নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জন্মসূত্রে মানব গোত্রভূক্ত; এজন্য প্রতিনিয়ত \'মানুষ\' হওয়ার প্রচেষ্টা। \'কাকতাড়ুয়ার ভাস্কর্য\', \'বায়স্কোপ\', \'পুতুলনাচ\' এবং অনুবাদ গল্পের \'নেকলেস\' বইয়ের কারিগর।

কাওসার চৌধুরী

প্রবন্ধ ও ফিচার লেখতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। পাশাপাশি গল্প, অনুবাদ, কবিতা ও রম্য লেখি। আমি আশাবাদী মানুষ।

কাওসার চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

দি লাঞ্চিয়ন (ফিচার)

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২২


উইলিয়াম সমারসেট মমের (William Somerset Maugham) 'দি লাঞ্চিয়ন' (The Luncheon) গল্পটি আমার খুব প্রিয়। ইন্টারমিডিয়েটে পড়ার সময় ইংরেজি সাহিত্যে গল্পটি পাঠ্য হওয়ায় বিখ্যাত ব্রিটিশ এ ঔপন্যাসিক ও গল্পকারকে চিনতে পারি। পরবর্তী সময়ে তাঁর বিখ্যাত লেখা The Painted Veil, The Moon & Sixpence, Of Human Bondage, The Narrow Corner, Up at the Villa, The Razor's Edge বইগুলো পড়েছি। ঊনিশ শতকের শেষ ও বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে সমাজে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন বাস্তব চিত্র সহজ ভাষায় ও হাস্য রস দিয়ে পাঠকের সামনে তুলে ধরতেন তিনি। ব্রিটিশ হলেও জীবনের বেশীরভাগ সময় প্যারিসে কেটেছে তাঁর। এজন্য সমারসেট মমের লেখায় ফ্রান্সের মানুষের জীবন ও দৃষ্টিভঙ্গির প্রভাব ছিল স্পষ্ট।

'দি লাঞ্চিয়ন' গল্পটি একজন নবীন লেখক ও তাঁর একজন পাঠিকার মধ্যে সাক্ষাৎ হওয়া, মধ্যাহ্নভোজের আমন্ত্রণ করা ও খাওয়া দাওয়ার পটভুমি নিয়ে আবর্তীত। লাঞ্চিয়ন শব্দটি লাঞ্চ (Lunch) এর পরিশব্দ। কোন বিশেষ গেস্টকে গুরুত্বপূর্ণ কোন স্পটে/রেস্তোরায় মধ্যাহ্ন ভোজের আমন্ত্রণ জানালে লাঞ্চিয়ন শব্দটি ব্যবহার করা হয়।

ঘটনার বিশ বছর পর যখন প্যারিসের একটি থিয়েটারে লেখকের সাথে তাঁর পাঠিকার দ্বিতীয়বার সাক্ষাৎ হয় তখন সেদিনের ঘটনার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলা। সেদিন মহিলাটি বল্লেন, দেখ সময় কত দ্রুত চলে যায়? সেদিনের কথা কি তোমার মনে পড়ে, যেদিন আমাদের প্রথম দেখা হয়েছিল? সেদিনের কথা আমি এক মুহুর্তে ভুলিনি, মনে হচ্ছে এইতো সেদিন আমাদের মধ্যে সাক্ষাৎ হল। মনে থাকবে না কেন? এমন স্মৃতিময় দিনের কথা কি ভুলে থাকা যায়, জবাবে বলেছিলাম আমি। ঘটনাটি বিশ বছর আগের, তখন আমি প্যারিসের ছোট্ট একটি এ্যপার্টমেন্টে বসবাস করতাম। সে সময় আমার আয় এতো সীমিত ছিল যে, কোনমতে নিজের জীবিকা রক্ষা করে আরাম আয়েশের জন্য বাড়তি পয়সা খরছ করা প্রায় অসম্ভব ছিল।


একদিন আমার একজন পাঠিকার কাছ থেকে একটি চিঠি পেলাম। যিনি আমার বইটি পড়ে প্রশংসা করেছেন। খুশি হয়ে উত্তরে তাঁকে ধন্যবাদ দিলাম। কিছু দিনের মধ্যে উনার কাছ থেকে আরেকটি চিটি পেলাম। তিনি লিখেছেন কিছু দিনের মধ্যে প্যারিস হয়ে দূরে কোথাও যাবেন তিনি। এজন্য সম্ভব হলে যাত্রা বিরতিতে আমার সাথে দেখা করতে চান। আর সময় থাকলে বিখ্যাত ফয়েট'স রেস্তোরাঁয় একসাথে লাঞ্চ! ফয়েট'সের কথা শুনে আমার গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেল। এটি এত ব্যয়বহুল রেস্টুরেন্ট যে, আমার মত ছাপোষা কেরানির এমন উচ্চভিলাস কোনদিন কল্পনায়ও আসেনি। কি করব বুঝে উঠতে পারছিলাম না। আবার বয়সটা এত কাঁচা ছিল যে একজন যুবতী মেয়েকে না করব তা মনে সায় দিচ্ছিল না।


----------"আই ওয়াজ টু ইয়াং টু সে নো টু এ্য উইম্যান"----------

হাতে যে টাকা আছে মাসের বাকি দিনগুলো কোন মতে কাটিয়ে দেওয়া যাবে। কিন্তু ফয়েট'সে গেস্টকে আমন্ত্রণ করলে কিছুই আর অবশিষ্ট থাকবে না। অনেক ভেবে সিদ্ধান্ত নিলাম যা হওয়ার পরে হবে, কোন অবস্থাতে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়া যাবে না। প্রতি উত্তরে তাকে সম্মতি জানিয়ে দিলাম।

নির্দিষ্ট দিনে ঠিক সময়ে রেস্তোরায় আমাদের সাক্ষাৎ হল। কিন্তু হায়, এ কি দেখলাম? বছর চল্লিশের একজন বেঁটে ও মোটা মহিলা তিনি। মোটেও আমার কল্পিত অল্প বয়সী সুন্দরী তরুণী নন। আমাকে দেখে এমন অট্ট হাসি দিলেন যে, বত্রিশটি দাঁত দেখা যাচ্ছিল। ওয়েটার মেন্যু নিয়ে আসলে গেস্ট আমাকে নিশ্চিত করলেন, তিনি মধ্যাহ্নভোজে কখনও একটির বেশি খাবার গ্রহণ করেন না। রেস্তোরাঁর খাবার যতটুকু ব্যয়বহুল ভেবেছিলাম মেন্যুটি তার চেয়ে অনেক বেশি দামী ছিল। ভদ্রতার খাতিরে বল্লাম, কি যে বলেন আপনি? একটা খাবেন কেন, যে যে খাবার পছন্দ অর্ডার দিতে পারেন। একটু 'সালমন ফিস' হলে খারাপ হয় না, গেস্ট বল্লেন। আমি একটু অবাক হলাম, কারণ এটি মেন্যুতে ছিল না। ওয়েটার জানাল বছরের এ সময়ে নদীতে মাছটি পাওয়া না গেলেও তাদের সংগ্রহে আছে। তবে দাম একটু বেশি পড়বে। মাছটি রান্না করতে একটু সময় লাগবে এজন্য আর কিছু লাগবে কি না, ওয়েটার জানতে চাইল। তিনি আবারও বল্লেন, আমি কখনও একটি পদের বেশি লাঞ্চে কিছু খাই না। তবে 'ক্যাবিয়ার' দিলে খারাপ হয় না, যদি তা তোমাদের সংগ্রহে থাকে। ক্যাবিয়ার মেন্যুর সবচেয় দামী খাবার, এটা সত্যি এফোর্ড করার সামর্থ্য আমার নেই। কিন্তু গেস্টকে কিছুই বুঝতে দিলাম না। তাঁর জন্য একটি ক্যাবিয়ার অর্ডার দিলাম, আর আমার জন্য মেন্যুর সবচেয়ে কমদামী মাটন চপ।

ড্রিংকের প্রসঙ্গ আসতেই তিনি বল্লেন, অতিরিক্ত পান করতে তাঁর নাকি ডাক্তারের নিষধ আছে। তবে একেবারে না করলেও তো হয়না, ভদ্রতা বলে একটি কথা আছে। তাই তিনি সবচেয় দামী ফ্রেঞ্চ হোয়াইট ওয়াইনের অর্ডার দিলেন। আমার জন্য বেছে নিলাম এক গ্লাস পানি। আমি লাঞ্চে কেন মিট খাই এজন্য বারবার ভৎসনা করলেন আর জ্ঞান দিতে লাগলেন। আমি গো বেচারার মতো তাঁর আদেশ ও উপদেশগুলো বাধ্য ছেলের মত গিলতে লাগলাম।


হঠাৎ ওয়েটারকে তিনি ইশারা করলেন। কাছে আসলে জানতে চাইলেন 'এসপ্রাগাস' আছে কি না? তিনি আরো যোগ করলেন প্যারিসে নাকি মোটা মোটা ভাল মানের এসপ্রাগাস পাওয়া যায়। এটি না খেয়ে প্যারিস থেকে চলে গেলে প্যারিস ভ্রমনটা বৃথা হয়ে যাবে। ওয়েটার জানাল তাদের ভাল মানের এসপ্রাগাস মজুদ আছে। শুনে খুশিতে আমার গেস্টের ষোল ফালি দাঁত বের হল। একে একে সুস্বাদু সব খাবার সামনে আসতে লাগল। অল্প সময়ে মহিলাটি খাবারগুলো সাবাড় করে ফেল্ল। একটি বারও আমাকে একটু চেখে দেখতে অফার করল না। কফি চা কিছু চলবে, জানতে চাইলে সে কফি ও আইসক্রিমের অর্ডার দিল। কফির জন্য যখন অপেক্ষা করছিলাম তখন রেস্তোরার প্রধান ওয়েটার এক ঝুঁড়ি বড় বড় পীচ্ ফল নিয়ে হাজির। ওয়েটার জানাল এগুলো ইতালি থেকে এসেছে, খেতে সেই রকম স্বাদ। ওয়েটার বলতেই আমার গেস্টের চাঁদ মুখ খুশিতে উজ্জ্বল হয়ে উঠল। টেনশনে আমার কথা প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম। পকেটের যা অবস্থা, বিলটা যদি অনেক বেশি হয় কি করব?

ওয়েটার বিলটি নিয়ে আসলে দেখলাম পকেটে যা আছে কোনমতে বিলটা পরিশোধ করতে পারব। বিলটি পে করে পকেটের শেষ পয়সাটুকু ওয়েটারকে দিয়ে খালি মানিব্যাগ নিয়ে বাড়ির পথে হাঁটা দিলাম। জানিনা সামনে পড়ে থাকা মাসটি কেমন কাটবে। আর আমার দামী গেস্টটি একটি রুমান্টিক হাসি দিয়ে হ্যন্ডশেক করে লাফ দিয়ে একটি ক্যাবে চড়ে হাওয়ায় মিশে গেল। যদিও যাওয়ার আগে লাঞ্চে বেশী মিট না খাওয়ার জন্য উপদেশটা আবার স্বরণ করে দিল।

উইলিয়াম সমারসেট মমের গল্পটি আমাদের সমাজের প্রেক্ষাপটে বেশ মিলে যায়। লেখকের আর্থিক অবস্থা নাজুক হলেও নতুন যৌবনের উদ্দীপনা, একটি সুন্দরী প্রেমিকা পাওয়ার আকাংখা ও ভালবাসার জন্য টগবগে একটি প্রেমিক মন ছিল। এজন্য সামর্থ্য না থাকার পরও মহিলাটিকে না চিনে, না বুঝেও সাক্ষাতের আকাংখা দমিয়ে রাখতে পারেননি। আমাদের দেশের হাজার হাজার তরুণ আছে যাদের অনেকের আর্থিক সচ্ছলতা নেই কিন্তু ভালবাসা পাওয়ার জন্য ব্যাকুল। আছে সুন্দর একটি মন ও দু'চোখ ভরা স্বপ্ন। পছন্দের মানুষটির প্রয়োজনীয় চাহিদা মিটিয়ে চিরদিনের মতো কাছে পেতে চায় তারা।


অনেক সময় ধার কর্জ করেও প্রেমিকার দামী রেস্তোরায় খাবার আবদার পূরণ করে। দামী গিফ্ট কিনে দেয়। মোবাইলের ব্যালেন্স/এমবি দেয়। অনেক সময় মোবাইল, ট্যাবও কিনে দিতে হয়। তবে বেশির ভাগ সময় প্রেমিকার শর্ত থাকে তোমাকে ভাল চাকরি পেতে হবে, বেশি বেশি টাকা পয়সা আয় করতে হবে। তা না হলে আমার আব্বু আম্মু কোন অবস্থাতে তোমার সাথে আমাকে বিয়ে দেবে না। একটা সময় আসে বেশিরভাগ ছেলে শর্ত পূরণ করতে ব্যর্থ হয়। সময়মতো চাকরি নামক সোনার হরিণ জোটে না, দিন দিন বড়লোক হওয়ার স্বপ্ন ফিকে হতে থাকে। সুযোগ বুঝে ভালবাসার মানুষটিও উড়াল দেয় যে শর্ত পূরণ করতে পারবে তাঁর নীড়ে। আমাদের সমাজে ভালবাসতে সমস্যা নেই, কিন্তু বিয়েটা অনেক কিন্তুর উপর নির্ভর করে।

আমরা অনেক সময় রেস্তোরায় আমন্ত্রণকারী ব্যক্তির পকেটের অবস্থা না বুঝে সুযোগ পেয়ে একটার পর একটা অর্ডার দেই। মাগনা খাবার পেলে বাঙালীর পেটের খিদেটা এক লাফে বেড়ে যায়। অনেক সময় হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। অন্যের টাকায় সবচেয়ে দামী জিনিসটি কিনতে চাই। আমাদের মধ্যে অনেকে আছি যারা পকেটে পয়সা থাকলেও অন্যের পকেটের দিকে তাকিয়ে থাকি। লজ্জা শরমের মাথা খেয়ে দিনের পর দিন আবদার করি। ইউরোপে দেখেছি বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন, প্রেমিক-প্রেমিকা রেস্তোরায় খেতে বসলে সবাই স্বেচ্ছায় ভাগ করে বিল পরিশোধ করে। এমনকি স্বামী-স্ত্রী হলেও। ফলে পারস্পরিক সম্পর্ক ভাল থাকে, কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হয়না। এতে মাইন্ড করার কিছু নাই।

অনেক সময় আমরা নিজে যা মানি না, যা বিশ্বাস করি না তা অন্যকে পলন করতে জোরাজুরি করি। আর উপদেশ দেওয়ার হুজুগটা আমাদের মজ্জাগত। সুযোগ পেলে বাঙালীরা কাউকে উপদেশ দিতে ছাড়ে না। এটা আমাদের অনেকগুলো ট্রেডমার্ক গুণের মধ্যে অন্যতম। সময়ে-অসময়ে, আপনে-পরে, যেখানে-সেখানে উপদেশ বিলি করাটাকে বাড়তি দায়িত্ব মনে করি আমরা। আর কেউ কিছু বুঝতে বা জানতে চাইলে তো কথাই নেই, রীতিমত উপদেশের বর্ষণ ঝরে। যদিও নিজেদের বেলায় এগুলো খাটে না। এটা এক প্রকার অভদ্রতা। হ্যা, প্রয়োজনে পরামর্শ দেওয়া যায়, খারাপ কিছু চোখে পড়লে সতর্ক করা যায়। কিন্তু তাই বলে উপদেশ? অবশ্যই নয়।।



ফটো ক্রেডিট,
গুগল।

মন্তব্য ৭৩ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৭৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৯

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: চৌধূরী সাহেব, বেশ ভালো লিখেছেন। ছবিগুলি দেখেও ভালো লেগেছে।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৩৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


ধন্যবাদ, তানভীর ভাই।

২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৩৫

আখেনাটেন বলেছেন:

মম ভাই আমার অন্যতম প্রিয় লেখক। :P মোফাসাঁ, মম ইনারা ছোটগল্পকে অন্যমাত্রায় নিয়ে গিয়েছেন।

আর শেষের কথাগুলো বেশ ভালো বলেছেন। সমাজের নানা অসঙ্গতিও মানুষকে নানাভাবে প্রভাবিত করে।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৩৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, ভাই। আপনার প্রফাইল পিকটা দারুণ। আর নামের শানে নজুল ধরতে পারলাম না। আপনার জন্য শুভ কামনা।

৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভালো লাগল :)

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাইজান।

৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দারুণ, অনেকদিন আগে পড়েছিলাম লাঞ্চন গল্পটি, মনেই হারিয়ে ফেলেছিলাম, আজ আবার মনে করিয়ে দিলেন এক্কেবারে পিছনে সামনের আরো মজার ও আকর্ষিক গল্পসহ। খুব কৌতূহল হতো তখন যদি সামনে কি হয়েছিল তা জানতাম! আজ আপনার মাধ্যমে জানলাম যখন গল্পটিই ভুলে গেছি তখন! সেজন্য কৃতজ্ঞ আপনার পোষ্টে, আপনার প্রতি।

ভালো লাগা জানবেন।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: নাঈম ভাই, ধন্যবাদ। গল্পটি আসলে সবার প্রিয়। আর আমাদের সমাজের সাথে গল্পের মেয়েটির অনেক মিল আছে তাই লেখলাম।
অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।

৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা ! সুন্দর। মমের গল্পটা পড়লাম আবার ছবিও দেখলাম।মুগ্ধ হলাম।

শুভ কামনা রইল।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, পদাতিক ভাই। ছবিগুলো গল্পের চরিত্রের সাথে মিলিয়ে দিলাম। পড়ে ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম। শুভ কামনা আপনার জন্য।

৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


এটি বিশ্ব বিখ্যাত গল্প।

প্রিয়জনকে কিছু উপহার দিলে নিজের মনটা খুশী হয়, সন্দেহ নেই; কিন্তু ভালোবাসার কেহ যদি উপহারের প্রতাশা করে, সেই ভালোবাসায় সমস্যা দেখা দিবে একদিন।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলেছেন। গল্পের মেয়েটি ছিল চিটার। অভদ্র ও পেটুক। আর বোকাচুকা নায়কটি আমি। কতবার যে এমন ধোঁকা খেয়েছি হিসাব নেই। এখনো চলছে...........!!

৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অনেক দিন পর গল্পটা পড়ে ভালো লাগলো,

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই। শুভেচ্ছা রইল।

৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অনেক দিন আগে পাঠ্য ছিল গল্পটি তখন যদিও ততো বুঝতাম না। গল্পটি বুঝানোর জন্য স্যার কতো ভঙ্গিতে আলোচনা করতেন। সমস্যা ছিল গল্পটি পাঠ্য ছিল। আজকে গল্পটিও লেখক নিয়ে লিখাটি মনে পড়ে গেল সেই দিনগুলো। আপনাকে ধন্যবাদ জনাব।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: সুজন ভাই। পরিচিত হতে পেরে ভাল লাগল। ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১১

মিথী_মারজান বলেছেন: প্রথম পাতায় আপনার লেখা দেখে খুব ভালো লাগছে।
আপনাকে অভিনন্দন।
দ্যা লাঞ্চন গল্পটির পাশাপাশি আপনার অভিমতও ভালো লেগেছে।
আজ আপনার ব্লগে বেশ কয়েকটি ভালো পোস্ট দেখেছি।
আশাকরছি আরো সুন্দর সুন্দর পোস্ট আমরা আপনার কাছ থেকে পাবো।
শুভ কামনা।:)

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: কৃতজ্ঞচিত্তে ধন্যবাদ। আপনার লেখার হাত অনেক ভাল। শুভ কামনা আপনার জন্য।

১০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:১৩

ওমেরা বলেছেন: আমার আব্বুর কাছে এ গল্প শুনে শুনেই বড় হয়েছি । ধন্যবাদ ভাইয়া ।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, গল্পটি খুব সুন্দর। আবার মনযোগ দিয়ে পড়েছেন এজন্য অনেক ধন্যবাদ।

১১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ইস ভাইয়া খুব ভাল লিখেছেন । সেই কবে স্কুলে থাকতে প্রথম সমার সেট মমের দ্য পেইন্টেড ভেল উপন্যাসটি পড়ে ডঃ ওয়াল্টারের জন্য কেঁদে ছিলাম ।আর কিটির জন্য ছিল আমার অদ্ভুত সহানুভূতি । দক্ষিন চীনের কলের রোগ , কিটির বোন ডরথির মতো বুদ্ধিমতি চরিত্র গুলো আজকাল সাহিত্যে পাওয়া যায় না ।
তবে আমি কৌতূহলী যে আপনি কোথা থেকে ইহা খুঁজে পেলেন ?
এমন সব লেখা নিয়মিত চাই ।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ। মূলতঃ লাঞ্চিয়ন গল্পটি পড়ার পর মমের লেখার প্রতি আগ্রহ বাড়ে। তাঁর অনেক বই লন্ডনে ব্রিটিশ লাইব্রেরিতে পড়েছি। আর হ্যা, কিটি ও ওয়াল্টার উনার অনেকগুলো চরিত্রের মধ্যে অন্যতম। সত্যি, এখন এ মানের লেখকের বড় অভাব।

১২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০২

সোহানী বলেছেন: অনেক ভালেঅ লাগলো জানা গল্পের সাথে বাস্তবতার মিল খোঁজার জন্য। সত্যিই তাই........ তারউপর ফেইসবুকে পোস্টের অত্যাচারে খাবার দোকান ব্যাবসা কলাগাছ হচ্ছে.............হাহাহাহাহা

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ফেইসবুকের কথা কী আর বলবো? মেয়েরা সুটকী দিয়ে ডিনার করে পোস্ট দেয় এই মাত্র ওয়েস্টিন থেকে ডিনার করে ফিরলাম। সাথে ওয়েস্টিনের ছবি। আমার মতো ফকির হাজবেন্ডরা বড়ই জালাতনে আছে। কারণ বউরা ফেইক নিউজ খুব লাইক করে!!!

১৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০৯

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: চৌধুরি ভাই??

প্রথম পাতায় আসলেন। মিষ্টি তো পেলামই না, ইয়া বড় একটা গল্প ধরে দিলেন!!!!:(

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:১৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: কেন পান নাই?
পাক্কা এক ঘন্টা আগে ভাবির বিকাশ নাম্বারে তিন কেজি স্পেশাল মিষ্ট, দুই কেজি বাগানের তাজা চা পাতা, দেড় কেজি কমলা আর হাফ কেজি সাতকরা পাঠাইছি। জলদি বাসায় যান, দেরী হলে কিন্তু আমার দোষ নাই।

১৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২০

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: না, পারসনাল মিষ্টি নয়।

সেফ হবার খুশিতে ব্লগে একটা পোস্ট দিতেন? সেখানে আড্ডা দেয়া যেত।:(

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ঠিক আছে, অবশ্যই দেব।

১৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৩

শামচুল হক বলেছেন: চমৎকার গল্প, অনেক ভালো লাগল। ধন্যবাদ

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, সামচুল ভাই।

১৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: অল্প দিনেই সেফ। ঢোলক বাদ্যর বাজনা সাথে মিষ্টি কই?
আমিই না হয় মিষ্টির দোকান সহ পাঠালাম খেয়ে বগল বাজিয়ে
নতুন নতুন মিষ্টি পোস্ট করবেন, শুভ কামনা রইলো।
অল্প দিনেই সেফ। ঢোলক বাদ্যর বাজনা সাথে মিষ্টি কই?
আমিই না হয় মিষ্টির দোকান সহ পাঠালাম খেয়ে বগল বাজিয়ে
নতুন নতুন মিষ্টি পোস্ট করবেন, শুভ কামনা রইলো।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ। গত দুই ঘন্টা জুড়ে শুধু মিষ্টির প্যাক বিকাশ করলাম। আপনারটাও পাঠিয়েছি। আর প্রমিজ করছি, প্রতিটি পোস্ট কয়েক মণ খাঁটি মিষ্টি থাকবে।

খুব সুন্দর কমেন্টের জন্য কৃতজ্ঞতা রইলো।

১৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪৬

দিলের্‌ আড্ডা বলেছেন: অত্যন্ত ভালো লেখা, খুব ভালো লাগলো।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, পরিচিত হলাম। শুভেচ্ছা নেবেন।

১৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।
খুব ভালো লাগলো।
এই রকম পোষ্ট আরও দিবেন, প্লীজ।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: রাজীব ভাই, ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভ কামনা। আমি প্রতিটি লেখা অনেক সময় নিয়ে লেখি। ভাল না হলে পোস্ট করি না। চেষ্টা করবো লেখার মান ভাল রাখার।

১৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গল্পটা আমারও খুব প্রিয়! অরফানেজ বয় জেরির গল্পটাও ভালো লাগে!

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:১৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "মম" আমার অন্যতম প্রিয় লেখক। খুব সহজ ভাষয় চমৎকার ভঙ্গিতে তিনি চরিত্রগুল ফুটিয়ে তুলেছেন। গ্রেট একজন সাহিত্যিক।
...... কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো।

২০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৩৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


প্রথম পাতায় সুযোগ পাওয়ায় মডুদের দেওয়া এ্যারাবিয়ান মিষ্টি। আপনাদেরকে রেখে কী খেতে পারি? তাই পুরোটাই দিয়ে দিলাম। সবাই মিলে ভাগ করে খাবেন। সর্ট পড়লে হাক দিয়েন। এনাফ মজুদ আছে। চাইলে ডিফরেন্ট কালারও.......!!!

২১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ২:২১

নোয়াখাইল্ল্যা বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। গল্পের মরাল ভাল ছিল। শুভকামনা রইল

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৩:৫০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ভাইজান, আপনার জন্যও শুভ কামনা। ভাল থাকবেন।

২২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এই রকম গল্প মোটামোটি আমাদের সবার জীবনে ঘটেছে যদিও এই গল্পটি আমাদের পড়া, আর গল্পটি পুরোনো হলেও গল্পের প্লট এখনো নতুন আর বাস্তবতা দিয়ে মোরানো - এই ধরনের মেহমানের খপ্পরে পড়ে থাকলে মেজবান বোঝেন তার আসহ বিপদ !!!

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আমার মতো অনেক অভাগী! এমন মেহমানের খপ্পরে পড়েছে। অভিযোগ সেন্টার না থাকায় নীরবে হজম করেছি!!!

২৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:১৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মনে রাখার মতোই একটা গল্প!

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই। পরিচিত হলাম। শুভেচ্ছা রইল।

২৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:৪৭

কলাবাগান১ বলেছেন: অফ টপিক: দু:খিত

বিহারীদের মারাকে গন হত্যা বলে সায় দিলেন আর ৩০ লক্ষ বাংগালী হত্যাকে কি ভাবে দেখেন???

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: এটা ঐতিহাসিকভাবে স্বীকৃত বিংশ শতাব্দীর অন্যতম গণহত্যা (Genocide) আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে সংগঠিত হয়েছিল।

এখন পর্যন্ত পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া গণহত্যাগুলোর (Genocide) মধ্যে সবচেয়ে নৃশংস হচ্ছে, "হোলকাস্ট জেনোসাইড" যেটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে (১৯৩৯-১৯৪৫) সংঘটিত হয়। জার্মানির ন্যৎসি বাহিনী (হিটলার) এ হত্যাযজ্ঞ চালায়। ধারণা করা হয় এতে ১ কোটি দশ লাখ থেকে ১ কোটি সত্তর লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল। যাদের প্রায় ৪৫% ছিল ইহুদি এবং বাকিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পোলিশ ক্যাথলিক খৃষ্টান। বাকিরা ইউরোপীয়ান। তারপর "হলদমর জেনোসাইড" যেটি সোভিয়ের রাশিয়ার ইউক্রেনে সংঘটিত হয় ১৯৩২/৩৩ সালে। এতে প্রায় ৭৫ লক্ষ মানুষ মারা যায়। তৃতীয় হলো "কম্বোডিয়ান জেনোসাইড" যেটি ১৯৭৫-১৯৭৯ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। এতে প্রায় ৩০ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারায়।

১৯৭১ সালে পাকিস্তান কর্তৃক বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রায় ৩০ লক্ষ মানুষ নিহত হয়। এটিও পৃথিবীর অন্যতম ভয়াবহ গণহত্যা। এছাড়া আছে সোভিয়েত কাজাখ জেনোসাইড ১৯৩২, এতে প্রায় ১৭ লক্ষ মানুষ মারা যায়। "আরমেনিয়ান জেনোসাইড" (১৯১৫-১৯২২), এতে ১৫ লক্ষ মানুষ মারা যায়। "গ্রীক জেনোসাইড" (১৯১৪-১৯২২), এতে ৭ লক্ষ মানুষ প্রান হারায়। উল্লেখ্য যে, আরমেনিয়া ও গ্রীস অটোমেন সম্রাজ্যের অধীনে ছিল। তাদের স্বাধীনতা আন্দোলনে অটোম্যানরা (তুরস্ক) এ হত্যাকান্ড চালায়।

২৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:২৭

নতুন নকিব বলেছেন:



পোস্ট ভাল লাগলো। এটা সম্ভবত: আপনার প্রথম পোস্ট, যা প্রথম পাতায় পাবলিশ হল। অভিনন্দন আপনাকে এবং সম্মানিত মডারেটরবৃন্দ যাদের প্রচেষ্টায় আপনার পথচলা সুগম হল।

আপনার নিত্য নতুন সুন্দর সুন্দর পোস্টে আলোকিত হোক সামুর দেয়াল।

শুভকামনা নিরন্তর।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: জি, এটাই প্রথম প্রকাশিত হয়েছে। কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ, নকীব ভাই। শুভেচ্ছা রইলো।

২৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:৪১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: প্রথম পাতায় স্বাগতম, সেই বিখ্যাত গল্প সাথে কিছু উপদে শ সত্যি অসাধারণ। সামনে অনেক সুন্দর সুন্দর লেখা পড়ার প্রত্যাশায় রইলাম।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৪২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: তারেক ভাই। গতকাল সকালে আমাকে খুব সুন্দর পরামর্শ দিয়েছিলেন। যাক, বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি। আপনার প্রতি এজন্য কৃতজ্ঞ। ভাল থাকবেন সব সময়।

২৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অভিনন্দন। আপনার প্রথম পাতায় আসা ছিল সময়ের ব্যাপার।

আলোচিত হোক আপনার লিখা।

ধন্যবাদ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: মাইদুল ভাই ধন্যবাদ।

২৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: রাজীব ভাই, ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভ কামনা। আমি প্রতিটি লেখা অনেক সময় নিয়ে লেখি। ভাল না হলে পোস্ট করি না। চেষ্টা করবো লেখার মান ভাল রাখার।


একদম খাটি একজন ব্লগারের মতো কথা বলেছেন।
সাবাস।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাইজান। এই কয়দিনে সিনিওর যে কয়জন আপন হয়ে গেছেন আপনি তাদের মধ্যে অন্যতম। শুভ কামনা রইলো, রাজীব ভাই।

২৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন। একটানা পড়ে গেলাম। সমারসেট মম আমার প্রিয় লেখক। এ ছাড়া আইরিশ লেখক জেমস জয়েসের লেখাও খুব ভালো লাগে। আপনার গদ্যের সাবলিলতা আমাকে মুগ্ধ করেছে। আপনি বিশ্ব সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য লেখাগুলো (বিশেষ করে ছোট গল্প) অনুবাদ করে পোস্ট দিতে পারেন।

ধন্যবাদ ভাই কাওসার চৌধুরী।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, স্যার। ভাল গল্পগুলে অনুবাদ করার ইচ্ছা আছে। তবে আপাতত হবে না। এখন নিজের গল্প, প্রবন্ধ ও ফিচার লেখা নিয়ে ব্যস্ত আছি। আমার ব্লগে সময় সুযোগে ভিজিট করলে গল্প গুলো পড়বেন, আশা করি ভাল লাগবে।

শুভেচ্ছা রইলো।

৩০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখাটি পড়ে ভাল লাগল।গল্পটি এই ব্লগেই কেউ শেয়ার করেছিলেন তখন পড়েছি।অনেক ভাল গল্প।
কাওসার ভাই একটি কথা বলি কিছু মনে করবেন না।আমার এই মন্তব্যটি প্রকাশ হলে আপনার এই লেখায় মোট ত্রিশটি মন্তব্য হবে।যা সামু ব্লগে ধরতে গেলে অনেক বেশি মন্তব্য।
আজ আপনি কেন এত বেশি মন্তব্য পেলেন বলতে পারবেন?
দুদিন আগে আপনি একটি লেখায় যে মন্তব্য করেছিলেন সেটি দেখে খারাপ লেগেছিল।আপনার কাছ থেকে অমন মন্তব্য আশা করিনি।
লেখার চেয়ে পারস্পারিক সম্পর্কের দিকে গুরুত্ব দিন তাহলে পোষ্ট দিলে দেখবেন সবাই কম বেশি আপনার লেখায় মন্তব্য করছেন।
এই ব্লগে অনেকেই খুব ভাল লেখেন কিন্তু ব্লগারদের সাথে তার আন্তরিকতা না থাকার কারনে সেই লেখায় মন্তব্য কম হয়।
আশা করি আমি কি বোঝতে চাইলাম নিশ্চয় বুঝেছেন?
ভাল থাকবেন অনেক শুভকামনা রইল।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, সোহেল ভাই। আমি ব্লগের প্রতিটি লেখাকে মূল্যায়ন করি। লেখকরা অনেক কষ্ট করে লেখেন। আমি নিজে লেখি বলে জানি লেখালেখি অনেক কষ্টের কাজ, ধৈর্যের কাজ। তারপরও যদি কোন কমেন্টে অনিচ্ছাকৃত অবিবেচক প্রসুত মন্তব্য করে থাকি তাহলে তা সম্পূর্ণ অনিচ্ছাকৃত। এটা আমার ব্যক্তিত্ব ও নীতি বিরুদ্ধ। আমি ব্লগের সবাইকে রেসপেক্ট করি। তারপরও আপনাকে বা অন্য কাউকে কষ্ট দিয়ে থাকলে ক্ষমাপ্রার্থনা করছি।
........আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা।

৩১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫

সৈয়দ তাজুল বলেছেন: বাঙালির বাঙালিত্ব খুব সুন্দর ভাবেই ফুটিয়ে তুললেন কাওসার ভাই।
শুভকামনা আপনার জন্য।

বেশি করে লেখেন।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, তাজুল ভাই। পড়ে ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো। শুভ কামনা আপনার জন্য।

৩২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: ভাল লাগা রইল ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপনাকেও। শুভেচ্ছা নেবেন।

৩৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাইজান। এই কয়দিনে সিনিওর যে কয়জন আপন হয়ে গেছেন আপনি তাদের মধ্যে অন্যতম। শুভ কামনা রইলো, রাজীব ভাই।

সব সময় আমাকে কাছেই রাখবেন।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আপনি আমার গুরুতুল্য সিনিওর। আপনারা আমাকে ভালবাসা দিয়ে কাছে টেনেছেন বলেই লেখতে সাহস পাই। লেখাতে মন্তব্য করি। এই কয়দিনে বুঝতে পেরেছি সামু একটি চমৎকার একান্নবর্তী পরিবার। আমি এ পরিবারের সদস্য হয়ে এতো এতো ভাল মনের মানুষ ও লেখকদের সাথে পরিচিত হতে পেরেছি, যা সত্যি অনেক ভাল লাগার।

৩৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ!!! দারুন প্রকাশ ,পরিবেশন !!!
অনেক ভালোলাগলো !!!!
আপনার লেখার সাবলীলতা মুগ্ধ করলো।

"আই ওয়াজ টু ইয়াং টু সে নো টু আ উইম্যান"
এ তো আমাদের আড্ডায় প্রায়শই ব্যবহত ডায়লগ।

শুভ কামনা।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: আই ওয়াজ টু ইয়াং টু সে নো টু আ উইম্যান"
এটি আমার খুব প্রিয়। আর ইয়াং পোলাপানদের বাস্তবতা!!
আপনি লেখাটি পড়েছেন এটাই আমার জন্য অনেক।
শুভেচ্ছা সহ, শুভ কামনা।

৩৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪৫

রুমির চিঠি বলেছেন: ভালো লিখেছেন

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো। ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ।

৩৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৩:২৩

রাখালছেলে বলেছেন: লেখা ভাল হয়েছে । আমি এখনও পড়ি । খুব মজার একটা গল্প। লাঞ্চন বলতাম আমরা । উপরে অনেকে তাই বলেছেন । আপনার লেখায় একটা গতি আছে । চালিয়ে যান ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৩:২৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই। শুভেচ্ছা রইলো।

৩৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:২৭

bushralom বলেছেন: ই গল্পটি আমারও প্রিয়।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, লেখাটি পড়ার জন্য। আর ব্লগে আসার জন্য কৃতজ্ঞতা। শুভ কামনা আপনার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.