নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি এখনও পড়াশুনা করছি। তার সাথে বেশ কিছু দিন ধরে লেখালেখির সাথে যুক্ত আছি। বাবা মায়ের ছোট ছেলে। ঘোরাঘুরি এবং খাওয়া দাওয়া করতে বেশ পছন্দ করি।

কাল্পনিক আমি

আমি এখনও পড়াশুনা করছি। তার সাথে বেশ কিছু দিন ধরে লেখালেখির সাথে যুক্ত আছি। বাবা মায়ের ছোট ছেলে। ঘোরাঘুরি এবং খাওয়া দাওয়া করতে বেশ পছন্দ করি।

কাল্পনিক আমি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহর বাসথান এবং কিছু কথা

১২ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৩০

আল্লাহ নাকি এক এবং নিরাকার। তিনি যদি নিরাকার এবং সর্বশক্তিমান হন তাহলে কেন তিনি তার ঘর নির্মাণ করার জন্য মানুষের কাছে হাত পাতেন। তার কি টাকার অভাব পড়েছে? কেন তিনি এই নিরীহ মানুষের উপর এমন অত্যাচার করে বেড়াচ্ছেন। আমি টাকা ইনকাম করি আর আমি সেই ইনকাম থেকে কিছু টাকা কেন আমি আরেক জন মানুষের ঘর নির্মাণ করার জন্য দিব। আর এমন অনেক উদাহরন আছে যেখানে সবাই মানে পাবলিকরা টাকা পয়সা দেয় আর কোন একটা কমিটি করে তারা অধেক এর বেশি টাকা পয়সা মেরে নিজেরা মজা পাস্তি করে। তাহলে এই বার বলেন কেন আমি টাকা দেব আল্লাহর ঘর বানানোর জন্য।
আর আজ আমি যদি এই ঢাকা শহরে একটা বাড়ি বানাতে চাই এবং আমি যদি কারো কাছে কিছু টাকা ধার চাই তাহলে আমার মনে হয় খুব বেশি মানুষ তাতে সাড়া দেবে না। তাহলে কেন আমি অচেনা অজানা এক ব্যাক্তির জন্য টাকা দেব। তার উপর আবার কোন শর্ত ছাড়া। আল্লাহ যদি আসলেই সর্বশক্তিমান হতেন তাহলে তার ঘর, তার উপাসনার ঘর তিনি নিজেই তার বান্দাদের জন্য বানিয়ে দিতেন।
আপনি আল্লাহর কাছে হাজিরা দিতে মসজিদে উপস্থিত হচ্ছেন। দীনহীন, অসহায়, পাপী একজন বান্দা। সেখানে আপনাকে এত আরাম আয়েশের দিকে লক্ষ রাখতে হবে কেন? যারা আল্লাহর ঘরের দোহাই দিচ্ছেন তাদের কি ক্ষমতা আছে আল্লাহর ঘরকে সুসজ্জিত করে দেয়ার? আল্লাহ কি তাগিদ দিয়েছেন মসজিদকে সুসসজ্জিত করার। এই কথাগুলো এজন্যেই বলছি, যখন দেখি একটি আলিশান মসজিদের পাশের ফুটপাতেই গৃহহীন মানুষ খোলা আকাশের নিচে শুয়ে আছে তখন মনে হয় ধর্মের নামে মানুষ যেন অসহায় মানুষগুলোর সাথে নির্মম উপহাস করছে। আল্লাহ তো বলেছে তার বান্দারা যেন উপাসনা করে। তাহলে কেন তার আরাম আয়েশ দরকার?
আসলে এই ধর্ম নিয়ে আর কতভাবে ব্যবসা করবে? কেন?

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: ভাই অফ জান, হুদাই এইসব বইলা আর ক্যাচাল বাড়াইয়েন না!

২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:০২

আলফাত্তাহ ফাহাদ বলেছেন: বুঝিনা আপনাদের সমস্যাটা কি? :3

৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:২৯

হোৎকা বলেছেন: শালা,থাপ্পড় খাওয়ার হাউস হইছে ?শালা,থাপ্পড় খাওয়ার হাউস হইছে ?

৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: লতিফ সিদ্দিকীর কাছে যান। আর আপনার মৃত্যুর পর শেষকৃত্য কীভাবে হবে সেটা বলে যাবেন। কারণ, আপনার কী হবে সেটা আল্লাহই জানেন। এত কিছু(দাফন, কাফন, জানাজা, কবর) করার দরকার কি?

৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫

জনি চৌধুরী বলেছেন: আপনাকে একটি কথা বলার আছে, ইসলাম কম জানলে আপনি পাপী আর বেশী জানলে আপনি বিজ্ঞানী/জ্ঞানী। আল্লাহ্‌ আপনাকে কেন কোন উদ্দেশ্য সৃষ্টি করছেন আল্লাহ্‌ ভালো জানেন। আপনার থেকে বড় হারামিরা, জালিমেরা ভালো হয়ে গেছে। এক আল্লাহ্‌ কে বিশ্বাস করে সামনের দিকে এগিয়ে গেছে। আল্লাহ্‌ আপনাকে হেদায়াত দান করুন।

৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬

ইসু বলেছেন: প্রত্যেক মানুষের জানা বা বলার ইচ্ছা থাকা বা প্রকাশ করাই স্বাভাবিক এবং এটা প্রত্যেকের শিশুকাল থেকে চলে আসছে জন্যই আমরা মানুষ। অন্য কোন প্রাণীর মধ্যে বোধহয় এরকমটা নেই। কোন শিশু যদি কোন বিষয় জানতে চায় বা তার জানাটা প্রকাশ করে সেটা যৌক্তিক না হলে, তাকে যুক্তি দিয়ে সঠিক বোঝানো উচিৎ আমরা যারা সঠিক বিষয়টা জানি। কিন্তু সেটা না করে আমরা যদি সেই স্বাধীনতাকে খর্ব করি তাহলে কোনদিনই আর নতুন কিছু আবিষ্কার হবে না এগিয়ে যাবে না মানব সভ্যতা। আজ যে আবিষ্কারের কারণে আমরা সভ্য হয়েছি, আধুনিক হয়েছি অনেক সমস্যাকে জয় করেছি তা একজন মানুষের জানা বা বলার আগ্রহ থেকেই হয়েছে।

৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:২৬

তারেক মাহমুুড বলেছেন: দয়া করে সবাই pk মুভিটা দেখবেন......কেমন?

৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩১

নতুন বলেছেন: ব্যাবসাটা মানুষ করে... ধম করে না।

চাকু দিয়ে ডাক্তার আর আপনি দুইজনই কাটাকুটি করতে পারেন। আপনার হাতে মানুষ মারা গেলে চাকুর তো কোন দোষ না।

আমাদের সমাজে মানুষের শিক্ষা কম। তাই ভন্ডরা ধমভীরুতার সুযোগ নিয়ে ধান্দাবাজি করে।

কোন ধমেই খারাপ কিছু নাই। খারাপ মানুষই ধমকে ব্যবহার করে নিজের সাথে।

সমাজে শিক্ষা বাড়লে কুসংস্কার কমবে।

৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৪৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আসলে কি আমরা ক্ষুদ্র বটে চিন্তা মাগার অনেক লম্বা ! দেখুন ভাই অাপনি আপনার স্বাধিন মত প্রকাশ করছেন। কারুন দেখতে পারেন, বুঝতে পারেন, বলতে পারেন। যারা তার একটা ও পারেনা তাদের কথা একটু চিন্তা করুন।
আবার আপনার বুড়ু দাদুটির কথা মনে আছে কি, যে আপমনার বাবাকে জন্য় দিয়েছিল সে এখন কোথায়! আপনার বাবা বেচেঁ থাকলে ভাল যদি না থাকে তিনি কোথায়, আপনি যাবেন কোথায়?
একবার একা হলে ভেবে দেখবেন কেমন প্লিজ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.