১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:১১

মুকুল বলেছেন: হা হা হা। নিজ দায়িত্বে কবিতা ভাবলাম।

তবে বিশেষ একটা লাইন বাদ দিলে অন্যকেও পাঠ করে শোনাতে পারতাম।

২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:১৫

ণগেন হরিখটকা বলেছেন: হুমম

৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৩৪

মাথামোটা বলেছেন: প্লাসাইছি।

আমাগো গন্ডার হাচান রে দেকচ নাকি?

৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৪২

অলৌকিক হাসান বলেছেন: না। ওরে তো খুঁইজা পাই না।

৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:৫৭

ণগেন হরিখটকা বলেছেন: এই লেখাটা মনে হয় (ভুল না হলে) বেশ আগে সচলয়াতনে পড়েছিলাম

৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:০০

নির্বাসিত বলেছেন: বিষয়টি চমৎকার লেগেছে। দু একটা শব্দ না লিখলে কি খুবই ক্ষতি হোত? এটা যদি কবিতা না হয়, তাহলে কবিতার সংজ্ঞা আমি জানিনা।

৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:১৬

নির্বাসিত বলেছেন: চমৎকার ব্যাখ্যা। কবিতা জিনিসটা যে নাজিল হয়, সেটা অত্যন্ত সত্যি কথা।
এ কথার উপর আর কিছু বলা যায়না।
আশাকরি এ জাতীয় লেখা নাজিল হওয়াটা মদ্যপান-জনিত টাল হওয়ার উপর নির্ভরশীল নয়।

৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১২:৫৬

মুজিব মেহদী বলেছেন: 'আমার ওরে চোদার টাইম নাই'

এ অংশ পড়তে আমার কোনো অসুবিধে হচ্ছে না। সমস্যা কী!
এটি একটি কবিতাই। কবিতা নানারকমের হয়, এর কোনো একক মানদণ্ড বা রূপচেহারা নেই, থাকতেও নেই।

মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুবাদে নিকানোর পাররার একটি কবিতায় পড়েছিলাম 'চোদা বারণ' বলে এক লাইন। সমগ্র ফাল্গুনী রায় ও বিনয় মজুমদারের 'বাল্মিকীর কবিতা'য় এ জাতীয় জিনিসের ছড়াছড়ি। এসব নিয়ে আপত্তিও উঠেছে, কিন্তু শেষাবধি পাঠকরা নিয়েছেনও। অবশ্য সবাই যে সব জিনিস নেবেন না, এটাই তো স্বাভাবিক।

৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১১:৩৫

এবি+ বলেছেন: যা লেখার মত না, তা লিখেই ফাটিয়ে ফেলেছেন !

জব্বর কবিতা +

১০| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ৭:০৪

রাশেদ বলেছেন: বস, সেরম হইছে। এইডা মিস কইরা গেলাম কেম্নে!

১১| ১৩ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:২৬

রাশেদ বলেছেন: বস, কোবতে টা পইড়া খালি কইতে মনে চায় ওরে চোদার টাইম নাই। এই লাইনটা জব্বর লাগছে। আন্নে জাত কুবি।

তয় এরম মনে হয় আর বাইর হইবো না আপনার কাছ থাইক্কা!

১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:১৩

আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: +