াকে গিয়ে শিখিয়ে দাও।
আর ওভাররেটেড মহিলা ব্লগারের নাম বলে বিপদে পড়তে চাওনি।
তোমার কি মনে হয় সে ওভার রেটেড!!!!!!!! সে ঠিক ঠিক রেটেড। কারণ সে জেনে গেছে ব্লগে লিখে আনন্দ পাইতে কি কি কার্য্য সম্পাদনা করিতে হয় আর সাথে অন্যদেরকে অসন্মান বা ছোট না করতে হয়।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:০৪
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার মতামত কে সন্মান করি। আপনি কি ওভাররেটেড এর অর্থ এর মিসইন্টারপ্রেট করছেন??? রাতে আমার মতামত জানাবো
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৭:২৭
কলাবাগান১ বলেছেন: কমেন্টে প্লাস
১৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:২৯
নিমো বলেছেন: একখানা মীরাক্কেলীয় মকটেইল মন্তব্য পড়ে কী লিখব ভুলে গেছি।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:০৪
কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ পজিটিভ রেসপন্স এর জন্য
১৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:২৬
অপ্সরা বলেছেন: না আমি মিস মিসইন্টারপ্রেট করিনি। আমি বুঝেছি তুমি কার কথা বলেছো। তবে মন্তব্যের জবাব ঠিকঠাক না দিলে যত ভালো পোস্ট দেওয়া হোক না কেনো রেটিং দেবার মানুষও খুঁজে পাওয়া যাবে না।
রবভাইয়ার ক্ষেত্রে সেটাই হয়েছে।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৪০
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনারা হলেন তারকা ব্লগার....নিজের আলোতেই উজ্জল...ওভাররেটেড হবেন কেন???
১৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৩৩
জ্যাকেল বলেছেন: ব্লগার শায়মার সহিত একমত পোষণ করতেছি রব শরিফ মিয়াকে নিয়ে। উহা পোস্ট দিয়ে আলোচোনা করতে ায় না বিধায় আমি নিজেই উহাকে এড়িয়ে চলি।
আর ব্লগার শায়মা সামু ব্লগের সবচেয়ে বেশি নিবেদিত প্রাণ ব্লগার, উনাকে ওভাররেটেড বলাটা আসলে হীন মোনোবৃত্তির পরিচায়ক।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:৩০
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনি আমার উপর এর কমেন্টগুলি দেখুন। ব্লগার শায়মা কে কেন আমি ওভাররেটেট বলব? উনি নিজ গুনে ব্লগিং করেন...আপনি এসেছেন গন্ডকোল পাকাতে
২০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: @ শায়মা আপু, পোস্টের ৮ নম্বর বিতর্কিত উক্তি খুব সম্ভবত আপনার উদ্দেশ্যে করা হয়নি। এই পোস্টে ব্লগার খায়রুল আহসান বলেছেন: দেখা যাক।
ব্লগের সর্বজন প্রিয় ব্লগারদের অন্যতম হচ্ছেন শ্রদ্ধেয় ব্লগার খায়রুল আহসান । কাজেই উনার উদ্দেশ্যেই ৮ নম্বর উক্তি করা হয়েছে বলে মনে হয়। এমন বিতর্কিত কমেন্টকে নিন্দা জানানোর ভাষাও আমার নাই।
২১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০
ঢাবিয়ান বলেছেন: এই পোস্টের লেখকের এমন বিতর্কিত উক্তিকে নিন্দা জানানোর ভাষাও আমার নাই।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:১৭
কলাবাগান১ বলেছেন: বেশী বুঝলে যা হয়...আপনার নিন্দা নিয়ে জাতিসংঘে যান কাজে দিবে
২২| ০২ রা মে, ২০২৩ বিকাল ৩:৫১
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আপনার পোস্ট এর ৮ নম্বর উক্তির সাথে একমত নই। তার কারণ ও ব্যাখ্যা ৫. নম্বর মন্তব্যে এবং ১৬ নম্বর মন্তব্যের ৮ নম্বর পয়েন্ট এ সুন্দর ভাবে আলোচনা করা হয়েছে তাই নতুন করে তার কিছু বলার প্রয়োজন অনুভব করছিনা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:৩৭
আমি সাজিদ বলেছেন: কলা ভাই, ৭ আর ৮ সরিয়ে নেন দয়া করে। ব্লগার শরীফ বেশ ভালো লিখেন তবে উনার ব্লগে কোন মন্তব্যের রিপ্লাই দেন না। আশা করি উনি শুধু পোস্ট লিখেই চলে যাবেন না।
আমরা অনেকেই বিদ্যানন্দকে সাপোর্ট করেছি আপনি দেখেছেন, কিন্তু এরমানে এই নয় যে যারা সাপোর্ট করবে না বা সন্দেহ করবে বা পরিস্থিতি বুঝতে চাইবে তাদের মতামতকে অবজ্ঞার চোখে দেখবো৷আপনি যে ইউএসে থাকেন ওইটা ইউএসই হলো ভিন্নমতের চর্চাগুলো প্রতিষ্ঠা করে, ওখান থেকেও আপনাদের মতো মানুষ যখন চায়না রাশিয়া নর্থ কোরিয়া স্টাইলে কথা বলেন তখন তো খারাপ লাগে।