![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৬৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভিয়েতনাম যুদ্ধে ডিয়েটার ড্যাংলার (ক্রিশ্চিয়ান বেল) নামের একজন আমেরিকান পাইলট একটি মিশনে অংশ নিতে গিয়ে বিমান দুর্ঘটনার শিকার হন। কিন্তু লাওসের ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সময় তাঁর বিমান বিধ্বস্ত হয় এবং ভিয়েতনামিদের কাছে বন্দিত্ব বরণ করেন। ভিয়েতনামে অমানবিক ও অমানুষিক অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করে সেখান থেকে বেঁচে ফিরে আসার সত্য ও সাহসী ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত হয় মুভিটি। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন ক্রিশ্চিয়ান বেল।
বন্দীশালায় গিয়ে সেখানে আরও কয়েকজন বন্দীর সাথে দেখা যায় ডিয়েটারের। নিজের বুদ্ধিমত্তা ও অন্যান্য বন্দীদের সহযোগিতায় প্রায় দুর্ভেদ্য বন্দীশালা থেকে পালানোর পরিকল্পনা আঁটতে থাকে সে। পালানোর পরিকল্পনা বাস্তবায়নের আগেই অন্য একটি মারাত্মক ও বিধ্বংসী পরিকল্পনা আঁচ করতে পেরে সেখান থেকে পালায় সবাইকে নিয়ে। কিন্তু জঙ্গলময় পাহাড়ি এলাকায় টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। যেখানে পানি ও খাবার ছাড়া একটি দিনও টিকে থাকা সম্ভব নয়। সেখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগ আর নানা বিপদসংকুল ঘটনা পার করে দিনের পর দিন কাটাতে হয়, চালিয়ে যেতে হয় টিকে থাকার লড়াই।
ছবিটি নির্মিত হয় জার্মান বংশোদ্ভূত এক মার্কিন বৈমানিক ডিটার ডেংলারের জীবনের সত্য ঘটনা অবলম্বনে। ভিয়েতনামের ঘটনা অবলম্বনে হলেও সম্পূর্ণ মুভিটির শুটিং করা হয় থাইল্যান্ডের গহীন অরণ্যে। ওয়ার্নার হারজগ পরিচালিত মুভিটি দেখতে দেখতে আপনি হারিয়ে যাবে গহীন অরণ্যে, মুহূর্তেই শিউরে উঠবেন বীভৎসতা দেখে, শরীর গুলিয়ে আসবে ক্ষণে ক্ষণে।
লোমহর্ষক ঘটনার পাশাপাশি হাস্যরসে ভরপুর মুভিটি এখনো না দেখে থাকলে চটজলদি দেখে ফেলুন বাংলা সাবটাইটেল দিয়ে। ডিভিডি ও ব্লুরে প্রিন্টের জন্য আলাদা আলাদা সাবটাইটেল ফাইল দেয়া হয়েছে, একটি সিঙ্ক না হলে অন্যটি চেষ্টা করুন।
=> subscene dot com থেকে বাংলা সাবটাইটেল নামিয়ে নিন।
=> বাংলা সাবটাইটেল সহ কিছু দৃশ্যের স্ক্রিনশটঃ
©somewhere in net ltd.