![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
'চারিদিকে সৃজনের অন্ধকার র'য়ে গেছে নারি অবতীর্ণ শরীরের অনুভূতি ছাড়া আরও ভালো'
২০০৯ সালে অনুষ্ঠিত ঘাটাইল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে নজরুল ইসলাম খান প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেছিলেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন একই দলের প্রভাবশালী নেতা শহিদুল ইসলাম লেবু। লেবু ছিলেন তৎকালীন দলীয় এমপি মতিউর রহমানের ঘনিষ্ট। পক্ষান্তরে নজরুল ইসলাম খান ছিলেন এমপি বিরোধী অংশের নেতা। সে সময় নজরুল ইসলাম খান বারবার ঘাটাইল প্রেসক্লাবে আসতেন যাতে সাংবাদিকরা ভোটের দিন কেন্দ্রে যান। তিনি বলেছিলেন, সাংবাদিকরাই তার ভোট রক্ষা করতে পারেন। তার আশংকা ছিল প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী শহিদুল ইসলাম লেবু ভোটকেন্দ্রগুলো দখল দিয়ে তার ভোট কেড়ে নিবেন।
এ বছর আবার নজরুল ইসলাম খান উপজেলা নির্বাচন করছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী চারজন চেয়ারম্যান প্রার্থী এবার তার বিরুদ্ধে ভোট চুরির সরাসরি অভিযোগ এনেছেন। তারা অভিযোগ করেন, গত বছরের অসহায় প্রার্থী নজরুল ইসলাম খান এবার সবল প্রার্থী হয়ে নিজেই ভোট চুরি করছেন। ঘাটাইল প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম বলেন, গত নির্বাচনে নজরুল ইসলাম খানের সেই আকুতি মনে পড়ে। অথচ সেই নজরুল ইসলামের ভয়ে এবার তার প্রতিদ্বন্দ্বীরা তটস্থ।
প্রসঙ্গত, নজরুল ইসলাম খানের বিরুদ্ধে ঘাটাইল উপজেলার নিরানব্বইটি কেন্দ্রের মধ্যে পয়ত্রিশটি আগেই রাতেই দখলের অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগে তার প্রতিদ্বন্দ্বীরা নির্বাচন বর্জন করেছেন।
©somewhere in net ltd.