নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমাকে অভিবাদন,বাংলাদেশ,তুমি ফিরে এসেছ লাল সবুজ আঁকা পতাকার ভেতরে।।

শহীদের খুন লেগে, কিশোর তোমার দুই হাতে দুই, সূর্য উঠেছে জেগে।-------হাসান হাফিজ

কাউসার আলম

কতজনের কত কিছুই হল আমার না হয় পান্তা ভাত আর নুন, কত কী যে হওয়ার কথা ছিল আমার না হয় পাগলামিটাই গুণ।।

কাউসার আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

মা

২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪১

নানান ভাষায় ‘মা’





মা কথাটি ছোট্ট অতি

কিন্তু যেন ভাই

ইহার চেয়ে নাম যে মধুর

তিন ভূবনে নাই।।।



সত্যিই মা একটি অমৃত শব্দ। আমাকে যদি বলা হয় এক কোটি শব্দের ভেতর তোমার কোন শব্দটা প্রিয়? নিঃসন্দেহে আমি বলবো-‘মা’। সাময়িক মোহ বা অন্য কিছু হয়ত এ শব্দটির চেয়েও অন্য কোনো শব্দকে খানিকটা প্রিয় করে তোলে, কিন্তু অচিরেই তা বড় ‘ভুল’ হিসেবে চিহ্নিত হয়। মা, মা, এবং মা। প্রিয় শব্দ একটিই, এবং একটিই। শুধু প্রিয় শব্দই নয়, প্রিয় বচন -মা। প্রিয় অনুভূতি -মা। প্রিয় রান্না -মা। প্রিয় আদর -মা। সব ‘প্রিয়’ গুলোই মা; মাকে কেন্দ্র করেই সব প্রিয় স্মৃতি।



পৃথিবীতে যতো ভাষা আছে তার প্রায় শতকরা ৫২ ভাগ ভাষাতেই ‘মা’ শব্দের মধ্যে ম্যা, মি, মো অথবা ন্যা, নি, নো আছে। হাওয়া বা ইভ হচ্ছেন পৃথিবীর সব জীবিতদের মা।ইংরেজি ভাষাতেও সবচেয়ে সুন্দর এবং বেশি ব্যবহৃত শব্দ হলো-Mother



মা শব্দের অর্থ:

উইকিঅভিধান থেকে

* মা শব্দের সমার্থক শব্দ জননী, গর্ভধারিণী, মাতা, ইত্যাদি।

* সম্মানীয়া।



এবার জানিয়ে দেই বিশ্বের নানা ভাষায় মা শব্দের উচ্চারণ:



বাংলা-মা,



তামিল-அம்மா (উচ্চারণ: অম্মা)



উর্দু-আম্মি



ফ্রেন্স-মেরে



জার্মান-মুন্টার



ইংরেজী-মম, মাম্মি, মাদার(mother)



ইতালিয়ান-মাদ্রে,



পর্তুগিজ-মায়ে



আলবেনিয়ান-মেমে



বেলারুশান-মাটকা



সার্বিয়ান-মাজকা



চেক-অ্যাবাটসে



ডাচ-মেয়েডেরে, মোয়ের



এন্তোনিয়ান-এমা



ক্রিশ্চিয়ান-এমো



গ্রিক-মানা



হাওয়াইয়ান-মাকুয়াহাইন



হাঙ্গেরিয়ান-আনিয়া, ফু



ইন্দোনেশিয়ান-ইন্দুক।

---------------------------------------------------------------------------

মায়েরা বুঝি এমনই হ্য় :

Click This Link

___________________________________________

ফেসবুকে "মা" নামে একটি ওপেন গ্রুপ খোলা হয়েছে। উক্ত গ্রুপে সব্বাইকে সাদর আমন্ত্রণ।

এই লিংকে ক্লিক করুন-মা أمي Mom Mère媽媽HahaMamáMutter

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:২৫

কাউসার আলম বলেছেন: মায়ের মতো আপন কেহ নাই


‘মা’ কথাটি একটিমাত্র ব্যঞ্জনবর্ণ ‘ম’ ও একটি স্বরবর্ণের, (আ) স্বরচিহ্ন ‘া’ কার যোগে গঠিত। অক্ষর দুটো কিন্তু শব্দ একটাই।। সেটা হলো ‘মা’ আমার মা তোমার ‘মা’ সবার মা ছোট্ট একটি শব্দ ‘মা’। কিন্তু কতোই না আদরের, সোহাগের, শ্রদ্ধার মা আমাদের। এক মানুষের সঙ্গে অন্য মানুষের যত নিবিড় সম্পর্ক হতে পারে মা ও ছেলে তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। মায়ের সঙ্গে সন্তানের নাড়ীর টান। জন্মের পর থেকেই মানব সন্তানসহ সকল জীবই মুখ দিয়ে আহার গ্রহণ করে। আর পেটে থাকতে আহার করে নাড়ীর সাহায্যে। তাই মায়ের সঙ্গে সন্তানের সম্পর্ক নাড়ীর। আল্লাহর কী অপূর্ব মহিমা। মায়ের পেটে সন্তান তার প্রয়োজনীয় খাবার ও পুষ্টি সংগ্রহ করে নাড়ীর সাহায্যে। কারণ সেখানে তার কোনো অঙ্গেরই পূর্ণ কার্যক্রম চালু হয় না। ভূমিষ্ঠ হলেই নাড়ীর সম্পর্ক কেটে যায়। তখন আসে কোলের সম্পর্ক।

কবি যথার্থই বলেছেন।। মা নাই ঘরেতে যার/ ছেলে কোলে নাই যার/ যত কিছু সব তার মিছে। সন্তান ভূমিষ্ঠ হবার পরই সে হয়ে পড়ে পরমুখাপেক্ষী। তখন সে অত্যন্ত অসহায়। আর সেই অসহায় সময়ে মায়ের স্নেহে সন্তানটি ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে। মায়ের শীত নাই, গরম নাই, বর্ষা নাই, খাওয়া নাই, নাওয়া নাই, ঘুম নাই, আছে শুধু তার ছোট্ট শিশুটি। সে তার অতন্ত্র প্রহরী। পিতামাতা উভয়ই সযতেœ তাদের ছোট্ট শিশুটিকে লালনপালন করতে থাকেন বটে, কিন্তু পিতার ভূমিকার চেয়ে মায়ের ভূমিকা অনেক অনেক গুণ বেশি। সন্তান প্রতিপালনে তার কষ্টের শেষ নেই। তাই পবিত্র হাদিসে বলা হয়েছে।। আল্লাহর পরেই প্রথমে যাকে বেশি মান্য করতে হবে সে হলো মা। এই মান্য করার কথাটি তিনবার বলা হয়েছে। এতে মাকে মান্য করার তাগিদ প্রতিফলিত হয়েছে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে। যাদের মা জীবিত আছেন তারা কতোই না ভাগ্যবান। তারা বটবৃক্ষের সুশীতল ছায়ার মতো মায়ের সঙ্গে আছে। মায়ের সান্নিধ্যে একটি সুরক্ষিত দুর্গে বসবাস করছে। আর যাদের মা নেই তারা বড়োই দুখী। যত বছর বয়সেই তা হোক না কেন। তাদের জন্য রইলো আমার অনেক অনেক সান্ত¡না ও সমবেদনা।

আমিও একজন মাতৃহারা। আমি পরিণত বয়সেই মাকে হারিয়েছি। তবু মায়ের অভাব অন্তরের গভীর থেকে অনুভব করি। মায়ের মতো একজন স্নেহময়ী, মমতাময়ী, দরদি আপনজন আর কোনোদিনই এই বিরাট পৃথিবীতে পাওয়া যাবে না। তার অভাব প্রতিদিন অনুভব করি। দোয়া করি রাব্বুল আলামিন তাকে যেন অনন্তকালের জন্য কবরে শান্তিতে রাখেন এবং শেষ বিচারে তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন।

পরিশেষে মাকে নিয়ে আমার একটি অভিনব স্মৃতির কথা উল্লেখ না করলে তার প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হবে না। আমার তখন ছাত্রাবস্থা। লেখাপড়া করি রংপুর কারমাইকেল কলেজে। আমার বাড়ি বগুড়া জেলার সোনাতলা উপজেলার একটি নিভৃত গ্রামে। নাম রশিদপুর। তখন রংপুর থেকে বাড়িতে আসার একমাত্র বাহন ছিল রেলগাড়ি। রংপুর থেকে ঢাকা মেইল হিসাবে ছাড়তো বিকেলে। একদিন মনটা কেন যেন ও ছটফট করতে লাগলো বাড়ি আসার জন্য। নিজেকে কিছুতেই সামলাতে পারছিলাম না। কেমন যেন একটা শারীরিক ও মানসিক অস্থিরতা ছিল। বাড়িতে আসার জন্য মনটা বড়োই ব্যাকুল হয়ে উঠলো। তাই হঠাৎ করেই কোনোরূপ পূর্বসিদ্ধান্ত ছাড়াই বাড়ির জন্য রওয়ানা দিলাম বিকেলে। বাড়ির বা অন্য আত্মীয়স্বজনের খবর পেতে তখন চিঠি লেখা ছাড়া বা ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হয়ে খোঁজখবর নেয়া ছাড়া ভিন্ন কোনো পথ ছিল না। তখন রেলগাড়িও কখনোই সঠিক সময়ে গন্তব্যে পৌঁছাতো না। ন’টার গাড়ি ক’টায় আসে এই অবস্থা। এই পরিস্থিতিতে একটু বেশি রাতেই সোনাতলা রেলস্টেশনে পৌঁছালাম। অন্য সময় এরূপ সময়ে সেখানে পৌঁছালে ওখানেই রাত কাটাতাম। অল্প বয়সী বলে রাতে পথ চলতে ভয় করতো। কিন্তু সেদিন কেন যেন আমার কোনোরকম ভয় ছিল না। আল্লাহর ওপর পূর্ণ ভরসা রেখে চলতে লাগলাম দুরুদুরু মনে। আমাদের গ্রামে পৌঁছাতে মাঝে একটা গ্রামের কয়েকটি বাড়ি পড়তো। গ্রামের উভয় পাশেই ছিল খোলা নির্জন মাঠ। অল্প বয়স, গভীর রাত এবং একাকী পথচলা।

বাড়িতে সাড়া দিতেই আমার এক দরদি দাদি বলে উঠলো।। বাবা এসেছিস। তোর মা কয়েকদিন ধরে বেশ অসুস্থ। দূর-দূরান্তে তোর মন খারাপ হবে বলে অসুস্থতার খবর চিঠিতে জানানো হয়নি। কেমনে জানলি তোর ‘মা’ অসুস্থ? আমি মা বলে ডাক দিতেই মা যেন হাতে চাঁদ পেয়ে গেলো। আমার অনুপস্থিতিতে তার মনে যে একটা বড় অশান্তি ছিল তা যেন কেটে গেলো। মনে অনেক শান্তি ও স্বস্তি পেলো বলে মনে হলো। একেই বলে নাড়ীর টান।

ডা. মো. নজরুল ইসলাম আখন্দ
প্রভাষক, বগুড়া হোমিও কলেজ

০৭ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৯

কাউসার আলম বলেছেন: আমাদের মা /// হুমায়ুন আজাদ।


আমাদের মাকে আমরা বলতাম তুমি, বাবাকে আপনি।
আমাদের মা গরিব প্রজার মত দাঁড়াতো বাবার সামনে,
কথা বলতে গিয়ে কখনোই কথা শেষ ক’রে উঠতে পারতোনা।
আমাদের মাকে বাবার সামনে এমন তুচ্ছ দেখাতো যে
মাকে আপনি বলার কথা আমাদের কোনোদিন মনেই হয়নি।
আমাদের মা আমাদের থেকে বড় ছিলো, কিন্তু ছিলো আমাদের সমান।
আমাদের মা ছিলো আমাদের শ্রেনীর, আমাদের বর্ণের, আমাদের গোত্রের।
বাবা ছিলেন অনেকটা আল্লার মতো, তার জ্যোতি দেখলে আমরা সেজদা দিতাম
বাবা ছিলেন অনেকটা সিংহের মতো, তার গর্জনে আমরা কাঁপতে থাকতাম
বাবা ছিলেন অনেকটা আড়িয়াল বিলের প্রচন্ড চিলের মতো, তার ছায়া দেখলেই
মুরগির বাচ্চার মতো আমরা মায়ের ডানার নিচে লুকিয়ে পড়তাম।
ছায়া সরে গেলে আবার বের হয়ে আকাশ দেখতাম।
আমাদের মা ছিলো অশ্রুবিন্দু-দিনরাত টলমল করতো
আমাদের মা ছিলো বনফুলের পাপড়ি;-সারাদিন ঝরে ঝরে পড়তো,
আমাদের মা ছিলো ধানখেত-সোনা হয়ে দিকে দিকে বিছিয়ে থাকতো।
আমাদের মা ছিলো দুধভাত-তিন বেলা আমাদের পাতে ঘন হয়ে থাকতো।
আমাদের মা ছিলো ছোট্ট পুকুর-আমরা তাতে দিনরাত সাঁতার কাটতাম।
আমাদের মার কোনো ব্যক্তিগত জীবন ছিলো কিনা আমরা জানি না।
আমাদের মাকে আমি কখনো বাবার বাহুতে দেখি নি।
আমি জানি না মাকে জড়িয়ে ধরে বাবা কখনো চুমু খেয়েছেন কি না
চুমু খেলে মার ঠোঁট ওরকম শুকনো থাকতো না।
আমরা ছোট ছিলাম, কিন্তু বছর বছর আমরা বড় হতে থাকি,
আমাদের মা বড় ছিলো, কিন্তু বছর বছর মা ছোটো হতে থাকে।
ষষ্ঠ শ্রেনীতে পড়ার সময়ও আমি ভয় পেয়ে মাকে জড়িয়ে ধরতাম।
সপ্তম শ্রেনীতে ওঠার পর ভয় পেয়ে মা একদিন আমাকে জড়িয়ে ধরে।
আমাদের মা দিন দিন ছোটো হতে থাকে
আমাদের মা দিন দিন ভয় পেতে থাকে।
আমাদের মা আর বনফুলের পাপড়ি নয়, সারাদিন ঝরে ঝরে পড়েনা
আমাদের মা আর ধানখেত নয়, সোনা হয়ে বিছিয়ে থাকে না
আমাদের মা আর দুধভাত নয়, আমরা আর দুধভাত পছন্দ করিনা
আমাদের মা আর ছোট্ট পুকুর নয়, পুকুরে সাঁতার কাটতে আমরা কবে ভুলে গেছি।
কিন্তু আমাদের মা আজো অশ্রুবিন্দু, গ্রাম থেকে নগর পর্যন্ত
আমাদের মা আজো টলমল করে।

২| ০৭ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৩

কাউসার আলম বলেছেন:
মা কথাটি ছোট্ট অতি
কিন্তু যেন ভাই
ইহার চেয়ে নাম যে মধুর
তিন ভূবনে নাই।।

৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:১৪

ফাইরুজ বলেছেন: চমত্‍কার একটা পোস্ট।পৃথিবীর সব মার জন্য শুভ কামনা।এই পোস্ট টা আপনি আজকে রিপোস্ট করতে পারতেন ভাইয়া।

৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:১৫

কাউসার আলম বলেছেন: আজ ৩ এপ্রিল ২০১১। বিশ্ব মা দিবস।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:১৪

কাউসার আলম বলেছেন: মাকে নিয়ে ইসলাম যত কথা বলেছে, অন্য কোনো ধর্ম তত কথা বলেছে কিনা জানি না। মাকে নিয়ে বলতে বলতে শেষ পর্যন্ত মাকেই জান্নাত, মাকেই জাহান্নাম বলে বসেছে ইসলাম। মাকে খুশি করলে জান্নাত, কষ্ট দিলে জাহান্নাম। এত সম্মান যে মানুষের, সে মানুষের প্রতি আমাদের কত না অবহেলা!
অসুস্থ হয়েছে, ওষুধটা পর্যন্ত এনে দিই না আমরা। বৃদ্ধা হয়েছে, বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দিই। অথচ এই মানুষটা কী চান আমাদের কাছে? শুধু একটু ভালবাসা। আর কিছু না। অসুস্থাবস্থায় হাসপাতালে নিতে চাইলে নিজেই যেতে চান না। সন্তানের টাকা খরচ হবে বলে। সন্তানের ওপর কোনো রকম বোঝা দিতে চান না তিনি। শুধু একটু মায়া চান। যে মায়া তিনি সারা জীবন করে এসেছেন, তার কিঞ্চিৎ তাঁকে ফেরৎ দিলেই তিনি খুশী। না, তার চাহিদা আমাদের মতো এত বড় নয়। তিনি প্রতিদান চান না, তিনি প্রাপ্য চান না, অধিকার নিয়ে কোনো কথা বলেন না তিনি। শুধু একটু মায়া চান। তাও কি আমরা দিতে পারি?

৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:৩৬

কাউসার আলম বলেছেন: ***Mother's Day is celebrated all over the world to honor our Mothers, although the dates and months of Mother's Day differ from country to country. Mother's day is the occasion to pay rich tributes to one of those persons who have had a great impact on our lives, a person whose love and care knows no boundaries, a person who does everything to keep her children happy an joyous.

In the United States, mother's Day is celebrated in the second week of May.
***In the UK and Ireland, the date
of Mothers' Day 2011 is: Sunday 3 April.

***In the US, Canada, Australia and New Zealand,
the date of Mothers' Day 2011 is: Sunday 9 May.

These countries also celebrate Mothers Day on 08th May, 2010.

* Australia
* Austria
* Bahamas
* Barbados
* Bangladesh
* Belgium
* Bermuda
* Brazil
* Canada
* Chile
* China
* Colombia
* Cuba
* Croatia
* Czech Republic



* Denmark
* Ecuador
* Finland
* Germany
* Greece
* Hong Kong
* Iceland
* Italy
* India
* Ireland
* Jamaica
* Japan
* Latvia
* Malta
* Mexico



* Netherlands
* New Zealand
* Peru
* Philippines
* Puerto Rico
* Singapore
* South Africa
* Switzerland
* Taiwan
* Turkey
* Uruguay
* UK
* USA
* Zimbabwe
Click This Link

৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৫

কাউসার আলম বলেছেন: রাত থ্ম থ্ম স্তব্ধ নিঝুম, ঘোর- ঘোর-আন্ধার,
নিশ্বাস ফেলি, তাও শোনা যায়, নাই কোথা সাড়া কার।
রুগ্ন ছেলের শিয়রে বসিয়া একেলা জাগিছে মাতা,
করুণ চাহনি ঘুম্ ঘুম্ যেন ঢুলিছে চোখের পাতা।
শিয়রের কাছে নিবু নিবু দীপ ঘুরিয়া ঘুরিয়া জ্বলে,
তারি সাথে সাথে বিরহী মায়ের একেলা পরাণ দোলে।
ভন্ ভন্ ভন্ জমাট বেঁধেছে বুনো মশকের গান,
এঁদো ডোবা হতে বহিছে কঠোর পচান পাতার ঘ্রাণ?
ছোট কুঁড়ে ঘর, বেড়ার ফাঁকেতে আসিছে শীতের বায়ু,
শিয়রে বসিয়া মনে মনে মাতা গণিছে ছেলের আয়ু।....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.