![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কিছুটা ভ্রমণবিলাসী আর ফুলের প্রতি আছে আমার আজন্ম ভালোবাসা
আমি ঢাকা থেকে কাঠমান্ডুর পথে যাত্রা শুরু করলাম বাংলাদেশ বিমানের একটি প্লেনে। ওদিকে আমার কর্তা মহাশয় নেপালের পুর্বাঞ্চলীয় শহর ধারান থেকে চলে এসেছেন কাঠমান্ডুতে, আমাকে রিসিভ করার জন্য।(তিনি তখন ওখানে কর্মরত ছিলেন)। এটাই আমার প্রথম নেপাল সফর। এয়ারপোর্টের সব ফর্মালিটি সেরে বেরিয়ে দেখি, উনি আমার জন্য অপেক্ষায় আছেন হাতে কিছু নেপালের জাতিয় ফুল লালিগোরাস! কাকতালীয় ব্যাপার, আমিও সেদিন পরেছিলাম লাল রঙের সেলোয়ার, ওড়না, হিজাব আর সাদা রঙের কামিজ। এক্কেবারে সেইরকম ম্যাচিং হবে ফুলের সাথে! আমাকে প্রথমে নজরে আসতেই তেনার ক্যামেরার ক্লিকবাজী শুরু হয়ে গেল! বেরিয়ে এলাম আমি লাগেজ ট্রলি নিয়ে। আমার হাতে লাল টকটকে লালিগোরাস দিয়ে বরণ সমাপ্ত হলো। সাথে এসেছে ওনার ড্রাইভার। মাঝবয়সী ভদ্রলোক, টকটকে ফর্সা তার গায়ের রঙ। মাথায় নেপালি টুপি। আমাকে সালাম দিয়ে শুভেচ্ছা জানালো। মূলত এই ফুল দিয়ে বরণ করার আইডিয়াটা ড্রাইভারেরই। আমি তাদের দেশে প্রথম এলাম, তাই। না হলে অন্য কোন ফুল দিয়ে বরন করা হতো! আমাদের এই নেপালি ড্রাইভারই গাড়ি চালিয়ে সমস্ত ট্যুরিষ্ট স্পট ঘুরে দেখিয়েছে আর যা জনশ্রুতি আছে, সেগুলোও জানিয়েছে আমাকে। ওর নাম ওম বাহাদুর কার্কী।
এটিই নেপালের জাতিয় ফুল লালিগোরাস।
হোটেলে পৌছে ফ্রেশ হয়ে খাবার খেলাম ভেজিটেবল, রাইস সাথে সালাদ, টকদই। নেপালে আমাদের জন্য হালাল খাবারের সংখ্যা কম। সবজি, রুটি আর ডিম ছাড়া খাবার তেমন কিছু নেই। পরে খুঁজে পেয়েছিলাম মুসলিম দোকান, সেখানেই সব রকমের মাছ মাংসই পাওয়া যেত। মাছটা যৎসামান্য, মাংসই বেশী।
কাঠমান্ডুর হোটেলে কার্নিশে ঝুলে থাকা এই ফুলটি আমি প্রথম দেখলাম।
প্রোগ্রাম করাই ছিল, প্রথমে কাঠমান্ডু দেখব তারপরে পোখারা যাব। পোখারা থেকেই নাগরকোট ঘুরে আসব। এভাবেই এক সপ্তাহ এদিকটায় কাটিয়ে পরে চলে যাব ধারান।
এ প্রসঙ্গে বলে নিই, হিমালয়ের পর্বতশৃঙ্গের মধ্যে ৮,০০০ মিটার এর বেশী উচ্চতার শৃঙ্গ আছে ১৪ টি। এর ৮টিই নেপাল থেকে দেখা যায়। এর মধ্যে সর্বোচ্চ চুড়া (১) এভারেষ্ট=৮,৮৪৮ মিটার, (২) কাঞ্চনজঙ্ঘা রেঞ্জ=৮,৫৯৮ মিটার, (৩) লোহৎসে=৮,৫১৬, (৪) মাকালু=৮,৪৬৩ মিটার, (৫) ধাওলাগিরি=৮,১৬৭ মিটার, (৬) মানসালু=৮,১৬৩ মিটার, (৭) অন্নপূর্ণা=৮,০৯১ মিটার এবং (৮) চো ইয়ো=৮,২০১ মিটার।
শুরু হলো আমাদের পোখারা যাত্রাঃ
নেপালের অন্যতম প্রসিদ্ধ দর্শনীয় ট্যুরিষ্ট স্পট পোখারা। কাঠমুন্ডুর পরেই নেপালের অন্যতম শহরগুলোর একটি। কাঠমান্ডু থেকে দূরত্ব ২০৩ কিলোমিটার। গাড়িতে ৭/৮ ঘন্টা লাগল, রাস্তায় মাঝে মাঝেই চা বিরতি দিতে হুয়েছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর পোখরা শহরকে "নেপালের ভূস্বর্গ" ও "নেপাল রানী" বলা হয়। নেপাল পর্যটন বিভাগের একটি শ্লোগান আছে, " তোমার নেপাল দেখা পূর্ণ হবে না, যদি না পোখারা দেখ।" শহরটি নেপালের উত্তর পশ্চিমে, কেন্দ্রীয় অঞ্চলে অবস্থিত। পোখারা থেকে বিশ্বের দীর্ঘতম (১৪০কিলোমিটার) সারিবদ্ধ হিমালয় পাহাড়ের সারি দেখা যায়। পোখারাকে, "মাউন্টেন ভিউ"-এর শহরও বলা হয়। প্রায় ৯০০ মিটার উচ্চতায় পোখারা, বেড়ানোর উপযুক্ত সময় অক্টোবর থেকে এপ্রিল। জানুয়ারিতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা গড়ে ৮ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড। আর মে মাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা গড়ে ৩১ ডিগ্রী। জুন, জুলাই, আগষ্টের বর্ষায় প্রবল বৃষ্টিপাত হয় পোখারায়। প্রায়ই শোনা যায় পাহাড় ধ্বসে রাস্তা বন্ধ হয়ে আছে। তবে আমার মনে হয় এই সময়টায় পাহাড়ি ঝর্ণাগুলো দারূন লাগবে দেখতে।
পোখারার পার্বত্য শোভার তুলনা হয় না। সবুজ বনাঞ্চল পাহাড়ের কোলে, ফিউয়া লেক ঘিরে ছবির মত সাজানো সুন্দর পাহাড়ি শহর পোখারা। অদূরেই দিগন্তবিস্তৃত হিমালয়ের তুষার রূপ, উপত্যাকা দিয়ে বয়ে যাওয়া ছোট্ট পাহাড়ি নদি যেন ছবির মত! ছোট ছোট পাহাড়ি গ্রাম, সবুজ শষ্য খেত, জলপ্রপাত, এসব দিয়ে যেন সাজানো একটি জনপদ পোখারা। তাই এখানে দু’চারদিন থেকে না দেখলে মন ভরবে না! আধুনিক পর্যটনের সবরকম সুযোগ মেলে এখানে। লেকের পানিতে বোটিং করা থেকে শুরু করে প্যারাগ্লাইডিং, ঘোড়ায় চড়া এমনকি সাইকেলও ভাড়া পাওয়া যায়। হোটেলের ম্যানেজারের মাধ্যমে এসবের ব্যবস্থা করা যায়।
পোখারার মূল আকর্ষণ প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করা। উত্তর দিকটা জুড়ে দিগন্ত বিস্তৃত নীল আকাশের গায়ে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ৮,১৬৭ মিটার ঊঁচু ধওলাগিরি, ৭,২২৯ মিটারের অন্নপূর্ণা সাউথ, ৮,০৯১ মিটার উচ্চতার অন্নপূর্ণা শৃঙ্গ। আর আছে ৬,৯৯৩ মিটারের ফিস টেইল, সূর্যাস্ত সোনালী রূপ ধারণ করে। দুপুরে ফিউয়া লেকের পানিতে ফিস টেইলের ছায়া পড়ে।সে দৃশ্যও মনোহর। পোখারার মাত্র ৩০ কিলোমিটার দূরে এই ফিস টেইলের অবস্থান। চাঁদনী রাতেও ফিস টেইল অনন্য রূপ ধারন করে।
শারাংকোটঃ- পোখারার শারাংকোট পর্যটকদের কাছে সব চেয়ে আকর্ষণীয় ভিউ পয়েন্ট, যেখান থেকে পর্বতমালার অপূর্ব দৃশ্য, পোখারা ভ্যালী ও ফিউয়া লেক দেখা যায়। শারাংকোট পোখারা থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে, সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ১৫৯২ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। এখানে পর্যটকেরা মূলতঃ আসে,পর্বতশৃঙ্গে সূর্য্যের প্রথম আলোর বর্ণালী দেখতে। একদিকে নতুন সুর্য্য, আরেকদিকে অন্নপূর্ণা, ফিস টেইল। সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য!!
শারাংকোট যাবার রাস্তার একপাশে পাহাড়, যে পাশ থেকে পর্বতশৃঙ্গ গুলো দেখা যায়, সে পাশে হোটেল, রেস্টুরেন্ট। এইসব হোটেলের ছাদই ভিউ পয়েন্ট। আমরা পোখারা থেকে সুর্য ওঠার আগেই যেয়ে প্রবেশ করলাম এমনই একটি ভিউ পয়েন্টে। সাথে অসংখ্য পর্যটক। আমরা চেয়ার নিয়ে বসে গেলাম, মার্চের ঠান্ডাটাই আমাদের জন্য বেশী ঠান্ডা। ভারী গরম কাপড় পড়েই গিয়েছিলাম। এক রাউন্ড কফি খাওয়া হয়ে গেল। এর মাঝেই একপাশ থেকে উউউউ, ওয়াও ওয়াও চিৎকার। তাকিয়ে দেখলাম সূর্যের প্রথম আভা, খুব তাড়াতাড়িই সোনালী আলোয় ভরে দিয়ে সুর্য্য উঠে গেল। ওদিকে আরেক বিস্ময় গিরিশৃঙ্গগুলো ধিরে ধিরে স্পষ্ট থেকে স্পষ্টতর হয়ে চলেছে। সুর্য্যের আলো যখন আর খালি চোখে সইছে না, ততক্ষণ পর্যন্ত ওখানে থেকে একরাশ মুগ্ধতা আর বিস্ময় নিয়ে চলে এলাম। দু'দিন আর দু'রাত্রি পোখারায় থেকে, পোখারাকে ঘুরে ঘুরে দেখেছি আমরা।
সূর্য্যের প্রথম কিরণ
কুয়াশা ভেদ করে প্রথম চোখে পড়ল অন্নপূর্ণা এবং ফিস টেইল
গিরিশৃঙ্গগুলো ধিরে ধিরে স্পষ্ট থেকে স্পষ্টতর হয়ে চলেছে।
অন্নপূর্ণা
ফিস টেইল
একটি ভিউপয়েন্ট
ভিউপয়েন্টগুলোতে পর্যটককে আকৃষ্ট করার জন্য এমন অনেক কিছু পসরা সাজানো রয়েছে
ফেরার পথেও যেন ফিরে ফিরে চাইতে ইচ্ছে করে
ফিউয়া লেকঃ- এটি নেপালের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রাকৃতিক লেকের একটি। দৈর্ঘে ৪কিলোমিটার এবং প্রস্থে ১.৫কিলোমিটার। প্রথমটির নাম "রারা লেক", এটা নেপালের পশ্চিমের মুগু জেলার দুর্গম অঞ্চলে অবস্থিত। ফিউয়া লেকটি পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু, আদর্শ বিনোদন কেন্দ্র। রঙ বেরঙের নৌকা ভাড়ায় পাওয়া যায়, প্যাডেল বোট ও পালতোলা নৌকাও পাওয়া যায়। সময় হিসেব করে ভাড়া মেটাতে হয়। লেকের প্রবেশ পথেই টিকেটের ব্যবস্থা রয়েছে। ভিনদেশী পর্যটকদের চেয়ে সার্কভুক্ত দেশের জন্য টিকেটের দাম অনেক কম রাখা হয়। লেকের মাঝে একটি মন্দির আছে, নাম "বারাহি হিন্দু মন্দির"। ওখানে নৌকা ছাড়া যাবার আর কোন বাহন নেই। হিন্দু সম্প্রদায়ের সবাই নৌকায় পার হয়ে মন্দিরে যান, অনেক পর্যটকও যান ওখানে। নৌকা নিয়ে বেড়াতে ভীষণ ভাল লাগে। চারপাশে রঙ-বেরঙের নৌকায় চড়ে রঙ-বেরঙের মানুষ ঘুরে বেড়াচ্ছে্ন। আমরা সকালের দিকটায় গিয়েছিলাম, না হলে অসম্ভব ভিড় জমে যায়। কিন্তু দুপুরের দিকে লেকে- ফিস টেইলের ছায়া দেখা যায়। সেই অভূতপূর্ব ছবি আমার দেখার সৌভাগ্য হয়নি!
ফিউয়া লেক-এ পর্যটকের অপেক্ষায় রঙিন নৌকাগুলো
দূরে খেলা করছে বিবিন্ন প্রজাতির হাঁস
নৌকাতে ওঠার ভিড়
নৌকা থেকে নামারও ভিড়
"বারাহি হিন্দু মন্দির"।
ভক্তের ভিড়ে "বারাহি হিন্দু মন্দির"
ডেভিস ফলঃ- ফিউয়া লেকের পানি থেকেই উৎপন্ন ডেভিস ফল। এই লেকের পানিই ঝর্ণাধারার মত নেমে আসে। বর্ষাকালে যখন প্রচুর পানি উপর থেকে পড়ে, বাস্পের মত জলকণা ছড়িয়ে যেতে থাকে বা বাতাসে তা উড়তে থাকে, সূর্য্যের আলোতে তখন রংধনু তৈরি হয়। সে এক অসাধারণ অনুভূতি!!! মোহনীয় পরিবেশ!!! আমি মার্চে গিয়েছিলাম, তাই প্রায় পানি শুন্য ডেভিস ফল দেখতে হয়েছে আমাকে!
ডেভিস ফল
মহেন্দ্র গুহাঃ- ডেভিস ফল-এর বিপরীতে চুনা পাথরের গুহাটিকে মহেন্দ্র গুহা বলে। এই গুহাটি মৃত রাজা মহেন্দ্র বির বিক্রম শাহাদেব-এর নামে, নামকরণ করা হয়েছে। এর ভিতরে ছোট ছোট স্বল্প পাওয়ারের বাল্ব লাগানো আছে। ভিতরে ঢুকতে একজন গাইড এবং জনপ্রন্তি একটি করে টর্চের প্রয়োজন হয়। হিন্দু ধর্মে বিশ্বাসীরা গুহার ভিতরে তাদের প্রধান যুদ্ধ দেবতা মহাদেবের মুর্তি স্থাপন করেছেন। সেখানে একজন পুরোহিতও আছেন। এটি তাদের একটি ধর্মীয় উপাসনালয়ও। ভিতরে পায়ের নিচে বড় বড় পাথর, স্বল্প আলো, হাতে টর্চ, সাথে গাইড, গা ছমছম পরিবেশ, আমাদের জন্য নতুন অভিজ্ঞতা !!! আরো কিছু দূরে আরেকটি গুহা আছে, যার নাম "চামেরি গুহা"। এর ভিতরে প্রচুর বাদুরও আছে। ওখানে আমার যাওয়া হয় নাই।
মহেন্দ্র গুহা এলাকাতে ঢোকার প্রধান গেট
মহেন্দ্র গুহার ভিতর ঢোকার মুখ
ইন্টারন্যাশনাল মাউন্টেন মিউজিয়ামঃ- পোখারা শহরের কেন্দ্রস্থলে, বিমানবন্দর থেক ১.৫ কিলোমিটার দক্ষীণে এই মিউজিয়ামটি অবস্থিত। এখানকার অন্যতম বৈশিষ্ট হলো, এখান থেকে তিনটি পর্বতশৃঙ্গ দেখা যায়। যার নাম, ধওলাগীরি, অন্নপূর্ণা ও মানাস্লু। এই মিউজিয়ামের প্রধান বৈশিষ্ট হলো, এতে পর্বতারোহনের কলা কৌশল, বিশ্বব্যাপি প্রধান পর্বতমালার তথ্য সমূহ, পর্বতমালার ভৌগলিক অবস্থান,বিশ্বব্যাপি পর্বতারোহীদের ব্যবহৃত সরঞ্জামাদী, পোশাক-আশাক এবং আরোহনের ইতিহাস প্রদর্শন করা আছে।
মিউজিয়ামের গেট
মিউজিয়ামের ভিতরের চত্বরে ফিস টেইলের ভাস্কর্য
মিউজিয়ামের ভিতর থেকে তোলা প্রথম এভারেষ্ট বিজয়ী হিলারির ছবি
মিউজিয়ামের ভিতর থেকে তোলা প্রথম এভারেষ্ট বিজয়ী তেনজিনের ছবি
মিউজিয়ামের ভিতর থেকে তোলা পর্বতশৃঙ্গ এভারেষ্ট
গুরখা মেমোরিয়াল মিউজিয়ামঃ- এই মিউজিয়ামটিও পোখারা শহরেই অবস্থিত। এখানে বিশ্ববিখ্যাত গুরখা সৈন্যদের যুদ্ধজয়ের কাহিনী, পোশাক, ব্যাচ, ব্যবহৃত অস্ত্র, অন্যান্য সরঞ্জামাদি বর্ণনা সহ প্রদর্শণ করা আছে। গুরখাদের আদীবাস পোখারার কাছেই, যা বর্তমানে গুরখা ল্যান্ড নামেই পরিচিত।
গুরখা মিউজিয়ামের ভিতরে
গুরখা মিউজিয়ামের বাইরে, আমাদের নেপালি ড্রাইভার ওম বাহাদুর কার্কী
তিব্বতিয়ান বুদ্ধীজম মোনাষ্ট্রীঃ- পোখারার শহরতলীতে, বিমানবন্দর থেকে চার কিলোমিটার দূরে শ্বেতি নদির পাশে অবস্থিত। এটি বৌদ্ধদের একটি উপাসনালয়।
তিব্বতিয়ান বুদ্ধীজম মোনাষ্ট্রী
তিব্বতিয়ান বুদ্ধীজম মোনাষ্ট্রীর ভিতরে
খুব ভোরে অন্নপূর্ণা ভিউ পয়েন্ট থেকে তোলা তিব্বতিয়ান বুদ্ধীজম মোনাষ্ট্রী, পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে শ্বেতি নদি
সব শেষে ফুলের ছবি দিয়ে শেষ করলাম, ছবিটি পোখারার হোটেল চত্বর থেকে তুলেছিলাম।
তথ্যসূত্রঃ গুগোল, ইন্টারন্যাশনাল মাউন্টেন মিউজিয়াম, নেপাল।
ঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃঃ
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: কেন ভাই, ঘুমাতে গেলেন?
ঠিক আছে ধিরে সুস্থে পড়ুন।
২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।চমৎকার সব ছবি ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই!!
৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৪
শামছুল ইসলাম বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম।
কোন ছবিটা বাদ দিয়ে কোনটার কথা বলব?
প্রতিটা ছবি অসামান্য সৌন্দর্যে ভরপুর।
বর্ণনা অর্ধেকটা পড়েছি - সেখানেও আপনি বরাবরের মতি সাবলীল।
আরো সুন্দর জায়গা ভ্রমণ করে আমাদের তার আমেজ দিবেন, এই কামনা করি।
ভাল থাকুন। সবসময়।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৪
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: খুব কি বেশী লিখে ফেলেছি ?
আপনি অর্ধেক পড়লেন, গেম চেঞ্জার ভাই পড়েনই নাই।
তাহলে পরামর্শ দিন, কম লিখে কি বেশী ছবি দেব?
হ্যা ভাই, আমার ভ্রমণ ঝুলিতে আরো দু'একটা দেশ বেড়ানোর অভিজ্ঞতা আছে।
সময় করে পোষ্ট করব।
৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২২
কিরমানী লিটন বলেছেন: চমৎকার ভালোলাগা আর নান্দনিক মুগ্ধতা,অনেক পরিশ্রম আর যত্নের ছোঁয়া,
অভিবাদন আপনার সুন্দর সৃষ্টির ইচ্ছেটাকে,পাশেই আছি
সতত শুভকামনা ...
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার এই আন্তরিক মন্তব্যের জন্য!!
অজস্র শুভেচ্ছা সাথে থাকার জন্য।
৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৩
এস কাজী বলেছেন: চমৎকার সব ছবি আর সাথে আপনার টাইপো বর্ণনা। সুন্দর হয়েছে বীথি আপু
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা সাথে থাকার জন্য।
ভাল থাকবেন সব সময়!!
৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০১
সাহসী সন্তান বলেছেন: বীথি আপু, প্রথমে দিলাম কইস্যা একখান লাইক! তারপর পড়তে বসলাম........!!
তবে আপনার বর্ননা আর সাথের ছবিগুলো দেখে অবাক চোখে তাকিয়ে আছি! সূর্যদ্বয় থেকে শুরু করে প্রত্যেকটা ছবির এত সুন্দর দৃশ্য খুবই কম দেখেছি! আচ্ছে পোস্টের শেষে একটা সূর্যাস্তের ছবি দিলেন না কেন? তাহলে পোস্টটা একদম পূর্নতা পেত! যাহোক তার পরেও অসাধারণ সুন্দর পোস্ট!!
শুভ কামনা জজানবেন!!
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৫
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: কইস্যা লাইক দেয়ার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই।
হ্যা, সেদিন সুর্যোদয় দেখেছি কিন্তু সুর্যাস্ত দেখিনি। তবে আপনার জন্য নেপালের আরেকদিনের সূর্যাস্তের ছবি দিলাম।
নেপাল নিয়ে আমার এই লেখাটি পড়ুন , আরো অনেক অনেক সুন্দর ছবি পাবেন। ভাল লাগবে।
৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১০
শামছুল ইসলাম বলেছেন: সারাদিন অফিস শেষে খুব ক্লান্ত ছিলাম, তাই বর্ণনাটা পুরো পড়া হয়নি।
প্রিয়তে থাকলে একটা সুবিধা, পরে পড়ে নেওয়া যায়।
ছবি আপনার ক্যামেরার কীর্তি তার সাথে আপনার লেখনীর সম্মিলনটা অনেকটা অলংকারের মত, সৌন্দর্যের পরিপূর্ণ প্রকাশ।
কেউ পড়ুক না পড়ুক, আপনি বর্ণনাটা বাদ দিবেন না, এটা আমার অনুরোধ।
ভাল থাকুন। সবসময়।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ছবি আপনার ক্যামেরার কীর্তি তার সাথে আপনার লেখনীর সম্মিলনটা অনেকটা অলংকারের মত, সৌন্দর্যের পরিপূর্ণ প্রকাশ।
কেউ পড়ুক না পড়ুক, আপনি বর্ণনাটা বাদ দিবেন না, এটা আমার অনুরোধ। ----
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আর সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ!!
৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২১
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম, এখন পড়তে পারছি না। রাতে পড়ে নিব।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক, পড়লে আশা করি ভাল লাগবে!!!
৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪১
কথাকাহন বলেছেন: ধন্যবাদ স্বচিত্র বর্ণনার জন্য। আপনাদের সাথে আমিও ঘুরে এলাম নেপাল পোখরা থেকে মনে মনে। ভালো থাকুন আপনারা। আরো ঘুরে বেড়ান সেই সাথে পোস্ট করুন এমন লেখা।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আমাদের সাথে সাথে ঘুরে আসার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আশা করছি ভবিষ্যতেও সাথে থাকবেন!!
১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০১
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: ইশ !!! কদিন আগে যদি পোষ্টটা দিতেন
। আমার এই সেমিষ্টারে একটা প্রোজেক্ট ছিল, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রোজেক্ট আর কি। আমি নিয়েছিলাম "ট্রাভেল এজেন্সির" সাইট। নেপালের পোখারা যথেষ্ট হাইলাইট করেছি, কিন্তু তথ্যগুলো গুগল থেকে কপি পেস্ট করা, দেড় ক্রেডিটের কোর্স বৈকি ।
ওতটা আগ্রহ নিয়ে পড়া হয় নাই। আজ পড়লাম,,, এখন বুঝতেছি জায়গাটার এত কদর কেন।
ধন্যবাদ
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৪
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপনিও যদি আমাকে মেসেজ দিতেন, যে পোখারা নিয়ে আপনার মন দিয়ে পড়া প্রয়োজন, আমি অনেক আগেই এই লেখা পোষ্ট করতাম!!
অনেক ভাল লাগল আপনার উপস্থিতি!!
আশা করি সাথেই থাকবেন, অনেক ধন্যবাদ!!
১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৩
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ছবিগুলির মোহে শেষ পর্যন্ত এলাম।। প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলি সত্যিই অপরূপ।। এমন কি ফুলগুলি পর্যন্ত জীবন্ত।। ছবি দেখেই যখন এই তখন স্বচক্ষে দেখার যে অনুভুতি তা অনুভব করার চেষ্টা করছি।।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫০
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: প্রকৃতি সব সময়ই অপরূপ হয় !!
আসলে আমাদেরই সেটা অনুভব করার মন বা দেখবার মত চোখ নেই।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা সাথে থাকার জন্য!!
১২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৬
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: আপনার পোস্ট এ এসে ত পুরো নেপাল ঘোরা হয়ে গেলো
অনেক অনেক ধন্যবাদ বীথি এতো সুন্দর একটা পোষ্টের জন্য
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: পুরো নেপাল নয় আপু, পুরো পোখারা!!!!
পুরো নেপালে আরো অনে কিছু দেখার আছে।
অনেক শুভেচ্ছা আপু,ভাল থাকবেন!!
১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২২
প্রামানিক বলেছেন: আপনার ছবি আর বর্ননা পড়ে পুরো নেপাল ঘুরে এলাম। এরকম আরো লেখা চাই। ধন্যবাদ নাহার আপা।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রামানিক ভাই!!
১৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন! ভ্রমন পোস্ট তো এমনই হওয়া চাই।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: উৎসাহ দেবার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!
আশা করি সাথেই থাকবেন, ভাল থাকুন নিরন্তর!!!
১৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: কামরুন নাহার বীথি ,
বলতেই হবে ------ লালিমাময় লালিগোরাস।
প্রচন্ড সুন্দর সব ছবি নিয়ে লেখাটি, হিমালয় দুহিতার লাবন্যময় রূপটিকে আরো দীপ্ত করেছে ৬ নং মন্তব্যের জবাবের সূর্য্যের মতো ।
ছবিগুলো কি সব আপনার / আপনাদের তোলা ? তাই যদি হয় তবে পাকা হাতের তোলা বলতেই হবে ।
শুভেচ্ছান্তে ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপনার আন্তরিক, কাব্যময় মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!
ছবিগুলো কি সব আপনার / আপনাদের তোলা ? তাই যদি হয় তবে পাকা হাতের তোলা বলতেই হবে । ----
হ্যা ভাই, ছবিগুলো সবই আমাদেরই তোলা।
এই ছবি তোলার রোগ আমাদের দু'জনেরই আছে !!!
আমিতো প্রকৃতি পেলে প্রাণখুলে ছবি তুলি, আর আমার উনি?
তিনি আরো এক হাত উপরে!!
আমার জন্যই অনেক অনেক ছবি তোলেন !!
১৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬
বৃতি বলেছেন: সুন্দর সব ছবি আর বর্ণনা। বেশ ভালো লেগেছে
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে!!!
১৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৩
সুমন কর বলেছেন: আপনার সাথে আমিও ডিজিটাল পোখারা ভ্রমণ করে নিলাম।
এবারের ভ্রমণ পোস্টটি শতভাগ পরিপূর্ণ। বর্ণনা, ছবি আর তথ্য মিলিয়ে দারুণ হয়েছে।
কবে যে যাওয়া হবে....
পোস্টে ভালো লাগা।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা, সাথে থাকার জন্য!!!
নেপাল যাওয়া হয়ে যাবে, ইচ্ছে করলেই। ভিসার ঝামেলা নেই। আর ওরা বাংলাদেশীদের পছন্দ করে।
১৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫২
জুন বলেছেন: অসাধারন ছবি ব্লগ কামরুন্নাহার বিথী। চোখ জুড়িয়ে গেল আমার।
লাল ফুলটি আমি অনেক দেখেছি ভূটানে আর কমলা আপনার নাম না জানা ফুলটি আমার খালার বাসায় ছিল। অনেক অনেক বছর আগে সৌখিন বাগান বিলাসী খালা কোথা থেকে এনে জানি বুনেছিল। ধানমন্ডিতে সামনে এক তালা বাসা পেছনে বেশ কয়েক হাত দূরে রান্নাঘর। আর সেই পথটা ছিল চারিদিক খোলা উপরে লাল টালির। সেই টালির ছাদ ছেয়ে থাকতো এই কমলা ফুলে। কি যে অদ্ভুত সুন্দর দৃশ্য ভোলার নয়। এখন সেটা ডেভলাপারদের হাতে পরে কালের গর্ভে হারিয়ে গেছে।।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু, আপনার ভাললাগা আমার জন্য বিরাট সাফল্য !!!!
কমলা ফুলটি সারা নেপাল জুরেই ছড়িয়ে আছে।
অনেকগুলো স্পটে এমন ফুল দিয়ে সাজানো।
বাড়ীর গেট আর বাউন্ডারি এই ফুলে ফুলে ভরা।
আমি নেপাল থেকে অনেক ফুলের চারা এনিছি, এটা কেন যে আনতে পারলাম না!!
১৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: বর্নিল এবং বৈচিত্রময়।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা!!
২০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার একটি ভ্রমন পোস্ট। ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা সাথে থাকার জন্য!!!
ভাল থাকুন সব সময়!
২১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০
শ্রাবণধারা বলেছেন: ফুল, পাহাড় আর সূর্যদয়ে চমৎকার ভ্রমন পোস্ট .............।
পোস্টের একেবারে নিচে নীল ফুল গুলোতে এসে চোখ আটকে গেল, মনে হলো দেখেছি কোথাও। কি নাম এই নীল ফুল গুলোর?
অনেক অনেক শুভকামনা ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই শ্রাবণধারা!!
নেপালের জলবায়ু প্রায়ই বাংলাদেশের মতই,নীল ফুলটা বাংলদেশেই দেখেছেন হয়তো।
ফুলটার নাম আমি এখনও জানি না, তবে দেখতে এটা মর্নিং গ্লোরী -র মতই!!
২২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সকাল থেকে এই পোস্টে পড়ে আছি , চা নাস্তার দেখা নাই
অসাধারণ এক ভ্রমন পোস্ট পড়লাম ! যাওয়ার সময় লাইক প্রেস করে যাবো সেটা হবে নবম লাইক ।
নৌকার মাঝি হিসেবে আপনার ছবিটা দারুণ হয়েছে
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: সকাল থেকে আমিও যে ব্যস্ত ছিলাম, চা নাস্তা দেবার কি আর কেউই নেই????
আমি নৌকা নিয়ে ভাড়া মারতে গেছিলাম!!!
এখন আর কি দেব, এটা খেয়ে দেখতে পারেন, আমার প্রিয় ডিশ!!!
২৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নাস্তা
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: )
২৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩
রংহীন-পানি বলেছেন: মনে হচ্ছে অনেক সুন্দর ও গোছানো ভ্রমন হয়েছে...!!!
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হ্যা ভাই, আমাদের নেপালী ড্রাইভার সার্বক্ষণিক সাথে থেকে সবগুলো স্পট ঘুরে দেখিয়েছে!!
তাই খুব গোছানো হয়ছিল আমাদের ভ্রমণ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে!!!
২৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫১
মো: আশিকুজ্জামান বলেছেন: সেই রকম রোমান্টিকতায় এডভেন্চারের গল্প। সুন্দর বর্ণনায় সুন্দর সুন্দর ছবি। মনে হলো নেপালে একবার ঘুরে আসলাম।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: রোমান্টিক এডভেঞ্চার!!!!
ভালই বলেছেন!!!!
আসলে, আমার লেখা মানেই আমার নিজের কথা আর প্রয়োজনে কিছু তথ্য।
সৃজনশীল কিছু আমার মাথা থেকে বেরোয় না।
অনেক শুভেচ্ছা আশিক ভাই, ভাল থাকবেন!!
২৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা! কি দারুন এক ভার্চুয়াল ভ্রমন সারা হয়ে গেল!
পোখারাতো মনে হয় আমিই ঘুরে এলাম আপনার লেখনিই লেখক পাঠকের ভিন্নতাকে বিলীন করে দিয়েছে
গিয়াস ভাইরেই প্রিয় ডিশ দিলেন- এমন -জিভেতো জল ঠুস করে গড়িয়ে পড়লো বলে (খাদকের ইমো হবে)
অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাদের ভ্রমন সংগী করায়।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: sb]পোখারাতো মনে হয় আমিই ঘুরে এলাম আপনার লেখনিই লেখক পাঠকের ভিন্নতাকে বিলীন করে দিয়েছে
---
পোখারা ঘুরিয়ে নিয়ে এলাম আমি, আমার সার্ভিস চার্জ কই!!!!!
তার বদলে খাদক ভাইদের শুধু খাওয়ার বায়না!!!
আমি কিন্তু না খাইয়ে ফিরিয়ে দেব না!!!!
চলবে এটা???
২৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইয়াম্মি!!!!!!! জোশ খানাপিনার আয়োজনের জন্য ভার্চুয়াল ধইন্যা! কারণ ফটুক খানায়তো আসল ধইন্যা খাটে না
আমরাও ঋণি থাকতে চাই না
এই নেন আমাদের ঘুরিয়ে আনার সার্ভিস চার্জ
কি খুশী তো
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হুম্ম, খুশিতো বটেই!! এইরকম সম্মানী কে কাকে দেয়!!!
তবে উপরের লোগোটা যে প্যাঁচার মত!! আনি কি প্যাচামুখো!!!!!
২৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: না না.. কান্দে না.. ওলে আমার আপুলে.. কান্দে না!
এই যাও; ঐ পঁচা পেচা কুোম্পানীর সাট্টিফিকেটে দিলাম আগুন! ঐটা বাদ!!!
নাও এইবার সামু টুরিজমের ২০১৫ এওয়ার্ড!
এইবার হাসো! সবাই সলি বলেছেতো!
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ছত্যিতো, ছবাই ছলি বলেথেতো -------- না হলে কিন্তু ------------ হুম্ম!!!!
এবাল খুছি!!!!
২৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৬
রোদেলা বলেছেন: নেপাল নিয়ে সব লেখা পড়লাম,কিন্তু এটা কি ২০১২ সালের ছবি ?বুঝতে পারছিনা।রিসেন্ট হলে আমার জন্য সুবিধা হতো,শীত সংখ্যার জন্য রাখতাম।এক্টু জানাবেন প্লিজ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হ্যা আপু, ২০১২ সালের ছবিই!!
ঐ সময়েই আমি নেপাল ছিলাম বেশ কিছু দিন।
( আপু সব ছবিতে অবশ্য তারখ নেই)
৩০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার মহেন্দ্র গুহা নিয়ে আমার কৌতূহল আছে। পারলে গুহার ভেতরের কোন ছবি আপলোড করেন।
ট্রিপ এডভাইজরের লোগোয় যে পেঁচার ছাপ আছে সেটা আবিষ্কার করা হলো বীথি আপুর কল্যাণে। আমার কেমন যেন লেগেছিল বেশ কয়েক বছর আগে যখন ট্রিপ এডভাইজরের লোগোটা প্রথম দেখি।
যাকগে। আজ পড়লাম আপনার পোখারা ভ্রমণের আদ্যোপান্ত। পোস্টে প্লাস আগেই দিয়ে ফেলেছিলাম। আর সবার আগে চোখেও লেগেছিল। ঐদিন ঘুমাতে গিয়েছিলাম খুব সম্ভবত।
পোস্ট হেব্বি হইছে।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: মহেন্দ্র গুহা নিয়ে কৌতুহল হওয়া স্বাভাবিক!!!
কিন্তু গুহার ভেতরের স্বল্প আলোতে ছবিও ভাল আসেনি, যাওবা দু'একটা আছে, তাতে আমাদের ছবি আছে।
গুগোল মামুর ছবিঃ
ট্রিপ এডভাইজরের লোগোয় যে পেঁচার ছাপ আছে সেটা আবিষ্কার করা হলো বীথি আপুর কল্যাণে। আমার কেমন যেন লেগেছিল বেশ কয়েক বছর আগে যখন ট্রিপ এডভাইজরের লোগোটা প্রথম দেখি। ----
৩১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭
নীলসাধু বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট।
দারুন সব ছবি সঙ্গে আপনার সাবলীল বর্ননা।
সব মিলিয়ে দুর্দান্ত। প্রায় সবই কাভার করেছেন আপা।
শুভকামনা রইল
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আমিতো সেটাই বলেছি আপনাকে, আরো কিছু বাকি থাকলে সেটা আপনি দেখবেন, লিখবেন!!
ফিউয়া লেক -এর পাশের পাহাড়ের উপরের ওয়ার্ল্ড পিস প্যাগোডা আমার দেখা হয় নাই, চামেরি গুহা দেখা হয় নাই।
আরো কিছু বাকি থাকলে আপনি দেখে আসুন!!
৩২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: ছবি এবং বর্ণনা দুটোই ভাল হয়েছে । শুভ কামনা রইল ।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনাকেও!!!!
৩৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ওরে পোষ্ট +++
১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হা হা হা --------------- ওরে পোষ্ট !!!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই!!!!
৩৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৪
বাংলার ফেসবুক বলেছেন:
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: এত্ত সুন্দর একটি পাখির ছবি পোষ্ট করে নিঃশব্দে চলে গেলেন ??
তাই হয় নাকি !!!
আপনার ব্লগবাড়ি ঘুরে এলাম!!
৩৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
কাজী রিদয় বলেছেন: অসাধারন!!!!!!!!!!!!!
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা ভাই আপনাকে!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: পোস্ট বেশি লম্বা!! পড়ে পড়বো। ১ম প্লাস!!