নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কলাবাগান১

বিজ্ঞান নিয়ে পড়ালেখা দেশপ্রেমের ই অংশ

কলাবাগান১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবিধ বচন

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৩:৪১


১। বাংলাদেশের লোকজন এর খাওয়ার ভিডিওগুলি দেখলে চমকে উঠি..। খাওয়ার ভিডিওতে ইউটিউব সয়লাব (জ্ঞান আহরন এর ভিডিও হাতে গোনা)। খালি মুখরোচক খাওয়া, নিউট্রিশন নিয়ে কোন মাথা ব্যাথা নাই। ফলাফল ডায়াবেটিক হাসপাতাল এর মেঝেতেও রোগী রাখার ও যায়গা নাই। বাংলাদেশী দের খাওয়ার অভ্যাস বিশেষ করে ভাত খাওয়ার পরিমান দেখে টাশকিত। ভাত বিশেষ করে সাদা গরম ভাত খাওয়ার পর সুগার এর যে সুপার সার্জ//স্পাইক হয়, সেটা দিন ভর চলতে থাকে..দুপুর এর সার্জ/স্পাইক কমতে কমতে বেইস লাইনে আসার আগেই আবার বিকাল এর নাস্তার স্পাইক, সেটা কমতে না কমতেই রাতের ভাত এর স্পাইক। তো আপনার আর্লি এজই এমন সারাক্ষন সুগার স্পাইক এর মাঝে থাকলে, ইনসুলিন এর কার্যক্ষমতা কমতে কমতে ফুল ব্লোন ডায়াবেটিস হতে বয়স বেশী লাগে না (তার উপর সাউথ এশিয়ান জিন তো আছেই)। জাস্ট ভাত খাওয়ার আগে এবং পরে সুগার এর কত পরিমান স্পাইক হয়, তার উপর শয়ে শয়ে ভিডিও আছে ইউটিউবে। তবে ভাত থেকে সুগার স্পাইক কমাতে নিচের পদ্ধতি ইউজ করতে পারেন।

সাদা গরম ভাত অলমোস্ট পিউর কার্বহাইড্রেট, তাই সহজেই সুগার স্পাইক হয়, তবে আপনি যদি রান্না করার পর ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করেন, তারপর গরম করে খান তখন ভাতে অনেক রেসিস্ট্যান্ট স্টার্চ এ পরিনত হয়, তখন আর সহজেই সুগার স্পাইক হয় না। ব্রাউন রাইস তো আছেই কম সুগার স্পাইক হওয়ার জন্য কিন্তু আর্সেনিক এর ভয় বেশী ব্রাউন রাইসে।

২। রিভেন্জ পর্ন এর খপ্পড়ে পরে অনেক মেয়েকে আত্নহত্যার পথ বেছে নিতে আমরা দেখি। কিন্তু কম্প্রোমাইজড ছবি ব্যবহার করে দিনকে দিন ব্ল্যাকমেইল করতে ও দেখা যায়। তবে এর সমাধান হল, এই সমস্ত ছবি/ভিডিও কে অনলাইন থেকে সরানো এমন ভাবে যেন সরানোর পর আবার কপি করে আপলোড করা না যায়। আর এই ব্যবস্হা এর জন্য https://stopncii.org/ এর ওয়েবসাইট এর সাহায্য নিতে পারেন। তারা খুবই ইফেক্টিভ অনলাইন থেকে কম্প্রমাইজড ছবি সরানোর কাজে হেল্প করার জন্য

৩। সকালে চা/কফি খাওয়া মনে হয় পৃথিবীর সকল লোক এর অভ্যাস। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে, শরীর এ ক্যাফেইন থেকে যে বিরূপ ইফেক্ট হয়, সেটা থেকে পরিত্রান পাওয়া যায়। তিনটা নিয়ম: ঘুম থেকে উঠার এ্যাট লিস্ট ১ ঘন্টা পরে চা/কফি খাওয়া উচিত কেননা ঘুম থেকে উঠার পর পরই স্ট্রেস হরমোন করট্রিসল স্পাইক হয়, তার উপর যদি কফি/চা এর ক্যাফেইন এর চাপ পড়ে তো সারাদিন ই স্ট্রেস হরমোন আপানকে তাড়িয়ে বেড়াবে। তার উপর চা/কফি হল diuretic- শরীর থেকে পানি বের হয়ে যায় বেশী। সারা রাত আপনি পানি না খেয়ে যদি সকালে উঠেই চা/কফি খান তাহলে diuretic ইফেক্ট আরো বেশী হবে। তাই পানি খেয়ে তবেই চা/কফি সকালে খাওয়া উচিত
দুই: সপ্তাহে এ্যাট লিস্ট একদিন চা/কফি খাওয়া বন্ধ রাখা উচিত। ক্যাফেইন ছাড়া চা/কফি বা অন্য কোন মাইল্ড পানীয় খেতে পারেন একদিন। এর বৈজ্ঞানিক কারন হল যে আমাদের ব্রেইন এ একটা ক্যামিক্যাল আছে নাম adenosine. আর adenosine যখন তার জন্য তৈরী স্পেসেফিক প্রোটিন (রিসিপ্টর) এর সাথে যুক্ত/বেধে যায়, তখনই আমরা টায়ার্ড ফিল করি এবং ঘুম চলে আসে। কিন্তু চা/কফির ক্যাফেইন- adenosine এর যে প্রোটিন এর সাথে যুক্ত হয়, সেই প্রোটিন এর সাথে যুক্ত হয়ে যায়, ফলে adenosine আর তার প্রোটিন এর সাথে যুক্ত হতে পারে না, ফলাফল: চা/কফি খাওয়ার পর উজ্জবীত (নো ঘুম)। তবে যাতে adenosine বাইন্ড করতে পারে, তার জন্য চা/কফির পর ব্রেইন অতিরিক্ত পরিমান এর adenosine রিসিপ্টর তৈরী করতে থাকে। তখন আর অল্প চা/কফিতে ঘুম চলে যায় না, দিন দিন চা/কফির পরিমান বাড়াতে হয় টায়ার্ডনেস দুর করার জন্য। আর যদি চা/কফি না খান, তাহলে খুব সহজেই এর্নাজি ক্রাশ করে, কেননা ব্রেইন এ অতিরিক্ত পরিমান এর adenosine রিস্পেটর থাকে যার সাথে বেশী বেশী adenosine বাইন্ড করে বেশী বেশী টায়ার্ড- ফলাফল এনার্জী ক্রাশ (সহজেই টায়ার্ড হয়ে পড়া)।
তাই মাঝে মাঝে কফি/চা না খেলে, ব্রেইন রিসেপ্টর এর লেভেল কে রিসেট করে বেইস লেভেলে নিয়ে আসে, তখন আর আপনার এনার্জীি ক্রাশ হবে না। ব্রেইন বেশী বেশী করে রিসেপ্টর বানায় শুধুই চা/কফির ক্যাফেইন এ কে কাউন্টার করার জন্য।
তিন হল: ঘুমাবার এ্যাটলিস্ট ৭-৮ ঘন্টা আগেই চা/কফি খাওয়া স্টপ করা দরকার

৪।
মানুষের বেশীর ভাগ রোগ শোকই হয় কেয়ার ফ্রি জীবন যাপন থেকে আর বাংলাদেশে তো স্বাস্হ্যসচেনতা তৈরী করার মত পরিবেশ কোন সরকারই তৈরী করে নাই। সামান্য ইনভেস্টমেন্ট করে কিন্তু ব্যাপক ভাবে প্রিভেন্টএবল রোগ গুলিকে প্রতিরোধ করা কোন ব্যাপারই নয়। মানুষ যেহেতু সচেতন নয়, সমগ্র দেশব্যাপী সবার ই বছরে একবার কমিউনিটি ক্লিনিকে টেস্ট করানো বাধ্যতামুলুক করা দরকার (না হলে কোন সরকারী ভোটার/আইডি কার্ড দেওয়া হবে না)। সবচেয়ে কম খরচ হবে সুষম ভিটামিন খাওয়া নিস্চিত করতে সবাইকে মাল্টিভিটামিন ট্যাবলেট বিনা পয়সায় বিতরন করা, প্রেশার চেক করে যদি বেশী হয়, ঔষুধ দেওয়া (বেশীর ভাগ লোকই জানে না যে তাদের হাই প্রেশার আছে), সুগার এর পরিমান বেশী হলে, মেটফরমিন টেবলেট দেওয়া ইত্যাদি ছোট ছোট কিন্তু দরকারী ইন্টারভেনশন।

৫। কিছু দরকারী ওয়েব সাইট: প্রায় সময়ই কোন ওয়েব সাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে গেলেই আপনার ইমেইল দিতে হয়, পরে সেই ইমেইলে দেখবেন যে নানা রকম জাং ইমেইল আসা আরম্ভ হয়। তাই কিছু সময় এর জন্য টেম্পোরারি ইমেইল ব্যবহার করে এর হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এখানে পাওয়া যায় টেম্পোরারী ইমেইল https://temp-mail.org/
- আপনার হাতে আকা আউটলাইন দেখে, এই ওয়েব সাইট সুন্দর ছবি একে দেয় https://autodraw.com/
- ফ্রি পিডিএফ এডিটর https://www.pdfescape.com/
- ফ্রি ফ্লো চার্ট, ওর্গানাইজেশন চার্ট ইত্যাদি আকার জন্য: https://draw.io

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৪:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি হয়তো লক্ষ্য করেছেন, মাঝে মাঝে আমি দ্রব্যমূল্য নিয়ে লিখে থাকি। দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতির অন্যতম একটি কারণ মানুষের অতিরিক্ত বাজার সাজার এবং অতিরিক্ত ভক্ষণ। দেশে হা হা হি হি পার্টি আর ভক্ষণ মজমা লেগেই আছে। ইউটিউবে বাংলা ফুড ব্লগারদের খাওয়ার ধরণ দেখলে মনে হতে পারে কতোদিনের অভুক্ত মঙ্গাপীড়িত মানুষ! আজকেই খেতে হবে, এই জীবনে আর খাওয়ার সুযোগ পাওয়া যাবে না।

বাকি থাকে শিক্ষা ও চিকিৎসা ব্যবস্থা - দেশে শিক্ষা ও চিকিৎসার দরকার নেই। চিকিৎসা খাত একটি সেবা খাত এটি কোন বেকুবে বলেছে জানিনা। চিকিৎসা খাত হচ্ছে দেশের সবচেয় প্রফিটেবল ইনভেস্টমেন্ট বিজনেস।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৫:০৬

কলাবাগান১ বলেছেন: আমাদের ব্লগার কে ই দেখেন না...। উনার পোস্টের সিংহ ভাগ জুড়েই শুধু খাওয়া দাওয়া আর বাজার সদাই... কমিউনিটি ক্লিনিক দিয়ে বাধ্যতামুলুক সবার প্রিভেন্টিভ চিকিৎসা ব্যবস্হা করলে সরকারকে বর্তমান চিকিৎসা ব্যবস্হা ভেংগে পড়া থেকে বাচাবে।

২| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৭:৩৮

কামাল১৮ বলেছেন: ডায়াবেটিকে ভুগছি বহু দিন।এখন সাবধান হলে বড়জোর নিয়ন্ত্রনে থাকবে।সেটাও খারাপ না।আরো অনেক কিছু জানলাম।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৭:৫৩

কলাবাগান১ বলেছেন: একটু সচেতন জীবনযাপন কিন্তু ডায়াবেটিস কে খুব সহজেই নিয়ন্ত্রন এ রাখা যায়।

৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:২৬

সোনালি কাবিন বলেছেন: দিকনির্দেশনামূলক দারুণ একটি পোস্ট ।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৩২

কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
দারুন দরকারী একটি পোস্ট। +++

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৪৮

কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৪৫

অপু তানভীর বলেছেন: কফি খাওয়া আমার একটা অভ্যাস কিংবা বাজে অভ্যাসে পরিনত হয়েছে । অবশ্য আমার খাওয়া পরিমিত তবুও অভ্যাস । প্রতিদিন এককাপ ! আর রাতে কিংবা সন্ধ্যা মাঝে মধ্যে দ্বিতীয় কাপ।
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আমি অবশ্য পানি খাই । তারপর কফি । এই দুইদিনের জন্য সুন্দরবন ছিল । সেখানে কফি খাওয়া হয় নি । এই যে দিনের শুরু কফি দিয়ে হয় নি এটা পরিস্কার ভাবেই শরীর আমাকে জানিয়ে দিচ্ছিলো । এই যে এখন কফির কাপ সামনে । এখন মনে হচ্ছে সব কিছু ঠিক আছে ।
stopncii.org এর ব্যাপারে আরো ব্যাপক প্রচারণা চালানো উচিৎ । এটা আসলেই অনেক কার্যকরী ।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৫৯

কলাবাগান১ বলেছেন: দেশে থাকতে কোনদিন কফি খাওয়া হয় নাই (কফি ছিল বড়লোকদের পানীয়), কিন্তু বিদেশে এসে কফির 'দাস' হয়ে গেছি....আর আমার স্টুডেন্ট রা জানে যে আমি কফি পছন্দ করি আর তাই ভ্যাকেশন থেকে ফিরার পথে আমার জন্য কফি নিয়ে আসে। একজন এনেছে কেনিয়া থেকে আরেকজন এনেছে সৌদি থেকে। মজার ঘটনা ২০১৮ বা ২০১৯ সনে, প্রতিদিন ক্লাশ শুরুর আগেই দেখি যে কে যেন আমার টেবিলে স্টারবাক্স থেকে কফি এনে রেখে দিত...পরে জানলাম সৌদির ফরেন স্টুডেন্ট এই কাজ করত আর আমিও মানা করতাম না....তবে সে ফাইনাল পরীক্ষায় 'সি' পেয়েছিল।
এখন উপর এর লিখা পদ্ধতি তে সপ্তাহে একদিন কফি বাদ দিয়ে ডিক্যাফেনিটেড চা খাই (তবে ভাতের মাড় খেতেও এর চেয়ে বেশী মজা)

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:০৬

কলাবাগান১ বলেছেন: আরেকটা ছবি দিতে চেয়েছিলাম, কিন্তু বার বার ব্যাকা হয়ে যাচ্ছে। ছবি ডাউনলিড থেকে সরাসরি পোস্ট করলাম, দেখি ছবি উল্টা হয়ে দেখাচ্ছে, তারপর ছবিকে উল্টা করে সেইভ করলাম তার পর আপলোড দিলাম, তারপর ও দেখি উল্টা হয়ে আছে!!!!!

৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৪৮

জুন বলেছেন: ভাত রান্না করে ফ্রিজে রেখে আবার গরম করে খেতে বলেছেন । এই ভাতটা কি মাইক্রোওয়েভ এ গরম করলে হবে নাকি আবার গরম পানিতে দিয়ে ? একটু জানান কাইন্ডলি ।
উপকারী পোস্ট তবে চা ছাড়া সম্ভব না :(

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:০৩

কলাবাগান১ বলেছেন: আমরা মাক্রোওয়েভ এ গরম করে নেই। আমরা ৩-৪ দিনের ভাত একবারে রান্না করে ফ্রিজে রেখে দেই, অল্প অল্প বের করে মাক্রোওয়েভে গরম করে নেই। তবে এক মুঠের থেকে বেশী পরিমান ভাত খাই না। আমরা মাছ/মাংশ, সালাদ, ডাল ইত্যাদি ই প্রধান খাদ্য হিসাবে নেই, সাথে ভাত অভ্যাস থেকে অল্প পরিমান।

৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:০৮

জুন বলেছেন: আমরাও তরকারির চামচের দু চামচ ভাত খাই, তাও এক বেলা দুপুরে। বাকি সব আপনাদের মতই মাছ মাংস ---

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩৬

কলাবাগান১ বলেছেন: বানানা গার্ডেন রা সবই জানে আপনাদের কোথায় লাগে।

৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৩৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


বাঙালীদের জন্য খাবারের একটা লিস্ট দেন,যা মেইনট্যান্ট করতে পারলে উপকার হবে।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৪০

কলাবাগান১ বলেছেন: স্বাস্হ্য সচেতন রা যা খায় তা বাংগালীরা খেয়ে দেখতে পারে তবে আপনার মত বাংগালীরা..... খেয়ে দেখতে পারেন

৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


আমার মত বাঙালীরা..... মানে?

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৫০

কলাবাগান১ বলেছেন: যারা স্বাস্হ্য সচেতন না...সচেতন হলে তো অন্যকে জিজ্ঞেস করতে হত না...

১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , দুবেলা রুটি আর একবেলা ভাত এই নিয়েই চলছে । চা সীমিত মাত্র দুবেলা , সকালের চায়ে অল্প কফি মিশিয়ে দেই তাতে গন্ধটা অসাধারন হয় । চারবেলা ইন্সুলিন নিয়ে ভাল আছি । ৪০ গ্রাম মাছ অথবা মাংস নিয়েই খুশি থাকতে হয় । আমার পুষ্টিবিদ এভাবেই রুটিন করে দিয়েছেন । আপনার লেখায় ভাত আর ক্যাফেনের তথ্য পেয়ে বেশ লাগছে । ধন্যবাদ কলাবাগান ।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪২

কলাবাগান১ বলেছেন: রুটি যেন আটার রুটি হয়। সব খাবারই খাওয়া যায় কিন্তু পরিমান টা কন্ট্রোল থাকা দরকার। আমাদের দেশে ভাজা-পোড়া/তেল এত বেশী খাওয়া হয় যে, এর ক্ষতিকর প্রভাব সমস্ত দেশে দেখা যায়। বিশেষ করে ট্রান্সফ্যাট হার্টের বারটা বাজিয়ে দেয়। সিগারেট এর প্যাকেটের উপর যেমন স্বাস্হ্যগত ঝুকি লিখা থাকে, সেরকম প্রচারনা থাকা দরকার এই সমস্ত খাওয়া-দাওয়ার উপর

১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি আমাদের খেতে মানা করছেন? আমরা গরীব দেশের মানুষ। পেট ভরে খেতে না পারলে শান্তি পাই না। সাহেবদের ক্ষুধা কম। আমাদের ক্ষুধা বেশি। এজন্যই আমাদের এক কবি বলেছেন, ভাত দে, নইলে মাত্রচিত্র চিবিয়ে খাবো। আমাদের দেশে চল্লিশার খানা খেতে গিয়েও মানুষ পায়ের চাপায় মারা যায়।

কোরবানীর সময় এক টুকরো মাংস পাওয়ার আশায় সারাদিন বাড়ি বাড়ি ঘুরে। মানুষ কাজ করে, পরিশ্রম করে টাকা আয় করে, খাওয়ার জন্য। আমার নিজের কথা বলি, নানান রকম খাবার দিয়ে ফ্রিজ ভরা না থাকলে আমার ভালো লাগে না।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪৫

কলাবাগান১ বলেছেন: খান ফ্রিজ ভর্তি করে খান...আপনার পোস্টের কথাই বলেছি...প্রায় প্রতি পোস্টেই খাওয়ার বড়াই করেন তখন গরীব কি ১২০০ টাকা কেজি দিয়ে চিংড়ি মাছের মাথা খেতে পারে কিনা সেই দোহাই দেন না
পরে ফ্রিজ ভর্তি ঔষুধ খেতে হবে.......।

১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:০১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমাদের দেশে এখন ইন্টারনেট প্রায় ঘরে ঘরে বলা চলে। সুষম খাবার কি এবং পরিমিত আহার কি জানার জন্য গুগল সার্চ করলেই যথেষ্ট। তারপরও আমাদের দেশের অনেক মানুষ খাবারের কষ্ট করেন - কারণ, একদল মানুষ প্রচুর খাবার অপচয় করে থাকেন।

আমাদের দেশে খাবার অপচয় রোধে টিভি চ্যানেল সহ অনলাইন পোর্টাল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারলে হয়তো এই সমস্যা দূর করা সম্ভব।

আমার হাই প্রেসার আছে। আমি চা কফি তেমন খাই না, বা খাই না বললেই চলে। আমি তেতুলের শরবত খাই। সুষম খাবার ও পরিমিত খাবার দাবার নিয়ে একটি বিশেষ পোস্ট দিবো ভাবছি।

ধন্যবাদ।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৪

কলাবাগান১ বলেছেন: কমেন্টে প্লাস। আমি নিজেও নিউট্রেশন নিয়ে পড়াশুনা করি নাই কিন্তু অনলাইনে দেখেই শিখেছি পরিমিত খাওয়ার উপকারীতা

১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৭

নাগরিক কন্ঠ বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪৮

কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো লেগেছে যেন...। কয়েকজন কে দেখলাম এই পোস্ট নিয়েও কুটনামী করছে অন্য পোস্টে গিয়ে।

১৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: টেকনোক্রেট কোটায় আপনাকে মন্ত্রী বানানো যায়। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর কানে এটা কে তুলবে?

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৫২

কলাবাগান১ বলেছেন: আজ জামাত-শিবির এর পেইড এজেন্ট কে দেখলাম বলছে যে সরকার যেহেতু সার্ভে তে দেখাচ্ছে ভাল অবস্হানে, তাহলে নির্বাচন দিক ত্বত্তাবধায়ক এর আন্ডারে। আর সাথে সাথে আপনার ও পোস্ট একই সুরে। আপনাকে কে ভোট দিতে দিচ্ছে না।

১৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শায়মা বলেছেন: সাত সকালে উঠেই এই লেখা পড়েছিলাম। ভাবছিলাম বাহ কত কিছু জ্ঞানের কথা জানাটাই না বাকী ছিলো। মাছে ভাতে বাঙ্গালীদের অবশ্য এই পোস্ট দেখেও টাসকি খাবার কথা ছিলো কারণ ভাতের উপর এত তুচ্ছ তাচ্ছিল্য ছেই ছেই দূর দূর করে ভেতো বাঙ্গালীদেরকে এক্কেবারেই থোতা মুখ ভোতা করে দেওয়া হলো! এই পোস্ট পড়ার পর সবাই চমকে উঠবে কথা তো সত্য! ভাত খেয়ে খেয়ে কি ভুলটাই না করলাম জীবনে! :( আর তারপর বাঙ্গালী হবার জন্য মাথা কুটে মরতে ইচ্ছা করবে। :( আহা বাঙ্গালী না হয়ে আমেরিকান হলে কত ভালো হত! :) ভাতও খেতাম না আমার হার্টের রোগ ডায়াবেটিস কিছুই হত না। :) যত দোষ নন্দ ঘোষ আমার বাঙ্গাল হয়ে জন্মানোতেই। :(

হা হা হা তাই না ভাইয়া?? ঠিক এভাবেই তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে লিখে গেছো পোস্টটা ভেতো বাঙ্গালীদের এই বদভ্যাসটাকে খোঁচা দিয়ে। যদিও অতীব সত্য কথনই লিখেছো ইহা খাইলে উহা হইবে উহা খাইলে তাহা হইবে। অজানা রুঢ় সত্য কথন! :)

এই পোস্ট পড়ার সময় জানতে ইচ্ছা হচ্ছিলো বাঙ্গালীর রান্নাঘর মাছ কাঁটা গোস কাটা ভুলে তুমি যে আমেরিকান অভ্যাসের রান্নাঘরের কথা বলো সেরকম করে তোমার খাদ্যাভাসটাও কেমন বদলেছো সেটা যদি বলতে ভাইয়ামনি? :)


আর একটা কথা- পোস্ট শেষে ঠাকুর ভাইয়ার মন্তব্যে একটা উত্তর দিয়েছো -
১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৫:০৬১

লেখক বলেছেন: আমাদের ব্লগার কে ই দেখেন না...। উনার পোস্টের সিংহ ভাগ জুড়েই শুধু খাওয়া দাওয়া আর বাজার সদাই... কমিউনিটি ক্লিনিক দিয়ে বাধ্যতামুলুক সবার প্রিভেন্টিভ চিকিৎসা ব্যবস্হা করলে সরকারকে বর্তমান চিকিৎসা ব্যবস্হা ভেংগে পড়া থেকে বাচাবে।

কে সেই ব্লগার ভাইয়ামনি?? প্লিজ একটু বলবে?? :) নামটা জানার পর উনাকে আর তাহার সকল পোস্টের গুষ্ঠি উদ্ধার করে সিংহ ভাগ কথাটার এপ্রোপ্রিয়েট মানেটা কি একটু জেনে নিতাম।

হা হা নিশ্চয় আমার এই কমেন্ট যারা পড়ছে বা তুমি যখন পড়ছো ধরেই নিয়েছো-

আরে ঠাকুর ঘরে কে রে আমি কলা খাইনা? এর অবস্থা দেখছি তাহার মত ? হ্যাঁ তুমি ঠিক বলেছো তাহার মতই । তবুও একটু সেই ব্লগারের নামটা জানতে চাই তোমার থেকেই আগে ভাগে।

উত্তর কি দেবে? :) :) :)

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৫৩

কলাবাগান১ বলেছেন: কমেন্টে প্লাস দিলাম

১৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৩৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



কমেন্টে প্লাস।

প্রসঙ্গে ফিরে যাই। - দেশে এখন প্রায়দিন বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টি খুবই জরুরী আমাদের দেশে। কারণ দেশে যেইভাবে স্যালাইন ওয়াটার বেড়ে গিয়েছে তা কল্পনাকে হার মানাবে, যারা বিষয়টি জানেন তারা সংকিত। দেশে খাদ্যাভ্যাসরে জন্য যে মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে শুধু তাই না। পর্যাপ্ত পরিমাণ বৃষ্টি না হলে দেশে খাবার পানির অভাব দেখা দেবে মারাত্বক ভাবে।

দেশে শুধু মাত্র পরিবেশ পরিবর্তনের জন্য হলেও খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে, তাহলে দেশে শাক সবজি ফলের চাষাবাদ বৃদ্ধি পাবে। আর মানুষ যদি হয়ে পড়ে প্রচন্ড রকম মাংসাশী প্রাণী তাহলে এই মানুষের খাদ্যর জন্য মাংসের যোগান দিতে গিয়ে গবাদিপশু হাস মুরগি পোল্ট্রি ফার্ম করতে গিয়ে দেশে আর যা গাছ পালা আছে তাও শেষ হয়ে যাবে।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫১

কলাবাগান১ বলেছেন: পানির রিজার্ভার বানানো জরূরী। আপনার উপলব্ধি চমৎকার। প্রথম দিকে পরিবেশে কার্বন ডাই-অক্সাইড বৃদ্ধির ফলে গাছ-গাছালি এর গ্রোথ বেড়েছিল কেননা তাদের খাদ্য তৈরীর প্রধান ক্যামিক্যাল ই হল কার্বন ডাই-অক্সাইড। কিন্তু শুস্ক্ব আবহাওয়াতে সেই পজিটিভিটি টা নেট নেগেটিভিতিতে পরিনতে হচ্ছে (গত সপ্তাহে বিখ্যাত সাইন্স জার্নালে এটা নিয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন বের হয়েছে)।
গাছ গাছালীর বিকল্প নাই এই পরিবর্তিত পরিবেশ থেকে রক্ষা পাবার।

১৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৪৬

শেরজা তপন বলেছেন: ভাল ভাল উপদেশ। লেখা পড়ে মনে হয় এখন থেকে এমন করেই চলবে জীবন। সকাল হলেই সব ভুলে যাই

প্রয়োজনীয় কিছু সাইটের লিঙ্ক দেবার জন্য ধন্যবাদ। এমন লেখা ব্লগকে সমৃদ্ধ করে।

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৬

কলাবাগান১ বলেছেন: সে জন্যই মনে যাতে থাকে একটু তীর্যক ভাবে লিখা আর এই লিখা নিয়েও অন্য পোস্টে দুজন ব্লগার আমাকে 'ধোলাই' দেওয়ার জন্য একে অন্যকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন।

১৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: ও একতা বিষয় বই স্ক্যান করে পিডিএফ করার পরে ওয়ার্ড এ রূপান্তর করার জন্য কোন ভাল সাইটের লিঙ্ক থাকলে শেয়ার করবেন প্লিজ?

১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৪

কলাবাগান১ বলেছেন: এই সাইট টা দেখতে পারেন
Scanned PDF to word converter

১৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫৪

শায়মা বলেছেন: নিজের কমেন্টে দিলে নাকি আমার কমেন্টে বুঝলাম না। দুটোতেই প্লাস দেখছি। যাইহোক পোস্টটা পজিটিভ মোডে লিখলে আমি কেমনে লিখতাম ভাবছিলাম।

এমনে লিখতাম-
বাংলাদেশের লোকজন ভোজনবিলাসী বটে। প্রায়ই খাওয়া দাওয়ার ভিডিওগুলি দেখে মনে পড়ে যায় আমরা মোঘল বংশের বংশধরও বটে। এত এত বিরিয়ানী, কোরমা পোলাও। এত মুখরোচক খাওয়া অথচ শঙ্কিত হয়ে পড়ি যখন দেখি নিউট্রিশন নিয়ে কোন মাথা ব্যাথা নেই আমাদের। আরও ব্যাথিত হই যখন দেখি এর ফলাফল ডায়াবেটিক হাসপাতাল এর মেঝেতেও রোগী রাখার ও যায়গা নাই। আমরা বাংলাদেশীদের খাওয়ার অভ্যাস বিশেষ করে ভাত খাওয়ার পরিমান নিয়ে আসলেই ভাবা উচিৎ ......

যাইহোক আমি এমন লিখলেই তোমাকেও লিখতে হবে এমনটা স্বপ্নেও বলছি না। তবে তোমার লেখার স্টাইল দেখে প্রায়ই মনে হয় তুমি যেন বাংলাদেশী না। পুরোটাই মাইকেল মধুসূধন হয়ে গেছো..... দেখো তুমি যেমন খানাপিনার কথা বলেছো অনেকেই এইভাবেই খাচ্ছে শাহ আজিজভাইয়া, জুন আপুনি যথেষ্ঠ সাস্থ্য সচেতনও বটে। তারাও বাংলাদেশী কোনো আমেরিকান নন। এত উপকারী পোস্টটা বাঙ্গালীদের নিয়ে এত তুচ্ছ তাচ্ছিল্য হয়ে গেলো না? ভেতো বাঙ্গালী বা মাছে ভাতে বাঙ্গালী কথাতেই আছে আর তাই নিয়ে তুমি ব্যঙ্গ করে লিখবে?? আরও একটু সহমর্মিতা প্রয়োজন ছিলো। লেখার স্টাইলে একটা নেতিবাচক ভাব আছে। :(

তারপর তো আরও কমেন্টে এসে ..... ব্লগারের সিংহ ভাগ খানা দানার পোস্ট দেখতে বলেছো। পোস্টও কি তবে মাইকেল মধুসূধন হবে নাকি!!!!!!!!!! B:-)


২০| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:০৯

কলাবাগান১ বলেছেন: দেখুন

২১| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৩৯

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বাঙালী ভাত খাইয়াই মরছে... ওসব ভিডিও দেখি না। মাওয়া ঘাটের নোংরা পরিবেশে ইলিশ ভাজা আর খাওয়ার পর তাদের তৃপ্তির ঢেকুর দেখে আর খাওয়ার রুচি থাকে না।

১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৪৩

কলাবাগান১ বলেছেন: ভাত সবদেশেই খাওয়া হয় তবে আমরা বাংগালীরা যে পরিমান খাই এবং তার যে কি সর্বনাশা ইফেক্ট হয় সেই জ্ঞান টাই আমাদের নাই। পরিমিত এমাউন্ট খাওয়া টা জরুরী।

২২| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৪৫

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমি মূলত রুটি-ভাজি-র মানুষ, ভাত কালে-ভদ্রে খাওয়া হয়। আপনার কথা সত্য বলে মনে করি। ধন্যবাদ।

১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৮:০৭

কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ

২৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনার বিগত পোস্টে আমার সম্প্রতি একটি মন্তব্য আছে, আশা করি আপনার পড়ে ভালো লাগবে। ধন্যবাদ।

১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৭:৫৩

কলাবাগান১ বলেছেন: আমরা লবন সহিন্ষু টেকনোলজি নিয়ে কাজ করছি। সম্প্রতি আমরা সেই টেকনোলজির জন্য আবেদনকৃত পেটেন্ট ও লাভ করেছি। আশা করছি ভেন্চার ক্যাপিটালিস্টদের কাছ থেকে ফান্ড পেয়ে টেকনোলজির ফিল্ড ট্রায়াল করার।

২৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৫১

শেরজা তপন বলেছেন: উনারা দুইজন ব্লগের প্রানভোমরা :)
আপনারতো মহা আনন্দ হবার কথা।

২৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

মিরোরডডল বলেছেন:




আর সবকিছুর মতো খাবারেও ব্যালান্স থাকা দরকার।
কি খাবে, কখন এবং কতটুকু খাবে এটা বুঝে মেইনটেইন করলে শরীরও সুস্থ থাকে, বিপদের ঝুকিও কম।

কিছু অসুখ থাকে যার ওপর নিজের কন্ট্রোল থাকেনা, ওয়েল মেইনটেইনড হলেও সেই অসুখ এড়ানো যায়না।
Apart from those diseases, অসুখ বাধিয়ে চিকিৎসা করার চেয়ে, সুস্থ অবস্থায় রেগুলার রুটিন চেক-আপ করানো এবং শরীরের কন্ডিশন বুঝে ফুড এবং লাইফস্টাইল মেইনটেইন করে সুস্থ থাকাটা ইম্পরট্যান্ট।

বরাবরের মতো টিপস সমৃদ্ধ পোষ্টের জন্য থ্যাংকস।

১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৫৭

কলাবাগান১ বলেছেন: সে কথাই বলতে চেয়েছি পরিমিত খাওয়ার যে অভ্যাস সেটা আমাদের গড়ে উঠেনি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.