নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১- গ্যাসের সমস্যা নাই এমন কোন এডাল্ট কে খুজে পাওয়া অসম্ভব, বিশেষ করে যেখানে ভাজা-পোড়া খাওয়া রুটিন। তবে অনেকেই টামস জাতীয় ট্যাবলেট খেয়ে এসিডিটি কমিয়ে থাকেন তবে রাতে ঘুমালে অনেক সময় এসিডিটিতে ঘুমানো কঠিন হয়ে যায়। তার একটা সমাধান হল, বাম দিক করে ঘুমানো যাতে আপনার পাকস্হলীর এসিড 'জুস' আপনার খাদ্যনালীর দিকে উঠে আসতে পারে না কিন্তু ডান দিক ফিরে ঘুমালে, পাকস্হলীটা উল্টে থাকে আর এসিডিক জুস খুব সহজেই খাদ্যনালীর দিকে ধেয়ে আসে..ছবিতে দেখুন আর ফলো করুন উপকার পাবেন।
২- বাংলাদেশের সিনেমা নাটক এ জিনিয়াস নায়ককে ভারী কাচের চশমা পড়ানো হয় যাতে মনে হয় অনেক পড়ুয়া। হুমায়ুন আহমেদকে দেখতাম তার নাটকে জাহিদ হাসান কে এমন চশমা পড়াতেন। তবে আমার মনে হয় পড়তে পড়তে চোখের এমন কোন অবস্হা হয় না যে নায়কের বয়সেই ভারী চশমা পড়তে হয়.....বেকুব লোকজনই এমন অল্প বয়সে ভারী চশমা পড়তে হয় (পড়ুয়া বা মেধাবী না) কেননা সে জানেই না যে সে চোখের অসুখে ভুগছে...হয় এগ্রেসিভ ডায়াবেটিস, গ্লুকোমা, ছানি পড়া ইত্যাদি যে অল্প বয়সেই ঝাকিয়ে বসছে সে বুঝতেই পারে না!!!! সে কিভাবে জিনিয়াস হয়????
৩- জাপানে লম্বা সময় ছিলাম তাতে মনে হয় জাপান কে বাহির থেকে যত ভাল লাগত, তা উড়ে গিয়েছে। কাছে না গেলেই ভাল হত....জাপান এর লোকজন এর লাইফ টা হল তার কর্পোরেট লাইফ.......।বিশেষ করে পুরুষ দের ..জাপানে লম্বা সময় কর্পোরেট লাইফ এ দেখেছি তাদের অন্ধকার দিক....সেই তুলনায় বাংলাদেশী লোকজন ফেরেস্তা।
৪- আপনি জানেন কি 7-UP এর নাম কেন এটা??? ১৯৩০ সনের দিকে মুড বৃদ্ধিকারক হিসাবে Lithium 'মেটাল' কে ইউজ করা হত এই ড্রিংকে মুড কে আপ করার জন্য..।পরে এর ক্ষতিকারক দিক আবিস্কার হওয়ার পর এই ক্যামিক্যাল এর ইউজ বন্ধ করা হয়। আর Lithium এর Atomic weight is ~7.
৫- আমি আগেও লিখেছি বহুবার যে একবার ডেংগু হলে, আরেকবার সিভিয়ার ডেংগু হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যায় কেননা ডেংগুতে Antibody Dependent Enhancement (ADE) নামক প্রসেস এর জন্য। সম্প্রতি এক বৈজ্ঞানিক গবেষনায় দেখানো হয় যে, করোনার এন্টিবডি ডেংগুর ADE ক্যাপাবিলিটি বহুগুন বাড়িয়ে দেয়।
Corona Virus antibodies enhances Dengue infection
ফ্রম পাবলিক হেল্থ পয়েন্ট এ এটা জানা খুব দরকারী যে বাংলাদেশে যাদের ডেংগু হচ্ছে তারা কি আগে করোনাতে আক্রান্ত হয়েছিল কিনা। ডেংগুতে কত % লোকজন আগে করোনাতে আক্রান্ত হয়েছিলেন, সেটা জানা জরুরী। বাংলাদেশের বিজ্ঞানীরা নিশ্চয়ই এটা নিয়ে কাজ করছেন বা করবেন।
৬- আপনি কি জানেন কিভাবে বিচি ছাড়া তরমুজ, কলা, গ্রেইপ ইত্যাদি তৈরী হয়?? আমাদের যেমন সকল জিন/ক্রমোজম জোড়ায় জোড়ায় থাকে (একটা আসে বাবা থেকে আরেকটা আসে মায়ের থেকে), তেমনি নরমাল বিচিওয়ালা তরমুজ এর ক্রমোজমও জোড়ায় জোড়ায় থাকে। কিন্তু সেই জোড়া জোড়া ক্রমোজম কে একটা ঔষুধ আছে (কলসিনিন), তা দিয়ে ডাবল করা হয় (তখন diploid থেকে tetraploid হয় জিনোম), সেই ডাবল হওয়া ক্রমোজম (চার কপি প্রতিটা ক্রমোজম) তরমুজ এর সাথে- দুই কপি ক্রমোজম থাকা তরমুজ এর সাথে ক্রস করা হয়। আর তাতে তিন কপি ক্রমোজম ওয়ালা তরমুজ তৈরী হয়। যখন এরকম ওড নাম্বার (তিন, ৫, ৭..) ক্রমোজম কপি থাকে , তখন সেই প্রানী/উদ্ভিদ বন্ধ্যা হয়, তাই কোন সিড তৈরী হয় না। কেন বন্ধ্যা হয়??? যখন ক্রমোজম নাম্বার ইভেন হয়, তখন খুব সহজেই হাফ ক্রমোজম নাম্বার দিয়ে গেমেট (ডিম্ব/পরাগ) তৈরী করা যায়, আর যখন হাফ আর হাফ ক্রমোজম মিলিত হয়, তখন ফুল হয়ে যায়, আর তাতেই বাচ্চা/সিড তৈরী হয়। কিন্তু অড নাম্বার হলেই হাফ আর হাফ করে গেমেট বানানো যায় না, তাই মিলনও হয় না, তাই বন্ধ্যা। তবে বিচি ছাড়া তরমুজ বানাতে নরমাল তরমুজ এর দ্বারা তিন কপি ক্রমোজমওয়ালা তরমুজ এর পরাগায়ন লাগে যাতে ফ্রুট তৈরী হয় কিন্তু সেই ফ্রুটে কোন বিচি হয় না। বিচি বিহীন তরমুজ ক্ষেতে তাই, কিছু বিচিওয়ালা নরমাল তরমুজ এর কে রাখতে হয় পরাগায়ন এর জন্য।
৭- গত উইকএ্যান্ডে ৫ ঘন্টা ড্রাইভ করে আমরা দুজন (ক্লাশমেট), আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগ এর আরো অনেক ক্লাশ মেট দের সাথে সময় কা টাতে নিউইয়র্ক এ যাই। তবে সেই পার্টিতে আমদের বিভাগীয় 'জামাই'দের কথা বার্তা শুনে বড়ই হতাশ। সারাক্ষন আলাপ কার কয়টা বাড়ী, কোথায় কে কত ইনকাম করছে, কোথায় কোন 'সুবিধা' পাওয়া যাচ্ছে ইত্যাদি....।ক্লাশমেটদের সাথে অনেক মজা হয়েছে কিন্তু 'জামাই'দের মানসিকতা দেখে বড়ই হতাশ...তাই হাফ আনন্দ নিয়ে আবার ৫ ঘন্টা ড্রাইভ স্বগৃহতে ফেরত আসতে আসতে রাত প্রায় ১ টা বেজে যায়।
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:১২
কলাবাগান১ বলেছেন: অন্তত ফ্যামিলী, স্ত্রী, সন্তান, পরকিয়া, স্বার্থপরতা এসব ব্যাপারে বাংলাদেশীরা ভালই আছে অনেক সভ্য দেশের চেয়ে..জাপানকে বাহির থেকে যত ভাল মনে হয়, আমার চোখে তা মনে হয় নাই
২| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:২৩
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
জাপানের ভবিষ্যৎ কি মনে হয় আপনার? ধরুন, ২০৬০-৭০ সাল নাগাদ।
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৩
কলাবাগান১ বলেছেন: অন্যদেশ থেকে লোক ভাড়া করে এনে দেশ ভর্তি করতে হবে। একটা প্রানহীন রোবট জাতি আরো বেশী প্রানহীন হবে...যন্ত্রপাতীর উপর ভরসা করেই বেচে থাকবে
৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: আমি সব সময়ই জাপানীজদের পৃথিবীর অন্যতম স্বার্থপর -শুধুমাত্র নিজেকে ভালবাসা জাতি হিসেবেই জানি।
এদের বিনয়ে পুরোটাই ভনিতা থাকে।
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:১৭
কলাবাগান১ বলেছেন: তাদের সমাজে একটা কথাই আছে "তাতে মায়ে"- যেটা 'ভনিতা'কে মিন করে....সব কিছুই তাতে মায়ে
৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৮
সোনাগাজী বলেছেন:
বাম পাশের উপর ভর দিয়ে শুইলে, হার্টের উপর চাপ পড়ে কিনা?
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
কলাবাগান১ বলেছেন: মনে হয় না। অনেকেই অভ্যাস মত বাম দিক ফিরে ঘুমানোর অভ্যাস....
৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৮
শাহ আজিজ বলেছেন: করোনা রোগীর ডেংগু হলে কি পরিনাম তা জেনে নিলাম ।
ভাল লেগেছে , আরও লিখবেন ।
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
কলাবাগান১ বলেছেন: করোনা রোগীর ডেংগু হওয়ার চান্সও বেশী
৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
মিরোরডডল বলেছেন:
ডান বাম না হয়ে কেউ যদি সোজা ঘুমায় অথবা ওপর হয়ে
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
কলাবাগান১ বলেছেন: ডান-বাম-উপুর-চিত হয়ে ঘুমানো যায়, তবে হার্ট বার্ন আরম্ভ হলে, বাম দিক ফিরে ঘুমালে, হার্ট বার্ন থেকে কিছুটা হলেও রেহাই পাওয়া যায় সাথে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি।
৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
মিরোরডডল বলেছেন:
***উপুর হয়ে***
৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
মিরোরডডল বলেছেন:
আমারতো জাপানীজদের সাথে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ভালো হয়েছে।
জাপান যাওয়া হয়নি, ইচ্ছে আছে বেড়াতে যাবার কিন্তু এখানে দুজন ফ্রেন্ডস আছে।
তারা দুজনেই এতো পোলাইট ম্যানারড, ফ্রেন্ডলি আর ডিসিপ্লিনড।
জাপানীজ ফুডও অনেক মজা!
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
কলাবাগান১ বলেছেন: জাপাননিজ ফুড হল দ্যা বেস্ট। ব্যবহার তাদের সেরা কোন সন্দেহ নাই কিন্তু আমরা শুধু তাদের বাহির দিকটাই দেখি। তাতে মায়েতে জাপানীজ রা শ্রেস্ঠ- সেটা তারা নিজেরাই বলে বলেই এই দুইটা শব্দ তাদের ভাষাতে আছে। আপনি জাপানে বেড়াতে গেলে সেটা বুঝতে পারবেন না কিন্তু লম্বা সময় থাকলেই বুঝতে পারা যায়।
এদিক দিয়ে আমেরিকান রা বেস্ট....কে কোথা থেকে আসলো, কি ব্যাকগ্রাউন্ড তা নিয়ে মাথা কম ঘামায়
৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
মিরোরডডল বলেছেন:
সারাক্ষন আলাপ কার কয়টা বাড়ী, কোথায় কে কত ইনকাম করছে, কোথায় কোন 'সুবিধা' পাওয়া যাচ্ছে ইত্যাদি....
উফ! কি যে বিরক্ত লাগে! এটা একটা কমন ডিজিজে পরিণত হয়েছে এখন।
শুধুই কম্পিটিশন আর শো অফ!
এরকম গেদারিং আমি এভয়েড করি, কারণ আমার সাফোকেইটেড লাগে।
Thanks again for your helpful tips.
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:১৮
কলাবাগান১ বলেছেন: আরেক দল আছে আড্ডার শুরুতেই " একদিন তো সবাই কে মরতে হবে" বলে সব কিছুর মাঝে ধর্মীয় বিষয় নিয়ে আসা
১০| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:০৯
মিরোরডডল বলেছেন:
এদিক দিয়ে আমেরিকান রা বেস্ট....কে কোথা থেকে আসলো, কি ব্যাকগ্রাউন্ড তা নিয়ে মাথা কম ঘামায়
এটা অজিদের মধ্যেও দেখেছি। খুব ফ্রেন্ডলি পিপল, কোনকিছু নিয়ে মাথাব্যথা নেই।
সব ধর্ম বর্ণের মানুষ নিয়ে মিলেমিশে থাকে। আনন্দপ্রিয়।
দিনের শেষে হ্যাপিনেসটাই তাদের কাছে ইম্পরট্যান্ট।
আমি নিজেও তাই। সেকারণে ওদের সাথে আমার ভালো যায়।
Peace of mind is helpful for healthy living.
১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:১৫
কলাবাগান১ বলেছেন: আনন্দপ্রিয় জাতি ভার্সাস রোবট জাতি। জাপানীজ রা কোনদিন বুঝতেই পারবে না বিগ ব্যাং থিয়োরী সিট কম এর উইটি/মজার কথাবার্তা
১১| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৩৮
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আরেক দল আছে আড্ডার শুরুতেই " একদিন তো সবাই কে মরতে হবে" বলে সব কিছুর মাঝে ধর্মীয় বিষয় নিয়ে আসা
হা হা হা ............
রোবোকপের আড়ালে কলাবাগান যে একজন মজার মানুষ, সেটা একটু একটু বোঝা যাচ্ছে
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:৫১
কলাবাগান১ বলেছেন: সোনাগাজীর থেকে ধার করা কথা.....
১২| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৫৬
মিরোরডডল বলেছেন:
বিগ ব্যাং থিয়োরীর শেলডন আমার ভীষণ পছন্দের!
সামুর কোন একজন প্রিয় ব্লগারের মাঝে আমি তার ছায়া দেখতে পাই
Both of them are always right
সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি ক্যারেক্টার কিন্তু বেশ কিছু মিল আছে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:৫২
কলাবাগান১ বলেছেন: নাম বলে ফেলুন
১৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০২
রাজীব নুর বলেছেন: বাইরে খাবার খেয়ে খেয়ে আমার অবস্থা কাহিল।
এখন এমন অবস্থা হয় যে- পেটের খাবার গুলো বুকের দিকে চাপ দেয়। তখন খুব কষ্ট হয়।
ম্যাক্স প্রো নিয়মিত খাই। এন্টারসড চুষে খাই। তাতে কিছুটা উপকার পাই।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:৫২
কলাবাগান১ বলেছেন: বাইরের খাবার না খেলেই পারেন.......
১৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: জাপানিরা নাকি রোবট এটা আগেও শুনেছি, আপনার জাপান জীবনের অভিজ্ঞতা নিয়ে পোস্ট করলে আরও অনেক কিছু জানতে পারবো।
মিরোরডডল আর আপনার কথোপোকথন শুনে হাসতেই আছি, আমিও এসব স্থুল চিন্তাধারার মানুষের সাথে আলাপচারিতায় খুবই বোর ফিল করি। সবসময় ক্যালকুলেটর দিয়ে অন্যের সম্পত্তির হিসেব আর একজনের সাথে আরেকজনের আয় রোজগারের তুলনা।
সবাইকে একদিন মরে যেতে হবে, তারপর শুরু করে দেয় ধর্মীয় আলাপ - এটা খুব মজার ছিল।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৪২
কলাবাগান১ বলেছেন: "সবাইকে একদিন মরে যেতে হবে, তারপর শুরু করে দেয় ধর্মীয় আলাপ " এটা সোনাগাজী থেকে ধার করা
১৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: না আমার কোন গ্যাস্ট্রিক নেই, জীবনে দুই/তিন বার হয়তো গ্যস্ট্রিকের ওষুধ খেয়েছি শখ করে কিন্তু ওই ওষুধ খাওয়া না খাওয়ায় পেটে কোন পরিবর্তন লক্ষ করিনি। আমাদের দেশের মানুষ মুড়ির মত গ্যাস্ট্রিকের ট্যাবলেট খায়, মুদি দোকানেও গ্যস্ট্রিকের ট্যাবলেট পাওয়া যায়।
তবে আমি প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠেই পানি খাই, ভরা পেটে ঘুমাতে গেলে ডান কাত হয়ে শুই অন্তত তিন/চার ঘন্টা পর হয়তো বাদিকে ঘুরি, আর আমি তিনবেলাই পেট পুরে খাই না দিনের বেশিরভাগ সময়ই আমার পেটে ক্ষুধা থাকে।
তাছাড়া আমার খাবারের মেন্যুও অদ্ভুত যা শুনলে মানুষ হাসাহাসি করবে।
বছরে সর্বোচ্চো হয়তো এক বার আমার জ্বর হয় কিন্তু আমি কোন ওষুধ খাই না, ইনফ্যক্ট আমি কোন ওষুধই খাই না মাঝে মাঝে মাথা ব্যাথার ট্যাবলেট ছাড়া, তবে ইদানিং ওটা খাওয়াও বাদ দিছি। আমি লক্ষ্য করে দেখেছি ওষুধ না খেলেও দুই তিন ঘন্টার মধ্যে মাথা ব্যাথা এমনিতেই দুর হয়ে যায় তাহলে শুধু শুধু শরীরকে ওষুধ নির্ভরশীল করিয়ে লাভ কি?
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৪৪
কলাবাগান১ বলেছেন: ফুড ডিফাইনস ই্য়ু। খাওয়া-দাওয়া আর এক্সারসাইজ এই দুই টা দিয়েই বেশীর ভাগ রোগ-শোক কে দুরে রাখা যায়।
১৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪২
প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ভালো লিখেছেন। তবে কিছু ভুল তথ্য দিয়েছেন। যেমন লিথিয়াম মেটাল নয় লিথিয়াম সল্ট মুড স্ট্যাবিলাইজার হিসেবে ব্যবহৃত হতো আর এখনকার পৃথিবীতেই লিথিয়াম সল্ট মুড স্ট্যাবিলাইজার হিসেবে সবচেয়ে শক্তিশালী। তবে লিথিয়াম সল্টের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ব্যাপক।
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:১৮
কলাবাগান১ বলেছেন: 'মেটাল' শব্দটাকে সেই জন্যই আমি ইনভার্টেড কমার মাঝে লিখেছিলাম কেননা আমি লিথিয়াম এর এটোমিক ওয়েট টার উপরে জোর দিতে চেয়েছিলাম। লিথিয়াম সল্ট এর এটোমিক ওয়েট তো আর সেভেন না।
১৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০১
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: নাম বলে ফেলুন
আমিতো ভেবেছি খুব সহজেই অনুমান করা যাবে।
একজনই আছে যিনি মনে করে তার কখনও ভুল হয়না
অনেকের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে কনফ্লিক্ট হলেও, খুব ইউনিক একজন।
শেলডনের মতোই কিছুটা শিশুসুলভ, আমি তার নিজস্ব স্বতন্ত্র দিকটা পছন্দ করি।
১৫ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৪:৫২
কলাবাগান১ বলেছেন: আই লাইক হিম এজ ওয়েল...। (হিম বলেছি)
১৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫
মিরোরডডল বলেছেন:
শেরজার পোষ্টে মন্তব্য দেখে এখানে এলাম বলতে, আমারও খুব খারাপ লেগেছে।
আমি ওনার কোন অন্যায়কে জাস্টিফাই করছি না কিন্তু এটা বুঝি যে কিছু বিষয়ে ওনার নিজের ওপর কোন কনট্রোল নেই। এই বয়সে অনেক সময় এমন হয়। চাইলেও উনি নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারে না, বা পারবে না। এটা একধরণের অপারগতা। মানুষের কিছু বিল্ট-ইন প্রব্লেম থাকে যেটা চাইলেও বদলানো সম্ভব না। এই বিষয়টা কনসিডারে রেখে ব্যান না করে ভিন্নভাবে সমাধান করতে পারতো।
ওনার কিছু নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া আছে কিন্তু বাকিরা সবাইতো সুস্থ স্বাভাবিক।
তারাতো চাইলেই বিষয়টা স্মার্টলি হ্যান্ডেল করতে পারতো।
উনি ওনার মতো ব্লগিং করুক, যারা ওনাকে অপছন্দ করে, তারা কমেন্ট ব্যান করে রাখলেই সমস্যা হতো না।
কিন্তু সেটা হলো না, আবারও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি।
I really feel for him.
স্যরি অনেক কথা লিখে ফেললাম এখানে।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:২৫
কলাবাগান১ বলেছেন: ধন্যবাদ
"তারাতো চাইলেই বিষয়টা স্মার্টলি হ্যান্ডেল করতে পারতো।" সহমত
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:০৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
যাক বাংলাদেশেও ফেরেস্তা আছে।