নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপরাজিত

বেছে নাও ইচ্ছে মত, অপরাজিত স্বাস্থ্যজিত। স্বাস্থ্যবার্তা ও সেবার সমাহার।

খাদিজাজিনিয়া

খাদিজাজিনিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্ল্যাক ডায়মন্ড কালোজিরা

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:১১

উগ্র সুগন্ধযুক্ত কালোজিরা ক্ষিধে বাড়ায়, পেটের বায়ুনাশক ও ফুসফুসের রোগেউপকারী। কেউ কেউ কাশি ও জন্ডিসে কালোজিরা খাওয়ার কথা বলেন।



আমাশা নিরাময় : আমাশার সমস্যায় কালোজিরা মহৌষধ। এ সময় কালোজিরা সামান্য ভেজে গুঁড়ো করে ৫০০ মিলিগ্রাম হারে ৭-৮ চা চামচ দুধে মিশিয়ে ওই মাত্রায় সকালে ও বিকেলে সাত দিন ধরে খেলে উল্লেখযোগ্য ফল পাওয়া যায়।



মাথায় যন্ত্রণা : কাঁচা সর্দি থেকে মাথায় যন্ত্রণা হচ্ছে? এ ক্ষেত্রে কালোজিরা কাপড়ে পুঁটলি করে বেঁধে শুকাতে হবে। হাতে রগড় নিয়ে সেই গন্ধটা শুকলে উপকার পাওয়া যায়।



শ্লেষ্মা বসে যাওয়া : এ অবস্থায় কালোজিরা বেটে কপালে প্রলেপ দিলে উপকার হয়।



অনিয়মিত পিরিয়ড : যে সব নারী অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যায় ভোগেন, তাদের পিরিয়ড শুরুর পাঁচ-সাত দিন আগে থেকে অল্প গরম পানিতে ৫০০ মিলিগ্রাম কালোজিরা মিশিয়ে সকালে ও বিকেলে খেতে হবে।



চুলকানি : কালোজিরা ভাজা তেল গায়ে মাখলে চুলকানিতে উপকার হয়। এতে ১০০ গ্রাম সরষের তেলে ২৫-৩০ গ্রাম কালোজিরা ভেজে সে তেল ছেঁকে নিয়ে ব্যবহার করতে হয়।



বিছের হুল : কালোজিরা বেটে কামড়ের জায়গায় লাগিয়ে দিলে অল্প সময় পরই হুলের জ্বালা কমে যায়।



গলা ফোলা : সর্দি-কাশির জন্য গ্লান্ড ফুলেছে, সে ক্ষেত্রে কালোজিরা ও চাল পোড়া সমান পরিমাণে নিয়ে বেটে প্রলেপ দিলে এক দিনের মধ্যে ফোলা ও ব্যাথা উভয়ই উপশম হয়।



দাঁতের ব্যথা : গরম পানিতে কালোজিরা নিয়ে তা দিয়ে কুলি করলে দাঁতের ব্যথার উপশম হয়।



চুল পড়া : কালোজিরা বেটে নিয়ে মাথায় নিয়মিত মালিশ করলে চুল পড়া কমে ও নতুন চুল গজায়।



ত্বকের শুষ্কতা : ঘিয়ের সঙ্গে কালোজিরা মিশিয়ে খেলে মুখ উজ্জ্বল হয় ও রং ফর্সা হয়।



কৃমি : ভিনেগারে ভিজিয়ে কালোজিরা খেলে কৃমি নষ্ট হয়।



স্মৃতিভ্রংশ : স্মৃতিভ্রংশ ও স্মরণশক্তির দুর্বলতায় কালোজিরা খুব কার্যকর। ৩ গ্রাম কালোজিরা ২০ মিলিলিটার মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে এ রোগ সারে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.