![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মোঃ আরিফিন ইসলাম একটি সুন্দর পৃথিবীর প্রত্যাশা করি। কর্মস্থলঃ thereport24.com (IT support)
আমরা (পুরুষরা) নামায পড়ার সময় প্যান্ট ভাজ করে টাকনুর উপরে উঠায় এবং নামায পড়া শেষ হওয়ার সাথে সাথেই নামিয়ে ফেলি ।
আসল কথা হচ্ছে শুধু নামাজের সাথে এই ব্যাপারটা সম্পর্কযুক্ত নয় । সব সময়ই প্যান্ট টাকনুর উপরে পরা বাধ্যতামূলক । অন্যথায়, কবিরা গোনাহ (বড় গোনাহ, তওবা না করে মরলে মারাত্মক শাস্তি) হবে ।
হাদিস ১:-রাসূল(সাঃ) বলেছেন ,“গোড়ালির নিচে যে কাপড় পরা হবে, তা (সেই অংশ) জাহান্নামে যাবে” (সহীহ বুখারী)
হাদিস ২:-রাসূল(সাঃ) বলেছেন,”কিয়ামতের দিন আল্লাহ ঐ ব্যক্তির দিকে রহমতের দৃষ্টি দিবেন না যে অহংকার করে কাপড় ঝুলিয়ে পরিধান করে” (বুখারী ও মুসরিম)
আমরা এখন দেখতে পাই যে বিষয়টি উল্টে গেছে মেয়েরা টাকনুর অনেক উপরে পরে (অথচ তাদের শুধু পায়ের গোড়ালি নয় সমস্ত শরীর ঢাকাই, পর্দা ফরজ ছিল) আর আমরা ঢেকে রাখি।
খুবই গুরূত্বপূর্ন দু্ইটি হাদিস জেনে নেওয়ার পরে আল্লাহর ভয় থাকলে অমান্য করার সুযোগ নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১০
নীল আকাশ ২০১৩ বলেছেন: দ্বিতীয় হাদিসটি আমার জন্য প্রযোজ্য নয়। আমি অহংকার বশত টাখনুর নীচে কাপড় পরিনা।। রেডিমেড প্যান্টগুলো একটাও আমার সাইজে হয়না। হিপে মিললে তা অবশ্যই টাখনুর নীচে চলে যায়। অহংকার তো দূরের কথা - এটা নিয়ে বরং আমার মধ্যে এক ধরণের সংকোচ কাজ করে। তাই এই হাদীস আমার জন্য না