নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য কথা বলা এবং সুন্দর করে লেখা অভ্যাসের উপর নির্ভর করে
বড় মদকে টহল রত বিজিবি টিমের উপর আরাকান আর্মি কতৃক এম্বুশের রিপোর্টটি দেখছিলাম।পাহাড়ে উপরে লুকিয়ে থাকা আরাকানা আর্মি যখন ১০ জনের বিজিবি দলটির উপর হামলা করে তখন,অবস্থানগত ভাবে বিজিবি ছিল বেকায়দায়।অতর্কিত মটার ও গুলি বর্ষনের ভিতরে তারা নৌকা দিয়ে লাফ দিয়ে পাহাড়ের পাদদেশে আশ্রয় নেয়ার সাথে সাথেই নিজেদের প্রশিক্ষন ও সাহসিকতাকে কাজে লাগিয়ে পাল্টা জবাব দিতে থাকে।কয়েক ঘন্টা প্রতিপক্ষের সুবিধাজনক অবস্থান এবং প্রায় দেড় শতাধিক বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের পর,পিছু হটে আরাকান আর্মি।পরবর্তিতে সেনাবাহিনী,বিজিবি একত্রে অপারেশন পরিচলনা করলে মায়ানমারের দিকে পালাতে থাকে আরাকান আর্মি।ইতিমধ্যে মায়ানমারও বডার সিল করে দিয়েছে।স্থানিয়দের ভাষ্যমতে আরাকান আর্মির ১০ থেকে ১৫ জন আহত হয়েছে কেউ কেউ নিহতও হতে পারে।
মজার বিষয় হল গেল বছর ২৮ মে বিজিবির নায়েক মিজানুর রহমান নিহত হবার পরে,অনেক ফেসবুকিয় শুশিল বিজিবির সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেও ২ জুন ২০১৪ বার্মা টাইমস ও ডিফেন্স পাকিস্তান পত্রিকায় বিজিবির সাথে লড়াইয়ে যে ৪ জন বিজিপি নিহত হয়েছে সেটা খেয়াল করেন নাই।শুধু তাই না গেল বছর ডিসেম্বরে বিজিবির সাথে লড়াইয়ে এক বিজিপি হাবিলদারের গুলি লেগে নাফ নদীতে পরে গিয়ে নিহত হয়।এসময় বিজিপির ৩ টি অস্ত্রও হারিয়ে যায় আর ঐ হাবিলদারের লাশও তারা খুজে পায় নি।( তথ্যসুত্রঃ ডিজি বিজিবি,২৭ আগস্ট রাতে ৭১ টিভি টকশোতে)
এবার বিজিবি কতৃক এত বড় সাফল্যের পরেও ফেসবুকিও শুশিলরা নিরব,বোধকরি দুই চার জন বিজিবি জওয়ান নিহত হলে তারা স্ট্যাটাসের মৌসুম পেতেন।আফসুস তারা সেই সুযোগ হারালেন।
উহা আবারো প্রমানিত হল সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা আসলেই একটা থ্যাংক্লেস জব করেন।
২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:২৭
অদৃশ্য যোদ্ধা বলেছেন: হুম অবশ্যই
৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭
বকস মুজিব বলেছেন: টিক
৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮
বকস মুজিব বলেছেন: টিক
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৪১
রানার ব্লগ বলেছেন: সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা আসলেই একটা থ্যাংক্লেস জব করেন